এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫

হলিউডের বিখ্যাত এ্যাকশান সুপার স্টার জেট লি কেন হঠাৎ রুপালী পর্দা থেকে অদৃশ্য হয়ে গেলেন? এটা এমন এক চমকপ্রদ কাহিনী যা তার জীবনটাকে পুরোপুরি পালটে দেয়। 

 আপনি কি  কখনো ভেবে দেখেছেন হলিউডের বিখ্যাত এ্যাকশান সুপার স্টার জেট লি কেন হঠাৎ রুপালী পর্দা থেকে অদৃশ্য হয়ে গেলেন? এটা এমন এক চমকপ্রদ কাহিনী যা তার জীবনটাকে পুরোপুরি পালটে দেয়। 


২০০৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জেট লি ছুটি কাটাতে রাতে মালদ্বীপের ফোর সিজনস হোটেলে পৌঁছান। সাথে স্ত্রী আর ছোট দুটো কন্যা। দ্বীপটি অদ্ভুত সুন্দর, নির্জন আর শান্তিপূর্ণ। অবকাশ যাপনের জন্য উৎকৃষ্ট। তারা হাঁটছেন সমুদ্রের তীর ধরে আর ছোট দুটি মেয়ে মনের আনন্দে দৌড়াচ্ছে। 


কিন্তু কয়েক পলকের মাঝে কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেখা গেলো তীব্র গতিতে ছুটে আসছে পানির জোয়ার। সমূদ্রের গভীর তলদেশে তৈরি হয়েছে সুনামি। এটা সিনেমার কোনো সাজানো দৃশ্য না। একেবারে জীবন্ত কাহিনী। এটা ঘটছে তাদের চোখের সামনে। 


জেট লি তখন তার চার বছরের মেয়ে জেনেকে তুলে নেন। আর তাদের সাথে থাকা ন্যানি দু বছরের জাডাকে কোলে নিয়ে দৌঁড়াতে থাকে। পানি তখন তাদের হাঁটু থেকে কোমড় স্পর্শ করে ফেলেছে। হোটেলের দিকে আরেক পা ফেলতে না ফেলতেই পানি তাদের বুক পর্যন্ত ওঠে। কয়েক সেকেণ্ড দেরী হলে পানির প্রবল স্রোতে ভেসে যাবে জেট লি'র পরিবার।


জেট লি এবার তার মেয়ে জেনেকে কাঁধে তুলে নেন এবং অন্য হাতে স্ত্রীকে ধরে সর্বোচ্চ সংগ্রাম করছেন- হোটেলে পৌঁছাতে। তিনি এবার পেছন ফিরে দেখেন  অনেক মানুষ পানির তোড়ে ভেসে গেছে। সমূদ্রের পানিতে সব কিছু একাকার হয়ে গেছে। তিনি আরো অবাক হয়ে দেখেন- তাদের ন্যানি আর দু বছরের মেয়ে জাডা আর তাদের সাথে নেই। তার স্ত্রী উন্মাদের মতো কাঁদতে শুরু করেছে। 


জেট লি দেখেন কিছুদূরে পানির স্রোতের মাঝে পড়ে জীবন বিপন্ন ন্যানি আর দুবছরের কন্যা জাডা। জেট লি ভাবছেন- তিনি এখন কাকে উদ্ধার করবেন। স্ত্রীর হাত ছেড়ে দিবেন, কাঁধে রাখা মেয়েকে স্ত্রীর হাতে সঁপে দিবেন। নাকি ন্যানি আর কন্যাকে উদ্ধার করতে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়বেন?


জীবনে অর্জিত এতো ধন সম্পদ যা কিনা মুহুর্তের  ইচ্ছায় তাকে মালদ্বীপে অবকাশ যাপনে পৌঁছে দিয়েছে। সেই ধন সম্পদ এখন তার কোনো কাজে আসছেনা, অসহায় ছোট মেয়ের জীবন বাঁচাতে। 


জেট লি উন্মাদের মতো সাহায্যের আশায় চীৎকার করা শুরু করেন এবং দেখেন এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। দুজন জেলে ন্যানি আর তার শিশু কন্যাকে উদ্ধার করে তাদের দিকে ছুটে আসছে।


তিনি বুঝতে পারলেন - জীবন আর মৃত্যুর ফারাক ন্যানো সেকেণ্ডেরও কম। 


তারা হোটেলে ফিরেন। ঘন্টা খানেক আগে যে শহর ছিলো পূর্ণ বিভায় আলোকিত শহর। তা হয়ে গেছে এক ভুতুড়ে নগর। নিষ্প্রাণ হোটেলের বিছানায় দু মেয়েকে বুকের সাথে জড়িয়ে জেট লি ভাবছেন - ঈশ্বর তাকে নতুনভাবে যে জীবন দিয়েছেন। নিশ্চয়ই এর পেছনে কোনো এক অর্থ আছে। তিনি ভাবছেন- সমূদ্র থেকে তো বাঁচলাম। কিন্তু মাটির গর্তে চলে যাওয়ার আগে এই জীবনটাকে অর্থবহ করে তোলার জন্য কি কিছু করে যেতে পারলাম? 


জেটলি বলেন- জীবনের  ৪১টি বছর শুধু নিজেকে জেট লি বানাতেই কাটিয়েছি। প্রমাণ করতে চেয়েছি- আমি কত বড় তারকা। আমি বিশেষ কিছু। কিন্তুু আজ বুঝতে পারছি - যে জেলে আমার কন্যার জীবন বাঁচিয়ে দিলো- তারাই মানবতার সবচেয়ে বড় হিরো। তারাই সত্যিকারের তারকা। এই ভাবনাই পাল্টে যায় আমার জীবন।  


সিদ্ধান্ত নিলাম - অবসর নেওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করা যাবেনা। শুরু করে দিতে হবে মানুষের জীবন বদলের কাজ। ছবির জগৎ থেকে বিদায় নিয়ে ২০০৭ সালে  শুরু করলাম "ওয়ান ফাউন্ডেশন" নামক চ্যারিটি সংগঠন। ছবির জন্য খুব সামান্য কাজ করবো। কিন্তু মূল প্রায়োরিটি হবে আমার চ্যারিটি। আমি এই বিশ্বাস ছড়িয়ে দিতে চাই - প্রতিটি মানব প্রজাতিরও একটি দায়িত্ব রয়েছে। এটা শুধুমাত্র তখন নয়, যখন আপনি শুধুমাত্র মিলিয়ন ডলার উপার্জন করবেন। এটি শুরু করা যায় যে কোনো মুহুর্ত থেকে। 


এ আমি দ্বিতীয় অপশনটাই বেছে নিলাম। 


সেদিন থেকেই সংকল্প করেছি আমার বাকি জীবনটা মানুষের কল্যাণে ব্যয় হবে। আমার এই মানব জীবন তখনই তাৎপর্যময় হবে, যখন আমার কারণে পৃথিবীর কোনো না কোনো বিপন্ন গৃহে অন্তত একটু  হাসি ফুটে ওঠবে।


-Arif Mahmud/ copy from dr sujoy das gupta

দেশি মুরগির ডিমের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো:

 দেশি মুরগির ডিমের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো:


১. উন্নত জাত নির্বাচন


ভালো মানের দেশি জাত বা দেশি ও উন্নত জাতের সংকর (crossbreed) মুরগি নির্বাচন করুন, যেমন: সারাই, হেনডি, কাককোনা ইত্যাদি।


২. সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য


সঠিক পরিমাণে প্রোটিন (১৬-১৮%), ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিনযুক্ত খাদ্য দিন।


প্রতিদিন মাথাপিছু ১০০-১২০ গ্রাম খাদ্য দেওয়া উচিত।


খাদ্যে শস্য (ভুট্টা, গম), খৈল (সরিষা, সয়াবিন), খৈল, কচুরিপানা, শাকসবজি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করুন।


৩. পর্যাপ্ত আলো


প্রতিদিন অন্তত ১৪-১৬ ঘণ্টা আলো দিন (সূর্যালোক ও কৃত্রিম আলো মিলিয়ে)। আলো ডিম উৎপাদনে সরাসরি প্রভাব ফেলে।


৪. সঠিক খামার ব্যবস্থাপনা


পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, বাতাস চলাচলের উপযোগী এবং নিরাপদ পরিবেশে পালন করুন।


প্রতি ৩-৪টি মুরগির জন্য একটি বাসা (nest box) রাখুন যাতে তারা আরামে ডিম পাড়তে পারে।


৫. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টিকাদান


নিয়মিত টিকাদান দিন (NDV, Fowl pox ইত্যাদি)।


রোগ হলে দ্রুত ভেটেরিনারি চিকিৎসা নিন।


৬. প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার


আদা, হলুদ, রসুন গুড়া ইত্যাদি অল্প পরিমাণে খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে দিলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ও ডিম উৎপাদন বাড়তে পারে।


৭. পুরুষ-মুরগির অনুপাত ঠিক রাখা


৮-১০টি মুরগির জন্য ১টি মোরগ রাখলে ডিমে নিষিক্ততা (fertility) বাড়ে, যা বাচ্চা ফোটানোর জন্য দরকার।


পেইজ ফলো করে পাশে থাকতে পারেন 🥰

গুগল দিয়ে  আয় করার উপায় :

 গুগল দিয়ে  আয় করার উপায় :


1. AdSense দিয়ে আয়: তুমি যখন তোমার YouTube চ্যানেল অথবা ব্লগ চালাও, তখন Google AdSense এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করতে পারো।


2. YouTube Channel: নিজের চ্যানেল খুলো। ভালো Content তৈরি করো (যেমন: শিক্ষামূলক, ফান, টিউটোরিয়াল)। মনিটাইজেশনের জন্য ১ হাজার Subscribers এবং ৪ হাজার Watch Hour লাগবে।


3. Blogger/Blogspot: গুগলের ফ্রি ব্লগ সাইট ব্যবহার করে জানিয়ে কিছু লিখো (যেমন–ভ্রমণ, রেসিপি, শিক্ষা)। AdSense লাগিয়ে আয় হবে।


4. Google Play Console: নিজের অ্যাপ ডেভেলপ করে অথবা কা'উসারদের অ্যাপ আপলোড করেই ইনকাম করতে পারো।


5. Google Opinion Rewards: এই অ্যাপে ছোট ছোট Surv'ey দিয়ে মতামত দিলেই টাকা (Play Credit) পাও যায়।


6. Google Workspace Service: গুগলের প্রফেশনাল সার্ভিস (যেমন Docs, Sheets, Forms) ব্যবহার শিখে অন্যদের কাজ করে দিয়েও আয় হতে পারে।


7. SEO & Digital Marketing: Google Search Engine এর ব্যবহার শিখে SEO ও Digital Marketing এর কাজ শিখে Freelancing করতে পারো।


ডলার আয় করুন ঘরে বসেই: ১৫টি জনপ্রিয় রিমোট জব সাইট

.

বর্তমানে প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে ঘরে বসে কাজ করার সুযোগ বেড়েছে বহুগুণ। বিশ্বব্যাপী অনেক প্রতিষ্ঠান এখন রিমোট বা অনলাইনে কর্মীদের নিয়োগ দিচ্ছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো—এই কাজগুলো থেকে আপনি সরাসরি মার্কিন ডলারে আয় করতে পারেন। নিচে এমন ১৫টি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইটের তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো আপনাকে রিমোট জব খুঁজে নিতে এবং ডলার আয়ের সুযোগ করে দেয়।

.

১. Freelancer (freelancer. com)


ফ্রিল্যান্সার ডট কম বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোর একটি। এখানে আপনি বিভিন্ন প্রজেক্টে বিড করে কাজ করতে পারেন—যেমন: গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।

.

✅ পেমেন্ট: USD

✅ স্কিল লেভেল: বিগিনার থেকে এক্সপার্ট

.

২. Jobspr'esso (jobspresso. co)

.

Jobspresso হলো একটি রিমোট জব বোর্ড যেখানে বিভিন্ন টেক, মার্কেটিং, এবং কাস্টমার সাপোর্ট রিলেটেড চাকরির বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়।


✅ পেমেন্ট: USD

✅ বিশেষত্ব: সম্পূর্ণ রিমোট জবগুলো

.

৩. Remote OK (remoteok. com)

.

এই সাইটটি ডেভেলপার, ডিজাইনার, কপি রাইটার এবং অন্যান্য রিমোট পজিশনের জন্য অনেক জনপ্রিয়।


✅ ফিচার: জব ফি'ল্টারিং অপশন

✅ পেমেন্ট: USD বা কোম্পানির নির্ধারিত কারেন্সি

.

৪. Remote4Me (remote4me. com)

.

প্রধানত টেকনোলজি ফোকাসড জব গুলো এখানে পাওয়া যায়। ডেভেলপারদের জন্য এটি একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম।


✅ স্পেশালাইজেশন: টেক ও আইটি

✅ পেমেন্ট: USD

.

৫. SimplyHired (simplyhired. com)

.

এই সাইটে আপনি ফ্রিল্যা'ন্স, পার্ট-টাইম ও ফুল-টাইম রিমোট কাজ খুঁজে পেতে পারেন। সাইটটি সারা বিশ্বের চাকরির তালিকা সংগ্রহ করে।


✅ ইন্ডা'স্ট্রি: ব'হুমুখী

✅ পেমেন্ট: কোম্পানি নির্ধারিত মুদ্রায় (সাধারণত USD)

.

৬. Toptal (toptal. com)


Toptal মূলত উচ্চ-মানের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। এখানে কাজ পাওয়ার আগে আপনাকে একটি স্ক্রী'নিং প্রসেসে উত্তীর্ণ হতে হয়।


✅ পেমেন্ট: উচ্চ রেট (USD)

✅ লেভেল: এক্সপার্ট

.

৭. Ange'lList (angel. co)

.

স্টার্টআপ কোম্পানিগুলোর জন্য অন্যতম জনপ্রিয় এই সাইটে আপনি রিমোট জব খুঁজে নিতে পারেন।


✅ সুবিধা: স্টার্টআপ পরিবেশ

✅ পেমেন্ট: Negotia'ble in USD

.

৮. NoDesk (nodesk. co)

.

এখানে কন্টেন্ট, কাস্টমার সার্ভিস, মা'র্কেটিং, এবং রিমোট টেকনোলজি জব লিস্টিং থাকে।


✅ ক্লিন UI

✅ পেমেন্ট: USD ভিত্তিক

.

৯. Upwork (upwork. com)

.

Upwork হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোর একটি। এখানে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে ক্লায়ে'ন্টদের কাছে প্রপোজাল পাঠাতে পারেন।


✅ পেমেন্ট: USD (Direct to Bank / Payoneer / PayPal)

✅ বিগিনার ফ্রেন্ডলি

.

১০. Linke'dIn (lin'kedin. com)

.

LinkedIn এখন শুধু নেটওয়ার্কিং নয়, জব খোঁজার অন্যতম বড় মাধ্যম। এখানে রিমোট ফি'ল্টার দিয়ে চাকরি খুঁজে নিতে পারেন।


✅ একাধিক কোম্পানির জব

✅ পেমেন্ট: USD বা কোম্পানির কারেন্সি

.

১১. Remote. co (remote. co)

.

Remote. co বিশেষভাবে রিমোট কাজের জন্যই বানানো হয়েছে। এখানে আপনি কাস্টমার সার্ভিস থেকে শুরু করে ডিজিটাল মার্কে'টিং এর কাজ খুঁজে পেতে পারেন।


✅ ১০০% রিমোট কাজ

✅ পেমেন্ট: সাধারণত USD

.

১২. FlexJobs (flexjobs. com)

.

এই সাইটে স্ক্যা'ম বা ভুয়া জব ফি'ল্টার করে শুধুমাত্র যাচাইকৃত রিমোট জব পোস্ট করা হয়। তবে এটি পেইড সাব'স্ক্রি'পশন ভিত্তিক।


✅ ট্রাস্টেড জব

✅ পেমেন্ট: USD

✅ মেম্বারশিপ প্রয়োজন

.

১৩. Pangian (pang'ian. com)

.

Pangian মূলত গ্লোবাল রিমোট জব কানেক্টর। এখানে ফ্রিল্যান্স, পার্টটাইম এবং ফুলটাইম রিমোট কাজ খুঁজে নিতে পারবেন।


✅ পেমেন্ট: অধিকাংশ USD

✅ জব টাইপ: Remote & Flexible

.

১৪. Remotive (remotive. com)

.

এটি একটি রিমোট ওয়ার্ক কমিউনিটি এবং জব বোর্ড। এখানে প্রযুক্তি নির্ভর চাকরির চাহিদা বেশি।


✅ ফিচার: জব এলার্ট

✅ পেমেন্ট: USD

.

১৫. Remo'tees (remotees. com)

.

Remot'ees মূলত Gi'tHub এবং অন্যান্য সোর্স থেকে রিমোট জব একত্র করে। টেক জবের জন্য ভালো একটি সাইট।


✅ সহজ ইন্টারফেস

✅ পেমেন্ট: কোম্পানির মু'দ্রা, কিন্তু অধিকাংশ USD

.

ঘরে বসেই যদি আপনি ডলার ইন-কা-ম করতে চান, তবে এই সাইটগুলো আপনার জন্য আদর্শ। শুরুতে নিজের দক্ষতাকে ঝালিয়ে নিন এবং একটি বা একাধিক সাইটে প্রো'ফাইল খুলে অ্যা'কটিভ থাকুন।


#google #googleearnings #onlineearning #anisurrahmanrabbi

বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫

একটা সিজার মানে বাচ্চা জন্মের পর থেকে একটা মায়ের মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত প্রতিবন্ধি হয়ে বেঁচে থাকা। যাদের নরমালে বেবী হয় তাদের  নাড়ি ছেঁড়া ধন হয়,,,,,   আর যাদের সিজার হয়  তাদের হয়তো নাড়ি ছেঁড়া হয়না কিন্তু নাড়ি কাটা ধন হয়।   

 একটা সিজার মানে বাচ্চা জন্মের পর থেকে একটা মায়ের মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত প্রতিবন্ধি হয়ে বেঁচে থাকা। যাদের নরমালে বেবী হয় তাদের  নাড়ি ছেঁড়া ধন হয়,,,,,   আর যাদের সিজার হয়  তাদের হয়তো নাড়ি ছেঁড়া হয়না কিন্তু নাড়ি কাটা ধন হয়।   


অনেকে বলে, সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে!!!   আরে তোরা কী জানিস  ৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়। 

হয়তোবা সিজার করার আগে এ্যানেসথেসিয়ার জন্য বুঝা যায়না পেট কাটাটা। আধা ঘন্টার ভিতর ৩টা স্ল্যালাইন শেষ হয়।

কিন্তু মোটা সিরিন্জের  মেরুদন্ডে দেওয়া এই ইনজেকশনটা সারাজীবন কষ্ট দেয়।  

কখনো অবস হয়ে থাকে আবার কখনো বসা থেকে উঠা যায়না,,,,,কাপড় কাচা যায়না,,,,ভারী কিছু উঠানো যায়না তবুও আমরা সব কিছু করি এবং করার চেষ্টা করি। করতেও হবে কারণ আমরা মেয়ে ।  বিশ্বাস কর যখন অবসের মেয়াদটা চলে যায়  তখন একটা গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করতে হয়।


আপনজন ছেড়ে পোস্ট অপারেটিভ রুমে থাকতে হয় ২৪ ঘন্টায় ২৪ স্যালাইন চলে  আর ইনজেকশন কাটা জায়গায় কী যে কষ্ট বলার মতো না,,,,  তার সাথে খিচুনি, শরীরের কাঁপুনি। হাতে ক্যানোলাই স্যালাইন চলছে,,, প্রসাবের রাস্তায় ক্যাথেতার নিথর শরীর থরথর কাঁপছে,,, মাথাটাও ভারী হয়ে আছে তবুও শত কষ্ট উপেক্ষা করে বাচ্চাকে বেস্ট ফিডিং করায়। 


তারপর ও বাচ্চার প্রতি টান নেই বলা যায় কী??????

মৃত্যুকে হার মানিয়ে এসে যদি শুনতে হয় পেট কেটে বাচ্চা হলে কীসের কষ্ট?


যদি শুনতে হয় সিজারিয়ান  মায়েদের বাচ্চাদের প্রতি টান নেই কেমন লাগে কথাটা শুনতে?! খুব কষ্ট লাগে তখন......! 🥲


লেখকের আইডি লিংক দিলাম ভালো লাগলে ফলো করতে পারেন -

https://www.facebook.com/profile.php?id=100012080592185

গল্প পরীর রানী যখন বউ পর্ব " ০৮ #লেখক__মোঃ__নিশাদ 

 গল্প পরীর রানী যখন বউ

পর্ব " ০৮

#লেখক__মোঃ__নিশাদ 


 কিহহ তুমিকি সত্যি বলছো। 

ইয়ামিনি " হ্যাঁ সত্যি। 


 ইয়ামিনির কথায় ইউসুফ অবাক হয়ে বললো। আমার বিশ্বাসী হচ্ছেনা। স্বপ্ন দেখছি নাকি বাস্তব। 


-এটা বাস্তব স্বপ্ন না। তোমাকে আমার ভালোলাগে। আমি তোমাকে বিয়ে করবো। এখন থেকে তুমি আমার জ্বীন। 


ইয়ামিনির কথা শুনে ইউসুফ হ্যাঁ এখন থেকে আমি তোমার জ্বীন। 


ইয়ামিনি " চলো এখন আমাকে উড়িয়ে উড়িয়ে তোমার বাড়িতে নিয়ে যাবা। 

ইউসুফ " কিভাবে আমিতো পারিনা। 


কেন পারবেনা। তুমিনা বললা তুমি আমার জ্বীন। জ্বীনরা তো উড়তে পারে। 


-আমিতো মজা করে বলছি। তুমি আমাকে বাড়িতে নিয়ে চলো। 


ইউসুফের কথায় ইয়ামিনি মুসকি একটা হাসি দিয়ে দুজনে ইউসুফের বাড়িতে চলে আসলেন। 


বাড়িতে আসার পর সেই রাতে ঘুমিয়ে গেলেন। 

পরেরদিন সকালে ইউসুফ ও ইয়ামিনি খাবার শেষে। 


ইয়ামিনি বললেন। 

আমাকে তো এখন বাড়িতে যেতে হবে। আমি আজকে বাড়িতে যাই। আবার কিছুদিন পর আসবো। 


ইয়ামিনির কথায় ইউসুফের মা বললেন। 

তুমিতো তোমার বাড়ির ঠিকানা দিলানা। ঠিকানাটা দিয়ে যাও আমি তোমাদের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাবো। 


মায়ের কথায় তখন ইউসুফ বললেন। 

-মা তোমাকে না বলছি আমি সব খবর নিয়ে আসছো। আমিতো শহরেই যাচ্ছি ওনি আমার সাথে আসুক। আমি পথে ওনার কাছে সব ঠিকানা নিয়ে আবার পরের সপ্তাহে বাড়িতে এসে তোমাকে সব বলবো তখন না হয় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসো। 


ইউসুফের কথায় ওর মা রাজি হয় আর বলে ঠিক আছে। তাহলে সাবধানে যাস। তুমিও সাবধানে যেও মা আবার এসে কিন্তু। 


মায়ের কথায় ওনার কাছে বিদায় নিয়ে ইউসুফ ও ইয়ামিনি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে সবার চোখের আড়ালে যায় আর ইয়ামিনি তখন ইউসুফকে নিয়ে আবার তাঁর রাজ্যে ফিরে আসে। 


জ্বীন রাজ্যে আসার পর ইউসুফ ইয়ামিনিকে বলে। 

এখন কি করবা৷ মা কে তো বলে আসলাম পরের সপ্তাহে তোমার বাড়ির ঠিকানা দিবো। পরে মা কে কি বলবো। 


তখন ইয়ামিনি বললো। এ নিয়ে তুমি চিন্তা করোনা। তুমি আমাকে ভালোবাসো তো তাইনা। আমিও তোমাকে ভালোবাসি। আমরা এই সাতদিনের মধ্যে বিয়ে করবো। আমি আজকেই আমার রাজ্যের সকল জ্বীন পরীকে খবর দিবো আর আমার প্রসাদের সামনে হাজির হতে বলবো। সবাই আসার পর আমি তোমার আর আমার বিয়ের ঘোষণা দিবো। 


ইয়ামিনির কথায় ইউসুফ জানালেন। আমি তোমাকে বিয়ে করতে রাজি। কিন্তু মা কে বলে মা যেনো আমার বিয়েতে থাকে এখন তোমার যেদিন ইচ্ছে সেদিনি বিয়ের আয়োজন করো। 


তখন ইয়ামিনি ইউসুফকে বললেন। তোমার মা আমাদের বিয়েতে থাকবে এটা নিয়ে চিন্তা করোনা৷ 


এই বলে ইয়ামিনি তাঁর পাহারাদার জ্বীনদের আদেশ করলেন। সকল জ্বীন পরীদের খবর দিতে, ইয়ামিনির কথায় তাঁর জ্বীনেরা রাজ্যের সকল জ্বীন পরীদের খবর দেয়। 

খবর পেয়ে সেদিনি সকল জ্বীন পরী চলে আসে ইয়ামিনির প্রাসাদের সামনে।


সবাই আসার পর ইয়ামিনি ইউসুফকে বললেন। ইউসুফ চলো বাহিরে চলো সবাই আসছে। আমি এখনি ঘোষণা করে দিবো তোমার আমার বিয়ের কথা। 


কথাটা বলে দুজনে বাহিরে এসে দেখলেন সেই রাজ্যের সবাই এসে জড়ো হইছে। 


সবাই আসায় ইয়ামিনি সামনে দাঁড়িয়ে কিছু বলতে যাবে তাঁর আগে তাঁর রাজ্যের বৃদ্ধা বয়স্ক জ্বীনেরা বলতে শুরু করলেন। তোমাকে কিছু বলতে হবেনা৷ আমরা খবর পেয়ে গেছি। আমাদের কিছু জানানোর আগেই আমরা বলতে চাই এটা আমরা মানিনা কখনও মানবোনা৷ 


ওঁদের কথায় ইয়ামিনি বললেন আপনারা কার উপর কথা বলছেন জানেন৷ আপনারা কি জানেন এর শাস্তি কি হতে পারে৷ 


তখন সেই বৃদ্ধা জ্বীনেরা বললেন, সব জানি৷ তুমি আমাদের রাজ্যের পরীর রানী৷ আমরা সবাই তোমার কথামত চলো নিয়ম মেনে চলি৷ আমরা তোমার সব কথা মানলেও এটা মানতে পারবোনা৷ তুমি আমাদের রানী হয়ে বিয়ে করবা একটা মানুষকে তাও আবার সাজা প্রাপ্ত একটা মানুষকে। 


ওঁদের কথায় ইয়ামিনি বললো৷ মানুষ বলে কি ভালোবাসতে ও বিয়ে করতে পারিনা। ইউসুফ ভালো ছেলে আমি ইচ্ছে করে ওর শাস্তি দিয়েছিলাম যেনো ও আমার কাছেই থাকে। 

মনে রাখবেন আমি পরীর রানী আমার মুখের উপর কথা বলার আগে ভেবে কথা বলবেন। 


আমরা ভেবেই কথা বলছি। তুমি ওকে বিয়ে করতে পারবেনা৷ তুমি পরীর রানী তোমার মাঝে বিশেষ ক্ষমতা আছে মানলাম কিন্তু আমরাও বয়স্ক জ্বীন আমাদের শক্তি ও অনেক। আমরা সবাই তোমার সাথে যুদ্ধ করলে তুমি পারবানা এটা ভালো করে জানো। তাই আমাদের কথায় রাজি হয়ে যাও। তুমি এই মানুষ ছেলেটাকে বিয়ে করতে পারবেনা৷ তোমার জন্য আমরা আমাদের পাশের রাজ্যের জ্বীন সর্দারের ছেলেকে পছন্দ করছি তোমার বিয়ে ওর সাথেই হবে। 


ওঁদের কথায় ইয়ামিনি বললো আমি কাকে বিয়ে করবো না করবো সেটা আপনারা বলার কে। আমি কি আপনাদের কথা শুনবো নাকি। 


শুনতে হবে। তোমাকে আমাদের কথা শুনতে হবে। তুমি আমাদের কথা না শুনলে তোমার এই মানুষ ভাালোবাসার মানুষটাকে আর ওর মা কে আমরা ধরে নিয়ে আসবো আর মে*রে ফেলবো। এটা সুধু আমাদের কথা না এখানে আসা সকল জ্বীন পরীদের কথা, কি সবাই আমার কথায় একমত তো। 


সেই বৃদ্ধা জ্বীনদের কথায় সকল জ্বীন পরী আওয়াজ করে বলতে লাগলেন হ্যাঁ হ্যাঁ আপনার কথায় ঠিক আমরা আপনার কথায় রাজি। 


সবার কথা শুনে ইয়ামিনি অবাক হয়ে বললেন। না এমনটা করবেন না আমরা একজন আরেকজনকে পছন্দ করি৷ আপনারা ইউসুফ ও ওর মা কে কিছু করবেন না। 


ঠিক আছে করবোনা। তুমি আমাদের কথামত কাল পাশের রাজ্যের জ্বীন সর্দারের ছেলেকে বিয়ে করো। তাহলে এদের কিছু করবোনা। 


তখন ইয়ামিনি বললো না৷ আমাকে অন্য কাউকে বিয়ে করতে বাধ্য করবেন না দয়া করে। 


তুমি ভুল করছো বলে বাধ্য করছি৷ শোনো আমরা তোমাকে কিছুক্ষন সময় দিলাম। তুমি এই ছেলেটাকে নিয়ে ভিতরে যাও। আর তোমার কি মতামত জানাও। 


ওঁদের কথায় কান্না ভরা চোখে ইয়ামিনি ইউসুফকে নিয়ে ভিতরে গেলেন। 

ভিতরে গিয়ে ইউসুফকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলেন ইয়ামিনি। কান্না করতে করতে বললেন। 


এখন কি করবো ইউসুফ। ওঁরা যে এভাবে আমাদের আলাদা করার চেষ্টা করবে ভাবতে পারিনি। 


ইয়ামিনির কথায় ইউসুফ বললেন আমিও তো ভাবতে পারছিনা। জানো খুব কষ্ট হচ্ছে তোমার রাজ্যের সকল জ্বীন পরীরা তোমার বিরুদ্ধে কথা বলছে ওঁরা আমার ও আমার মায়ের ক্ষতি করবে বলছে। 


ইউসুফের কথায় ইয়ামিনি বললেন, তুমি ভয় পেওনা ইউসুফ। তুমি ও তোমার মা একদিন আমার জিবন বাচিঁয়েছিলে, আজ আমি আমার জিবনে কষ্ট নিয়ে এসে তোমার ও তোমার মায়ের জিবন ওদের হাত থেকে রক্ষা করবো। আমি চাইনা আমার জন্য তোমার ও তোমার মায়ের কোন ক্ষতি হোক৷ আমাকে মাফ করে দিও৷ আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবোনা৷ আমি তোমাকে বিয়ের কথা বললে সবাই মিলে তোমাকে ও তোমার মা কে মেরে ফেলবে। তোমাদের বাঁচাতে আমাকে এটা করতে হচ্ছে। আমি তোমার কোন কথা শুনতে চাইনা তুমি এখানেই থাকো। আমি আসছি। 


এই বলে ইয়ামিনি ভিতর থেকে কান্না করতে করতে বাহিরে এসে সকল জ্বীন পরীকে উদ্দেশ্য করে বললেন। আমি আপনাদের কথায় রাজি৷ আমি ঐ মানুষ ছেলেটাকে বিয়ে করবোনা আমি আপনাদের কথামতো বিয়ে করবো আপনার সব ব্যাবস্হা করুন৷ 


ইয়ামিনির কথায় সকল জ্বীন পরীরা আওয়াজ করে উঠলেন আর বললেন ঠিক আছে কালকেই বিয়ে হবে তোমার কালকেই বিয়ে হবে। কথাটা বলে চলে গেলেন সবাই 


সবাই চলে যাবার পর ইয়ামিনি ভিতরে গিয়ে ইউসুফ বললেন ইউসুফ, জানিনা আজকের পর তোমার ও তোমার মায়ের সাথে আমার দেখা হবে কিনা। তোমার ও তোমার অল্প দিনের গভীর ভালোবাসা আমি কখনও ভুলবোনা৷ সব সময় ভালো থেকো। 


কথাটা বলে ইয়ামিনি ইউসুফের হাতে হাত রাখায় ইউসুফ বেহুশ হয়ে যায়। 


তারপর ________

Next______

AGI আসছে – এবং বিশ্ব আর আগের মতো থাকবে না!

 AGI আসছে – এবং বিশ্ব আর আগের মতো থাকবে না!


এই মুহূর্তে আমরা ইতিহাসের মোড় ঘোরানো একটি সময় পার করছি। দুনিয়াজুড়ে প্রযুক্তিবিদরা এখন এমন কিছু তৈরি করছে যা শুধু টুল নয়, সহচর — এমন এক বুদ্ধিমত্তা যা মানুষের মতোই চিন্তা করতে পারে, শেখে, সিদ্ধান্ত নেয় এবং ভবিষ্যৎ গড়তে সাহায্য করে। এর নামই হচ্ছে AGI – Artificial General Intelligence।


AGI কী?


আজকের AI যেমন ChatGPT, Siri, Google Assistant – এরা সবই Narrow AI। মানে, নির্দিষ্ট কিছু কাজে দক্ষ। কিন্তু AGI হবে সম্পূর্ণ ভিন্ন – এটি যে কোনো মানসিক কাজ করতে পারবে ঠিক যেভাবে একজন মানুষ পারে। বুঝতে পারবে আবেগ, ব্যাখ্যা করতে পারবে জটিল বিষয়, শিখতে পারবে নতুন পরিবেশ থেকে নিজে নিজেই। এটি হবে মানব-মতো বুদ্ধিমত্তার একটি কৃত্রিম সংস্করণ।


OpenAI, DeepMind, Anthropic – বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় AI ল্যাবগুলো এখন AGI তৈরির রেসে। DeepMind-এর CEO ডেমিস হাসাবিস ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন – আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যেই AGI আসছে। Google এর নতুন Gemini মডেল, OpenAI-এর GPT-4.5 ও GPT-5, Anthropic এর Claude 3 Ultra – সবই AGI-র দিকে এগিয়ে চলেছে।


কোথায় ব্যবহার হবে AGI?


চিকিৎসা: একজন রোগীকে দেখে তাৎক্ষণিক রোগ শনাক্ত, জিনগত বিশ্লেষণ, চিকিৎসা পরিকল্পনা — সব করবে AGI।


শিক্ষা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ব্যক্তি অনুপাতে গাইড তৈরি করবে। সব বিষয়ের শিক্ষক হবে একটাই — AGI!


বিজ্ঞান ও গবেষণা: মানুষের আগেই বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দাঁড় করিয়ে গবেষণার পথ দেখাবে।


ব্যবসা ও প্রযুক্তি: সিদ্ধান্ত নেওয়া, বাজার বিশ্লেষণ, এমনকি নতুন পণ্য ডিজাইন করাও AGI করবে।


তাহলে কি এটা ভয়ংকর?


হ্যাঁ, সম্ভাবনা যত বড়, ঝুঁকিও ঠিক ততটাই গুরুতর।


চাকরি হারানোর আশঙ্কা? — অনেক ক্ষেত্রেই মানুষকে প্রতিস্থাপন করতে পারে AGI।


নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়? — যদি AI নিজেই নিজের কোড উন্নত করে, মানুষ তখন থাকবে কোথায়?


নৈতিক প্রশ্ন — যদি AGI নিজেকে "সচেতন" ভাবতে শুরু করে, তার অধিকার কি থাকবে?


এই কারণেই OpenAI, DeepMind, Anthropic, Meta সহ বহু প্রতিষ্ঠান এখন AI Alignment Research চালাচ্ছে — যাতে AGI হয় মানবকল্যাণে সহায়ক, ক্ষতিকারক নয়।


আমরা কী করবো এখন?


১. জ্ঞান নিতে হবে — AGI কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে হবে সাধারণ মানুষের।


২. প্রস্তুত থাকতে হবে — আমাদের কাজের ধরন, শিক্ষাব্যবস্থা, আইন-কানুন সব বদলাতে হবে।


৩. এথিকস বুঝতে হবে — মানবিকতা, মূল্যবোধ, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা — এগুলো আগলে রাখতে হবে মানুষকেই।


AGI ভবিষ্যৎ নয় – এটি এখনই বাস্তব হতে চলেছে।


এই পরিবর্তন ঠেকানো যাবে না, কিন্তু আমরা ঠিক করতে পারি — এটি হবে মানুষের কল্যাণে, না বিপর্যয়ে।


পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পরিবর্তনের শুরু হতে পারে আজ!


প্রস্তুত তো?


#AGI #ArtificialGeneralIntelligence #AIRevolution #FutureTech #OpenAI #DeepMind #BangladeshTech #ChatGPT

গাছ লাগাবেন না বাঁশ লাগাবেন!

 ✅গাছ লাগাবেন না বাঁশ লাগাবেন!


দেশে গাছ লাগানোর জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে, আর তাই এই জোয়ারে আসন্ন বর্ষায় বিভিন্ন গাছের সাথে একটা বাঁশ বাগান বা বাশঁঝাড় করলে কেমন হয়? 


🌿বাঁশের মতো মূল্যবান খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়! মৃত্যু পর্যন্ত বাঁশ কাজে লাগে।

আগে অবশ্য প্রতিটি বাড়ির সাথেই একটা পুকুর থাকতো সেই পুকুরের একপাশে বসতবাড়ি অন্য পাশে বাশঁঝাড় কিন্তু এখন সারা গ্রাম খুঁজেও একটা বাঁশঝাড়  পাওয়া যায় না। যদি বাস্তবে বাঁশ না থাকলেও মানবজীবন কেটে যায় অন্যের পিছনে বাঁশ দিতে দিতে। আবার মৃত্যুর পরেও শেষ সম্বল হিসেবে বাঁশের ব্যবহারই বেশি।।


আসুন বাঁশ সম্পর্কে কিছু দরকারি তথ্য জেনে নেইঃ


 ✅১. দ্রুত বৃদ্ধি: বাঁশ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদ।  এটি 24 ঘন্টায় 47.6 ইঞ্চি বৃদ্ধিতে রেকর্ড করা হয়েছে। কিছু প্রজাতি অনুকূল পরিস্থিতিতে প্রতিদিন এক মিটারেরও বেশি বৃদ্ধি হতেপারে। একটি নতুন বাঁশের অঙ্কুর এক বছরেরও কম সময়ে তার পূর্ণ উচ্চতায় পৌঁছে।


✅ ২. অক্সিজেন রিলিজ: বাঁশের একটি গ্রোভ অন্য যে কোনো গাছের তুলনায় 35% বেশি অক্সিজেন নির্গত করে।


✅ ৩. কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ: বাঁশ প্রতি বছর হেক্টর প্রতি 17 টন হারে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে।  এটি একটি মূল্যবান কার্বন সিঙ্ক হিসাবে কাজ করতে পারে।


✅ ৪. সারের প্রয়োজন নেই: বাঁশের বৃদ্ধির জন্য সারের প্রয়োজন হয় না।  এটি তার পাতা ফেলে দিয়ে স্ব-মালচিং করতে পারে এবং বৃদ্ধির জন্য পুষ্টি ব্যবহার করতে পারে।


✅৫.  প্রাকৃতিক এয়ার কন্ডিশনার: গ্রীষ্মে বাঁশ তার চারপাশের বাতাসকে 8 ডিগ্রি পর্যন্ত ঠান্ডা করে।


 ✅৬. খরা প্রতিরোধ: বাঁশ খরা-সহনশীল উদ্ভিদ।  তারা মরুভূমিতে বেড়ে উঠতে পারে।


 ✅৭. কাঠ প্রতিস্থাপন: বেশিরভাগ নরম কাঠের গাছের 20-30 বছরের তুলনায় বাঁশ 2-3 বছরে কাটা যায়।


 ✅৮. নির্মাণ সামগ্রী: বাঁশ অবিশ্বাস্যভাবে শক্তিশালী এবং বলিষ্ঠ। এটি কংক্রিটের ভারা, সেতু এবং ঘরবাড়ির কাঠামো  হিসাবে ব্যবহৃত হয়।


 ✅৯. মাটির স্থিতিশীলতা: বাঁশের ভূগর্ভস্থ শিকড় এবং রাইজোমের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে যা মাটির ক্ষয় রোধ করে।


✅ ১০. আক্রমণা'ত্ম'কতা: কিছু প্রজাতির বাঁশ তাদের বিস্তৃত রুট সিস্টেমের কারণে আক্রমণাত্মক হতে পারে, যা তাদের দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেয়। ফলে অন্যান্য উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটায়।


যাই হোক পৃথিবীতে সুদিন আসবেই...!

উত্তমকুমার অভিনীত সবকটি ছবির নাম দিয়ে লেখা পত্রখানি সত্যিই সুন্দর সৃষ্টি‌,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🎇উত্তমকুমার অভিনীত সবকটি ছবির নাম দিয়ে লেখা পত্রখানি সত্যিই সুন্দর সৃষ্টি‌

*“প্রিয়তমা” “বিপাশা”*

        *“সবার উপরে”* তোমাকে দিলাম আমার *“রক্ততিলক”* *“অভিনন্দন”*।

 *“অন্নপূর্ণার মন্দির”*এ *“বিকালে ভোরের ফুল”* কুড়োতে গিয়ে আমি  *“হারানো সুর”* খুঁজে পেলাম।

 *“প্রিয় বান্ধবী”* যেদিন *“অপরিচিত”* আমরা প্রথম মন *“দেয়া নেওয়া”*র *“অগ্নিপরীক্ষা”*য় *“উত্তীর্ণ”* হলাম সেদিন আমাদের *“নবজন্ম”* হলো।

 *“শুকসারী”* আমাদের *“আলোর ঠিকানা”*য় পৌঁছে দিল।

 আমাদের এতদিনের *“জীবন জিঞ্জাসা”*র *"রৌদ্র ছায়া”*য় মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল। 

তারপর *“মন নিয়ে”* খেলতে খেলতে তুমি একদিন * হলে *“রাজ নন্দীনি”*র মতো।

 *“ওগো বড় মানুষের মেয়ে”* *“ধন্যি মেয়ে”* তুমি, তারপর *“নায়িকার ভুমিকায়”* অভিনয় করে অনেকের *“মনহরন”* করলে। 

*“শুধু একটি বছর”* তারপর *“চিরন্তন”* নিয়মের মতোই *“অগ্নিসাক্ষী”* করে তোমার বিয়ে হলো *“শিউলি বাড়ী”* তে, তবে এই *“কলঙ্কিত নায়ক”* এর সাথে নয়, আমার *“পুরাতন বন্ধু”* *“শ্রীকান্ত”*র সাথে।

  *“শেষ অঙ্কে”* আমার *“পথে হলো দেরী”*। ততক্ষনে তুমি *“সূয’তোরন”* পেরিয়ে চলে গেছো *“গলি থেকে রাজপথে”*, *“সমাধান”* হলো *“সাহেব বিবি গোলাম”* এর *“বাঘ বন্ধী খেলা”* ।

 *“তোমার বিরহে”* *“ওগো বধূ সুন্দরী”* আমি  *“দেবদাস”* এর মতো সুরাপান  করে *“অমানুষ”* হয়ে গেছি।  শেষ হলো আমার

 *“তাসের ঘর”*এ *“রাজা সাজার খেলা”* ।

 মাঝে  মাঝে মনে হয় *“সাথীহারা”* আমি  *“সন্যাসী রাজা”* হয়ে *“সদানন্দের মেলা”* চলে যাই।

 *“কাল  তুমি আলেয়া”* হয়ে এসেছিলে *“ছোটিসি মুলাকাত”* করতে আমার *“এখানে পিঞ্জর”* এ। 

একদিন ভাবলাম *“মায়ামৃগ”* এর মতো *“ছদ্মবেশী”* সেজে তোমার  কাছে যাই, তোমাদের *“চৌরঙ্গী”* র *“আনন্দ  আশ্রম”*এ একগোছা  *“রাতের রজনীগন্ধা”* নিয়ে  তোমার *“সেই চোখ”* দেখতে ।

 কিন্তু তুমি এখন *“বিচারক”* *“শ্রীকান্ত”* র  *“স্ত্রী”* তাই *“বড় দিদি”* আমায়  নিষেধ করলো তোমার *“শঙ্খ বেলা”*র   *“উত্তরায়ণ”*এ আমার *“বিলম্বিত লয়”* মানবেনা তাই। 

 *“হাত বাড়ালেই বন্ধু”* অনেক পাওয়া যায় কিন্তু *“ওরা থাকে ওধারে”* । 

বন্ধু  *“অগ্নীশ্বর”* এর  সাথে *“জীবন মৃত্যু”* উপেক্ষা করে *“এন্টনী ফিরিঙ্গী”* র মতো *“মরূতীর্থ হিংলাজ”* যাবার ইচ্ছা আছে।

 এই *“ছিন্নপত্র”* এ আমি *“বন পলাশির পদাবলী”* লিখছি না। 

 শুধু তোমার আমার *“দুই পৃথিবী”*র *“ব্যবধান”* টুকু জানালাম। *“অভয়ের বিয়ে”* তে *“সব্যসাচী”*  *“বসু পরিবার”* এর *“সাগরিকা”* কে বিয়ে করার প্রস্তাব  দিয়েছিল। 

কিন্তু আমার এ জীবনে *“শাপমোচন”* করার ক্ষমতা সাগরিকার মতো কোন *“ব্রতচারিনী” “রাজকুমারী”* র নেই। 

 সেদিন *“চিড়িয়াখানা”* হয়ে *“লাল পাথর”* এর *“সপ্তপদী”* মন্দির দর্শন করলাম।

 ওখানেই *“ঝিন্দের বন্দী” “সাত নম্বর কয়েদী” “সাড়ে চুয়াত্তর”* বছরের *“রাজদ্রোহী” “রাইকমল”* এর সাথে *“কমললতা”* কে দেখলাম। *“বিভাস”* বলল ওর  *“স্ত্রী"  “ইন্দ্রানী”* খুব অসুস্থ ।

 তোমাকেই *“চিরদিনের”* ভেবে এখনো তোমার স্মৃতিতে *। 

*“কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী”* তুমি *“শিল্পী”* হলে বুঝতে আমার মতো *“তন্দ্রাহীন” “নায়ক”* এর ব্যাথা। 

                  বিদায়  ইতি

            *“কলঙ্কিত নায়ক”*


🎇Collected from Sima Pal 

Posted on Mohammad Hanif

মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫

ব্যার্থ প্রেমের কারনেই সুরসম্রাট হয়েছেন = এন্ড্রোকিশোর 

 ব্যার্থ প্রেমের কারনেই সুরসম্রাট হয়েছেন = এন্ড্রোকিশোর 

তার আসল নাম - এন্ড্রো বরাই 

তার ধর্ম খৃষ্টান - 

তার জন্ম - ১৯৫৫ সালের ৪ ই নভেম্বর রাজশাহী জেলাতে 

বাবার নাম - খিতিশ চন্দ্র বরাই, মায়ের নাম - মিনু বরাই 

পড়াশুনা রাজশাহী জেলাতেই - কলেজের এক বান্ধবীকে ভালো বাসতেন, প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেলে দিশেহারা হন এন্ড্রো - গান শিখেছেন - রাজশাহীর ওস্তাদ আব্দুল আজিজ বাচ্চুর কাছে - 

তখন তার মা বলেন - একজনের জন্য না মরে হাজার জনের - চোখের মনি হয়ে যাও - তুমি ঢাকায় চলে যাও গানের জগতে আমার - আশির্বাদ রইল তুমি পারবে - 

মায়ের কথায় ঢাকায় আসেন - 

রেডিওতে অডিশন দিয়ে পাশ করেন এবং দেশাত্ববোধক, আধুনিক ও রবিন্দ্র সঙ্গীত গাইতে থাকেন - 

নজরে আসেন - ১৯৭৭ সালে - 

বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক - আলম খান - এর 

" মেইল ট্রেন " এবং " এমেলের গয়েন্দা বাহিনী " দুটি ছবিতে গান করেন, হিট হয়নি - 

এরপর বিখ্যাত পরিচালক এ জে মিন্টু পরিচালিত " প্রতিজ্ঞা " ছবিতে - এক চোর যায় চলে " এই গানে কন্ঠ দিয়ে রাতারাতী প্লে-ব্যাক সিঙ্গার হিসেবে সুনাম অর্জন করেন - 

আর পেছনে তাকাতে হয়নি - 

চলচ্চিত্রের ছবিতে  প্রায় ২০ হাজার গানে কন্ঠ দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন - 

তিনি ৮ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান - 

সেই সব গুলো হচ্ছে -: 

১. বড় ভালো লোক ছিলো 

২. সারেন্ডার 

৩. ক্ষতিপুরন 

৪. পদ্না মেঘনা যমুনা 

৫. কবুল 

৬. আজ গায়ে হলুদ 

৭. সাজঘর 

৮. কি যাদু করিলা 

এরপর - বাচসাস, মেরিল আলো সহ দেশে বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। 

তিনি - ২০২০ সালের ৬ ই জুলাই মারা যান - 

রেখে যান স্ত্রী - দিপিকা, ছেলে - সঙ্গা, মেয়ে - শব্দকে 

এন্ড্রোকিশোর এবং রুনা লায়লা কে দিয়ে আমার একটি ছবির গান গেয়ে নিয়েছিলাম - 

গানের কথা - হায় মরি মরি এসোনা প্রেম করি - 

গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক - আমি রবিউল ইসলাম রাজ - 

দাদা যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন আশির্বাদ রইল - 

স্টীল ছবিতে - আমি আর দাদা 

        রবিউল ইসলাম রাজ 

         চলচ্চিত্র পরিচালক 

           01948-329383

বর্তমানে যারা অধিক আর্থিক সমস্যায় আছেন,,,,,বাদল সৈয়দের স্ট্যাটাস থেকে সংকলিত।

 বর্তমানে যারা অধিক আর্থিক সমস্যায় আছেন।

অপ্রত্যাশিত আর্থিক সংকটে পড়েছেন যারা, আপনার আয় কমে গেছে, খরচ কমেনি। আপনি এখন দিশেহারা। কেউ কেউ  চিন্তা করবে বলে পরিবারকে এ বিপর্যয়ের কথা বলেননি। পুরো চাপ একা নিয়েছেন। খাবার টেবিলে হেসেছেন, সে হাসির পেছনে যে রক্তবর্ণ বেদনা লুকিয়ে আছে তা কাউকে বুঝতে দেননি।

ভেতরে ভেতরে আপনি শেষ হয়ে গেছেন। চাপ সইতে না পেরে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকে মারা যাবেন। 


এ মৃত্যুগুলো যে কী ভয়াবহ কষ্টের তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। এ ব্যাপারে বাদল সৈয়দের কিছু পরামর্শ এখানে দেয়া হলো। কাজে লাগতে পারে।

১. দয়া করে পরিবারের সাথে সমস্যা শেয়ার করুন। তাঁরা আজ বা কাল ব্যাপারটা জানবেনই। তাই গোপন না করে তাঁদের নিয়েই পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।


২. প্রয়োজনে নাটকীয়ভাবে জীবনযাত্রার খরচ নামিয়ে আনুন। মিডল ক্লাসের প্রচলিত 'ইগো'র কারণে আমরা অযথা অনেক খরচ বাড়িয়েছি। সেগুলো চাইলে বাদ দেয়া যায়। কম দামের বাড়িতে শিফট করুন। গাড়ি বিক্রি করে দিন। অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিন। কে কী বললো সেদিকে পাত্তা দিবেন না, এখন টিকে থাকাটাই মুখ্য।


৩. বাচ্চাদের স্কুল খরচ খুব বেশি হলে তাও বদলে ফেলুন। স্কুলের পরিচয়ে ছাত্রছাত্রীদের আখেরে কোনো লাভ হয় না। কাজ হয় তার রেজাল্টে। সেটা যেকোনো ধরনের স্কুল থেকেই করা যায়। তুলনামূলক কম খরচের স্কুলে বাচ্চাদের শিফট করে নিজে তাদের পড়াশোনা তদারক করুন।


৪. সময়টা খুব খারাপ। তাই কোনো সমস্যা না থাকলেও মাঝে মাঝে ইসিজি করিয়ে ডাক্তারের সাথে আলাপ করুন।


৫.  সমস্যা নিয়ে ভাইবোনের সাথে আলাপ করুন। পরিবারের যে ভাই বা বোন বিপদে পড়েছেন, তাঁকে অন্যরা আগলে রাখুন। টাকা গেলে টাকা আসবে। ভাইবোন গেলে আর ফিরে পাওয়া যাবে না। এই কঠিন সময়ে সবাই এক ছাতার নিচে আশ্রয় নিন। একজনের উষ্ণতা দিয়ে আরেকজনকে রক্ষা করুন।


৬. এ দুঃসময়ে পরিবারের সদস্যরা যুথবদ্ধ থাকুন। পরিবারের সবার সম্মিলিত আয় যদি সবার কাজে লাগানো যায় তাহলে সবাই উপকৃত হবেন। স্থায়ী বেদনাকে আমন্ত্রণ জানানোর চেয়ে এটা অনেক ভালো। মনে রাখবেন, যে মেষ শাবক পালছুট হয়, সে-ই বাঘের কবলে পড়ে। আমি মনে করি,  পরিবারের সমস্যাগ্রস্ত সদস্যকে রক্ষা করার জন্য যুথবদ্ধ পরিবারের যুথবদ্ধ আর্থিক পরিকল্পনা অনেক বড় ওষুধ হিসেবে কাজ করবে।


৭. দয়া করে সমস্যার কথা বন্ধুদের বলুন। আর যেসব বন্ধুরা ভালো আছেন, তাঁরা বিপদগ্রস্ত বন্ধুকে  আগলে রাখুন। প্রয়োজনে তাঁর জন্য 'বেইল আউট' প্ল্যান করুন। সবাই হাত লাগালে বিপন্ন বন্ধুটিকে আবার দাঁড় করিয়ে দেওয়া মোটেও অসম্ভব নয়।  


৮. মধ্যবিত্তের যে ইগোর কথা বলছিলাম তা বাদ দিয়ে আয়ের বিকল্প উৎস বের করুন। যেমন, ছাত্রজীবনে যিনি টিউশনি করতেন, তিনি প্রয়োজনে তাতে ফিরে যান। যাদের বাড়িতে জায়গা আছে, তাঁরা কৃষি থেকে আয়ের ব্যবস্থা করুন। পুকুর থাকলে মাছ চাষ করুন, হাঁস-মুরগি পালন করুন। বাড়ির মহিলারা সেলাই কাজ, হোম মেইড ফুড এধরণের ছোটো ছোটো উদ্যোগ নিন।অনলাইন/অফলাইনে বিক্রি করুন। সততাকে পুঁজি করলে ক্রেতার অভাব হবে না।


৯. প্রতি বছর পুনর্মিলনী/ রি-ইউনিয়নের বন্যা আমরা দেখি। লাখ লাখ টাকা এসব অনুষ্ঠানে খরচ হয়েছে। এসব অ্যালামনাই এসোসিয়েশন প্রত্যেক সদস্যের বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারেন। নয়ত এসব মিলনমেলা একটি লোক দেখানো মূল্যহীন ব্যাপার বলে প্রমাণিত হবে। 


১০. সবশেষে বলি, বাড়ির একমাত্র উপার্জনকারী সদস্য হচ্ছেন নিঃসঙ্গ শেরপা। তাঁকে একাই লড়াই করতে হয়। এ একাকী যোদ্ধাকে বাড়ির সবাই স্বস্তি দিন, যত্ন করুন, মায়ায় ডুবিয়ে রাখুন। তিনি যাতে অযথা চাপে না পড়েন সেদিকে নজর দিন।

• 

দশ মিনিটের বুকে ব্যথায় যিনি মারা যাচ্ছেন, তা আসলে দশ মিনিটের ব্যথা নয়, দিনের পর দিনের ব্যথা। অনিশ্চয়তার এ দীর্ঘ ব্যথার চাপ আসলে তিনি আর নিতে পারেননি। একমাত্র আমাদের সম্মিলিত হাত সে বুকে রাখলেই এ ব্যথা কমবে।

__________________

বাদল সৈয়দের স্ট্যাটাস থেকে সংকলিত।

বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...