এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন

 বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।


এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—

১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।


ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।


২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।


সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।


৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।


তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।


৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। 


যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।


৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।


সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।


৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। 


অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।


৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।


সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।


৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। 


সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

_________________

সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...