এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪

হায়দারাবাদের পথে বাংলাদেশ'  আমার দেশ,  প্রকাশিত: ১৩ মার্চ ২০২৪ ১৭:৫৪,,,,,

 'হায়দারাবাদের পথে বাংলাদেশ' 

আমার দেশ, 

প্রকাশিত: ১৩ মার্চ ২০২৪ ১৭:৫৪ — আরিফুল হক


নব্বই দশকের শেষের দিকে একটা বই লিখেছিলাম, বইটির নাম ছিল ‘হায়দারাবাদ ট্রাজেডি ও আজকের বাংলাদেশ’। আমার জানা মতে ভারতের হায়দারাবাদ দখল নিয়ে বাংলাভাষায় লেখা সেটাই ছিল প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ। সেখানে ভারত কিভাবে হায়দারাবাদ দখল করেছিল সেই ইতিহাস তুলে ধরে আশংকা প্রকাশ করেছিলাম, বাংলাদেশের পরিণতিও কি হায়দারাবাদের পথ ধরে এগোবে! বইটি প্রকাশ করেছিল, বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি লি:। বইটা এখন আর বাজারে নেই, প্রিন্ট ও পাওয়া যায়না। হয়ত দরকার নেই! কারন হিসাবে পুস্তক ব্যবসায়ীরা হয়তো ভাবেন ভারত তো হায়দারাবাদ দখল করে ‘হায়দারাবাদ’ নামটাকেই আজ পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলেছে! কে এসব বই পড়বে!


তবে আমার বিশ্বাস ইতিহাস বিলুপ্ত করা যায়না। শীঘ্রই হায়দারাবাদের ইতিহাস হয়ত বাংলাদেশ হয়ে ফিরে আসতে যাচ্ছে। তাই হায়দারাবাদ দখলের ব্লু প্রিন্ট ইতিহাস প্রত্যেকটি বাংলাদেশীর জানা অত্যন্ত জরুরী এবং প্রয়োজনীয় ছিল। হায়দারাবাদের করুন ইতিহাস বাংলাদেশের মানুষকে অনেককিছু বলতে চায়, জানাতে চায়, সতর্ক করতে চায়! ইতিহাস কোনদিন বিলুপ্ত হয়না!


কি ছিল হায়দারাবাদ ট্রাজেডি ও আজকের বাংলাদেশ বইটিতে


পৃথিবীর বিস্ময়, জ্যোতির পাহাড়, ‘কোহিনুর’ হীরার জন্মদাত্রী, হীরক-আকর সমৃদ্ধ গোলকুন্ডার কন্যা হায়দারাবাদ। গোদাবরী, কৃষ্ণা, তুঙ্গভদ্রা, পূর্ণা, ভীমা, পেনগঙ্গা, ওয়ার্ধা, মুসী, প্রানহিটা নদী বিধৌত সুজলা সুফলা দেশ হায়দারাবাদ।


ইতিহাস খ্যাত অজন্তা-ইলোরা গুহা। আওরঙ্গাবাদ, ওসমানাবাদ শহর। গোলকুণ্ডা, গুলবার্গ, ওয়ারাংগাল, রাইচুর, পারেন্দা, নলদূর্গ প্রভৃতি ঐতিহাসিক দূর্গের ঐতিহ্যমণ্ডিত হায়দারাবাদ। হীরক, স্বর্ণ, লৌহ, কয়লা, অভ্র প্রভৃতি মূল্যবান আকরিক সম্পদে সমৃদ্ধ হায়দারাবাদ। মক্কা মসজিদ, চার-মিনার সৌধ মসজিদ সহ পাঁচশ বছরের মুসলিম শাসনের আভিজাত্য সম্বলিত হায়দারাবাদ ,আজ নিঝুম গোরস্থানে নিভে যাওয়া এক প্রদীপের মত, নাম নিশানাহীন, ভারতশাষিত তেলেঙ্গানা অঙ্গ-রাজ্য মাত্র!


বাংলাদেশের আয়তনের তুলনায় বড় (৮২,৬৯৬ বর্গ মাইল) বিস্তৃত দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে সুবিশাল রাজ্য ছিল হায়দারাবাদ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনেও একধরণের স্বাধীন রাজ্য হিসেবে বিবেচিত হত দেশটি। হায়দারাবাদের নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার ছিল। নিজস্ব মুদ্রা ছিল, সেনাবাহিনী ছিল, আইন আদালত ছিল, বিচার ব্যবস্থা ছিল, হাইকোর্ট ছিল, শুল্ক বিভাগ ছিল।


নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় ছিল, ভাষা ছিল। নিজস্ব স্বাধীন পতাকা ছিল, জাতীয় সঙ্গীত ছিল, দেশে দেশে নিজস্ব রাষ্ট্রদূত ছিল, এমনকি জাতিসংঘে নিজস্ব প্রতিনিধি ও ছিল। অর্থাৎ একটা স্বাধীন দেশের যা যা পদমর্যাদা থাকে, সবই হায়দারাবাদের ছিল। তাছাড়াও ১৯৩৫ সালের গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়া এ্যাক্টে হায়দারাবাদকে স্বাধীন মর্যাদা দান করে বলা হয়েছিল, দেশীয় রাজ্যগুলির পদমর্যাদা এবং স্বাভাবিক কার্যাবলী, স্বাধীন ভারতের কাছে রাজ্যগুলির অনুমতি ব্যতিরেকে হস্তান্তর করা যাবেনা। তারপরও নাজী হিন্দুত্ববাদী ভারত, আন্তর্জাতিক সকল আইন-কানুন নর্ম উপেক্ষা করে, হায়দারাবাদে সেনা সমাবেশ ঘটিয়ে দেশটি দখল করে নেয়, কিন্তু আজও তা স্বীকার করেনা । ওরা বলে জনগনের অনুরোধে পুলিশি এ্যাকশানকরে দেশটিতে শান্তি শৃঙ্খলা সংহত করা হয়েছে!


ভারত কি ভাবে হায়দারাবাদ দখল করলো!


নাজী হিন্দুত্ববাদী ভারতের আশপাশের রাজ্যগুলি দখল করার ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে যে ,প্রথমে তারা কিছু এজেন্টের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরে বিরোধ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। তারপর সেই সুযোগে দূর্বল দেশটির উপর বলপ্রয়োগের মাধ্যমে দেশটি দখল করে নেয়। ৪৭সালের পার্টিশনের সময় যেমনটা আমরা দেখেছি, ত্রিবাঙ্কুরে, যোধপুরে, ভূপালে, জুনাগড়ে এবং হায়দারাবাদে। পরে সিকিমে।


ফিরে আসি হায়দারাবাদের কথায়। মুসলিম শাসিত হায়দারাবাদের জন্মলগ্ন থেকে দেশটির জনগন কোনদিন সাম্প্রদায়িকতা কাকে বলে জানতোনা। সেই হায়দারাবাদে হিন্দু মহাসভা, আর্য্য সমাজ প্রভৃতির শাখা সৃষ্টি করে ভারত সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করা শুরু করলো।


বংশ পরম্পরায় প্রচলিত জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে, গান্ধীজীর নির্দেশে, তার শিষ্য রামানন্দ তীর্থ, নরসীমা রাও (ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী), ওয়াই বি চ্যবন প্রমুখ, ‘বন্দেমাতরম’ কে জাতীয় সঙ্গীত করার আন্দোলন শুরু করে দিল।


মোগল আমল থেকে প্রচলিত হায়দারাবাদের নিজস্ব জাতীয় ভাষা, উর্দুভাষার পরিবর্তে হিন্দুস্থানি ভাষা প্রচলন করার দাবিতে ভাষা আন্দোলন শুরু করা হল।


ষ্টেট কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রামানন্দ তীর্থর মাধ্যমে বর্ডার এলাকা গুলোতে অস্ত্রধারী ক্যাডারদের জড় করে সশস্ত্র বিদ্রোহের মাধ্যমে, হায়দারাবাদের সীমান্ত অঞ্চলকে ফ্রীজোন ঘোষণা করলো।


তারপর, শ্রেণী সংগ্রামী নামধারী কমিউনিস্টদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে তেলেঙ্গানা বিদ্রোহ সৃষ্টি করে হায়দারাবাদ দখলের প্রস্তুতিমূলক ড্রেস রিহার্স্যাল শেষ করলো! এবার দেশটি দখলের ফাইনাল মঞ্চায়নের পালা।


প্রথম ভাগে, বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মাধ্যমে হায়দারাবাদ কে ভিতর থেকে অস্থিতিশীল এবং জনগনকে বিভক্ত ও দূর্বল করে ফেলা হল, যাতে করে সেনাবাহিনীর সামান্য আঘাতেই হায়দারাবাদের পতন ঘটে।


প্রিয় পাঠক! আগ্রাসী ভারতের হায়দারাবাদ দখলের নক্সা বা ব্লু-প্রিন্ট পর্যালোচনা করলে, বর্তমান বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক রাজনীতির বেশ কিছু সাদৃশ্য খুঁজে পাচ্ছেননা কি?


১৯৪৭ সালের ১৪ই আগষ্ট স্বাধীন পাকিস্তানের ঘোষণা দেয়া হল।ঐ একইদিনে হায়দারাবাদও স্বাধীনতা ঘোষণা করলো। বর্ণবাদী হিন্দু নেতারা হায়দারাবাদের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারলনা! জওহরলাল নেহেরু হুঙ্কার দিয়ে বললেন ‘ যদি এবং যখন প্রয়োজন মনে করবো, হায়দারাবাদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযান শুরু করা হবে।’ নেহেরুর এই দাম্ভিক উক্তি সম্বন্ধে মন্তব্য করতে গিয়ে ১৯৪৮ সালের ৩০ জুলাই তৎকালীন বৃটিশ বিরোধীদলীয় নেতা উইনস্টন চার্চিল কমন্স সভায় বলেছিলেন, “Nehru’s threat to the language, which Hitler might have used the devouring of Austria” (B K Bawa. The last Nizam).


দেশের ভিতরে নানান বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পর ভারত ফাইনালি হায়দারাবাদ দখলে সেনা অভিযানের পরিকল্পনা করলো। লেঃ জেঃ ই এম গোর্দাদ , জিএসও সাউর্দান কমান্ড-এর উপর আক্রমণের প্ল্যান তৈরির ভার দেয়া হল। তাকে দেয়া হল —


১) একটি আর্মাড বিগ্রেড।


২) ১৭ ডোগরা রেজিমেন্টের থার্ড ক্যাভালরি ও নবম ব্যাটালিয়ন।


৩) নবম ইনফ্যান্ট্রি ব্যটালিয়ন সহ আরও ৩ টি ইনফ্যান্ট্রি ব্যটালিয়ন।


৪) ৪টি অতিরিক্ত ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন।


৫) ৩রেজিমেন্ট ফিল্ড আর্টিলারি ও একটি এ্যান্টি ট্যাঙ্ক রেজিমেন্ট।


৬) ১৮ ক্যাভালরি সার্ভিস মেইনটেইনেন্স ট্রুপস।


৭) বিপুল সংখ্যক ফোরম্যান ও ষ্টুয়ার্ট ট্যাংক।


৮) রয়্যাল ইন্ডিয়ান বিমান বাহিনী!


অপর পক্ষে হায়দারাবাদের ছিল মাত্র-


১) ১২ হাজার সেনা।


২) ৮ টি ২৫ পাউন্ডের কামান।


৩) ৩ রেজিমেন্ট সেনা যানবাহন।


৪) ১০ হাজার পুলিশ ও কাস্টম বাহিনী, ও কিছু জানবাজ বেসরকারি রেজাকার বাহিনী।


১৯৪৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যেদিন পাকিস্তানের প্রাণপ্রিয় নেতা কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ ইন্তেকাল করলেন, সমস্ত মুসলমান জাতি তখন শোকে মুহ্যমান, ঠিক সেই সময়টিকে হায়দারাবাদ আক্রমণের উপযুক্ত সময় হিসেবে বেছে নিলেন ভারতীয় খলনায়করা।


১৯৪৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ভারতীয় বাহিনী, মে: জেঃ জে এন চৌধুরির নেতৃত্বে হায়দারাবাদ অভিমুখে ত্রিমুখী অভিযান শুরু করলো। অভিযানের নাম দেয়া হল ‘অপারেশন পোলো’। ১৯৪৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর মাত্র ৫ দিনের যুদ্ধে, হায়দারাবাদ বাহিনীর সেনাপতি মেজর জেনারেল আল ইদরুস (নিজাম কে না জানিয়ে) বেইমানী করে ভারতীয় বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করলো ।


এভাবেই চিরতরে নিভে গেল স্বাধীন হায়দারাবাদের স্বাধীনতার প্রদীপ! আজ হায়দারাবাদ নামটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত করে হিন্দুত্ববাদীরা নাম দিয়েছ তেলেঙ্গানা। শকুনের দল স্বাধীন দেশটিকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু প্রভৃতি রাজ্যের মধ্যে বিলিবন্টন করে দিয়েছে। হায়দারাবাদের নামনিশানা পর্যন্ত পৃথিবীর মানচিত্রে আর অবশিষ্ট নেই!


ভারতীয় সাংবাদিক ভি টি রাজশেখর এক প্রবন্ধে লিখেছিলেন, ‘মুসলমানদের বড় অক্ষমতা তারা নাজী হিন্দুদের মনের কথা বুঝতে সক্ষম হয়নি’। কথাটির সত্যতা বাংলাদেশের মুসলমানরা আজ হাড়েহাড়ে উপলব্ধি করার কথা থাকলেও,তারা সাপেরচাইতেও খল ভারতকে মিত্র ভেবে হাত বাড়িয়ে বসে আছে! প্রাণের কানুকে ভালবেসে আজ তারা গভীর খাদের শেষ কিনারায় এসে দাঁড়িয়েছে তবুও বেহুঁশ। এবার সামান্য আঘাতেই হায়দারাবাদের মত বাংলাদেশেরও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার পালা!


বাংলাদেশের মানুষ কি করে বিশ্বাস করে যে ভারত তার বন্ধু রাষ্ট্র !


ভারত কোনদিনই বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র ছিলনা। তার বহু প্রমান আমার বিভিন্ন লেখায় তুলে ধরেছি। এখানে স্থানাভাবে তার পুনঃরাবৃত্তি সম্ভব নয়। স্মৃতি তাজা করার জন্য মাত্র দু একটা উপমা তুলে ধরতে চাই। ১৯৪৭ থকে ৫০ সাল পর্যন্ত জওহরলাল নেহেরু ৩বার পুলিশ এ্যাকশন করে তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান (আজকের বাংলাদেশ) দখল করার পরিকল্পনা করেছিল। এ তথ্য ফাঁস করেছেন মিঃ নিরোদ সি চৌধুরী তাঁর এক প্রবন্ধে। জয়প্রকাশ নারায়ন সৈন্য ঢুকিয়ে পূর্ব পাকিস্তান গ্রাস করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। শুধু কি নেহেরু- জয়প্রকাশ! প্যাটেল বলেছিলেন ‘পূর্ববাংলাকে ৬মাসের মধ্যেই আমাদের পা’য়ে এসে পড়তে হবে ‘। ‘৪৭ থেকে বর্তমান মোদির জমানা পর্যন্ত ভারত প্রতিটি পদক্ষেপে নিজেকে পররাজ্য লোভী, চরম হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক দেশ বলে প্রমান রেখেছে! তারপরও ৯০%মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ বলে ভারত নাকি তার ‘নাড়ীর বন্ধু ‘ !


বাংলাদেশের (ভারত নিয়োজিত) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে যা দিয়েছি সারা জীবন মনে রাখবে"। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বামী স্ত্রীর মত’!


অতএব স্ত্রীর সম্পত্তিতে তো স্বামীর অধিকার থাকা বাঞ্ছনীয়। সেজন্যই আজ বাংলাদেশের সবকটা নদী ভারতের অধিকারে! বাংলাদেশের রাস্তাগুলোতে চলছে ভারতীয় ট্রাক বহর! রেলপথ ভারতের জন্য উন্মুক্ত! সমুদ্রবন্দরে ভারতের অবাধ অধিকার প্রতিষ্ঠিত! বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূল ভারতের নজরদারিতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান থেকে মন্ত্রনালয়ের সচিব বেশিরভাগ পদ ভারতীয় র’অপারেটরদের হাতে! পুলিশ প্রশাসনে গ্রাম পর্য্যায় পর্যন্ত ভারতীয় ক্যাডারদের দৌরাত্ম। তাদের অস্ত্র মুসলমানদের ক্রশফায়ারে হত্যা করার জন্য উন্মুক্ত ভাবে কাজ করে যাচ্ছে !


দেশের মুসলমান যুবকরা বেকার, অথচ লক্ষ লক্ষ ভারতীয়রা এদেশে চাকরীকরে, ব্যবসা করে ভারতে টাকা পাচার করছে। ভারত এখন বাংলাদেশ থেকে সর্বাধিক রেমিটেন্স অর্জনকারী দেশে।


দেশের প্রায় সবকটা সংবাদপত্র এবং টেলিভিশন ভারতের নিয়ন্ত্রনে।


দেশের ভিতরে ‘ইসকন’, ‘হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য' ইত্যাদি নামের বেশ কিছু সংগঠন এবং এনজিও মুসলমানদের বাড়ীঘর দখল, অত্যাচার, হত্যা প্রভৃতির মাধ্যমে সংখ্যাগুরু মুসলমানদের ভিতর ত্রাস সঞ্চার করে রেখেছে। ৯৮% মুসলমান দেশে ইউনিভার্সিটি হলে গরুর গোস্ত খাওয়া নিষিদ্ধ করা হচ্ছে! মেয়েদের হিজাব নিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এসবই নিত্যদিনের খবর। তারপরও বলা হচ্ছে বংলাদেশ নাকি একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র!


বিজেপির গুরু ভিডি সাভারকর ১৯২৩ সালে হিন্দুর সংজ্ঞা দিয়ে বলেছিলেন, “হিন্দু এমন এক মানুষ যিনি সিন্ধু থেকে সাগর পর্যন্ত বিস্তৃত ভারতবর্ষকে নিজের পিতৃভূমি, পূণ্যভূমি এবং তার ধর্মের জন্মস্থান বলে মনে করে।" ভারত তোষনকারী আওয়ামীলীগ নেতানেত্রীরা, ক্ষমতায় টিকে থাকবার জন্য সেই হিন্দুত্ববাদী ভারতের যতই দালালি করুক,যতইগুনগান করুক, ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র বলে যতই প্রচার করুক না কেন, ভারত বন্ধুত্বের একটা নজীরও স্থাপন করতে পারেনি।


ভারতীয় দালালরা ‘৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপমা টেনে জনগনের মগজ ধোলাই করতে চায়, তাদের জানিয়ে দেবার সময় এসে গেছে যে , ভারত আমাদের স্বাধীনতার জন্য ৭১ সালে সেনা অভিযান করেনি, তাদের উদ্দেশ্য ছিল, শক্তিশালি পাকিস্তান ভেঙ্গে দূর্বল করে ফেলা, এবং বাংলাদেশ নামক পূর্ববাংলাকে ১৯৪৭ এর আগের হিন্টারল্যান্ড বা ভারতের তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিনত করা, যা আজকের বাস্তবতা।


১৭কোটি মুসলমানের দেশটাকে ভারত জল, স্থল আকাশ সমুদ্র চারিদিক থেকে ঘিরে ধরে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছে। আজ প্রয়োজন নবজাগরণের, সৎ বন্ধু অন্বেষণের, এবং প্রয়োজন আত্মবাদে বলীয়ান হয়ে ওঠার। বাংলাদেশের শোষিত মানুষকে আহ্বান জানাই! বিলীন হয়ে যাওয়ার আগে আত্মবলে বলীয়ান হয়ে জেগে উঠুন! আমাদের প্রিয় রাসূল (সাঃ) আমাদের শিখিয়েছেন “ক্ষমতা মদমত্ত জালেমের জুলুমবাজির প্রতিবাদে সত্য কথা বলা, ও সত্য মতের প্রচারই সর্বোৎকৃষ্ট জেহাদ।" আসুন এই আমরা সকলে এক হয়ে সেই জেহাদে প্রবৃত্ত হই। প্রিয় দেশটাকে ঘৃন্য দূর্বৃত্তের হাত থেকে রক্ষা করি! হায়দারাবাদের মত বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার আগে আমাদের আড়াই লক্ষ মসজিদের পূন্য দেশ কে ,আমাদের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমকে, হায়দারাবাদ বা তার পূণ্য চারমিনার মসজিদের মত অপরিচ্ছন্ন দূর্বিত্তের নাপাক পদস্পর্শ থেকে হেফাজত করি! ১৮ কোটি মুসলমানের ঈমানি শক্তি এক হলে আল্লাহর রহমতে যেকোন বৃহত শক্তির বিরূদ্ধে বিজয় গৌরব অর্জন কঠিন নয়।

©

লেখক: বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও বহু গ্রন্থের লেখক।



সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৯-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৯-০৭-২০২৪


আজকের শিরোনাম:


চার দিনের সরকারী সফরে এখন বেইজিং-এ অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী -আগামীকাল প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠক।


জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করায় কোটা বিরোধী আন্দোলন পরিহারের আহ্বান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর।


‘বৃক্ষ দিয়ে সাজাই দেশ, সমৃদ্ধ করি বাংলাদেশ’— প্রতিপাদ্যে সারাদেশে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ শুরু।


গণমাধ্যমকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চায় সরকার-বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা বন্ধে নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী। 


ইউক্রেন জুড়ে রুশ বাহিনীর ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৩৬ জন নিহত।


ইউরো চ্যাম্পিয়নশীপের প্রথম সেমিফাইনালে আজ মধ্য রাতে মুখোমুখি হবে স্পেন ও ফ্রান্স।

সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪

প্রাচীন বাংলার জনপদসমূহ,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🔰 প্রাচীন বাংলার জনপদসমূহ 🔰

-----------------------------------------

১. পুণ্ড্রঃ

বৃহত্তর বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশ বিশেষ। প্রাচীন বাংলার জনপদগুলাের মধ্যে অন্যতম হলাে পুন্ড্র। বলা হয় যে, পুন্ড্র বলে একটি জাতি এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। বর্তমান বগুড়া, রংপুর,  ও দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে এ পুন্ড্র জনপদটির সৃষ্টি হয়েছিল।পুন্ড্রদের রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে এর নাম হয় মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড় প্রাচীন পুন্ড্র নগরীর ধ্বংসাবশেষ বলে পণ্ডিতেরা মনে করেন। 

প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে পুন্ড্রই ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ। পাথরের চাকতিতে খােদাই করা লিপি এখানে পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, বাংলাদেশে প্রাপ্ত এটিই প্রাচীনতম শিলালিপি।


২. বরেন্দ্ৰঃ

নাটোর,পাবনা, রাজশাহী বিভাগের উত্তর পশ্চিমাংশ, রংপুর ও দিনাজপুরের কিছু অংশ। 

বরেন্দ্রী, বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রভূমি নামে প্রাচীন বাংলায় অপর একটি জনপদের কথা জানা যায়। 

এটিও উত্তরবঙ্গের একটি জনপদ। অনুমান করা হয়, পুরো একটি অংশ জুড়ে বরেন্দ্রর অবস্থান ছিল। বগুড়া, দিনাজপুর ও রাজশাহী জেলার অনেক অঞ্চল এবং সম্ভবত পাবনা জেলাজুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল।


৩. বঙ্গঃ

ঢাকা, ফরিদপুর, বিক্রমপুর, বাকলা (বরিশাল)।

‘বঙ্গ একটি অতি প্রাচীন জনপদ। বর্তমান বাংলাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বঙ্গ জনপদ নামে একটি অঞ্চল গড়ে উঠেছিল। অনুমান করা হয়, এখানে বঙ্গ’ বলে একটি জাতি বাস করতাে। তাই জনপদটি পরিচিত হয় ‘বঙ্গ’ নামে। 

প্রাচীন শিলালিপিতে বঙ্গের দুইটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়—একটি বিক্রমপুর, আর অন্যটি নাব্য। বর্তমানে নাব্য বলে কোনাে জায়গার অস্তিত্ব নেই। 

ধারণা করা হয়, ফরিদপুর, বাখেরগঞ্জ ও পটুয়াখালীর নিচু জলাভুমি এ নাব্য অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন বঙ্গ জনপদ ছিল খুব শক্তিশালী অঞ্চল। ‘বঙ্গ থেকে বাঙালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল।


৪. গৌড়ঃ

মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ। গৌড়’ নামটি সুপরিচিত হলেও প্রাচীনকালে ঠিক কোথায় গৌড় জনপদটি গড়ে উঠেছিল তা জানা যায়নি। তবে ষষ্ঠ শতকে পূর্ব বাংলার উত্তর অংশে গৌড় রাজ্য বলে একটি স্বাধীন রাজ্যের কথা জানা যায়। সপ্তম শতকে শশাঙ্ককে গৌড়ের রাজ বলা হতাে। এ সময় গৌড়ের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ। বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলায় ছিল এর অবস্থান। বাংলায় মুসলমানদের বিজয়ের কিছু আগে মালদহ জেলার লক্ষণাবতীকেও গৌড় বলা হতাে।


৫. সমতটঃ

বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল।

পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় বঙ্গের প্রতিবেশী জনপদ হিসেবে সমতটের অবস্থান। কেউ কেউ মনে করেন, সমতট বর্তমান কুমিল্লার প্রাচীন নাম। গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্ব তীর থেকে শুরু করে মেঘনার মােহনা পর্যন্ত সমুদ্রকূলবর্তী অঞ্চলকেই সম্ভবত বলা হতাে সমতট। 

কুমিল্লা শহরের ১২ মাইল পশ্চিমে বড় কামতা এর রাজধানী ছিল। কুমিল্লার ময়নামতিতে কয়েকটি প্রাচীন নিদর্শনের সন্ধান পাওয়া গেছে। শালবন বিহার এদের অন্যতম।


৬. রাঢ়ঃ পশ্চিম বাংলার দক্ষিণাঞ্চলের বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং মেদিনীপুর জেলা।


৭. হরকূল বা হরিকেলঃ 

চট্টগ্ৰাম, পার্বত্য চট্ৰগ্ৰাম, ত্ৰিপুরা, সিলেট। সপ্তম শতকের লেখকরা হরিকেল নামে অপর একটি জনপদের বর্ণনা করেছেন। এ জনপদের অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে। মনে করা হয়, আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদ বিস্তৃত ছিল।


৮. চন্দ্ৰদ্বীপঃ  

বরিশাল, বিক্ৰমপু্‌র, মুন্সীগঞ্জ জেলা ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল। প্রাচীন বাংলায় আরও একটি ক্ষুদ্র জনপদের নাম পাওয়া যায়। এটি হলাে চন্দ্রদ্বীপ। বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূখণ্ড ও প্রাণকেন্দ্র। এ প্রাচীন জনপদটি বালেশ্বর ও মেঘনার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ছিল।


৯. সপ্তগাঁওঃ খুলনা এবং সমুদ্ৰ তীরবর্তী অঞ্চল।


১০. তাম্ৰলিপ্তঃ 

মেদিনীপুর জেলা। হরিকেলের দক্ষিণে অবস্থিত ছিল তাম্রলিপ্ত জনপদ। বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তমলুকই ছিল তাম্রলিপ্তের প্রাণকেন্দ্র। সপ্তম শতক থেকে এটি দণ্ডভুক্তি নামে পরিচিত হতে থাকে।


১১. রূহ্ম/ আরাকানঃ কক্সবাজার, মায়ানমারের কিছু অংশ, কর্ণফুলি নদীর দক্ষিণা অঞ্চল।


১২. সূহ্মঃ গঙ্গা-ভাগীরথীর পশ্চিম তীরের দক্ষিণ ভূভাগ, আধুনিক মতে বর্ধমানের দক্ষিণাংশে, হুগলির বৃহদাংশ, হাওড়া এবং বীরভূম জেলা নিয়ে সূহ্ম দেশের অবস্থান ছিল।


১৩. বিক্রমপুরঃ মুন্সীগঞ্জ এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল।


১৪. বাকেরগঞ্জঃ বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট।

_________________________________________________________________

✅ প্রাচীন জনপদ সম্পর্কে আরো জানতে নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন প্লিজ। 

https://www.facebook.com/share/p/WRttN8gFtj1i5fnk/?mibextid=oFDknk


অন্তত_একবার_পড়ুন_প্লিজ 

মন_দিয়ে_পড়ুন

ধান্যকুড়িয়ার জমিদার বাড়ি,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আজ থেকে প্রায় দুশো তিরিশ বছর আগের কথা। সুবিশাল এই রাজবাড়ি বানিয়েছিলেন ধান্যকুড়িয়ার জমিদার মহেন্দ্রনাথ গায়েন। সেসময় ফুলেফেঁপে উঠেছিল তাঁর পাটের ব্যবসা। মূলত ইংরেজদের সঙ্গেই চলত তাঁর লেনদেন। আর সেই সুবাদেই উত্তর ২৪ পরগণার এই প্রান্তিক অঞ্চলেও নিত্যদিন লেগে থাকত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেবদের আনাগোনা। তাঁদের বিলিতি সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে উস্কে দিতেই ইউরোপীয় দুর্গের আদলে এই রাজবাড়ি নির্মাণ করেন মহেন্দ্রনাথ।


৩০ একর জায়গায় জুড়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই রাজবাড়ির মধ্যেই রয়েছে আস্ত এক পুষ্করিণী, যাতে রাজবাড়ির প্রতিচ্ছবি ঝলমল করে সারাদিন। গোটা দুর্গটিকে কেন্দ্র করে রয়েছে বিশাল এক বাগানও। দুর্গের ভেতরে ঢুকলেও রীতিমতো চমকে যেতে হবে। নানা ধরনের ভিক্টোরিয়ান কারুকাজ থেকে শুরু করে রয়েছে ইতালিয় কাচের তৈরি আসবাব। যা এক কথায় মন্ত্রমুগ্ধকর। 


গ্রীষ্মকালে এই রাজবাড়িতে এসে অনেক সময়ই ছুটি কাটাতেন ব্রিটিশ সাহেবরা। তাঁদের জন্য ছিল পৃথক নহবতখানা, অতিথিশালা। এমনকি সেসময় এই রাজবাড়ির জন্য পৃথক রেল স্টেশনও তৈরি করেছিল মার্টিন কোম্পানি। গায়েন গার্ডেন নামের সেই স্টেশনে এসে থামত ন্যারো গেজের ছোট্ট বাষ্পচালিত ট্রেন। বর্তমানে অবশ্য সেই স্টেশনের অস্তিত্ব নেই আর। ২০০৮ সালে তা অধিগ্রহণ করে সরকার। গড়ে ওঠে অনাথ মেয়েদের সরকারি হোম। তবে মূল বাড়িটির কিছু অংশের পুনর্নির্মাণ হলেও, সামগ্রিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধুঁকছে এই ঐতিহাসিক স্থাপত্যটি। 


বাড়ির সামনে অবস্থিত শ্বেত পাথরের দুটি সিংহ মূর্তির একটি চুরি গিয়েছিল বহু আগেই। কয়েক বছর আগে আরেকটি সিংহও চড়া দামে বিক্রি করে দেন মহেন্দ্রনাথের উত্তরসূরিরা। তবে শুধু ঔপনিবেশিক ইতিহাসই নয়, এই বাড়িতে শুটিং হয়েছে ‘সত্যান্বেষী’, ‘সাহেব-বিবি-গোলাম’, ‘সূর্যতপা’-সহ একাধিক জনপ্রিয় চলচ্চিত্রেরও। অভিনয় করে গেছেন স্বয়ং উত্তমকুমার। এমনকি বিদেশি বিভিন্ন চলচ্চিত্রেরও শুট হয়েছে এই দুর্গেই।















সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৮-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৮-০৭-২০২৪


আজকের শিরোনাম:


চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে আজ চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - ২০টির বেশি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা।


আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলনের কোনও যৌক্তিকতা নেই - বললেন প্রধানমন্ত্রী ।


সশস্ত্র বাহিনীকে বিশ্বমানের করে গড়ে তোলার পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার - পিজিআর এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে বললেন শেখ হাসিনা। 


দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, সময়মতো সমাধান হবে - বললেন ওবায়দুল কাদের।


কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২২ জন পেলেন এআইপি সম্মাননা – ২০২১। 


সাংবাদিকদের দলমতের প্রভাবমুক্ত হয়ে সঠিক তথ্য যাচাই করে সংবাদ পরিবেশনের আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর। 


ফ্রান্স  ফ্রান্সের আগাম নির্বাচনের শেষ দফায় নিউ পপুলার ফ্রন্ট জোটের সর্বোচ্চ সংখ্যক আসনে জয়লাভ।


গতরাতে হারারেতে দ্বিতীয় টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে ১০০ রানে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে সমতা আনলো ভারত।

রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৭-০৭-২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৭-০৭-২০২৪


আজকের শিরোনাম:


আজকের শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের কারিগর - জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত টুঙ্গিপাড়ার গিমাডাঙ্গা সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধনকালে বললেন প্রধানমন্ত্রী। 


বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পিজিআর সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির।


ভারত বাংলাদেশের রাজনৈতিক বন্ধু, উন্নয়নের বন্ধু চীন - বললেন ওবায়দুল কাদের। 


সবার সাথে সুসম্পর্ক দেখে গাত্রদাহ হচ্ছে বিএনপি’র - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।  


মিথ্যাচার ও অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের শক্ত অবস্থান নেয়ার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর। 


গাজায় একটি স্কুলে ইসরাইলী বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৬ জন নিহত।


কোপা আমেরিকা ফুটবল টুর্নামেন্টে নেভাদায় এখন ব্রাজিল – উরুগুয়ের মোকাবেলা করছে - পানামাকে ৫-শূণ্য গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে কলম্বিয়া।

শনিবার, ৬ জুলাই, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৬-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৬-০৭-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


পদ্মাসেতু বাঙালির গর্বের সেতু, এই সেতু নির্মাণ বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বের ধারণা পাল্টে দিয়েছে - পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী।


বিএনপি রিজিওনাল কানেকটিভিটির মর্ম বোঝে না - মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কীম নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই, এতে অক্ষুন্ন থাকবে শিক্ষকদের স্বার্থ - বললেন পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা।


সিলেট ও মৌলভীবাজারের বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত - হবিগঞ্জে ফের বাড়তে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি।


নির্বাচনে লেবার পার্টির বিপুল বিজয়ের পর মন্ত্রিসভা সদস্যদের নাম ঘোষণা করলেন নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার - ব্রিটেনের প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী হলেন র‌্যাচেল রিভস।


জার্মানি ও পর্তুগালকে হারিয়ে ইউরো ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনালে স্পেন ও ফ্রান্স।

আপনার সামর্থ্য থাকলে গ্রামে জায়গা কিনুন।  শহরে তেমন কাজ না থাকলে গ্রামে চলে যান। 

 আপনার সামর্থ্য থাকলে গ্রামে জায়গা কিনুন। 

শহরে তেমন কাজ না থাকলে গ্রামে চলে যান। 

সেখানে গোনাহ কম হয়। উদাহরণ স্বরূপ,, 

"আপনার রিক্সায় অপরিচিত কাউকে নিয়ে ঘুরতে পারবেন না। আপনার খালি বাসায় আপনার প্রেমিক প্রেমিকাকে নিয়ে আসতে পারবেন না। আপনি চাইলেই অশালীন ড্রেস পড়ে বাইরে যেতে পারবেন না।"


গ্রামে কোনো পতিতালয় নেই। পার্টি করার বার নেই। বৃদ্ধাশ্রম নেই। সাউন্ড বক্সে গান চালিয়ে আপনার কানে গান পৌঁছানোরও কেউ নেই। গ্রামে মুরুব্বিদের কে মানে। একতা আছে সবার মাঝে। এক গ্রামের কাউকে কিছু বললে পুরো গ্রাম তার পক্ষে থাকে। 

গ্রামের মানুষ বেকার থাকে তাই তারা অন্যের খেয়াল রাখতে পারে। যেইটাকে আমরা টক্সিক আর গীবত সমালোচনা কারী বলি। 

শহরে আপনি কয়জনকে চিনেন আর আপনাকে কয়জন চিনে,আপনাকে নিয়ে কে গীবত করবে আপনি কাকে নিয়ে গীবত করবেন! চেনা জানাই তো নেই।


গ্রামে আপনাকে কেউ ছুরি নিয়ে দৌড়ালে আপনাকে বাঁচানোর অনেক মানুষ এগিয়ে আসবে। কারণ তারা আপনাকে ফলো করছিলো। শহরে দিনে দুপুরে রাস্তায় দৌড়িয়ে প্রকাশ্যে খু'ন হয়। 

আপনি অসুখে ঘরে পড়ে থাকলে তারা আপনার খোঁজ নিবে চা স্টলে অন্যদের কাছে। আপনার বাড়ি যাবে। তারা জানে আপনি দুইদিন ধরে বের হোন না। কারণ তারা আপনাকে ফলো করছিলো। 

আপনি খালি ঘরে মরে থাকলে তারা এসে আপনাকে উদ্ধার করে আপনার আত্মীয়দেরকে খবর দিবে। জানাজার কেউ না থাকলে আপনাকে তারাই কাফন জানাজা পড়িয়ে দাফন করিবে। 

আর শহরে আপনি না খেয়ে থাকলেও কেউ দেখবে না। লাশ পঁচে গন্ধ বের হলে তখন সামনের ইউনিটের মানুষ আপনার খোঁজ পাবে। 

গ্রামে আজও ইফতার,ঈদ,মেহমান আসলে পাশের বাড়িতে খাবার পাঠায়। শহরে বিয়েতে নিজের ভাড়াটিয়াকেও দাওয়াত দেয় না। 

গ্রামের মানুষ সমালোচনা করে বলেই আজও গ্রামে অনেক ধরনের পাপ হয়না। আপনিও মানুষের মতো মানুষ হতে পেরেছেন এরপর শহরে এসে ফুটানি করতে পারছেন। 

আপনি উকিল,ইঞ্জিনিয়ার, বিসি এস ক্যাডার,পাইলট,ক্যাপ্টেন এসবের যা কিছুই হোন না কেন, কোনো দাম শহরের রাস্তায় এমনকি পাশের ফ্ল্যাটের কেউ ই দিবে না। জ্যামের রাস্তায় কেউ আপনার ঘর্মাক্ত মুখ টা দেখে চিনবেই না। 

গ্রামের মানুষ ঠিকই আপনাকে মহামূল্যবান রত্ন মনে করবে,নিজের গ্রামের ছেলে মনে করে আনন্দিত হয়। গর্বে বুক ভরে। 


শহরে আপনি অবসরে গেলে আপনার সন্তান রা আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে দিবে। খালি ঘরে পড়ে মরে থাকলেও ভাববে বাবা ঢং করতেছে,দরজা খুলে না। কিন্তু গ্রামে আপনাকে এসবের শিকার হতে হবে না।


সুতরাং আপনি শহরে বাড়ি বানিয়ে স্টাবলিস্ট থাকলেও গ্রামে কয়েক কাঠা জমি কিনুন।

শহরের বাসা বাড়ি ছেলেমেয়েদেরকে দিয়ে শেষ বয়সে গ্রামে গিয়ে একটা এক তলার বাড়ি করুন। উঠানে ফুলের গাছ লাগান,উঠানের সাথে লাগুয়া খালি জায়গায় সবজি চাষ করুন। ছোট্ট একটা পুকুর বানিয়ে মাছ ছাড়ুন। ফসলি জমি গুলোতে ধান লাগান। দ্রব্যমূল্যের যখন ঊর্ধ্বগতি তখন নিজের ঘরে বসে নিজের ক্ষেতের ধানের চাল,পুকুরের মাছ আর উঠানের সবজি দিয়ে খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলুন।

শেষ বয়সে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিন। বুড়ো বুড়ি মিলে বিকেলে বারান্দায় বসে চা পান করুন। কলকারখানার দূষিত ধোঁয়া হীন মেঘাচ্ছন্ন খোলা আকাশ দেখুন। এরপর আপনার মৃত্যুর পর কবর টা নিরব জায়গায় থাকবে যেখানে কোনো গানের আওয়াজ আসবে না। যার পাশ দিয়ে অশালীন ড্রেস পড়ে কেউ অতিক্রম করবে না। যে কবর অতিক্রম করবে সে সালাম দিয়ে আপনাকে স্মরণ করবে। উনি খুব ভালো মানুষ ছিলেন,উনার সন্তানেরা মানুষ হয়েছে। আল্লাহ উনাকে জান্নাত দান করুন। শহরে কিছুদিন পরপর কবর পরিবর্তন হয়। আপনি একদিন হারিয়ে যাবেন আপনার সন্তানের চোখ থেকেও। 


°

রাকিবা খন্দকার ________

শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০৫-০৭-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০৫-০৭-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মুন্সিগঞ্জের মাওয়ায় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে এক সুধী সমাবেশে যোগ দেবেন - কয়েকটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাবেন টুঙ্গিপাড়ায়। 


বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফর বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে - আশাবাদ চীনা রাষ্ট্রদূতের।


বাংলাদেশিদের জন্য এখন ১০ ক্যাটাগরির ভিসা উন্মুক্ত ওমানে, শিগগিরই শুরু হতে পারে ওয়ার্কিং ভিসা প্রদান - প্রধানমন্ত্রীকে জানালেন ওমানের রাষ্ট্রদূত ।


বিএনপির অবস্থান সবসময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিপরীত মেরুতে - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের ।


ইরানের ভোটাররা আজ দ্বিতীয় দফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দেবেন।


কোপা আমেরিকা ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা ও ইকুয়েডর।

বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪

ইয়েমেন ও তার আগ্নেয়ক্ষেত্র,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 "ইয়েমেন ও তার আগ্নেয়ক্ষেত্র"

----------------------------

ফাপা নলের মতো দেখতে স্থাপনাটি মুলত একটি আগ্নেয়ক্ষেত্র যা অগ্নুৎ্পাতের ফলে গঠিত হয়েছে৷ অপুর্ব সুন্দর এই আগ্নেয়ক্ষেত্রটি ইয়মেনের ধামার শহরের পূর্বেদিকে ৮০ কিলোমিটার অবধি বিস্তৃত। আগ্নেয়ক্ষেত্রটিতে অসংখ্য স্ট্রাটোভোলকানো, লাভা প্রবাহ বিদ্যমান। ব্যাসাল্টিক লাভা প্রবাহ পুরোনো রাইওলিটিক প্রবাহর উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে । আগ্নেয়গিরিটি আরবউপদ্বীপের ১৯৩৭ সালে ঘটিত অগ্ন্যুৎপাতের জন্য দায়ী করা হয়। আগ্নেয়ক্ষেত্রের বিস্তৃত মাঠটি ইয়েমেনের রাজধানী শহর সানা থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। ইয়েমেন মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ। এটি আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত। সুউচ্চ পর্বতমালা ইয়েমেনের উপকূলীয় সমভূমিকে অভ্যন্তরের জনবিরল মরুভূমি থেকে পৃথক করেছে। ইয়েমেনের জনসংখ্যা অল্প। দেশের অর্ধেকের বেশি অংশ বসবাসের অযোগ্য। এখানকার আরবেরা বেশির ভাগই গ্রামীণ। প্রাচীনকালে এখানে অনেকগুলি সমৃদ্ধ সভ্যতার অবস্থান ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে এলাকাটির গুরুত্ব হ্রাস পায় এবং এক হাজার বছরেরও বেশি সময় এটি একটি দরিদ্র ও অবহেলিত দেশ হিসেবে বিরাজ করছিল। বিংশ শতাব্দীর শেষে এসে এখানে খনিজ তেল আবিষ্কার হলে ইয়েমেনের অর্থনৈতিক উন্নতি ও জনগণের জীবনের মান উন্নয়নের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ১৯৯০ সালে ইয়েমেন আরব প্রজাতন্ত্র যেটি মুলত উত্তর ইয়েমেন এবং গণপ্রজাতন্ত্রী ইয়েমেন, যেটি মুলত দক্ষিণ ইয়েমেন দেশ দুইটিকে একত্রিত করে ইয়েমেন প্রজাতন্ত্র গঠন করা হয়। সানা’আ ইয়েমেন প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। ইয়েমেনের পশ্চিমে লোহিত সাগর এবং দক্ষিণে এডেন উপসাগর। এটি আফ্রিকা মহাদেশ থেকে বাব এল মান্দেব প্রণালীর মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন। দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বে সৌদি আরব এবং পূর্বে ওমান অবস্থিত। সৌদি আরব ও ওমান ইয়েমেনের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। ইয়েমেনের আয়তন ৫,২৭,৯৭০ বর্গকিমি। তবে আরব বসন্তের পর দেশটি গরিব হয়। ২০১৭সালে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্ভিক্ষ হয়।


অনুবাদ:জুলফিকার, উইকিপিডিয়া থেকে



সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...