এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২
সকাল সাতটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২০২২/১০/৩১ সোমবার
সকাল ৭টার সংবাদ। তারিখ - ৩১-১০-২০২২
আজকের শিরোনাম
হাইকোর্টে আজ শুরু হচ্ছে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি।
একাদশ জাতীয় সংসদের ২০-তম অধিবেশন শুরু-সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরীসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহণ।
সরকার দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিটি বাহিনীকে যোগ্য করে গড়ে তুলছে-বললেন প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপি আবারও সহিংসতা সৃষ্টি করতে চাইলে দেশের জনগণ যথাযথভাবে কঠোর জবাব দেবে -আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের হুঁশিয়ারি।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিজিবি-বিজিপি পতাকা বৈঠক-বাংলাদেশের আকাশসীমা লংঘনের জন্য মিয়ানমারের দুঃখ প্রকাশ।
ভারতের গুজরাটে ঝুলন্ত সেতু ভেঙ্গে প্রাণহানি ৯১ ।
ফিফা অনুর্ধ্ব-১৭ নারী বিশ্ব ফুটবলে কলম্বিয়াকে হারিয়ে আবারও শিরোপা স্পেনের।
রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২
সাহিত্যের ছোয়া ফেইসবুক থেকে নেওয়া
হাসপাতালের রুমে ঢুকেই মা বাবার গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দিলো।ডাক্তার-নার্স এমনকি আমিও চমকে গেলাম।
-তুমি থাকতে চারু'র এ্যাকসিডেন্ট হলো কীভাবে?
-আসলে টার্ন নিতে গিয়ে বাইক থেকে পরে গেছে আর আমিও বুঝতে পারিনি।
-তোমার মতো দায়িত্বহীন মানুষের কাছে চারুর দায়িত্ব দেওয়াটাই আমার ভুল হয়ে গেছে।
-মিতু,তুমি নিজে ওকে আমার কাছে ফেলে রেখে চলে গেছ তোমার ক্যারিয়ার গড়তে।
-শোন, আমার জন্যই সে আজ এত বড় স্কুলে পড়তে পারছে।তুমি পারতে ওত দামি স্কুল অ্যাফোর্ড করতে?
-এটা তোমার ধারনা। শিক্ষা দামি-কমদামি হয় না।সে একই জিনিস শিখত কিন্তু বাংলায়।তুমি তার পড়াশোনার দায়িত্ব নিতে চেয়েছো আমি না করিনি কারণ তুমি তার মা। কিন্তু আমাকে সবার সামনে কোন অধিকারে থাপ্পর মারলে ?
-কারণ আমি এখনো তোমার স্ত্রী, আমাদের এখনো ডিভোর্স হয়নি।
-ওহ, ধন্যবাদ।ভুলে গিয়েছিলাম।এই নাও আরো মারো।
বাবার এই কথা শুনে আমি হেসে ফেললাম।বাবাও আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। কিন্তু মা রাগে গজগজ করছে।মা বলল,
-চারু,এখন থেকে তুই আমার সাথে থাকবি।এখনি আমার গাড়িতে করে তোর বাবার বাসায় গিয়ে তোর সব জিনিস নিয়ে আসবি।চল আমার সাথে।
আমি বাবার দিকে তাকালাম।বাবা হ্যাঁসূচক ঘাড় নাড়লেন।আমিও খুশি হয়ে গেলাম খুব।মা বিশাল বড় একটা অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন। সম্পূর্ণ তার নিজের।আর খাবার তো চাইনিজ-ইতালিয়ান ছাড়া কথাই নেই। খুব মজা হবে সেখানে। কিন্তু বাবার জন্যও খারাপ লাগছে, বাসায় একা কী করে থাকবে।সে যাই হোক।আমি আমার সব জিনিস নিয়ে মায়ের সেই বিশাল বড় বাড়িতে চলে আসলাম।আমাকে একটা বিশাল বড় রুম দিল।আমার খুব ভালো লাগছে।পরের দিন সকালে দেখি মা অফিসের জন্য বের হয়ে যাচ্ছে,আমাকে বলল,
-চারু,ফ্রিজে ব্রেড আর জ্যাম আছে খেয়ে নিস।আর এই নে,এই টাকা দিয়ে দুপুরে তোর যা ভালো লাগে খেয়ে নিস।আমি গেলাম।
ব্রেড আর জ্যাম!এর থেকে তো বাবার হাতের লুচি অনেক ভালো আছে। কিন্তু মা আমাকে একবেলা খাওয়ার জন্য পাঁচশ টাকা দিয়ে গেল ভাবতেই কেমন মজা লাগছে।অনেক রাতে মা বাসায় ফিরলো।মাকে বললাম ক্ষুধা পেয়েছে।মা বলল,
- তোর যা মন চায় অর্ডার কর।
-কিন্তু আবার সেই বাইরের খাবার?
-তো?আমি এখন রান্না করব নাকি!দেখ এমনিতেই অনেক ক্লান্ত আর বেশি বকিস না।
আমি না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম।মা কিছু বললও না।অথচ বাবা কখনো আমাকে না খেয়ে ঘুমোতে দেয়না।
সকালে আবার সেই জ্যাম-পাউরুটি।মা আমার হাতে টাকা দিয়ে চলে গেলেন।আমি স্কুলের টিফিন টাইমে চলে গেলাম বাবার অফিসে। কিছু কথাবার্তা বললাম,কেমন আছি না আছি।এরপর বললাম,
-বাবা টিফিনে কী এনেছো?
-খিচুড়ি আর মুরগি।খাবি?আয় খাইয়ে দিই।
সেখানে বাবার সাথে খাওয়া করে আমি আবার স্কুলে ফিরে গেলাম। বিকালে বাসায় ফিরতেই দেখি মা আমার উপর খুব রেগে আছে।
-চারু,তুই আমাকে না বলে তোর বাবার অফিসে গিয়েছিলি?
-হ্যাঁ, কিন্তু এতে রাগার কী আছে?বাবা তো কখনো আমাকে তোমার সাথে দেখা করতে বাধা দেয় নি।
-এরপর থেকে গেলে আমার অনুমতি নিয়ে মেতে হবে।
-আচ্ছা।
পরেরদিন আমি আবার গেলাম বাবার অফিসে।চলে আসার সময় বাবা মায়ের জন্য একটা টিফিন বক্স দিয়ে বললো,
-এটা তোর মায়ের জন্য।
-বকা দেয় যদি?
-আরেহ দিবেনা।তুই শুধু বলবি বাবা দিয়েছে।
-আচ্ছা।
বিকেলে মা আসলে মাকে বললাম,
-তোমার জন্য বাবা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছে।
-কোথায়? দেখি।
আমি টিফিন বক্সটি নিয়ে আসলাম।মা খুলে দেখে মায়ের সব প্রিয় খাবার।মা কিছু না বলে একটি প্লেট নিয়ে চুপচাপ খাওয়া শুরু করলো।খেতে খেতে মা যেন কোথায় হারিয়ে গেল,মনে মনে হাসতে লাগলো।আমি জিজ্ঞেস করলাম কেন হাসছে।বলল,
-তোর বাবার কিছু মজার ঘটনা মনে পড়ল।
-মিস করো বাবাকে?
-হূম,করি তো।
-তাহলে আলাদা থাকো কেন?
-শোন, কোন সম্পর্কে তিক্ততা আসার আগেই ভালো ভাবে সড়ে আসা ভালো।তার স্বপ্ন আর আমার স্বপ্ন অনেক আলাদা,মতের অনেক অমিল। দুজনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়েই আমরা আলাদা থাকছি।
-কখনো ইচ্ছা করে না সবাই একসাথে থাকার?
-হয়তো করে!
পরেরদিন বিকেলে আমি গিটার নিয়ে প্র্যাকটিস করছি,মা এসে বলল,
-চারু,তুই এভাবে এখানে গান বাজাতে পারিস না।এই সোসাইটি তে আমার একটা ইমেজ আছে।আর এসব বাদ দিয়ে পড়াশোনা কর তাহলে আমার মত কিছু হতে পারবি।এসব আমার বাসায় চলবে না।
-কই বাবা তো কখনো আমাকে গান গাওয়া থেকে আটকায়নি।আর তোমার সোসাইটি?যেখানে কোনো স্বাধীনতা নেই।আর যাই হোক মা,বড় হয়ে আমি তোমার মতো হতে চাই না। একটি বাড়ি,গাড়ি আর ব্যাংকে কিছু টাকা ছাড়া কী আছে তোমার কাছে? থাকতে চাই না তোমার সাথে। আমার সাদামাটা বাবার সেই ছোট্ট বাড়িই আমার জন্যে ঠিক আছে।আমি যাচ্ছি মা।যদি কখনো ইচ্ছে হয় একসাথে থাকার চলে এসো।
-চারু!
-থাকো, আল্লাহ হাফেজ।
আমি বাসায় চলে আসলাম।দেখি বাবা আমায় দেখে হাসছে।
-কীরে থাকতে পারলি না তো ওর সাথে।এত তাড়াতাড়ি চলে এলি।
আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। বাবাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলাম। বাবা বলল,
-আরে আমার চারু!কাঁদছিস কেন? মায়ের কথা মনে পড়লে চলে যাবি দেখা করতে।আমি তো আর আটকাই না,তাই না?
আমি কাঁদতেই আছি।এমন সময় দরজায় কড়া নাড়ছে কে যেন।বাবা দরজা খুলে থ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।মা এসেছে।কোনো কথা না বলেই ভিতরে ঢুকে পড়লো।বলল,
-রাতে কী রান্না করেছো?খেতে দাও।
বাবা মায়ের জন্য খাবার নিয়ে আসতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো।আমি অবাক হয়ে তাদেরকে দেখছি।মা নিজ হাতে আমাকে খাইয়ে দিলো।মা সেদিন যে এলো আর যায়নি।থেকেই গেলো আমাদের সাথে,তার নিজের সেই
আমিত্বের জগৎ ছেড়ে, আজীবনের জন্য।
ছোটগল্প।
অভাব কাকে বলে,,,, সাদ্দাম হোসেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,,
" অভাব কাকে বলে???
অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন,,,,
বলো তো অভাব কাকে বলে ?
"অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে।"
ছেলেটি উত্তর দিল।
এটা তো অর্থনীতির ভাষা,,,
সাধারণত অভাব কাকে বলে?
ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের
দিকে তাকিয়ে আছে।
কি বলবে ভাবছে সে।
স্যার আবার তাড়া দিলেন
"বলো অভাব কাকে বলে ?"
ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল!!
💔 ১। আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন,
আর আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাড়িতে ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না।
মা তখন বলেন আগে খবর নিবি না
কলেজ হবে কিনা?
মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে অভাব !!
💔 ২। বাবা যখন রাত করে বাড়ি আসেন মা
তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো
কেন ফিরতে ?
বাবা বলেন ওভারটাইম ছিল।
ওভারটাইম না করলে সংসার কিভাবে চলবে ?বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে
আমার কাছে অভাব !!
💔 ৩। ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই হলো আমার কাছে অভাব !!
💔 ৪। মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে সেলাই দিতে দিতে বলে কাপড়টা অনেক ভাল আরো কিছুদিন পরা যাবে এটাই অভাব !!
৫। মাস শেষে টিউশনির পুরো টাকাটা
মায়ের হাতে দিয়ে বলি,,
মা এটা তুমি সংসারে খরচ করো,
মা তখন একটা স্বস্তির হাসি হাসেন।
এই স্বস্তির হাসি হচ্ছে অভাব !!
৬। বন্ধুদের দামী স্মার্টফোনের ভিড়ে নিজের নর্মাল ফোন লজ্জায় যখন লুকিয়ে রাখি এই লজ্জাই আমার কাছে অভাব !!
৭। অভাবী হওয়ায় কাছের মানুষগুলো যখন আস্তে আস্তে দূরে সরে যায়,,
এই দূরে সরে পড়াটাই আমার কাছে অভাব !!
পুরো ক্লাসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল !!
অনেকের চোখে জল !!
স্যার চোখের জল মুছতে মুছতে ছেলেটিকে
কাছে টেনে নিলেন !! 💝
বস্তুতঃ আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে,,,,
যারা কয়েক মাস অপেক্ষা করেও বাড়ি থেকে সামান্য টাকা পায় না !!
সব দুঃখ-কষ্টকে আড়াল করে হাসিমুখে দিনের পর দিন পার করে দেয় খেয়ে না খেয়ে !!
তাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টুকু বোঝার সুযোগ হয়তো আমাদের হয়ে ওঠে না !
রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২০২২/১০/৩০ রবিবার
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(৩০-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(৩০-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* জাতীয় সংসদের ২০-তম অধিবেশন শুরু - সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গ্রহণ।
* সরকার দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিটি বাহিনীকে যোগ্য করে তুলছে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।
* বিএনপি আবারও সহিংসতা সৃষ্টি করতে চাইলে দেশের জনগণ যথাযথভাবে কঠোর জবাব দেবে - আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের হুঁশিয়ারি।
* হাইকোর্টে আগামীকাল শুরু হচ্ছে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি।
* আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে চারজনের মৃত্যু।
* সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে দুটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে অন্তত একশো’ জন নিহত।
* এবং ব্রিসবেনে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে জিম্বাবুয়েকে ৩ রানে পরাজিত করেছে বাংলাদেশ।
একটি বাস্তব অভিজ্ঞতা,,,, বাংলাদেশ রেলওয়ে ফেইসবুক থেকে নেওয়া
একটি বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করি
কি করে শুরু করবো জানি না, তবে যা সত্য তাই প্রকাশ করলাম।
গতকাল(২৩/১০/২২) আমি ঢাকা থেকে পঞ্চগড়গামী একটি ট্রেনের প্রথম শ্রেণীর একজন যাত্রী ছিলাম। আমার পাশে একজন ভদ্র মহিলা যাত্রী ছিলেন। জয়দেবপুর স্টেশন পার হওয়ার পর থেকে লক্ষ্য করছিলাম উনি কেমন জানি আন ইজি ফিল করছিলেন, খুব নড়া চড়া করছিলেন এবং খুব গম্ভীর হয়ে বসেছিলেন। আমি ভাবলাম আমার কোন আচরনে উনি বিরক্ত কিনা!
উনার পাশ থেকে সরে গিয়ে বগি থেকে বের হয়ে দরজার কাছে গিয়ে একটু সময় কাটালাম। কিছুক্ষন পর এসে দেখি উনি ফোনে কার সাথে জানি কথা বলছেন আর কাঁদছেন, বলছেন আমি এখন কি করবো?
উনার কথা বলা শেষ হলে উনার অনুমতি নিয়ে উনাকে প্রশ্ন করলাম কি হয়েছে ? উনি কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বললেন তেমন কিছু না। আবার উনার কাছে একটা ফোন আসে সম্ভবত উনার মা, আবার কথা বলার মাঝখানে উনি কাঁদছিলেন আর ফিস ফিস করে কথা বলছিলেন।
আমার পাশের দুই সিট পরে এক আপা ও ভাই সম্ভবত স্বামী স্ত্রী, তখন ওই আপাকে কাছে গিয়ে বিস্তারিত খুলে বললাম, আর উনাকে অনুরোধ করলাম সমস্যাটা সম্পর্কে জানতে। বিষয়টি পজেটিভ ভাবে নিয়ে উনার কাছে গিয়ে বসে বিস্তারিত শুনে, আমাকে জানালেন।
যেটা আইডিয়া করেছিলাম সেটাই ঠিক।
চলন্ত ট্রেনে দ্বায়িত্বরত টিটিই ও আরো দুই একজনের সাথে কথা বলে জানলাম ট্রেনে স্যানিটারি ন্যাপকিনের কোনো ব্যবস্থা নেই। এসব খোজ খবর নিতে নিতে সেতু পুর্বে পাশে এসে ট্রেন দাঁড়ালো। ট্রেন থামার সাথে সাথে দৌড়ে গিয়ে ট্রেন পরিচালকের কাছে গিয়ে খোঁজ নিলাম ট্রেন এখানে কতক্ষন দাঁড়াবে, ২০ মিনিট দাঁড়াবে।
পরিচালক সাহেবের সাথে বিস্তারিত শেয়ার করলাম,
ভদ্রলোক অভয় দিলেন এবং বললেন যতোক্ষন আপনার কাজ হবে না ততক্ষণ ট্রেন ছাড়বো না।
স্টেশনের অদূরে গিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে এসে ওই আপাকে সহ ট্রেন থেকে নামিয়ে স্টেশনের ভিতরে টয়লেট পাঠিয়ে দিলাম।
গার্ড রুমে সংরক্ষিত বইয়ে আমার অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করতে চাইছিলাম এবং সুপারিশ লিখতে চাইছিলাম, প্রতিটি আন্তনগর দুরপাল্লার ট্রেনে যেন মেয়েদের জন্য এই ব্যবস্থাটা থাকে (ন্যাপকিন সুবিধা)
কিন্তু গার্ড মহোদয় একটু গড়িমসি শুরু করলেন ও শেষমেশ আমার ও জার্নি শেষ হলো ,অভিযোগটা লেখা হলো না।
জানি না আমার এই লেখাটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসবে কি না তবুও লিখলাম ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম।
যদি কখনো এমন কিছু ব্যবস্থা করা যায় তাহলে হয়তো ভবিষ্যতে মা বোনদের এমন বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হবে না।
লেখা-
M
d
M
o
r
s
h
e
d
u
l
H
a
q
u
e
(সংশোধিত ও পরিমার্জিত)
টাকা তে কি আসলেই সব শান্তি,,,,, মোঃ অলিউডর রহমান অ্যাডভোকে টফেইসবুক থেকে নেওয়া
টাকা'তে কি আসলেই সব শান্তি?
A
d
v
M
d O
l
i
o
u
r
Rahman
Croydon, UK
আমাদের সমাজে প্রচলিত একটা কথা আছে, "টাকায় বাঘের চোখও মিলে"! আসলেই কি টাকা'তে সব শান্তি?
কথা হচ্ছিলো এক ভদ্র মহিলার সাথে।ছোট একটা বাচ্চা আছে ওনার। বসবাস করেন লন্ডনে। ছোট বাচ্চা, Husband নিয়ে কি একটা সুন্দর সংসার থাকার কথা! তাই তো? সেখানে তো কোন কিছুর অভাব নেই।কিন্তু বিধিবাম.....
ওনার ভাষ্যমতে, Husband শারীরিক নির্যাতন করে! ওনার ইনকামের টাকা নিয়ে নেয়।Husband পরিবার কিছুদিন পর পর টাকা চায়।এখন পর্যন্ত Husband 20 হাজার পাউন্ডের মতো ওনার কাছ থেকে নিয়েছে।এসব বিষয় নিয়ে দু'জনের মাঝে মনগাত!বিষয়টা আইন পর্যন্ত গড়িয়েছে।ফলাফল social service তাদের দু'জন কে আলাদা করে রেখেছে।
শুনেছেন Husband দেশে গিয়ে আবার নতুন করে বিয়ে করবে।শশুড়ের কাছে সংসার ঠিকে রাখার জন্য, আকুতি মিনতি করে Text করেছেন। স্কিনশট দেখছিলাম আর ভাবছিলাম, মানুষ কতোটা অসহায় হতে পারে।
তিনি এখনো সংসার করতে রাজি!আর শেষ পর্যন্ত যদি ডিভোর্স হয়েই যায়,তখন মামলা করতে চান....
আমার সব লেখার পিছনে ছোটখাটো একটা মেসেজ থাকে।
যেভাবে আছেন,যেরকম আছেন আল্লাহ কাছে শুকরিয়া করেন।কারো কারো বাহ্যিক হাসিতেও গভীর যন্ত্রণা থাকে।সবাই বেঁচে থাকার জন্য অভিনয় করে যাচ্ছে....
কপি
পেস্ট
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পরিচিতি,,,, বাংলাদেশ রেলওয়ে ফেইসবুক থেকে নেওয়া
১৯৭১ সালে ক্ষতিগ্রস্ত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন অবিভক্ত ভারত সরকার অসম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড ও উত্তরবঙ্গের সঙ্গে কলকাতার যোগাযোগ সহজতর করার লক্ষ্যে পদ্মা নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণের প্রস্তাব করে। পরবর্তীতে ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে সেতু নির্মাণের মঞ্জুরী লাভের পর ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার রবার্ট গেইলস সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে সেতু নির্মাণের সমীক্ষা শুরু হয়। ১৯১০-১১ খ্রিষ্টাব্দে পদ্মার দুই তীরে সেতু রক্ষার বাঁধ নির্মাণ হয়। ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে সেতুটির গাইড ব্যাংক নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পাশাপাশি সেতুর গার্ডার নির্মাণের কাজ শুরু হয়। গার্ডার নির্মাণের জন্য কূপ খনন করা হয়। ২৪ হাজার শ্রমিক দীর্ঘ ৫ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। তৎকালীন অবিভক্ত ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ। তার নামানুসারে সেতুটির নামকরণ করা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রীজ। সেতুটির নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৫১ লক্ষ ৩২ হাজার ১ শত ৬৪ টাকা। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৫ হাজার ৮ শত ফুট। ব্রিজটিতে ১৫টি স্প্যান আছে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেতুটিতে বোমা ফেলা হলে ১২ নম্বর স্প্যানটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেগুলো পরে মেরামত করা হয়েছে।
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ ঈশ্বরদী ভেড়ামারা সীমানায় পদ্মানদীর উপর অবস্থিত। সেতুটি দিয়ে শুধু ট্রেন চলাচল করে। বাংলাদেশ রেলওয়ে সেতুটির রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে। ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে এই হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণের শতবর্ষ পূর্ণ হয়।
হাজী আবুল বকর সিদ্দিকী (রহঃ) [আমার দাদা] সন্তান সন্ততি
সন্তান,,,,,
হাজী আবু বকর সিদ্দীক রহ.(বড় উস্তাদজী) এর সন্তান-সন্ততিদের শাজারায়ে নসল:(বড়-ছোটোর ধারাবাহিতায়)
বড় ছেলে: মাওলানা রুহুল আমিন সাহেব
*সহধর্মিণী: আলেমা শামসুন্নাহার
তিন ছেলে:
১। হাফেজ মাওলানা মুফতি আসাদুজ্জামান
*স্ত্রী: আলেমা রাবেয়া বুশরা
তার ছেলে
*মুয়াজ উসামা
২। মাওলানা ওসমান গণী
*স্ত্রী: আলেমা সাবিহা জান্নাত
৩। শিব্বির আহমাদ
চারমেয়ে:
১। মরহুমা নূরুন্নাহার
২। আলেমা মাহমূদা আক্তার
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা মু'তাসিম বিল্লাহ রহমানী
তার দুই ছেলে
*১. হাফেজ মাহমুদুর রহমান ফাহীম
*২. মাহফূজুর রহমান নাঈম
দুই মেয়ে
*১. মরহুমা নওমি
*২. মাইমূনা
৩। আলেমা কামরুন্নাহার
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা কামরুল ইসলাম
তার তিন ছেলে
*১. মরহুম মুসাইয়্যিবুল ইসলাম
*২. মুহাম্মাদ আল হাবিব
*৩. আহমাদ
একমেয়ে
*মুবাশশিরা জান্নাত
৪। আলেমা হুমাইরা জান্নাত
*স্বামী: হাফেজ ক্বারী আহমাদুল্লাহ
তার এক ছেলে
*লাবিব আব্দুল্লাহ
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে তার পরিবারে
হাফেজ= ২জন
মাওলানা= ৬জন
মুফতি= ১জন
পরিবারের সদস্য সংখা মোট ২৪ জন
হাফেজ= ৫জন
মাওলানা= ১১জন
মুফতি = ১জন
মেজো ছেলে: মুফতি নূরুল আমিন
*সহধর্মিণী: মনিরা বেগম
ছেলে চারজন:
১। মরহুম আবরার
২। মুহাম্মাদুল্লাহ
*স্ত্রী: কুলসুম আক্তার
একজন মেয়ে
*মায়মুনা আক্তার
৩। হাফেজ আনাস
৪। হাফেজ যায়েদ
মেয়ে ছয়জন:
১। মোমেনা
*স্বামী: মুফতী আব্দুর রহিম
তার দুই মেয়ে
*১.মুনিবা
*২.মুকরিমা
একজন ছেলে
*রাশিদ জামিল (হেফজ চলমান)
২। মুসলিমা
*স্বামী: মুফতী আব্দুল আউয়াল
তার তিন ছেলে
*১.নুরুল্লাহ (হেফজ চলমান)
*২.কেফায়াতুল্লাহ
*৩.যিকরুল্লাহ
৩। তৈয়্যিবা
*স্বামী: মুফতি জাহিদ রায়হান
তার তিন ছেলে
*১. হাফেজ ইউসুফ
*২. আহমাদ (হেফজ চলমান)
*৩.শুয়াইব
মেয়ে একজন
*আফিফা
৪। লুবাবা
*স্বামী: মুফতী জাহিদুল ইসলাম
মেয়ে একজন
*বারিরা
ছেলে একজন
*মুয়ায
৫। উমামা
*স্বামী: মুফতী মাহদি হাসান
মেয়ে দুইজন
*১.যয়নাব
*২.জুয়াইরিয়া
৬। রুবাইয়া
আবু বকর রহ. এর সন্তানদের মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ৬ জন
মাওলানা= ১জন
মুফতি= ১জন
পরিবাররের মোট সদস্য= ৩৩ জন
মোট হাফেজ= ৬জন
মোট মাওলানা= ৬ জন
মোট মুফতি= ৬ জন
বড় মেয়ে: রহিমা বেগম
*স্বামী: মাস্টার গাউসুর রহমান
ছেলে নয়জন:
১। হাফেজ মাওলানা অলিউর রহমান
*স্ত্রী: মাইমুনা খাতুন
তার ছেলে তিনজন
*১. হাফেজ শাহরিয়ার সালমান ফাহিম
*২. তাবরাম আব্দুল্লাহ
*৩. নাসিম (হেফজ চলমান)
২। মুফতি অসিউর রহমান
*স্ত্রী: মাহফুজা খাতুন
তার ছেলে একজন
*তাকরিম (হেফজ চলমান)
এক মেয়ে
*তাহসিনা খাতুন
৩। হাফেজ মাওলানা আতিকুর রহমান
*স্ত্রী: রুম্মান
তার একছেলে
*উবাইদুল্লাহ (হেফয চলমান)
চার মেয়ে
*১. আয়েশা খাতুন
*২. আবেদা খাতুন
*৩. জাকিয়া খাতুন
*৪. তাকিয়া খাতুন
৪। হাফেজ মুফতি আনিসুর রহমান
*স্ত্রী: তানিয়া খাতুন
তার একছেলে
*মুসআব
৫। হাফেজ মুফতি মশিউর রহমান
৬। হাফেজ মুশফিকুর রহমান
৭। হাফেজ হাসিবুর রহমান
৮। হাফেজ জুনায়েদ হুসাইন
মেয়ে ছয়জন:
১। নাজমা খাতুন
*স্বামী: মাওলানা রফিকুল ইসলাম
তার ছেলে দুইজন
*১. আব্দুল্লাহ (হেফজ চলমান)
*২.আব্দুর রহমান (হেফজ চলমান)
পাঁচ মেয়ে
*১.হাফেজা বুশরা খাতুন
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা মোকাররম হোসাইন
তাদের দুই মেয়ে
*১.মাহরা
*২.মারওয়া
২. হফেজা মারিয়াম খাতুন
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা সুজাউদ্দীন
তার দুই মেয়ে
*১.মালিহা
*২.মাবরুকা
*৩. ফাতিমা
*৪.খাদিজা
*৫. ওয়াদিমা
২। আসমা খাতুন
*স্বামী: মাওলানা কাওছার উদ্দীন
তার দুই ছেলে
*১. হাফেজ তামিম
*২. হাফেজ উসামা (চলমান)
একমেয়ে
*নাফিসা খাতুন
৩। হাসনা খাতুন
*স্বামী: মুফতি রিয়াজ
তার তিন ছেলে
*১. মুহাম্মদ হুযায়ফা (হেফজ চলমান)
*২. মুহাম্মদ উবায়দা (হেফজ চলমান)
*৩. আবু উমামা
এক মেয়ে
*হাবিবা খাতুন (হেফজ চলমান)
৪। জামিলা খাতুন
*স্বামী: মুফতী আবুল হাসান
তার তিন মেয়ে
*১. তাবাসসুম খাতুন
*২. তুরফা (হেফজ চলমান)
*৩. তায়্যিবা
৫। সুমাইয়া খাতুন
*স্বামী: মুফতি মুহিব্বুল্লাহ
তার এক ছেলে
*আবদুল্লাহ (হেফজ চলমান)
এক মেয়ে
মরিয়াম
৬। হুমায়রা ইয়াসমিন
*স্বামী: মুফতী ইমরান হুসাইন
তার একমেয়ে
*নাজিবা খাতুন
আবু বকর রহ. এর সন্তানদের মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ২২ জন (ছেলে-মেয়ে)
মাওলানা= ৫ জন
মুফতি= ৩ জন
পরিবারে মোট সদস্য= ৬২ জন
মোট হাফেজ= ২৩ জন (ছেলে মেয়ে)
মোট মাওলানা= ১৩ জন
মোট মুফতি= ৭
সেজো ছেলে: হাফেজ মাও. ফজলুল করীম
*সহধর্মিণী: আয়েশা বেগম
তিনছেলে:
১.মুফতি আশরাফুল কারীম
*স্ত্রী: আলেমা মাসুমা আশরাফ
২.মুফতি মাসরুর তাশফিন
৩. মরহুম তাশফিন
একমেয়ে:
আলেমা সাবরুন্নাহার তানিয়া
*স্বামী: মাও. ইমদাদুল্লাহ
তার একছেলে
*আসাদুল্লাহ আজমী
আবুবকর রহ. এর সন্তানদের মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ১জন
মাওলানা= ৪জন
মুফতি= ২জন
পরিবারে মোট সদস্য= ৯জন
মোট হাফেজ= ১জন
মোট মাওলানা= ৬জন
মোট মুফতি= ২জন
><
মেজো মেয়ে: আমেনা বেগম
ছেলে দুইজন:
১৷ হাফেজ মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম
*স্ত্রী: হাফসা বেগম
তার একছেলে
*তামিম দারী (হেফজ চলমান)
মেয়ে একজন
*তামিমা খাতুন জুয়াইরিয়া৷
২৷ হাফেজ মাওলানা মুশাহিদুল ইসলাম ৷
*স্ত্রী: শিরিনা আক্তার তাশফিয়া৷
দুইছেলে
*১. আব্দুল্লাহ তায়েব
*২. মুহিব্বুল্লাহ তাহের
মেয়ে একজন:
মুজাইয়েনা বেগম
*স্বামী: মৌলভী রাকিবুল ইসলাম৷
ছেলে দুইজন
*১৷ হাফেজ যুবায়ের আহমাদ
*২। মুহা.আব্দুল্লাহ
মেয়ে সাতজন
*১৷ আলেমা মুবাশ্বিরা
*স্বামী: মাওলানা আব্দুল হাই শিকারী
ছেলে একজন
*মুহা. বশিরুল্লাহ শিকারী৷
*২৷ মুশফিকা বেগম
*স্বামী: মাওলানা নুরুল ইসলাম গাজী
ছেলে একজন
*আব্দুর রহমান (মুয়াবিয়া) গাজী
*৩৷ হাফেজা মারিয়া বেগম
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা ইমরান হুসাইন
*ছেলে একজন
*মুহা. যাকওয়ান
*৪৷ হাফেজা মারজিয়া খাতুন
*৫৷ মাশরুফা খাতুন
*৬৷ ওয়ালিজা খাতুন
*৭৷ মাহজুবা (জান্নাতী মেহমান)
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ৬জন
মাওলানা= ২জন
পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা= ২৬জন
মোট হাফেজ= ৬জন
মোট মাওলানা= ৫জন
নোয়া ছেলে: মাওলানা মুফতি মুমতাজুল করীম
*সহধর্মিণী: রুকাইয়া সুলতানা
তিন ছেলে:
১। হাফেজ মাওলানা মুফতি নোমান
(স্ত্রী: আলেমা তাবাসসুম)
তার এক মেয়ে
*তাজকিয়া তুবা
২। হাফেজ মাওলানা মুফতি সালমান
*স্ত্রী: আলেমা মাহমুদা ইসলাম
৩। হাফেজ সাফওয়ান আহমাদ
এক মেয়ে:
আলেমা হুমায়রা শিফা
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা মুফতি আহমাদ আবসার হুসাইন
তার এক (জান্নাতি) ছেলে
*আহমাদ জারিফ
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ৩
মাওলানা= ৪
মুফতি= ৩
পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা= ১১জন
মোট হাফেজ= ৪ জন
মোট মাওলানা= ৭জন
মোট মুফতি= ৪
কুটি ছেলে: হাফেজ মাওলানা আহমদ করীম সিদ্দীক
*সহধর্মিণী: সালমা আহমাদ
এক ছেলে:
হাফেজ সাফওয়ান সামী
মেয়ে তিনজন:
১. আলেমা সাফফানা আহমদ
*স্বামী: মাওলানা শরীফ আহমদ রাহওয়া
তার এক ছেলে
*জারীর যাইন আল শুরাইম
২। মরহমা বুশরা
৩। আলেমা জুন্নাহ তাসনীম
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ২জন
মাওলানা= ৩জন
পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা= ৮জন।
হাফেজ= ২জন
মাওলানা= ৪ জন
সেজো মেয়ে: হাফেজা সালেহা বেগম
*স্বামী: মরহুম হাফেজ মাওলানা বদরুদ্দীন রহ.
চার ছেলে:
১। মুফতি কাসেম আফফান
*স্ত্রী: আলেমা ফাতেমা তাশফিয়া
তার দুই মেয়ে
১। রাইসা ত্বিবা
২।রুয়াইসা তোহফা
২। হাফেজ মাওলানা মুফতি আসেম বিল্লাহ
(স্ত্রী: হাফেজা তাসলিমা বিল্লাহ)
৩। হাফেজ মাওলানা মুফতি মাসুম বিল্লাহ সালিম
* আয়েশা তাকিয়া
৪। হাফেজ মাহমুদ খালিদ
চার মেয়ে:
১। আলেমা রুম্মান
*স্বামী: মুফতি মুখলিসুর রহমান
তার দুই ছেলে
*১। মাহদী হাসান তানভীর (হেফজ চলমান)
*২। তাকী আমিনী
দুই মেয়ে
*১। হাফেজা আয়েশা নিশাত
*স্বামী: হাফেজ মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক
*২। তাসনিম বুশরা (হেফজ চলমান)
২। আলেমা সালিমা সাদিয়া
তার দুই মেয়ে
*১. মরহুমা তাহমিদা জান্নাতী
*২. মরহুমা তাহিয়্যা জান্নাতী
৩। আলেমা তাবাসসুম
(স্বামী: হাফেজ মাওলানা মুফতি নোমান)
তার এক মেয়ে
*তাজকিয়া তুবা
৪। তাকিয়া তামান্না।
*স্বামী: হাফেজ ইসমাঈল হুসাইন
তার এক মেয়ে
*ফাতেমা তানজুম
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে তার পরিবারে-
হাফেজ= ৯জন
মাওলানা= ৭জন
মুফতি= ৩জন
পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা= ২৫জন
মোট হাফেজ= ১৩জন
মোট মাওলানা= ১১জন
মোট মুফতি= ৫জন
মরহুমা মুর্শিদা
ছোট মেয়ে: রাশিদা বেগম।
*স্বামী মরহুম মাও.আব্দুল আজিজ।
ছেলে ছয়জন:
১। মরহুম আব্দুর রশিদ।
২। হাফেজ মুহা. আব্দুর রহমান।
*প্রথমা স্ত্রী: মরহুমা ফাতেমা।
তার একছেলে
*মুহা.ইউনুস।
*দ্বিতীয় স্ত্রী: আয়েশা সিদ্দিকা।
৩। হাফেজ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
৪। মাওলানা মুহাম্মদ সাইফুর রহমান।
৫। মুহাম্মদ আলী।
*স্ত্রী: মারিয়া আক্তার।
তার একমেয়ে
*মারজিয়া আক্তার।
৬। মুহা.মুঈনুদ্দীন (হেফজ চলমান)
মেয়ে দুইজন:
২। উম্মে আয়মান
*স্বামী: মাও. মুহা জাহাঙ্গীর আলম।
তার তিন ছেলে
*১.খালিদ সাইফুল্লাহ।
*২.যুবায়ের হোসেন।
*৩.ফাহিম হোসেন।
দুই মেয়ে
*১.মরহুমা ফাতেমা আক্তার
*২.ফাহমিদা আক্তার
আফিফা আক্তার।
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে পরিবারে-
হাফেজ= ৩জন
মাওলানা= ১জন
পরিবারের মোট সদস্য ২১জন
হাফেজ= ৩জন
মাওলানা= ৩ জন
রাঙ্গা ছেলে: হাফেজ রিজাউল করীম
*সহধর্মিণী: ফাতেমা খাতুন
ছেলে দুইজন:
১. হাফেজ মুহা. আরিফবিল্লাহ
২. মরহুম মুহিব্বুল্লাহ আবরার
মেয়ে তিনজন:
১। হাফেজা তাসলিমা বিল্লাহ
২। তামান্না খাতুন
৩। তাকরিমা খাতুন
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে পরিবারে-
হাফেজ= ৩ জন
পরিবারের মোট সদস্য ৭জন
হাফেজ= ৩ জন
ফুল ছেলে: হাফেজ ইমাম উদ্দিন সিদ্দীক।
*স্ত্রী: হাবিবা খাতুন বিনতে মুহা. ইলিয়াছ হুসাইন।
ছেলে দুইজন:
১. হাফেজ সালিম শারাফাত
২.সুরাইম সিদ্দীক
মেয়ে একজন
নুফায়রা জান্নাত সামিয়া
পরিবারের মোট সদস্য= ৫ জন
হাফেজ= ২ জন
><
ধলা ছেলে: মাওলানা মুসলিহুদ্দিন সিদ্দীক
*স্ত্রী: হাফিজা বেগম
ছেলে তিনজন:
১। হাফেয মুহা. ইবরাহিম
২। মুহা. ইমরান
৩। মুহা. ইরফান
পরিবারের মোট সদস্য= ৫
মাওলানা=১
হাফেজ=১
ছোট ছেলে: হাফেজ মাওলানা মুফতি মিসবাহুদ্দীন সিদ্দীক
*স্ত্রী: আলেমা খাদিজা তাহেরা বিনতে হাজী শামসুদ্দিন শেখ
দুই মেয়ে:
১.নুজহা তাসনীম
২. নাজিহা আফরোজ
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে পরিবারে-
হাফেজ= ১ জন
মাওলানা= ১ জন
মুফতি= ১
পরিবারের মোট সদস্য= ৪জন
মোট মাওলানা= ২ জন
হাফেজ= ১ জন
মুফতি= ১
আবু বকর রহ. এর সন্তানাদির মধ্যে
হাফেজ= ৩৭ জন
মাওলানা= ৩৪ জন
মুফতি= ১২ জন
আবু বকর রহ. এর পরিবারে
মোট সদস্য সংখ্যা= ২৩৯জন
মোট হাফেয= ৬৭জন
মোট মাওলানা= ৬৫জন
মোট মুফতি= ২৬ জন
সকাল সাতটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ৩০/১০/২০২২ রবিবার
সকাল ৭ টার সংবাদ।
তারিখ: ৩০-১০-২০২২খ্রি:।
আজকের শিরোনাম-…
আজ বসছে একাদশ জাতীয় সংসদের ২০-তম অধিবেশন।
বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার কোনো রিজার্ভ ছিল না - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
ইন্দো-বাংলা প্রেসক্লাব দুই বাংলার সম্পর্ক ও সম্প্রীতি আরো জোরদার করতে ভূমিকা রাখবে - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
আগামী বছরের শুরুতেই নতুন পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা - জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
২৪ ঘণ্টায় দেশে মারা গেছেন আরো ৬ জন ডেঙ্গু রোগী - মোট মৃতের সংখ্যা ১৩৪।
দক্ষিন কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হ্যালোইন উৎসবে পদদলিত হয়ে অন্তত ১৪৯ জনের মৃত্যু।
আজ ব্রিসবেনে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।
হজ্ব সম্পর্কে দাদীকে নিয়ে মেজবাহ উদ্দিন চাচার লেখা,,, মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে নেওয়া
আমার মা মেধাবী মহীয়সী রমণী!
আমরা কিতাবুল হজ্জ পড়ি কয়েকটি কিতাবে।
নূরুল ইজাহ, কুদূরী, শরহে বেকায়া, হেদায়া এবং হাদিসের কিতাব সমুহে। তাছাড়া তরজমাতুল কুরআনেও হজের অনেক আলোচনা পড়া হয়।
এতদসত্বেও হজের আহকাম ও পবিত্র স্থান সমুহের বিবরণ আমাদের কাছে যেন অজানাই থাকে অনেকাংশ!
অথচ মাকে দেখলাম একজন বিজ্ঞ বুজুর্গ বাইতুল্লাহের মুসাফিরের ন্যায় হজের স্মৃতিচারণ মূলক আলোচনা অনর্গল বলেই যেতেন। সব স্থানের নাম ও আহকামগুলোর সহিভাবেই গড়গড় বলছেন। যেই যোগ্যতা অর্জন করতে দীর্ঘ সময় ও এক বড় মেহনতের দরকার হয়। আর মা একবার গিয়েই সব এমন ভাবে যবত কবেছেন যেন এখন তিনি দেখে দেখে বলছেন। যেন বাইতুল্লাহ আর মদীনা মুনাওয়ারায় তিনি প্রতিনয়ত যান।
হয়তো হৃদয়ের মনিকোঠায় বাইতুল্লাহ আর মদীনা মুনাওয়ারাকে সাজিয়ে রাখতেন।
যাকে দেখতেন তাকে শুধু বাইতুল্লাহর ভ্রমণ কাহিনি বলতে থাকতেন। বাইতুল্লাহ ছাড়া তাঁর ব্যকুল হৃদয় শান্ত হতোনা।
পুরো মস্তকজুড়ে ঐশীপ্রদত্ত মেধা আর পুরো হৃদয়জুড়ে ইশকে মাওলা ছিল ভরপুর......
নূরুল আমীন, মুমতাজুল করীম, আহমদ করীম ইমামুদ্দিন এই মেধাবী মুখগুলোর এই মায়ের থেকে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া।
আনোয়ার কাশ্মীরী রহ. যেই গরুর দুধ পান করতেন সেই গরুকে তাঁর বাবা ভাল জাতের আঙ্গুর খাওয়াতেন।
আমার এমনটি না করলেও সন্তানদের মেধা বৃদ্ধির জন্য খুবই ফিকিরমান্দ ছিলেন।
আমার স্মৃতি থেকে বলছি, তিনি আমাকে কখনো পাখি খাওয়া ফল খেতেই দিতেন না। বলতেন, এগুলো খেলে ব্রেইন কমে যায়!❤️
শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২
আলফ্রেড নোবেলের জন্ম দিন,,,,বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ ফেইসবুক থেকে নেওয়া
পৃথিবীর কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই পড়াশোনা করেননি আলফ্রেড নোবেল। সে হিসেবে তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা - শূন্য। অথচ অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে ব্যক্তিগত পড়াশোনা করার মাধ্যমে তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন। বাবার কারখানায় রাসায়নিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে করতে রসায়নের প্রতি আগ্রহ। হতে চেয়েছিলেন কবি। কিন্তু বাবার চাপে পড়ে শিখতে হয়েছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং - তাও অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষকের কাছে। কাজ করতে করতেই আবিষ্কার করেছেন ডায়নামাইট। জীবনভোর কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা উপার্জন করেছেন। কিন্তু কোথাও কোন সত্যিকারের বন্ধু ছিল না এই মানুষটির। মনে ভালোবাসা থাকলেও - সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষ ছিল না। সারাজীবন গোমড়ামুখেই কাটিয়ে দিয়েছেন এই নিসঙ্গ মানুষটি। ১৮৩৩ সালের ২১ অক্টোবর সুইডেনের স্টকহোমে জন্মেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। বেঁচেছিলেন ৬৩ বছর - ১৮৯৬ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মৃত্যুর আগে সারাজীবনের সঞ্চয় দান করে গেছেন জ্ঞান-বিজ্ঞানের সাধকদের স্বীকৃতি দেয়ার জন্য। তাঁর দেয়া অর্থসম্পদের সুদ থেকেই প্রতি বছর নোবেল পুরষ্কার দেয়া হয়। এই মানুষটিকে তাঁর সমসাময়িক মানুষেরা ঘৃণাই করতেন বলা যায় - ডাকতেন মৃত্যুর কারবারি বলে। শতাব্দী পেরিয়ে এখন নোবেল - সারাপৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানের বিষয়।
শুভ জন্মদিন আলফ্রেড নোবেল।
- প্রদীপ দেভ
রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২৯/১০/২০২২ শনিবার
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(২৯-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* আগামীকাল বসছে একাদশ জাতীয় সংসদের ২০-তম অধিবেশন।
* স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এখন জার্মানি রয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ।
* বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার কোনো রিজার্ভ ছিল না - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
* ইন্দো-বাংলা প্রেসক্লাব দুই বাংলার সম্পর্ক ও সম্প্রীতিকে আরো জোরদার করতে ভূমিকা রাখবে - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর।
* আগামী বছরের শুরুতেই নতুন পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা - জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
* ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে গত মধ্যরাত থেকে আবার ইলিশ ধরতে শুরু করেছেন জেলেরা।
* ২৪ ঘণ্টায় দেশে মারা গেছে আরো ৬ জন ডেঙ্গু রোগী - মোট মৃতের সংখ্যা ১৩৪।
* এবং আগামীকাল ব্রিসবেনে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।
গল্পটি বেদনাদায়ক,,,,,বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ ফেইসবুক থেকে কপি বা কারা,,,
গল্পটি বেদনাদায়ক। দুপুর আনুমানিক ২.৩০ হবে। রাস্তার পাশের চেনা দোকানে চা খাচ্ছি। একটি মেয়ে, বয়স ২৩ কি ২৪ হবে, ইতস্তত করতে করতে দোকানে ঢুকলো। হাতে একটা স্বচ্ছ ফাইল। ভিতরে কিছু মার্কশিট, সার্টিফিকেট এসব দেখা যাচ্ছে! সারা শরীরে প্রসাধনের বিন্দুমাত্র চিহ্ন না থাকলেও ঘাম আর রোদমাখা মুখটা বেশ মায়াময়। দোকানদারের সাথে মেয়েটার কিছু কথোপকথনের ছিটেফোঁটা....
মেয়ে- ভাই, এখানে ভাত বা রুটি কিছু পাওয়া যাবে?
দোকানী- হ্যাঁ, ভাত পাবেন, বলুন কি কি খাবেন? ডাল, ডিম, সব্জি, রুই মাছ, পাবদা মাছ, বয়লার মুরগীর মাংস।
মেয়ে- এমনি শুধু ডাল আর ভাত কত ভাই?
দোকানী - ভাত, ডাল, সবজি ৩৫ টাকা।
মেয়ে - আমার সবজি চাই না, আমায় শুধু ভাত আর ডাল দিন!
৩০ টাকায় হয়ে যাবে তো?
দোকানী - আচ্ছা বসুন দিচ্ছি!
এরপর একটা ফোন আসে মেয়েটার মোবাইলে।
মেয়ে - " হ্যাঁ মা বলো!
হ্যাঁ ! হ্যাঁ ব্যাংকে ইন্টারভিউ ভালো দিয়েছি! হ্যাঁ খেয়েছি। ভাত মাছ। তুমি ওষুধগুলো খেয়েছ?..... হ্যাঁ আমি ৫ টার ট্রেনটা ধরবো... আচ্ছা ভাইকে টিউশান থেকে ফেরার সময় স্টেশনে দাঁড়াতে বলবে......আচ্ছা রাখো।"
ফোনটা রেখে কয়েকটা সেকেন্ড বাইরের দিকে আনমনে তাকিয়ে থাকলো..... হয়তো অসুস্থ মা.. স্কুল পড়ুয়া ছোট ভাইয়ের সুদিন এনে দেওয়ার সাজানো দিনের ছবিগুলো চোখে ভিড় করছিলো...
দেখে কি রকম যেন একটা শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা ভাব চলে এলো... একটা অজানা অচেনা মেয়ের জন্য.. কি যেন বলে এই বয়সটাকে... বালিকার চেয়ে বড়.. যুবতীর চেয়ে ছোট।
নারী স্বাধীনতা কি- ওর কাছ থেকে একবার শুনতে খুব ইচ্ছে করছিলো, মনে মনে শুভকামনা জানালাম..
এই চাকরির আকালের যুগে হে বালিকা তুমি যে বাইরে এসে আগুন রোদের তলায়.. শক্ত মাটিতে নেমে এসেছ যুদ্ধের জন্য, এখানেই তুমি যুদ্ধটা অর্ধেক জিতেছো.. আর বাকী অর্ধেক নিজের চাকরির টাকায় সত্যি সত্যি মাছ ভাত খাওয়ার পর জিতবে.... এ পর্যন্ত ঘটনাটা হয়তো সাধারণ ছিলো.. যদিও "মেয়ে" তুমি মন জিতে নিলে..
কিন্তু ঘটনাটা আরও বাকী....
দোকানী ভাতের থালাটা সাজিয়ে মেয়েটির সামনে রেখে বললো,
আপা আমি ভুল করে সব্জিটা দিয়ে ফেলেছি, আপনি খেয়ে নিন প্লিজ!!
ওই তিরিশ টাকাই দিয়েন।
মেয়ে -কিন্তু আমি তো শুধু ডালভাতই....
দোকানী - আমি একদম ভুলে সব্জিটা দিয়ে ফেলেছি.. আপনি প্লিজ খেয়ে নিন.. তিরিশ টাকায় নেবো আমি...আমার ভুল.. আপনি না খেলে এতোটা খাবার নষ্ট হবে আমার..
ওদের মতো আমিও ভেবেছিলাম নিছকই ভুল...
বিল দেয়ার সময় দোকানদোর কে জিজ্ঞাসা করলাম, ভআই সত্যিই কি ভুল করে সবজিটা দিয়েছেন?
দোকানদার কানের কাছে এসে বললো, "শুধু ব্যবসায় লাভ খুঁজলে হবে ভাই! এরকম ভুলগুলো করার সুযোগও খুঁজতে হবে:) ওর খুব খিদে পেয়েছে। দেশের বাড়িতে আমারও বোনটার বয়স এরকমই" বলে আবার নির্লিপ্ত মুখে চা, সিগারেট, ভাত, তরকারির রাজ্যে হারিয়ে যায়।
আমি খুঁজে পেলাম না, কার জন্য বেশী ভালো লাগা উচিৎ! মেয়েটা নাকি দোকানদার!!
হয়তো একটা কথা বলা যেতে পারে,
যে যুদ্ধ জিনিসটা বোঝে, সেই যোদ্ধার ঘাম, ক্ষুধার মূল্য দিতে জানে।
আহারে জীবব,,,জীবন ঠিক কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে,,,, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ফেইসবুক থেকে নেওয়া
রাত ২.৩০ টায় রোগীটা মারা গেল।
বয়স প্রায় ৭০, সাথে শুধু স্ত্রী।
জিজ্ঞেস করলাম, বাড়িতে খবর দিয়েছেন?
রোগী তো সন্ধ্যা থেকেই খারাপ ছিলো। কেউ আসেনি?
এরপর এক নিষ্ঠুর বাস্তবতার মুখোমুখি হলাম যার জন্য আমার কোন মানসিক প্রস্তুতি ছিল না--
রোগীর দুই ছেলে, বড় জন সৌদি আরব, ছোট ছেলে বাড়িতে। বড় ছেলের জোরাজুরিতেই হাসপাতালে আসা।
ছোট ছেলের আপত্তি অগ্রাহ্য করে কেন হাসপাতালে আনা হলো, এই অপরাধে বৃদ্ধ বাবাকে একবারও দেখতে আসেনি সে।
উল্টো তাকে বাবার খারাপ অবস্থা জানানো হলে তার ভাষ্য ছিলো-
"আমি তো হাসপাতালে নিতে বলিনাই, সৌদি থিকা আইসা বাপেরে দেইখা যাইতে কও"!
জিজ্ঞেস করলাম, আত্মীয় স্বজন?
জানালো কেউ আসবে না, যখন তাদের প্রয়োজন ছিল তখন এসেছে।
এখন লাশ নিতে আসলে যদি দুই পয়সা খরচ করতে হয়! 😢
রাত ২.৩০ টায় ষাটোর্ধ্ব নারী তার সদ্য প্রয়াত স্বামীকে নিয়ে একটি উপজেলা হাসপাতালের ওয়ার্ডে, সাথে নেই কোন চেনা মুখ!
কল্পনা করতেও বোধহয় কষ্ট হয়!
আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, কয়টা বাজে?
আজান দিতে আর কতক্ষণ?
আমি বললাম বেশিক্ষণ না, দুই-আড়াই ঘণ্টা!
ভদ্রমহিলা আমার হাত ধরে ফেললেন-
"আমারে হাসপাতাল থেকে বাইর করে দিয়েন না, সকাল হইলেই ভ্যান নিয়া চইলা যামু"!
শোকার্ত নারীটি যেন ঠিকমতো শোক প্রকাশ করারও সুযোগ পাচ্ছে না। একবার লাশের কাপড় ঠিক করছে, কিছুক্ষণ দোয়া পড়ছে, কিছুক্ষণ আস্তে আস্তে কান্না করছে, আবার একা একা এই লাশ বাড়ি পর্যন্ত কিভাবে নিয়ে যাবে সেটাও বোধহয় আনমনে ভাবছে।
আমি শুধু তার মাথায় হাত রেখে আস্তে করে বলতে পারলাম, "থাকেন। কোন সমস্যা নাই"।
ওয়ার্ড থেকে বের হয়ে ৭০ বছরের বৃদ্ধের দিকে তাকিয়ে ভাবতে লাগলাম জীবন ঠিক কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে।
শেষ পরিণতি হিসেবে মৃত্যুর পর লাশটা নেওয়ার মানুষটাও নেই।
আহারে জীবন!
এই জীবন নিয়ে আবার কত বড়াই!
অথচ ঠিকমতো দাফন-কাফন পাবো কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই! 😢
লেখাঃ ডাঃ মোঃ সেলিম
নোটঃ পুরাতন পোস্ট থেকে নেওয়া।
Copied.
আমার দেখা সেরা দশ,,,,,মোশাররফ করিম ফান করলাম ফেইসবুকে থেকে নেওয়া,,
আমার চোখে সেরা দশ....
🔳 সেরা দশ ধারাবাহিকঃ
১. সাকিন সারিসুরি।
২. হাড়কিপ্টে।
৩. ভবের হাট।
৪. তোমার দোয়ায় ভালো আছি মা।
৫. কবুলিয়ত নামা।
৬. হাউজফুল।
৭. চাঁদের নিজের কোনো আলো নেই।
৮. ৪২০
৯. ঘড় কুটুম।
১০. নাটাইপাড়া বনাম ঘুড্ডি পাড়া।
🔳 সেরা দশ নাটক/টেলিফিল্মঃ
১. যে শহরে টাকা ওড়ে।
২. দেনমোহর।
৩. এখানে তো কোনো ভুল ছিলো না।
৪.বন্ধু আমরা তিনজন।
৫.শেষটা অন্য রকম ছিলো।
৬. জর্দা জামাল।
৭. এ্যাম্বুলেন্স।
৮. মায়ার জালে।
৯.ক্যারাম।
১০.দানব।
🔳 সেরা দশ, সাত পর্বের নাটকঃ
১. সিকান্দার বক্স সিরিজ।
২. এভারেজ আসলাম সিরিজ।
৩. যমজ সিরিজ।
৪. পিন্টু-মিন্টু সিরিজ।
৫. মাহিন সিরিজ।
৬. শান্তনা দে।
৭. বাড়াবাড়ি।
৮.সেই রকম ঝাল,চা,পান,ঘোষ,কাচ্চি,বাকিখোর।
৯.আবুলের ব্রেইন ওয়াশ।
১০.লায়েক চাঁন দ্যা গ্রেট।
🔳 সেরা দশ চলচ্চিত্রঃ
১. টেলিভিশন।
২. জালালের গল্প।
৩. হালদা।
৪. থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার।
৫. দারুচিনি দ্বীপ।
৬. মূখোশ।
৭. কমলা রকেট।
৮. প্রজাপতি।
৯. অজ্ঞাতনামা।
১০. ডিকশনারি।
🔳 সেরা পাঁচ ওয়েব কন্টেন্টঃ
১. মহানগর।
২. আইজ্যাক লিটন।
৩. দৌড়।
৪. অমানুষ।
৫. মনের মানুষ।
🔳 সেরা দশ নাটকের চরিত্রঃ
১. রুইতন।
২. পিন্টু।
৩. ওসি হারুন।
৪. গোল্লা।
৫. ইফতি।
৬. সিকান্দার বক্স।
৭. এভারেজ আসলাম।
৮. জহির।
৯. মন্টু।
১০. ভাসান খাঁ।
🔳 সেরা পাঁচ সহ-শিল্পীঃ
১. ফারুক আহমেদ
২. নুসরাত ইমরোজ তিশা
৩. জামিল হোসেন।
৪. সুমাইয়া শিমু।
৫. তানজিন তিশা।
🔳 সেরা পাঁচ পরিচালকঃ
১. সালাহউদ্দিন লাভলু।
২. মোস্তফা সারোয়ার ফারুকি।
৩. সাগর জাহান।
৪. রেদওয়ান রনি।
৫. হাসান মোরশেদ।
মোশাররফ করিম অভিনীত ধারাবাহিক ও সাত পর্বের নাটক বাছাই করা খুবই কঠিন সবগুলোই ভালো লাগে…
শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২
মুসলমানদের প্রকারভেদ
হুজুরদের দোষ।
১/নামাজ লম্বা পড়ালেও দোষ
২/আস্তে পড়ালেও দোষ।
৩/উচ্চ স্বরে পড়ালেও দোষ
৪/নির্মস্বরে পড়ালেও দোষ
৫/কেরাত লম্বা পড়ালেও দোষ
৬/ছোট পড়ালেও দোষ
৭/আসতে একটু দেরি হলেও দোষ
৮/ভলিউম বাড়িয়ে একটু খবর শোনাও দোষ (কিন্তু তারা ছেলে মেয়ের বিয়ের সময় সাউণ্ড বক্স বাজালে দোষ না)
৯/ভলিউম ছোট করে শোনলেও দোষ।(গোপনে কি যেন শুনতেছে)
১০/মোবাইলে কথা বললেও দোষ।যেন ইমাম সাহেব মেয়েদের সাথে কথা বলতেছে।
১১/ কথা না বললেও দোষ। (হুজুর মা বাবার সাথে কথা বলে না)
১২/হুজুরের ওয়াজ ইন্টারনেটে না থাকলেও দোষ।(হুজুর নরমাল ইমাম তা না হলে হুজুরের ওয়াজ ইন্টারনেটে নেই কেনো)
১৩/থাকলেও দোষ(হুজুর ভাইরাল হতে চাই)
১৪/হুজুর বিয়ে করলেও দোষ (এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলছে)
১৫/বিয়ে না করলেও দোষ( হুজুর মন মানসিকতা ভালো নেই)
১৬/ হুজুর বাড়ি গেলোও দোষ(বউ পাগলা)
১৭/বাড়ি না গেলোও দোষ (হুজুর বউকে সময় দেইনা)
১৮/হুজুর আস্তে হাঁটলেও দোষ(যেনো বেশি খেয়ে হাটতে পারছেনা)
১৯/হুজুর জোরে জোরে হাঁটলেও দোষ (যেনো কোথাও দাওয়াত পেয়েছে)
২০/হুজুর কথা একটু বেশি বললেও দোষ (হুজুর যেনো বাঁচাল)
২১/হুজুর কথা একটু কম বললেও দোষ (হুজুর যেনো ভূত)
২২/হুজুর কোরআনের হক কথা বললেও দোষ। (হুজুর রাজনীতিক কথা বলে)
২৩/হুজুর কিচ্ছা কাহিনি বললেও দোষ।(হুজুর কোরআন হাদিস জানেনা)
২৪/হুজুর বেতন খোজলেও দোষ (হুজুর এত টাকা কি করে)
২৫/হুজুর স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেনা এটাও দোষ (হুজুর কিপটা)
২৬/হুজুর স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে এটাও দোষ(হুজুর কেন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করবে?)
সব দোষ হুজুরের😪😪😪
#বিঃদ্রঃ- হুজুররা কিন্তু ফেরেশতা না যে তারা ভুল করবেনা।সবারি কিছু না কিছু ভুল আছে।যদি ইমামদের কোন ভুলত্রুটি পান তাহলে তাকে গিয়ে সরাসরি বলুন।এতে আপনার ও তার সম্মান বাড়বে।অন্য কারোর মাধ্যমে বলা এটা অনুচিত।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝ দান করেন,আমিন,,,
Ad friend 🫂 Tawhid Ahsan
রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম ২৮/১০/২০২২ শুক্রবার
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(২৮-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই বিএনপি আজ আন্দোলন করতে পারছে - দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - আগামী ২৪ শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের ২২-তম জাতীয় কাউন্সিল।
* জনসমাগম কাকে বলে তা আগামীকাল থেকে বিএনপিকে বুঝিয়ে দেয়া হবে - মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের।
* বিএনপি’র শাসনামলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ছিলো অথচ বিশ্বচোরদের গলা এখন বড় - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
* ভারতের কলকাতায় আগামীকাল শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী ৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব।
* সহজে আয়কর রির্টান জমা দেওয়ার সুবিধার্থে আগামী মাস জুড়ে কর সেবা মাস পালন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
* ইউক্রেনে ডার্টি বোমা উৎপাদন বিষয়ে রাশিয়ার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে চলতি সপ্তাহে নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করবে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা।
* এবং আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপ ক্রিকেটের আজকের দুটি খেলাই বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত - সিডনীতে আগামীকাল নিউজিল্যান্ডের মোকাবেলা করবে শ্রীলংকা।
সকাল সাতটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২৮/১০/২০২২ শুক্রবার
সকাল ৭টার সংবাদ
(২৮-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
পায়রা বন্দরকে বিশমানের করে গড়ে তুলতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন - প্রধানমন্ত্রী বললেন, রিজার্ভের অর্থ উন্নয়ন ও জনকল্যাণে ব্যবহার করা হচ্ছে।
বৈস্বিক সংকট বিবেচনা না করে দায়িত্বজ্ঞানহীন রাজনৈতিক মিথ্যাচারে লিপ্ত বিএনপি - গণমাধ্যমে দেয়া বিবৃতিতে মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের।
কোনো রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেয়া বা না দেয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের -বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে এগিয়ে আসতে শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর আহবান।
জলবায়ু সহিষ্ণুতার প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশ - প্রশংসা ব্রিটিশ হাইকমিশনারের।
ডার্টি বোমা’ নিয়ে অভিযোগের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাকে ইউক্রেন সফরের আহবান জানালেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে আজ আফগানিস্তান আয়ারল্যান্ডের এবং স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ডের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম
১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত দিতে হবে। শুধুমাত্র প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে পারবে। এছাড়া নয়। এমনকি তার ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না।
ডিসেম্বর ১৯২৭, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬ বছর পর। একদিন কোলকাতা থেকে একজন যুবক এলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন। কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে সে ঘুরতে বের হলো। তখন কার্জন হল ছিলো বিজ্ঞান ভবন। ঘুরতে ঘুরতে যখন কার্জন হলের সামনে এসে পড়লো তারা, সে যুবক দেখলো দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা এক মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে তার বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, এই মেয়েটি কে? তখন তার বন্ধুরা বলল, এ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। তখন সেই যুবক বলে, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। তখন সে যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে তার বন্ধুরা তাকে বাঁধা দেয়। বলে, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলার অনুমতি নেই। তুমি যদি ওর সাথে বিনা অনুমতি ছাড়া কথা বলো তবে তোমার শাস্তি হবে। সেই যুবক বলল, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন।"
সেই যুবক হেঁটে হেঁটে গিয়ে সেই মেয়েটির সামনে দাঁড়ালো। তারপর তাকে বলল, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে বলল, ফজিলাতুন্নেছা। জিজ্ঞাসা করলো, কোন সাবজেক্টে পড়েন? বলল, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করোটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলে আমি খুব আপ্লুত হয়েছি। আজই সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।
মেয়েটি চলে গেলো। এই সব কিছু দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর স্যার দেখছিলেন। তার ঠিক তিনদিন পর। ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দেয়া হলো যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীবনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ।
তারপরে এই যুবক আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেননি। সেইদিনের সেই যুবক, বৃদ্ধ বয়সে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট মৃত্যুবরণ করলেন। যে যুবকটা আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশ করেননি, তার মৃত্যুর পরে তার কবর হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সেই যুবকের নাম, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
পুনশ্চ: মেয়েটি
ফজিলাতুন্নেসা জোহা,
কবি নজরুল ওনাকে নিয়ে 'বর্ষা বিদায়' কবিতা লেখেন।
লেখাঃইমন খান শাকিল
কপি
পেস্ট
নামাজ কেন পড়তেই হবে
কাল হঠাত ইউটিউবে সার্চ দিলাম... "নামায কেনো পড়তেই হবে?"
কাজী আরিফ সাহেবের ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,,,,
কয়েকটা ভিডিও শুনেছি সব গুলোই শিহরিত করার মতো ভিডিও।এর মধ্যে ছোট একটি ভিডিও আর আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের ভিডিও শুনে নিজেকে সামলাতে পারছিলাম না
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের বয়ান থেকে..যদিও ওনার মতো ফুটিয়ে তুলতে পারবোনা..
"ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম ছাড়াই নামায পড়ুন।
কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়,কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন।
দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন।বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন।
পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন ।
ট্রেনের প্রচন্ড ভীড়ে ঝুলে আছেন,আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়তে হবে।
শত্রুরা ধাওয়া দিচ্ছে,আপনি দৌড়চ্ছেন এমন সময় আযান দিচ্ছে আপনাকে তখন সেই অবস্থাতেই নামায পড়তে হবে।
নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানে না।
আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্য জন। আপনার সাওয়াব হবে।
আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনার রোযার সাওয়াব পাবেন....
হজ্জের বিকল্প আছে,রোযার বিকল্প আছে।নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই।
নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????
ছোট ভিডিও থেকে কিছু লাইন.. ----
আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন"
আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।"
আপনার জীবণে যতই খারাপ কাজ করেন না কেনো, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন," নামায পড়ুন"।
কোন ছাড় নেই।
বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না",
আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন"
বোন বলছেন,আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন"
ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি"
নামায পড়ুন
"আমি ড্রাগ বিক্রি করি"
নামায পড়ুন
"আমি ড্রাগ সেবন করি"
"নামায পড়ুন"
"আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। "
"নামায পড়ুন"।
আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন
"ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়"
আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না,আমি পাপি,আমরা ভুল করছি।
আপনি তবুও নামায পড়ুন।
আল্লাহ বলেছেন",নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।"
"নামায পড়ুন (সংগৃহীত)
বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২
ছোট্ট মেয়ের শিক্ষামূলক গল্প,,,,
ছোট্ট একটি মেয়ের শিক্ষামূলক গল্প
এক ছোট্ট একটি মেয়ে তার মায়ের সাথে শপিং করতে দোকানে গেল। দোকানদার এত সুন্দর ছোট মেয়েটিকে দেখে খুব খুশি হলো,সে তখন একটা চকলেটের বাক্স নিয়ে এসে
বললো,
মামুনি ‘ তুমি এখান থেকে কিছু চকলেট নাও ? কিন্তু মেয়েটি নিলো না। দোকানদার এতে ভীষন অবাক হয়ে গেল! এত ছোট একটা মেয়ে কিন্তু কেন সে চকলেট নিচ্ছে না? তাই সে তাকে আবার নিতে বললো!
এবার মেয়েটার মাও শুনতে পেল এবং বললো,’তুমি চকলেট নিতে পারো আম্মু!
এরপরেও মেয়েটি নিল না। সে যখন নিজে থেকে নিচ্ছিলোই না তখন সেই দোকানদার নিজেই তার হাত দিয়ে চকলেট তুলে সেই মেয়েটিকে দিলো!
এবার মেয়েটি চকলেট নিলো এবং সে তার দুই হাত ভর্তি চকলেট পেয়ে খুব খুশি হলো।
বাড়ি ফেরার সময় তার মা তাকে জিজ্ঞেস করলো, যখন দোকানদার আংকেল তোমাকে চকলেট নিতে বললো তখন নিলে না কেন আম্মু? আপনি কি ধারনা করতে পারেন মেয়েটি কি উত্তর দিয়েছিলো? সে বললো,
”আম্মু!আমার হাত অনেক ছোট,তাই আমি যদি
চকলেট নিতাম তবে খুব কম নিতে পারতাম। কিন্তু আংকেল যখন দিলো তখন সে তার বড় বড় হাত দিয়ে দিলো,তাই দেখো, আমি কত বেশি চকলেট পেলাম !
শিক্ষাঃ- আমরা যখন আল্লাহর পৃথিবীর কিছু নেই তখন খুব কমই নিতে পারি,কিন্তু যখন আমাদের ভাল কাজের প্রতিদানে আল্লাহ আমাদের কিছু দেন তখন এত বেশি পরিমানে দেন যা আমরা চিন্তাও করতে পারি না । তাই আমরা যেন সবসময় আল্লাহর উপর ভরসা করে চলি। আমিন।
#শিক্ষামূলক_গল্প #অনুপ্রেরণা #গল্পের_আসর
রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২৭/১০/২০২২ বৃহস্পতিবার
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(২৭-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* পায়রা বন্দরকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন - প্রধানমন্ত্রী বললেন, রিজার্ভের অর্থ উন্নয়ন ও জনকল্যাণে ব্যবহার করা হচ্ছে।
* বৈশ্বিক সংকট বিবেচনা না করে দায়িত্বজ্ঞানহীন রাজনৈতিক মিথ্যাচারে লিপ্ত বিএনপি - গণমাধ্যমে দেয়া বিবৃতিতে মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের।
* কোনো রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেয়া বা না দেয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
* প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে এগিয়ে আসতে শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর আহবান।
* জলবায়ু সহিষ্ণুতার প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশ - প্রশংসা ব্রিটিশ হাইকমিশনারের।
* মিয়ানমারে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ আসিয়ান দেশগুলো।
* এবং অস্ট্রেলিয়ায় আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা নিজ নিজ খেলায় জয়ী।
স্কুল শিক্ষকের কারণে শ্রবণশক্তি হারালো ছাত্র,,,,,,, ফেইসবুক,,,, মুহাম্মাদপুর উপজেলা সদর মাগুরা থেকে নেওয়া
স্কুল শিক্ষিকার কারনে ছাত্র শ্রবন শক্তি হারালো............ মহম্মদপুরে
স্কুলের ২ শিক্ষিকার কারনে আমার একমাত্র ছেলে রাফিদের ডান কানের শ্রবন শক্তি হারাল
১৬ ডিসেম্বর ২০২০ সালে মহম্মদপুর আইডিয়াল নুরানি কিন্ডারগার্টেন মাদ্রাসার(রহমতুল্লাহ মাদ্রাসা) শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিল মহম্মদপুর ফুটবল মাঠে। সেখানে আমার ছেলে রাফিদের জুতার কালার সাদা না হওয়ায় তাকে খুব জোরে কান টেনে কান মলে ঐ মাদ্রাসার শিক্ষিকা সুফিয়া খাতুন, স্বামী আনিচ ধোয়াইল( ফুল মিয়া মেম্বর এর ভাই) এতে তার কান ফুলে লাল হয়ে যায়।এবং ঐকানে সে শুনতে পাচ্ছিলনা ঐদিনই মাগুরায় কানের ডাক্তার শাহদাত সেলিম কে দেখাই তার চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নতি না হওয়ার কানের শ্রবণশক্তি পরীক্ষা করলে পরীক্ষায় আসে তার কানের রিসিভার অর্থাৎ কান থেকে যে রিসিভারের রগটা ব্রেনে গেছে ঐ রগটা কানে জোরে টান দেওয়ার কারনে ঐরগটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন থেকে সে ডান কানে ৫০ % শুনত। তারপর ঢাকায় এনে কয়েকজন ডাক্তারের ও পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা চলতে থাকে।
তার পর ছেলেকে ঐ মাদ্রাসা থেকে এনে বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করি । গত ২ মাস আগে ক্লাসে ভাগ অংক বাড়ী থেকে করে না নেওয়ায় বড়রিয়া প্রাথমিকের শিক্ষিকা লিপি খাতুন (স্বামীঃ শিক্ষক হারুন গ্রাম মৌসা) আবার সেই ডান কান মলে ফলে আবার কান ফুলে প্রচন্ড ব্যাথা শুরু হলে ডাঃ রবিউল ইসলাম কাছে নিয়ে গেলে পুনরায় হেয়ারিং টেস্ট দিলে পরীক্ষায় তার ডান কানে সে কিছুই শুনতে পারছে না।
তারপর ছেলে রাফিদ কে আবার ঢাকায় এনে জাতীয় ই,এন,টি হাসপাতাল ঢাকা, সাহিকের বিশেষায়িত নাক,কান,গলা হাসপাতাল মহাখালী সহ কয়েকজন প্রফেসর ডাক্তার দেখাই সব ডাক্তার ও টেষ্টের রিপোর্টে সে ডান কানে শোনেনা, সব ডাক্তার রা বলল তার কানের নার্ভ সিস্টেম ও ককলিয়ার ড্যামেজ হয়ে গেছে এর আর কোন চিকিৎসা নেই। জাতীয় ই,এন,টি হাসপাতালে ডাক্তারদের বোর্ডে একই কথা বলল।
এই দুই মহিলার কারনে আমার ফুটফুটে ছেলেটার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংগ হারাল। এই মহিলারা পারিবারিক অশান্তি তে ভোগে আর সেই রাগ এসে খাটায় স্কুলের কোমলমতি শিশুদের উপর। ধিক্কার জানাই এই হীন মানসিকতার শিক্ষিকাদের।
স্ব স্ব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরা বিষয়টি খেয়াল রাখবেন বর্তমান আইনে স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের শাস্তি দেওয়া যাবেনা, তারপরেও অনেকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটায় ফেলে। যার হারায় সে বোঝে। এই দায় কে নেবে?
আপনারা সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন একটি কান দিয়ে লেখা পড়া ও বাকি জীবনটা সুন্দর ভাবে চালিয়ে যেতে পারে।
ইউসুফ সরদার এর ছেলে... এবং তার ফেসবুক থেকে সংগ্রহীত
ধোয়াইল, মহম্মদপুর মাগুরা
কপি
পেস্ট
বি সি এসস্পেশালআপডেট,,,,, ফেইসবুক পেইজ থেকে নেওয়া
প্রশ্ন : বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে?
উত্তর : ১৯০৭। [৩৪তম, ৩০তম]
প্রশ্ন : প্রাচীনতম বাঙালি মুসলমান কবি কে?
উত্তর : শাহ মুহম্মদ সগীর। [২৯তম, ১২তম] ।
প্রশ্ন : বিদ্যাপতি’ কোন রাজসভার কবি ছিলেন?
উত্তর : মিথিলা। [৩৮তম, ২৮তম] ।
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থসমূহের মধ্যে কোনটি ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর লেখা?
উত্তর : বাংলা সাহিত্যের কথা। [৩৭তম, ২৬তম ]।
প্রশ্ন : ‘পূর্বাশা পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর : সঞ্জয় ভট্টাচার্য। [৩৮তম, ৩০তম] ।
প্রশ্ন : ‘তত্ত্ববােধিনী পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর : অক্ষয়কুমার দত্ত। [৩৪তম, ২৬তম] ।
প্রশ্ন : সওগাত পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর : মােহাম্মদ নাসিরউদ্দীন। [২২তম, ১৬তম] ।
প্রশ্ন : ‘সমকাল’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর : সিকান্দার আবু জাফর। [১৬তম, ১৫তম] ।
প্রশ্ন : নদী ও নারী’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর : হুমায়ুন কবির। [৩৮তম, ২০তম]
প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস কোনটি?
উত্তর : মৃত্যুক্ষুধা। [২৬তম, ২৪তম] ।
প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচিত কোন নাটকটি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেছিলেন?
উত্তর : বসন্ত। [১৫তম, ১০ম] ।
প্রশ্ন : ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর : সাত সাগরের মাঝি । [২৯তম, ২৮তম]
প্রশ্ন : কাজী নজরুল ইসলাম কোন কবিতা রচনার জন্য কারাবরণ করেন?
উত্তর : আনন্দময়ীর আগমনে। [২৬তম, ২২তম]।
প্রশ্ন : শাহনামা’ মৌলিক গ্রন্থটি কার?
উত্তর : ফেরদৌসী। [২৬তম, ১৮তম]
প্রশ্ন : একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের সম্পাদক কে?
উত্তর : হাসান হাফিজুর রহমান। [২০তম, ১৬তম]
প্রশ্ন : ‘রােহিণী’ চরিত্রটি কোন উপন্যাসে পাওয়া যায়?
উত্তর : কৃষ্ণকান্তের উইল। [১৬তম, ১২তম] ।
প্রশ্ন : সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালাে হয়ে চলি’ চরণ দু’টির রচয়িতা কে?
উত্তর : মদনমােহন তর্কালঙ্কার। [৪০তম, ৩০তম]
প্রশ্ন : ‘পাখি সব করে রব রাতি পােহাইল পঙক্তির রচয়িতা-
উত্তর : মদনমােহন তর্কালঙ্কার। [২৭তম, ২৬তম ]।
প্রশ্ন : ‘বীরবল’ কোন লেখকের ছদ্মনাম?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী। [৩৮তম, ৩২তম, ১৭তম, ১৪তম]
প্রশ্ন : ‘ভানুসিংহ ঠাকুর’ কার ছদ্মনাম?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। [৩৪তম, ২৪তম]
প্রশ্ন : বাংলা গীতিকবিতায় ভােরের পাখি কে?
উত্তর : বিহারীলাল চক্রবর্তী। [১৪তম, ১১তম] ।
প্রশ্ন : ঘরে বাইরে’ উপন্যাসটি কার লেখা?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। [৩৪তম, ১৬তম]
প্রশ্ন : ‘বিদ্রোহী কবিতা কোন কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তর : অগ্নিবীণা। [৩১তম, ১৯তম] ।
প্রশ্ন : আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর কার লেখা?
উত্তর : আবুল মনসুর আহমদ। [৪৩তম, ১১তম]
প্রশ্ন : ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির পটভূমিতে রচিত ‘কবর’ নাটকের রচয়িতা কে?
উত্তর : মুনীর চৌধুরী। [১৮তম, ১০ম]
প্রশ্ন : সমগ্র পবিত্র কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদ কে করেন?
উত্তর : ভাই গিরিশচন্দ্র সেন। (১৬তম, ১০ম] ।
প্রশ্ন : কোন বানানটি শুদ্ধ?
উত্তর : মুমূর্ষ। [২১তম, ১০ম]
প্রশ্ন : Null and void’-এর বাংলা পরিভাষা কোনটি?
উত্তর : বাতিল। [৩৮তম, ৩৬তম]
প্রশ্ন : বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত মৌলিক স্বরধ্বনি কয়টি?
উত্তর : ৭টি। [৩৮তম, ৩৫তম]
খলিফা হারুন রশীদ পানি পান করবেন,,,,,,,,,রুহুল জার্নাল ফেইসবুক থেকে নেওয়া
খলিফা হারুনুর রশিদ পানি পান করতে যাবেন, গ্লাস ঠিক ঠোঁটের কাছে নিয়েছেন, এমন সময় হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমিরুল মুমিনীন! একটু থামুন। পানি পান করার আগে আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিন।"
খলিফা বললেন, "বলো কি জানতে চাও?"
বহলুল (রহঃ) বললেন, "মনে করুন আপনি প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত হয়ে এমন মাঠে আছেন যেখানে পানি নাই। পিপাসায় আপনার প্রাণ ওষ্ঠাগত। এমন অবস্থায় আপনি এক গ্লাস পানির জন্য কতটা মূল্য ব্যয় করবেন?"
খলিফা বললেন, "যেহেতু পানি না পেলে আমার মৃত্যু হবে তাই আমার পুরো সম্পত্তিও ব্যয় করে দিতে পারবো।"
হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "ঠিক আছে এবার বিসমিল্লাহ বলে পানি পান করেন।"
খলিফা পানি পান করলেন। এবার হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমার আর একটি প্রশ্ন আছে।"
খলিফা বললেন, "বলো।"
বহলুল (রহঃ) বললেন, "এই পানি যদি আপনার শরীর থেকে না বের হয়, পেটেই জমা থাকে। প্রসাব বন্ধ হয়ে যায়, সেই পানি বের করবার জন্য কত টাকা ব্যয় করবেন?"
-প্রসাব বন্ধ হলে তো আমি সহ্য করতে পারবো না। মারা যাবো। জীবন বাঁচাতে একজন ডাক্তার যতটা চায় ততটাই দিবো। আমার পুরো রাজত্ব চাইলেও দিয়ে দিবো।"
হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, তাহলে বোঝা গেল আপনার পুরো রাজত্ব এক গ্লাস পানির দামের সমানও নয়। মাত্র এক গ্লাস পানি পান করতে বা বের করতে আপনি পুরো রাজত্বও দিয়ে দিতে চান। তাহলে কত গ্লাস পানি নিয়মিত পান করেন আর বের করেন, এটা একটু ভাবেন আর এই নেয়ামত যিনি দিয়েছেন তার শুকরিয়া আদায় করেন।"
শরীর থেকে পানি বের করার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে অঙ্গ তাহলো কিডনি। করাচির এক ডাক্তারকে (কিডনি বিশেষজ্ঞ) একবার একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, "বিজ্ঞান এখন এতো উন্নত, আপনারা একজনের কিডনি অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করেন তাহলে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করতে পারছেন না কেন?"
ডাক্তারের উত্তরটি ছিলো খুবই আশ্চর্যজনক।
তিনি বলেছিলেন, "সায়েন্সের এই উন্নতি সত্ত্বেও কৃত্রিম কিডনি তৈরি করা খুব কঠিন। কারণ আল্লাহ তায়ালা কিডনির ভেতরে যে চালনি যুক্ত করেছেন তা খুব সুক্ষ্ম এবং পাতলা। এখনো পর্যন্ত এমন যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যা এমন সুক্ষ্ম ও পাতলা চালনি তৈরি করতে পারে। আর যদি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে চালনি তৈরি করাও হয় তবুও কিডনির ভেতর এমন একটি জিনিস আছে যা তৈরি করা আমাদের ক্ষমতার বাইরে। জিনিসটি হলো একটি মস্তিষ্ক (sensor)। এই মস্তিষ্ক ফায়সালা করে যে, এই মানুষের শরীরে কতটুকু পানি রাখা চাই আর কতটুকু ফেলে দেওয়া চাই। তার ফায়সালা শতভাগ সঠিক হয়।
ফলে আমরা যদি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করেও ফেলি, তবুও আমরা এতে মস্তিষ্ক তৈরি করতে পারবো না, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রতিটি মানুষের কিডনিতে সৃষ্টি করেছেন।"
পানি পান এবং নিষ্কাশনের প্রক্রিয়াটি খুব করে মনে পড়ে যখন সূরা যারিয়াতের ২১ নং আয়াত পড়ি। সেখানে মহান রব বলেছেন-
"তোমরা কী নিজেদের সত্ত্বা নিয়ে কখনো চিন্তা করে দেখেছো?"
(সংগৃহীত)
লেখাটি পড়তে গিয়ে শরীরের লোম দাঁড়িয়ে যাবে,,,,,,, মিজানুর রহমান আজহরী সমর্থক ্ঠী ফেইসবুক,,, শেয়ার করেছেম,,,, এম ডি হেলাল রহমাম
#গুরুত্বপূর্ণ #ফিডব্যাক
Group এ টেলিটক নিযুক্ত কমকর্তা / ইন্জিনিয়ার/ অপারেশন বিভাগে কেউ পোস্টি দেখে থাকলে এ কয়টা বিষয় সমাধানের উদ্যেগ নিন যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব। 🙏
টেলিটকের প্রতি অনুরোধ - যেখানে টেলিটকের টাওয়ার অলরেডি আছে, সেই বিদ্যমান কাভারেজ 3G/4G আছে সেসব এরিয়াকে সর্বোচ্চ কাজে লাগান।
১। বর্তমানে চালু থাকা টাওয়ারগুলোতে টুজি ৯০০, থ্রিজি ২১০০ তে দেন। ফোরজি ১৮০০+৯০০ মেগাহার্জ এগ্রেগেশন (4G+) করে দেন যাতে স্পিড আর ইনডোর কাভারেজ দুইটাই স্ট্রং হয়।
১৮০০ মেগাহার্জ স্পিড দিবে আর ৯০০ মেগাহার্জ অধিক দুরত্ব+ইনডোরে ফোরজি সিগনাল পেতে সাহায্য করবে। রবিও ঠিক এভাবেই ৯০০ মেগাহার্জকে কাজে লাগিয়ে ফোরজি লাইসেন্স নেয়ার ১ মাসের মাথায় দেশের ৬৪ জেলায় ফোরজি কাভারেজ দিতে সক্ষম হয়েছিল।
২। সব টাওয়ারগুলোর ব্যাটারি ব্যাকআপ নিশ্চিত করেন। নষ্ট বা চুরি যাওয়া ব্যাটারিগুলো রিপ্লেস করেন যাতে লোডশেডিং/ কারেন্ট চলে গেলে অন্তত ৬-৮ ঘন্টা নেটওয়ার্ক থাকে।
যেখানে টেলিটক নেটওয়ার্ক আছে সেখানে যারা User আছে তারা ২৪ ঘন্টা নেটওয়ার্ক না পেলে কি টেলিটক Use করবে কথা বলার জন্য+ নেট Use করার জন্য আপনারাই বলেন? তাই যেখানে টেলিটক নেটওয়ার্ক কাভারেজ আছে সেখানে ২৪ ঘন্টা নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করেন।
৩। অনেক টাওয়ারের এ্যান্টেনা প্রপারলি টিউন করা না। মানে এমন টাওয়ারও আছে যেটা ১ কিলোমিটার পার হলে আর নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। সেগুলোকে টিউন করে সর্বোচ্চ দুরত্বে কাভারেজ নিশ্চিত করেন যাতে ১টা টাওয়ার দিয়ে অধিক এলাকা কাভার করা যায়।
৪। ফোরজি টাওয়ারগুলোতে ব্যান্ডউইথ বাড়ান, যাতে স্পিড বেশি পাওয়া যায়। যেমন জিপি, রবি- এয়ারটেল, বাংলালিংক ২০ মেগাহার্জ ব্যান্তউইথ সাইটে Provide করছে+ 1800 Band Use করছে।
সেখানে টেলিটক ৫ মেগাহার্জ ব্যান্ডউইথ 2100 Band Use করতাছে। যার কারনে 4G Speed ভালো পাওয়া যায় না অন্য অপারেটর মতো। গ্রাহক বাড়লে Speed আরো কমে। এ জিনিসটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নেট Use করার জন্য। এটা ঠিক করেন অন্য অপারেটরে মতো 20 মেগাহার্জ ব্যান্ডউইথ+ 1800 Band সব সাইটে Provide করেন।
৫। যেখানে কাভারেজ নেই সেখানে কবে টাওয়ার বসাবেন - এই তর্ক আর করতে চাই না। বরং যেখানে অলরেডি উপস্থিত আছেন সেখানে যদি উপরের ৪টি সুবিধা নিশ্চিত করেন, তাহলে বিশ্বাস করেন গ্রাহকরা টেলিটকে ঝাপিয়ে পড়বে।
৬। অন্য ৩ অপারেটর কলরেট আর ইন্টারনেটের মুল্য বাড়াতে বাড়াতে আসমানে তুলে ফেলেছে। গ্রাহকরা ইতোমধ্যে কলরেটের জন্য টেলিটক-কে বেছে নিতে শুরু করেছে। নেটওয়ার্ক টা একটু স্ট্যাবল পেলে ইন্টারনেটেও টেলিটক হবে অন্যতম সেরা চয়েজ।
৭/ MNP টেলিটক য়ে করলে ঠিক মতো কল আসে না নাম্বার অফ বলে প্রায় সময় এবং OTP মেসেজ আসে না বিকাশ/ নগদ/ উপায়/রকেট/ ব্যাংক সহ অন্য প্রতিষ্ঠানের আসে না এটা ঠিক করেন জলদি। না হয় MNP সেবার মূল্য থাকবে না। মানুষ MNP করে টেলিটক এ আসবে না এসব সমস্যা সমাধান না হলে। যেটা অন্য অপারেটর এসব সমস্যা হয় না...
সবশেষে ভাই দেশের টাকা দেশে থাকুক আমার চাই, দেশীয় অপারেটর Use করবো ঠিক আছে কিন্তু যেসব সেবা দেওয়া আপনাদের অনূকূলে সেগুলা ঠিক ভাবে দিন। এগুলার জন্য ১ হাজার -২ হাজার কোটি টাকা বাজেট লাগে না। এগুলা নিত্যদিনের Service এর অংশ। যা গ্রাহক থেকে অর্জিত রেভিনিউ থেকে সাইটে সংস্থাপন করা যায়, সমাধান করা যায়।
ত্যাগি মানুষ টেলিটক চেয়ারম্যান বা এডমিন প্যানেলে থাকলে এসব সমস্যা আরো আগে ঠিক হতো এবং যেসব স্থানে টেলিটক নেটওয়ার্ক 3G/4G আছে সেখানে অন্য অপারেটর সাথে হাড্ডা হাড্ডি লড়াই করতো বিট করতো! 💥 দরকার কাজ করার সদিচ্ছা, এবং গ্রাহকের প্রতি দায়বদ্ধতা। ❤️
পরিশেষে এটাই বলবো, সময়ের একফোঁড় অসময়ের দশফোঁড়ের সমান। বেসরকারী ৩ অপারেটরের গ্রাহকরা ক্ষোভে ফুসছে, এখনই সময় এটাকে কাজে লাগানোর। 💚
ফিডব্যাক চেয়ে আবেদন #টেলিটক ফেইসবুক গ্রুপ থেকে নেওয়া
#গুরুত্বপূর্ণ #ফিডব্যাক
Group এ টেলিটক নিযুক্ত কমকর্তা / ইন্জিনিয়ার/ অপারেশন বিভাগে কেউ পোস্টি দেখে থাকলে এ কয়টা বিষয় সমাধানের উদ্যেগ নিন যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব। 🙏
টেলিটকের প্রতি অনুরোধ - যেখানে টেলিটকের টাওয়ার অলরেডি আছে, সেই বিদ্যমান কাভারেজ 3G/4G আছে সেসব এরিয়াকে সর্বোচ্চ কাজে লাগান।
১। বর্তমানে চালু থাকা টাওয়ারগুলোতে টুজি ৯০০, থ্রিজি ২১০০ তে দেন। ফোরজি ১৮০০+৯০০ মেগাহার্জ এগ্রেগেশন (4G+) করে দেন যাতে স্পিড আর ইনডোর কাভারেজ দুইটাই স্ট্রং হয়।
১৮০০ মেগাহার্জ স্পিড দিবে আর ৯০০ মেগাহার্জ অধিক দুরত্ব+ইনডোরে ফোরজি সিগনাল পেতে সাহায্য করবে। রবিও ঠিক এভাবেই ৯০০ মেগাহার্জকে কাজে লাগিয়ে ফোরজি লাইসেন্স নেয়ার ১ মাসের মাথায় দেশের ৬৪ জেলায় ফোরজি কাভারেজ দিতে সক্ষম হয়েছিল।
২। সব টাওয়ারগুলোর ব্যাটারি ব্যাকআপ নিশ্চিত করেন। নষ্ট বা চুরি যাওয়া ব্যাটারিগুলো রিপ্লেস করেন যাতে লোডশেডিং/ কারেন্ট চলে গেলে অন্তত ৬-৮ ঘন্টা নেটওয়ার্ক থাকে।
যেখানে টেলিটক নেটওয়ার্ক আছে সেখানে যারা User আছে তারা ২৪ ঘন্টা নেটওয়ার্ক না পেলে কি টেলিটক Use করবে কথা বলার জন্য+ নেট Use করার জন্য আপনারাই বলেন? তাই যেখানে টেলিটক নেটওয়ার্ক কাভারেজ আছে সেখানে ২৪ ঘন্টা নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করেন।
৩। অনেক টাওয়ারের এ্যান্টেনা প্রপারলি টিউন করা না। মানে এমন টাওয়ারও আছে যেটা ১ কিলোমিটার পার হলে আর নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। সেগুলোকে টিউন করে সর্বোচ্চ দুরত্বে কাভারেজ নিশ্চিত করেন যাতে ১টা টাওয়ার দিয়ে অধিক এলাকা কাভার করা যায়।
৪। ফোরজি টাওয়ারগুলোতে ব্যান্ডউইথ বাড়ান, যাতে স্পিড বেশি পাওয়া যায়। যেমন জিপি, রবি- এয়ারটেল, বাংলালিংক ২০ মেগাহার্জ ব্যান্তউইথ সাইটে Provide করছে+ 1800 Band Use করছে।
সেখানে টেলিটক ৫ মেগাহার্জ ব্যান্ডউইথ 2100 Band Use করতাছে। যার কারনে 4G Speed ভালো পাওয়া যায় না অন্য অপারেটর মতো। গ্রাহক বাড়লে Speed আরো কমে। এ জিনিসটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নেট Use করার জন্য। এটা ঠিক করেন অন্য অপারেটরে মতো 20 মেগাহার্জ ব্যান্ডউইথ+ 1800 Band সব সাইটে Provide করেন।
৫। যেখানে কাভারেজ নেই সেখানে কবে টাওয়ার বসাবেন - এই তর্ক আর করতে চাই না। বরং যেখানে অলরেডি উপস্থিত আছেন সেখানে যদি উপরের ৪টি সুবিধা নিশ্চিত করেন, তাহলে বিশ্বাস করেন গ্রাহকরা টেলিটকে ঝাপিয়ে পড়বে।
৬। অন্য ৩ অপারেটর কলরেট আর ইন্টারনেটের মুল্য বাড়াতে বাড়াতে আসমানে তুলে ফেলেছে। গ্রাহকরা ইতোমধ্যে কলরেটের জন্য টেলিটক-কে বেছে নিতে শুরু করেছে। নেটওয়ার্ক টা একটু স্ট্যাবল পেলে ইন্টারনেটেও টেলিটক হবে অন্যতম সেরা চয়েজ।
৭/ MNP টেলিটক য়ে করলে ঠিক মতো কল আসে না নাম্বার অফ বলে প্রায় সময় এবং OTP মেসেজ আসে না বিকাশ/ নগদ/ উপায়/রকেট/ ব্যাংক সহ অন্য প্রতিষ্ঠানের আসে না এটা ঠিক করেন জলদি। না হয় MNP সেবার মূল্য থাকবে না। মানুষ MNP করে টেলিটক এ আসবে না এসব সমস্যা সমাধান না হলে। যেটা অন্য অপারেটর এসব সমস্যা হয় না...
সবশেষে ভাই দেশের টাকা দেশে থাকুক আমার চাই, দেশীয় অপারেটর Use করবো ঠিক আছে কিন্তু যেসব সেবা দেওয়া আপনাদের অনূকূলে সেগুলা ঠিক ভাবে দিন। এগুলার জন্য ১ হাজার -২ হাজার কোটি টাকা বাজেট লাগে না। এগুলা নিত্যদিনের Service এর অংশ। যা গ্রাহক থেকে অর্জিত রেভিনিউ থেকে সাইটে সংস্থাপন করা যায়, সমাধান করা যায়।
ত্যাগি মানুষ টেলিটক চেয়ারম্যান বা এডমিন প্যানেলে থাকলে এসব সমস্যা আরো আগে ঠিক হতো এবং যেসব স্থানে টেলিটক নেটওয়ার্ক 3G/4G আছে সেখানে অন্য অপারেটর সাথে হাড্ডা হাড্ডি লড়াই করতো বিট করতো! 💥 দরকার কাজ করার সদিচ্ছা, এবং গ্রাহকের প্রতি দায়বদ্ধতা। ❤️
পরিশেষে এটাই বলবো, সময়ের একফোঁড় অসময়ের দশফোঁড়ের সমান। বেসরকারী ৩ অপারেটরের গ্রাহকরা ক্ষোভে ফুসছে, এখনই সময় এটাকে কাজে লাগানোর। 💚
কপি
পেস্ট
বর্তমান সময়ে মুসলিম রা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করে,,,,,,,,,, তাবলীগ জামাত ফেইসবুক থেকে নেওয়া
বর্তমান সমাজে মুসলিমরা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করেনঃ-
১। অ্যাংগেজমেন্টের আংটি পড়ানো = খ্রি"স্টান রীতি
২। গায়েহলুদ = হি"ন্দু রীতি
৩। যৌতুক = হা"রাম। মানুষ বলে সামাজিক রীতি
৪। ঝাকজমক লাইটিং = লোক দেখানো রীতি
৫। ২০০-৩০০ লোক নিয়ে বরযাত্রা = শ্বশুরবাড়ির উপর জুলুম রীতি
৬। বিশাল অংকের মোহরানা ধরা হয় কিন্তু অন্তরে পরিশোধের নিয়ত নাই = মু"না"ফিকি রীতি।
★আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন____
★আপনার বিয়ের গোসল অন্যদের দিয়ে করাতে হবে কেন?-
আপনি কী ম*রেছেন?
★গোসলের পর মেয়েকে কোলে করে আনতে হবে কেন?-
তার কি পা নেই?'
★বর মুখে রুমাল দিবে কেন?
লজ্জা বেশি?
পুরুষ হয়ে এতই লজ্জা !
আপনাকে বিয়ে করতে কে বলেছে?
★বরকে হাত ধোয়াতে হবে কেন?
সে নিজে হাত ধোয়ে কখনো খায়নি??
নাকি তার হাতে প্যারা'লাইজড!!
★মানুষকে দাওয়াত করে টাকা নেন কেন? অভাব বেশি?
তাহলে এই আয়োজনটা করতে কে বলেছে আপনাকে?
★ছেলেকে এই দিতে হবে, সেই দিতে হবে কেন?
আরে তোমার ছেলে বউ পালতে পারবে না, বিয়ে করাইতাছেন
কেন?- নাকি ছেলে বিক্রি করছেন?
বিক্রি করা ছেলেতো বউয়ের কথাই শুনবে।.
★মেয়েকে বিয়ের দিন এতো মেকাপ করাতে হবে কেন?-
মেয়ের মুখের উপর কী ঠা''ডা পরছে নাকি?
★নতুন বউকে পর পুরুষ কোলে নিবে কেন ?-
তাঁর পায়ে কী গেঁজ আছে যে খোঁ'ড়ায় হাটে !'
★দুলা ভাইকে শা*লীদের সাথে ডলা"ডলি করতে হবে কেন?
নিজের বউ থাকতে শা*লীর সাথে দু'ষ্টা'মী কেন?
নাকি চরি'ত্রের দোষ আছে!!!!
★দুলা ভাইকে গেইট থেকে যুবতি মেয়েরা রিসিভ করবে কেন?-
বাড়ির ছেলেরা কী হিজ*ড়া হয়ে গেছে?
★নতুন বউয়ের রুম সাজাতে ছেলেরা কেন?
মেয়েরা কী হিজ"ড়া হয়ে গেছে?'
অনাচার গুলো আর কারো নয়___আমাদেরই তৈরী!
আমরা এর নাম দিয়েছি সামাজিক রীতি!
★তাই আসুন আমরা সবাই মিলে এসব শরিয়াত বিরোধী ও ফা*ল*তু সামাজিক রীতি নীতি সমাজ থেকে দূর করার প্রতিজ্ঞা করি_____ইনশা আল্লাহ্.....
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এসব কুপ্রথা পরিহার করার তৌফিক দান করুন।
©
..M
D.
A
s
h
i
r
R
a
h
m
a
n
A
s
h
i
k
রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম ২৬/১০/২০২২ বুধবার
রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।
(২৬-১০-২০২২)
আজকের শিরোনাম-
* জনগণকে ন্যায্যমূল্যে ভোগ্যপণ্য সরবরাহের জন্য আমদানি ও রপ্তানীকারকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবান।
* পায়রা সমুদ্রবন্দরের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ এর সুষ্ঠু কার্যক্রম নিশ্চিত করতে আগামীকাল বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
* বিদেশীরা ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে এমন রাজনীতি আওয়ামী লীগ করে না, জনগণ ভোট দিলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকবে - মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের।
* বিএনপি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেখে গিয়েছিল সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারেরও কম, যা শেখ হাসিনার আমলে এখন ৩৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
* দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে থাকায় রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বৃদ্ধি করেছে সরকার - জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
* ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য এক সঙ্গে কাজ করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও নতুন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর ঐকমত্য।
* এবং মেলবোর্নে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে পাঁচ রানে হারালো আয়ারল্যান্ড।
শিশুর প্রথম শিক্ষাক তার মা বাবা
পিতৃহারা ৭-৮ বছর বয়সের ছেলেটি স্কুল হতে বাড়ীতে এসে মাকে বলল,
"মা, প্রিন্সিপাল আমাকে আদর করে কিছু ক্যান্ডি দিয়েছে। আর, তোমার জন্য এই চিঠিটা।"
মা চিঠিখানা খুলে পড়ে কেঁদে ফেললেন।
মায়ের চোখে জল দেখে ছেলেটি বলল,
"মা, কাঁদছ কেনো?"
চোখ মুছতে মুছতে মা বললেন, "বাবা, এটা আনন্দের কান্না!"
বলেই ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "আমার জিনিয়াস বাবা, তোকে চিঠিটা পড়ে শোনাই।"
মা আনন্দের সাথে চিৎকার করে স্যারের লেখার ভাষা বদলে নিজের মত করে পড়তে লাগলেন, "ম্যাম,
আপনার ছেলেটি সাংঘাতিক জিনিয়াস।
আমাদের ছোট্ট শহরে ওকে শিক্ষা দেওয়ার মত
শিক্ষক আমাদের নেই।
তাই, যদি পারেন আপনার ছেলেকে বড় শহরে
কোনো স্কুলে ভর্তি করে দিলে ভালো হয়। এই ছেলেটি একদিন বিশ্বে প্রচুর সুনাম অর্জন করবে।"
পত্রখানা পড়েই মা, ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "এই জিনিয়াস ছেলেটিকে আমি নিজেই পড়াব।"
মা নিজেই শিক্ষা দিয়ে ছেলেটিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথা সমগ্ৰ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক বানালেন
"টমাস আলভা এডিসন"
বৈদ্যুতিক বাল্ব, শব্দ রেকর্ডিং, মুভি ক্যামেরা বা চলমান ছবি ইত্যাদি সহ হাজারো আবিষ্কার তাঁর।
মায়ের মৃত্যর পর টমাস এডিসন একদিন সেই ছোট্ট গ্রামে মায়ের সেই ছোট্ট বাড়ীতে গিয়ে ঘর পরিষ্কারের সময় স্কুলের প্রিন্সিপ্যালের দেয়া চিঠিটা পেল। চিঠিখানা পড়ে টমাস কেঁদে দিল।
তাতে লেখা ছিল,
"ম্যাডাম,
আপনার ছেলে টমাস এডিসন একজন মেন্টালি রিটার্ডেড।
সে এতটাই নির্বোধ যে, তাকে শিক্ষা দেওয়ার মত ক্ষমতা আমাদের নেই।
কার'ও আছে বলেও আমাদের জানা নেই। আপনার ছেলের কারণে আমাদের স্কুলটির সুনাম ক্ষুন্ন হবে।
তাই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপনার ছেলেকে স্কুল থেকে স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হল।"
শিক্ষনীয়ঃ-
সন্তানের সাথে সর্বদাই পজিটিভ আচরন করবেন। বাসস্থান হল সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষ
জীবনে সবচেয়ে বেশি বই পড়েছি বাছে বসে,,,,তৌহিদ এলাহি ফেইসবুক থেকে
জীবনে সবচেয়ে বেশি পড়াশোনা করেছি বাসে বসে- তৌহিদ এলাহী
আমি তৌহিদ এলাহী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে ভর্তি হবার পর পুরো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন কাটিয়েছে বিভিন্ন লেখালেখি টিউশনি এগুলো করে। তাছাড়া পাশাপাশি চলতে মুভি দেখা বই পড়া খেলাধুলা এবং আড্ডা। তবে পড়াশোনার অভ্যাস ছিল। কিন্তু চেয়ার টেবিলে বসে পড়াশোনা আমি খুব একটা করিনি বললেই চলে। বিভিন্ন খবরের কাগজ এবং সম্পাদকীয় গুলো মনোযোগ সহকারে পড়তাম। চোখের সামনে যা কিছু দেখতাম সবকিছুই একবার হলেও করে ফেলতাম।
অনার্স শেষ করার পর পর আমি প্রথম বিসিএস পরীক্ষা দেই এবং অবিশ্বাস্যভাবে প্রথমবার ঐ প্রিলিমিনারিতে টিকে যাই। এরপর রিটেন এ অংশগ্রহণ করি। রিটেন পরীক্ষায় পাট্রিয়টিজম টাইপের একটা রচনা এসেছিল যেখানে আমার দেখা একটা মুভির কিছু কিছু ডায়লগ একেবারে হুবহু কপি করে লিখে দিয়েছিলাম। নিজের লেখা রচনা অবশ্য ভালোই লেগেছিল।
প্রথম বারেই বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে টিকে যাওয়া আমার কাছে খুব একটা কঠিন মনে হয়নি। আলাদা করে যদিও আমি কোনো প্রস্তুতি নেইনি। কিন্তু বিসিএস এর বিভিন্ন টপিকগুলোর একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো সব সময় জানার চেষ্টা করতাম। সেইসাথে সমসাময়িক পত্রপত্রিকায় পড়ে সবসময় আপডেট থাকতাম।
বিসিএস ভাইভা দেওয়ার আগে আমি আইবিএ তে চান্স পাই এমবিএ করার জন্য। এখন চাকুরীর পাশাপাশি আমি এমবিএ করছি। আপনাদেরকে একটা মজার কথা বলতে চাই, আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সবচেয়ে বেশি পড়াশোনা করেছি ট্রাফিক জ্যামের কবলে পড়ে বাসে বসে বসে।
অতটা বেশি প্রস্তুতি না থাকায় ভাইভা বোর্ডে গিয়ে অনেকটা ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তাছাড়া ভাইভাতে বেশিরভাগ প্রশ্ন করা হয়েছিল ইংরেজিতে। সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে আমার তেমন একটা জানা ছিল না বলে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারিনি। কিন্তু আমি আমার দুর্বলতা স্বীকার করেছিলাম সেই সাথে বলেছিলাম যে এই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠব আমি ইনশাআল্লাহ।
এই ছিল আমার বিশেষ জীবনের গল্প। এটাই আমার প্রথম চাকরি এবং তিন দিনের প্রশিক্ষণ নিয়ে আমার যা করে জীবন শুরু হয় লক্ষীপুরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। কাজের প্রথম দিনেই অনেকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে আমাদের বরণ করে নেন এবং তার কিছুদিন পর ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আমার ট্রান্সফার হয়।
প্রশাসনিক কাজের সবচেয়ে ভালো দিক হলো আপনি কখনোই একঘেয়ে হয়ে যাবেন না এবং প্রতিদিন ঐ কাজের নতুন নতুন মাত্রা যোগ হবে। পরিচয় হবে নতুন নতুন মানুষের সাথে। ঠিক যেন চ্যালেঞ্জিং রোমাঞ্চিত একটা জীবন। আসলে বিসিএস থেকে শুরু করে আজকের অফিস জীবন পুরোটাই আমার কাছে একটা চ্যালেঞ্জিং গল্প বলে মনে হয়।
— তৌ
হি
দ
এ
লা
হী
মিসওয়াকের ফজিলত,,,, তাবলীগ জামাত ফেইসবুক থেকে নেওয়া
মিসওয়াকের ফজিলত।
১/ মিসওয়াক করে নামাজ পড়লে ৭০ গুণ বেশি সওয়াব পাওয়া যায়।
২/ আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন হয়।
৩/ মৃত্যুর সময় কালিমা নছিব হয়।
৪/ দৃষ্টি শক্তি ভালো ও তীক্ষ্ণ হয়।
৫/ অন্তত পবিত্র হয়।
৬/ খাবার হজম হয়।
৭/ পিঠ মজবুত হয়।
,৮/ মুখে সুঘ্রাণ হয়।
৯/ পেটের রোগ দূর হয়।
১০/ বার্ধক্য বিলম্বে আসে।
১১/ কন্ঠ পরিষ্কার হয়।
১২/ জিব্বা পরিষ্কার হয়।
১৩ / দাঁত শক্ত হয়।
১৪/ জীবিকা নির্বাহ সহজ হয়।
১৫/ নেকি বৃদ্ধি পায়।
১৬/ শয়তান অসন্তুষ্ট হয়।
১৭/ মাথা ব্যাথা ও মাথার রোগ দূর হয়।
১৮/ কফ দূর হয়।
১৯/ রসূলগন তার জন্য দোয়া করে।
২০/ সন্তান অধিক হয়।
কাঁচের বোতলের মধ্যে ,,,,শখের বাগান ফেইসবুক প্রশ্ন কপি করা,,,
কাচের বোতল এর মধ্যে গাছ? দেখে অবাক হচ্ছেন?
এর নাম Terrarium!
বিশেষ কোনো যত্নের প্রয়োজন নেই, এটাই হতে পারে আপনার ঘরের জীবন্ত একটি শো পিস!
শুধু হালকা সূর্যের আলো পায় এমন জায়গায় রেখে দিন আর আপনার কাজ শেষ!
উপভোগ করুন প্রকৃতি নিজের ঘরেই!
উপকরণ
1)গ্লাস জার
2)পাথর (সাদা হলে ভালো হয়)
3) অ্যাক্টিভেটেড চারকোল
4)মাটি ( 1 বছর পুরোনো গোবর সার যুক্ত ঝুরঝুরে মাটি হলে ভালো)
5)উপযোগী গাছ
6) মস
এগুলোকে সঠিকভাবে একটি কাচের জারে স্থাপন করলেই হয়ে যাবে একটি সুন্দর terrarium!
ভাংগা To কুয়াকাটা রেলপথ
প্রস্তবিত "ভাঙ্গা জংশন - কুয়াকাটা" রেলপথের স্টেশন সমূহঃ
১) ভাঙ্গা জংশন , ভাঙ্গা, ফরিদপুর
২) বড়ইতলা ,মুকসুদপুর গোপালগঞ্জ
৩) টেকেরহাট রাজৈর, মাদারীপুর
৪) মাদারীপুর সদর, মাদারীপুর,
৫) কালকিনি , কালকিনি, মাদারীপুর
৬) গৌরনদী, গৌরনদী, বরিশাল
৭) উজিরপুর, উজিরপুর, বরিশাল
৮) বরিশাল বাবুগঞ্জ, বরিশাল
৯) বরিশাল সদর, কাশিপুর, বরিশাল
১০) দপদপিয়া , নলছিটি, ঝালকাঠি
১১) বাকেরগঞ্জ, বাকেরগঞ্জ, বরিশাল
১২) বদরপুর বদরপুর, পটুয়াখালী
১৩) পটুয়াখালী, সদর পটুয়াখালী
১৪) কুকুয়া কুকুয়া, আমতলী, বরগুনা
১৫) আমতলী, আমতলী, বরগুনা[
১৬) পায়রা সমুদ্রবন্দর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
১৭) পায়রা বন্দর ইয়ার্ড , কলাপাড়া, পটুয়াখালী
১৮) লেমুপাড়া , বালিয়াতলী, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
১৯) কুয়াকাটা, কলাপাড়া, পটুয়াখালী।
এই রেলপথ টি চালু হলে ভোলা এবং পিরোজপুর জেলা ব্যাতিত বরিশাল বিভাগের সব জেলাই রেল নেটওয়ার্ক এর আওতায় চলে আসবে।
বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২
লিচু চোর,,, কাজী নজরুল ইসলাম,,,
বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।
পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,
ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।
আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল! …
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!
.
লিচু চোর
- কাজী নজরুল ইসলাম
স্বাধিনতার সুখ কবি রজনীকান্ত সেন,,,,
বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই,
"কুঁড়ে ঘরে থাকি কর শিল্পের বড়াই,
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পড়ে
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।"
বাবুই হাসিয়া কহে, "সন্দেহ কি তায়?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়।
পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।"
.
স্বাধীনতার সুখ - রজনীকান্ত সেন
আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগের কথা,,,, বিউটি বেল্ট ফেইসবুক থেকে কপি করা
আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগের কথা। ডিসেম্বর মাসের কনকনে শীতে বার্ষিক পরীক্ষা শেষের ছুটি কাটাতে ভদ্রমহিলা তিন সন্তান নিয়ে গ্রামের বাড়ী রওনা দিলেন চট্টগ্রাম থেকে।
সাথে তার স্বামী। প্ল্যান হচ্ছে ১৫ দিন বাবার বাড়ী, শ্বশুরবাড়ি ঘুরে আবারও স্বামীর কর্মস্হল চট্রগ্রামে ফিরে যাওয়া।
সব ভালোয় ভালোয় চলছিলো! আনন্দ উৎসবের কমতি নেই। ভাপা পিঠা হতে কবুতের ঝোল, চিতই পিঠা থেকে গরু ভুনা কি নেই সে আয়োজনে!!
বাচ্চারা তখন দাদা বাড়ী মাতিয়ে তুলেছিলো। আর ৪ দিন পরেই বাবা এসে নিয়ে যাবে, কাজেই যতো পারো হুল্লোড় করে নাও! শাপলা তোলা, মাছ ধরা, পুকুরে দাপানো, কুতকুত খেলা স্বপ্নের মতো সময় কাটছিলো সবার।
একদিন দাদীমা ঘরের তেল চকচকে দুটো হাঁস জবাই দিলেন। আজ রাতে তাঁর ছেলে আসবে। ছেলে সহ বৌমা, নাতি নাতনীরা হাঁস আর চালের রুটির আসর জমাবে।
বড় উঠানে জবাই করা হাঁস রেখে বড় গামলায় উতরানো টগবগে পানি রেখে তিনি গেলেন বসার চৌকি আনতে রান্না ঘরে। তার একটু আগে এক পশলা হালকা বৃষ্টিতে উঠোন ছিলো ভয়ংকর পিচ্ছিল। রান্নাঘর থেকে বের হবার মুহূর্তে তিনি এক গগনবিদারী চিৎকার শুনলেন। ফিরে তাকাতেই তার পুরোটা শরীর অবস হয়ে গেলো।
বাড়ীর সবচেয়ে ছোট নাতনিটি তাঁর, মাত্র চার বছরের, উঠোনে পা পিছলে টগবগে গরম পানিতে পড়ে গেছে। একা একা কখন সে উঠোনে নামলো কেউ খেয়াল করেনি। বিপদ তো না জানিয়েই আসে।
এরপরের দৃশ্যপট ভয়াবহ হৃদয়বিদারক। সবাই দৌড়ে এসে দেখে বাচ্চার পুরো বাম হাত গরম পানিতে প্রায় সিদ্ধ হয়ে গেছে। পরনে ছিলো ফুল হাতার সোয়েটার। কারা যেনো টেনে সোয়েটার উপরে ওঠাতেই হাতের চামড়াসহ কিছু মাংস সোয়েটারের সাথে পেঁচিয়ে উঠে গেলো। আর কিছু চামড়া হাতের নিচে ঝুলতে লাগলো।
বাবুর চাচারা পাগলের মতো কাঁদতে কাঁদতে তাকে পিঠে ফেলে হাসপাতালে দৌড় দিলো। পুরনো এক সদর হাসপাতাল। ৪০ বছর আগে ওখানে ভালো ক্লিনিক বা চিকিৎসা সেবা তেমন ছিলো না। তবুও ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে এটুকু বলে দিলেন, যেহেতু ডীপ বার্ণ জয়েন্ট সহ, পুরো হাত বাঁকা হয়ে যাবে। যদি প্রাণেও বেঁচে যায় কিন্ত পঙ্গুত্ব মেনে নিতেই হবে।
ততোক্ষণে বাবাও চলে এলেন। সবার এক কথা বাচ্চাকে শুধু প্রাণে বাঁচাও। শুরু হলো চিকিৎসা, তৎকালীন যা সুযোগ ছিলো তাই দিয়ে। ডাক্তার বারবার সাবধান করেছিলেন,,মশারীর নিচে রাখবেন, ইনফেকশন হলে অবস্হা আরও খারাপ হবে। বাচ্চার সাথে অর্ধ পাগল মাও তখন আশ্রয় নিলেন মশারীর নিচে।
একদিন পর পর ডাক্তার এসে ড্রেসিং করতো, বাচ্চার গগনচুম্বী চিৎকারে সবাই কাঁদতো, মা কানে আঙ্গুল চেপে রাখতেন। ড্রেসিং এর সময় উঠে আসতো পুড়ে যাওয়া চামড়া, সফট টিসু। আঙ্গুল যেনো একটার সাথে একটা জোড়া না লাগে সেজন্য ফাঁকে ফাঁকে বোর্ড দিয়ে রাখতেন ডাক্তার। আর মা দিন রাত অতন্দ্র প্রহরীর মতো পাহারা দিতেন যেনো বোর্ড সরে না যায়। নিয়ম করে ঔষধ খাওয়ানো, মলম লাগানো নিজের হাতের ওপর বাচ্চার হাত কায়দা করে ধরে রাখা, রাত দিন বসে কাটানো, ঘুম নেই, ঝিমুনি এলেও হাঁটুর ওপর থুতনি রেখে একটু......যদি বাচ্চার হাত নড়ে যায়! যদি ব্যথা পায়! যদি আঙ্গুল জোড়া লেগে যায় একের সাথে অন্যের!!.....এভাবে এক মাস!!
হুম। পুরো একমাস একই ভাবে বাচ্চার সাথে লেগে ছিলেন সেই মা। এক মাস পরে হাত কিছুটা শুকিয়ে এলো। বোর্ড সরিয়ে ডাক্তার শুধু মলম আর হালকা কিছু জয়েন্টের ব্যায়াম শিখিয়ে দিয়েছিলো। মা সেটাই করতো।
দেড় মাস পরের ঘটনা। আজ সেই মা ভাত খাবেন। উনি ওয়াদা করেছিলেন যতোদিন তার বাচ্চা সুস্হ না হবে, যতোদিন বাচ্চার কান্নার শব্দ শুনবেন, ততদিন তিনি বাচ্চা ছেড়ে কোথায় যাবেন না, ভাত স্পর্শ করবেন না, আল্লাহর কৃপা চাওয়া বন্ধ করবেন না। শুধু চা, একটু রুটি খেয়ে জীবন বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।
আস্তে আস্তে বাচ্চাটির হাত পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। সেই মা করেছেন অকল্পনীয় কষ্ট, আর একজন চিকিৎসক ঢেলে দিয়েছিলেন তাঁর সবটুকু মমতা এবং যত্ন। নিরলস ভাবে বাড়ীতে এসে ড্রেসিং করতেন, যত্ন নিতেন.... আর খারাপ এক আশংকা নিয়ে ফিরে যেতেন।
কিন্ত, অবিশ্বাস্য ভাবে বাচ্চাটির বার্ন কনট্রাকচার হয়নি। পঙ্গু হয়ে যায়নি শিশুটি।
আজ যখন আমি সেই হাত দিয়ে অপারেশন করি, রোগী দেখি, আল্ট্রাসনোগ্রাম করি, সেলাই, রান্না,বাগান, লেখালেখি সব, সব করি.... তখন প্রতিমুহূর্তেই আমার কর্মঠ হাত আমার মায়ের জন্য, সেই ডাক্তারের জন্য দোয়া করতে থাকে অবচেতন মনেই।
আমার যা কিছু পারফেক্ট, যা কিছুতে আমার অর্জন, সে আমার আম্মুর সেই চার বছর বয়সের অবিশ্বাস্য এক অবদান। রূপকথা হার মানে যেখানে।
রিনু।
অচল মামলা সচল করার পদ্ধতি,,,,এবং সালাউদ্দিন রিগ্যান ফেইসবুকে থেকে নেওয়া
‘অচল মামলা সচল করা’র গল্প!
(মামলা করতে চান? সময় নিয়ে হলেও গল্পটা পড়েন)
‘গাজী সেরাজদ্দিন। দাদার আমলে অনেক জায়গা-সম্পত্তি ছিল। বাবার আমলেই বিক্রি শুরু। নিজের আমলে তলানিতে তলিয়ে যায় সম্পত্তি। পাতিলের তলার ভাতে যে কারণে ‘কণা’ থাকে সে কারণে তলানির সম্পত্তিতেও সমস্যা থাকে। গাজী সেরাজদ্দিন মামলা করতে আসেন সদরে। এক আইনজীবী কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেন ‘মামলা চলে না’। আইনজীবীর কথায় সেরাজদ্দিন খুশি হয়নি। কাগজপত্র ফেরত নিতে চাইলেই, আইনজীবী সাহেব,
- আমার পরামর্শ ফি?
- আমি তো আপনার পরামর্শ নিলাম না।
- কাগজপত্র পরীক্ষা করতে গিয়ে আমার সময় নষ্ট হয়েছে, সেই সময়ের মূল্য?
- সময় নষ্ট তো আমারও হয়েছে।
বে-কায়দায় পড়ে গেলে কোনো উকিলই মক্কেলের সাথে কথায় কুলিয়ে উঠতে পারেন না। মক্কেল কাগজপত্র নিয়ে চলে গেল পাশের চেম্বারে। পাশের চেম্বারে লোকজন গিজগিজ করছে। বাবার সাথে মাঝে মাঝে সদরে আসার কারণে সেরাজদ্দিনকে অনেকেই চেনে। উকিল সাহেবের নজর পড়তেই,
- গাজী সাহেব কী কারণে সদরে?
- আর বলবেন না, এক মাঠে মড়া উকিলের কাছে এসেছিলাম মামলা করতে। আমার দিনটাই মাটি করে দিলো। সারা দিন কাগজ নাড়াচাড়া করে এখন কয়, মামলা চলে না।
- কে বলে মামলা চলে না। চালাতে জানলেই চলতে শুরু করবে। খরচপাতি একটু বেশি লাগে, এই আর কী!
বেশি খরচ দিতেই চলতে শুরু করে মামলা। অচল মামলা সচল রাখতে গিয়ে উকিল সাহেব কখনো চঞ্চল, কখনো অস্থির এবং কখনো গম্ভীর হয়ে উঠতেন। উকিল সাহেবের মুখের দিকে তাকিয়ে এরকম বিপরীত আচরণ করতেন সেরাজদ্দিনও। উকিল সাহেবের অস্থির ভাব দেখে স্বস্তির ভাব নিয়ে মামলার হালচাল জানতে চাইত সেরাজদ্দিন। উত্তরে আইনজীবী,
- অচল মামলা তো, বড় কষ্ট করে সচল রাখতে হচ্ছে।
সেরাজদ্দিনও মানুষ, হাবভাব দেখেই উকিল সাহেবের কষ্ট বুঝতে পারেন। উকিলের কষ্ট বুঝতে পারেন বলেই অন্যান্য মক্কেল যেখানে ১০ টাকা খরচ করে, সেখানে সেরাজদ্দিন খরচ করেন ২০ টাকা। নিজের পেটের খরচ কমিয়ে উকিল সাহেবের খরচ বাড়িয়ে দেন। বছর পাঁচেক পর মামলা দো-তরফাসূত্রে খারিজ হয়ে যায়।
- এত ভালো মামলা খারিজ হয়ে গেল?
উকিল সাহেবের মুখের দিকে তাকিয়ে বিস্মিত কণ্ঠে প্রশ্ন করেন সেরাজদ্দিন।
- হাকিম মামলা বোঝে না।
বিজ্ঞের মতো উত্তর দেয় বিজ্ঞ আইনজীবী।
- এখন কী করতে হবে?
বিষণ্ণ বদনে প্রশ্ন করেন সিরাজদ্দিন।
- আপিল করতে হবে।
বিজ্ঞের মতো উত্তর দেন আইনজীবী সাহেব।
আপিল দায়ের করতেই আবার চলতে শুরু করে মামলা। উভয় কোর্টের উকিল এক ব্যক্তি হলে কী হবে, নিম্ন আদালত আর আপিল আদালত এক নয়। আপিল আদালত বড় আদালত, খরচও বড়। সর্ব প্রকারের খরচ বাড়িয়ে দেয়া সত্ত্বেও উকিল সাহেবের খাটাখাটির কোনো মূল্যায়ন না করে বছর কয়েক পর বিজ্ঞ বিচারক নির্মমভাবে আপিলও খারিজ করে দেন।
-ওদের (হাকিমদের) মাথায় কিচ্ছু নেই। কী বই পড়ে হাকিম হয়েছে, বুঝতে পারলাম না। আমার ক্ষমতা থাকলে এসব মাথাবিহীন হাকিমদের বান্দরবান পাঠিয়ে দিতাম।
সেরাজদ্দিন কৈফিয়ৎ চাওয়ার আগেই সেরাজদ্দিনকে শুনিয়ে প্রচণ্ড ক্ষোভ নিয়ে হাকিমের মাথা ও বিদ্যা-বুদ্ধির স্বল্পতা নিয়ে অনেক কথা বলেন বিজ্ঞ আইনজীবী সাহেব। আবার আপিল হয়। আবার খারিজ হয়, হয় রিভিশনও। রিভিশনও শেষ হয়। এক দিন শেষ হয় দেশের সর্বোচ্চ আদালতও। মামলা চলাকালে মক্কেলের জ্বালা উকিল বুঝল- উকিলের জ্বালা মক্কেল বুঝল। দু’জনের মিলিত জ্বালা গত ২২ বছরেও বুঝল না বিচারক। মামলা সাথে সাথে জোয়ান সেরাজদ্দিন গাজীর টানটান চামড়াও ঢিলেঢালা হয়। ‘গাজী সেরাজদ্দিন’ নামটিও একসময় সংক্ষিপ্ত আকারে হয়ে পড়ে ‘ছিরোগাজী’।
শেষ বিচারের ভার আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়ে এখন উকিলের কাছ থেকে বিদায় নেয়ার পালা। এক থলে কাগজপত্র নিয়ে গাজী সেরাজদ্দিন সে-ই আইনজীবীর চেম্বারের সামনে দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছিল, যে-ই আইনজীবী বলেছিলেন, মামলাটি চলে না। সেদিন প্রথম আইনজীবীর পারিশ্রমিক না দিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে চলে গিয়েছিল সেরাজদ্দিন। প্রথম আইনজীবীর অবজারভেশন যে সঠিক ছিল, তা প্রমাণের জন্য মামলার ওপর পরোক্ষ নজর রাখতেন প্রথম আইনজীবীও। গাজী সেরাজদ্দিন ছিরোগাজী খেতাবসহ দ্বিতীয় আইনজীবীর চেম্বার থেকে বিদায় হয়ে যাওয়ার সময় খোঁচা দিয়ে,
- গাজী সাহেব, মামলার খবর কী?
প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হন্ হন্ করে বের হয়ে যায় ছিরোগাজী। উত্তর দেন দ্বিতীয় আইনজীবী। কারণ, প্রথম আইনজীবীর কথার খোঁচা লেগেছিল দ্বিতীয় আইনজীবীর গায়েও। দ্বিতীয় আইনজীবী প্রথম আইনজীবীর কাছে এসে,
- আপনি তো বলেছিলেন ‘মামলাই চলে না’। আমি ২২ বছর চালাইলাম। জুনিয়ার থেকে সিনিয়র হলাম, ছেলে-মেয়ে মানুষ করলাম, বাড়ি করলাম, গাড়ি করলাম, (বৃদ্ধাঙ্গুলি মুখের কাছে নিয়ে) আপনি কী করছেন?
- (দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে, মনে মনে) ঠিকই তো, মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল, কিছুই তো করতে পারলাম না।
অচল মামলা সচল রাখতে কোনো কোনো আইনজীবীর ভাগ্যের চাকা খুলে গেলেও বন্ধ হয়ে পড়ে ক্লায়েন্টের জীবনের চাকা। ‘গাজী সেরাজদ্দিন’ সুন্দর নামটিও মামলাবাজ ‘ছিরোগাজী’তে রূপান্তর হয়ে এলাকায় হয়ে পড়েছিলেন উপহাসের পাত্র।
© তথ্যঃ নয়াদিগন্ত, ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
মোশাররফ করিমের কিছু নাটকের নাম,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া
গুরু মোশাররফ করিম অভিনীত নিচের কাজ গুলো যারা এখনো দেখেননি তারা দেখবেন আশা করি প্রতিটি-ই ভাল লাগবে
••বিবাহ যোগ্য
••গোপন থাক সত্য
••ভদ্রলোক
••হাসির পাত্র
••গুডবয়
••মুগ্ধ ব্যকরণ
••বাদশা আলমগীরের লটারি
••এটাই ভালবাসা
••গল্পওয়ালা
••ডিভোর্স ফটোগ্রাফি
••সাইজ ডাজেন্ট ম্যাটার
••পাগলমন
••গল্প হলেও সত্যি
••রাত প্রহরী ফুলন দেবী
••ভিউবাবা
••ভাইরাল মাসুদ
••আমি পাগল বলছি
••উচ্চতর ভালবাসা
••লুকিয়ে বাঁচুক ভালবাসা
••বনলতা ও জোনাকির গল্প
••লাকি নাম্বার ওয়ান
••মায়ার জালে
••দোস্তি
♥ধুলোর শহরে রক্তজবা♥
••মাছের দেশের মানুষ
••সোনা বউ
••তোমাকে চাই
••ওপেনটি বায়স্কোপ
••ক্যারিয়ার
••মিসটোরিয়াস জার্নি
♥ঠিকানা
••ব্ল্যাক লাইট😍
রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ১০-০৮-২০২৫
রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ১০-০৮-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম তিন দিনের সরকারি সফরে আগামীকাল মালয়েশিয়া যাবেন প্রধান উপদেষ্টা -- এই সফরে অ...
-
#মিনু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : বন্যা সারা সকাল মিসেস সালমার বাসায় কাজ করে, তাকে খালাম্মা বলে ডাকে। সে মিসেস সালমার য...
-
🧪 বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হাসপাতাল) টেস্ট ফি তালিকা (২০২৫) 🩸 রক্ত ও হেমাটোলজি টেস্ট: ✅ CBC (OPD): ৩০০ টাকা ✅ CBC (IPD): ২০...
-
ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব। ও ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছ...