এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ১ মার্চ, ২০২৫

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ --- মোহাম্মদ নাহিদ ইসলামকে আহ্বায়ক করে একশো ৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা।


জুলাই গণঅভ্যূত্থানে আহত এক হাজার চারশ এক জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।


রমজান মাসকে সামনে রেখে সুলভমূল্যে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি শুরু হলো আজ।


আজ শেষ হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা ।


ভারতের উত্তরাখন্ডে তুষারধসে অন্তত ৪১ জন সড়ক শ্রমিক নিখোঁজ। 


এবং লাহোরে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২৭৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে এখন ব্যাট করছে অস্ট্রেলিয়া ।

পুইশাক_কিভাবে_আবাদ_করবেন বেকার সমস্যার সহজ সমাধান ফেইসবুক পেইজ থেকে নেওয়া

 #পুইশাক_কিভাবে_আবাদ_করবেন


#জলবায়ুঃ

গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে পুঁইশাক জন্মে। গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং রোদ পুঁইশাক গাছের পছন্দ । কম তাপমাত্রায় গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কম হয়। 


#মাটিঃ

সুনিষ্কাশিত বেলে দোআঁশ থেকে এঁটেল দোআঁশ মাটিতে পুঁইশাক ভালো হয়।


#জাত_পরিচিতিঃ

চিত্রা/বারি পুঁইশাক-২/মাধুরী/মনীষা/রুপশা গ্রীণ/কিয়ারা/সামার ওয়াল্ডার


#আবাদ_উপযোগী_এলাকাঃ

সারা দেশে আবাদ করা যায় পুইশাক।


#জমি_তৈরিঃ

আগাছা পরিষ্কারের পর ৫ থেকে ৬টি চাষ ও মই দিয়ে উত্তমরূপে জমি তৈরি করতে হয়।


#বীজ_বপনের_সময়ঃ

ফাল্গুন থেকে জ্যৈষ্ঠ (ফেব্রুয়ারি থেকে মে) পর্যন্ত বীজ বোনা যায়। সাধারণত গ্রীষ্মকালে বর্ষায় এর চাষ ভালো হয়। 


#বীজ_ভিজানোঃ

বীজ ১২-১৫ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরে জমিতে বুনতে হয়। 


#বীজহারঃ

প্রতি শতকে ৮-১০ গ্রাম বীজ দরকার। 


#বীজবপন_চারা_তৈরিঃ

কখনো কখনো বেডে চারা তৈরি করা হয়। বেডে সারি করে ১০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে বীজ পুঁতে বা ছিটিয়ে বীজ বুনে চারা তৈরি করা যায়। ফেব্রুয়ারি-মার্চে চারা তৈরির জন্য বেডে বা পলিব্যাগে বীজ বোনা হয়। বীজ গজানোর জন্য ১৮ থেকে ২১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার দরকার হয়। সেজন্য শীত শেষে যখন তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে তখন বীজ বোনা ভালো। বীজ গজাতে তাপমাত্রা ও মাটির আর্দ্রতার ওপর ভিত্তি করে ১০ থেকে ২১ দিন সময় লাগে। এর কম সময়েও গজাতে পারে যদি বীজ এক রাত পানিতে ভিজিয়ে বোনা হয়। চারা দু সপ্তাহের হলে সেগুলো তুলে মূল জমিতে লাগানো যায় বা ফাঁকা জায়গা পূরণ করা যায়।


#রোপণ_দূরত্বঃ 

পুঁইশাকের চারা রোপণের জন্য সারি থেকে সারি ৮০-১০০ সে:মি: এবং চারা বা বীজ ৪০-৫০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে চারা রোপণ করতে হয়।


#সারের_পরিমানঃ (শতকপ্রতি)

গোবর ৬০ কেজি

সরিষার খৈল ৫০০ গ্রাম

ইউরিয়া ৮০০ গ্রাম

টিএসপি ৫০০ গ্রাম

এমওপি ৫০০ গ্রাম


#সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ

জমি তৈরির সময় সম্পুর্ণ টিএসপি বা ডিএপি, অর্ধেক পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে। 

প্রথম কিস্তি ইউরিয়া সার চারার বয়স ১৫-২০ হলে 

দ্বিতীয় কিস্তি ৩৫-৪০ দিন পর এবং প্রথমবার ফলন তোলার পর বাকি দুই কিস্তি এই মোট তিন কিস্তিতে উপরি প্রয়োগ করতে হবে।


#সেচ

বর্ষায় সাধারণত সেচ দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। মাটিতে রস না থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। প্রায়ই মাটি আলগা করে দিতে হবে।


#আগাছা_পরিষ্কার_ছাঁটাইঃ

নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করতে হয়। 


#মাচা_বা_বাউনিঃ

ফলন বেশি পেতে হলে বাউনি বা মাচা দিতে হবে। 


#আগা_কর্তনঃ

চারা ২৫-৩০ সেন্টিমিটার উঁচু হলে আগা কেটে দিতে হয়। এতে গাছ ঝোপালো হয়।


#রোগবালাইঃ

পাতায় দাগ রোগ (বীজ বাহিত) ও কান্ডের গোড়া পচা রোগ

দমন ব্যবস্থা:

কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক ব্যাভিষ্টিন বা নোইন ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পর পর স্প্রে করতে হয়।


#ফসল_তোলাঃ

বীজ বা চারা রোপনের ৪৫-৫০ দিন বয়সে পুঁই শাক সংগ্রহ করা যায়। একবার চারা লাগিয়ে এক মৌসুমে ৮ থেকে ১০ বার পুঁইশাক সংগ্রহ করা যায়।


#ফলনঃ

ফলন প্রতি হেক্টরে ৬০-৭৫ টন।

শতকে ২০০-৩০০ কেজি


মোঃ ফরিদুল ইসলাম

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।

শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

 

আজকের শিরোনাম:


রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের আসন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার।


জনগণ যাতে নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় আগামী মার্চ ও এপ্রিলে ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার - জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা।                                                             


জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ আজ।


জুলাই শহীদদের প্রতিটি পরিবারকে এককালীন সহায়তা ৩০ লাখ ও মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে - জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরতে ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত শেষ করে দেশে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানালেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।


মিশরের কায়রোতে গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে ইসরাইল ও হামাস।


লাহোরে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আজ অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


জনগণ যাতে নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় আগামী মার্চ ও এপ্রিলে ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার --- জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা।  


প্রথম কর্মদিবসে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা।   


জুলাই শহীদদের প্রতিটি পরিবারকে এককালীন সহায়তা ৩০ লাখ ও মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে ---  জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরতে ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত শেষ করে দেশে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানালেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।


জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ আগামীকাল।


অধিকৃত পশ্চিম তীরে মাসব্যাপী ভয়াবহ ইসরাইলি হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের।


এবং রাওয়ালপিন্ডিতে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত।

বিখ্যাত ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই এর ১৬১০ সালে নিজহাতে আঁকা চাঁদের ছবি।

 বিখ্যাত ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই এর ১৬১০ সালে নিজহাতে আঁকা চাঁদের ছবি।


তিনি তাঁর দূরবীনে চাঁদ দেখে এই ভাবে কাগজে অ্যাঁকে মানুষকে বুঝাতেন কিভাবে চাঁদের উপর সূর্যের আলো পড়ে কিভাবে চাঁদ বাড়ে-কমে কিভাবে পূর্ণিমা ও আমাবস্যা হয়।


গ্যালিলিও গ্যালিলেই একজন ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী,

জ্যোতির্বিজ্ঞানী,গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক যিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সঙ্গে বেশ নিগূঢ়ভাবে সম্পৃক্ত। তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের মধ্যে রয়েছে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নতি সাধন যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে,বিভিন্ন ধরনের অনেক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ,নিউটনের গতির প্রথম এবং দ্বিতীয় সূত্র এবং কোপারনিকাসের মতবাদের পক্ষে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ।


বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মতে আধুনিক যুগে প্রকৃতি বিজ্ঞানের এতো বিশাল অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান আর কেউ রাখতে পারেননি। তাঁকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক,আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। অ্যারিস্টটলীয় ধারণার অবসানে গ্যালিলিওর আবিষ্কারগুলোই সবচেয়ে বড়ো ভূমিকা রেখেছে।


১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে গ্যালিলিও স্বাধীনভাবে এবং উন্নত ধরনের দূরবীক্ষণ যন্ত্র নির্মাণ ও এই যন্ত্রকে জ্যোতির্বিদ্যায় সার্থকভাবে প্রয়োগ করেন। এর আগে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ওলন্দাজ চশমা নির্মাতা লিপেরশাইম তার নির্মিত এক দূরবীক্ষণ যন্ত্রের কথা প্রকাশ করেন এবং সেই বছরই এই অদ্ভুত কাচ নির্মিত যন্ত্রের কথা গ্যালিলিওর নিকট পৌঁছে।


এসময় তিনি তার এক রচনায় লেখেন - প্রায় ১০ মাস পূর্বে আমার কাছে সংবাদ পৌঁছে যে জনৈক ওলন্দাজ চশমা নির্মাতা এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন যার দ্বারা দূরবর্তী বস্তুদের নিকটবর্তী বস্তুর মতো স্পষ্ট দেখা যায়। এ খবর পাওয়ামাত্র আমি নিজে কীভাবে এরূপ একটি যন্ত্র নির্মাণ করতে পারি তা চিন্তা করতে লাগলাম। শীঘ্রই দূরবীক্ষণ যন্ত্রের নানা উন্নতি সাধন করে গ্যালিলিও দূরবর্তী বস্তুর অন্তত ৩০ গুণ বড়ো করে দেখার ব্যবস্থা করেন।


🟡🟠🟤 তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া ----

রেহানার কর্মজীবন শুর হয় আশির দশকের শুরুতে টেলিভিশনে অভিনয় দিয়ে

 রেহানার কর্মজীবন শুর হয় আশির দশকের শুরুতে টেলিভিশনে অভিনয় দিয়ে। এসময়ে তিনি বদরুন্নেসা আব্দুল্লাহ পরিচালিত উজান চরের দুলি টেলিভিশন নাটকে দুলি চরিত্রে অভিনয় করেন। পাশাপাশি তিনি মঞ্চ নাটকেও অভিনয় করেন। তার প্রথম অভিনীত মঞ্চ নাটক বিধায়ক ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় তাইতো।[১] তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৮৫ সালে কামাল আহমেদ পরিচালিত মা ও ছেলে চলচ্চিত্রে। এই চলচ্চিত্রে মমতা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ১০ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কার অর্জন করেন।পরে বিরাজ বৌ, প্রতীক্ষা, গোলমাল, প্রায়শ্চিত্ত, নিষ্পাপ চলচ্চিত্রে নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করেন


১৯৯০-এর দশক

সম্পাদনা

১৯৯৪ সালে তিনি এ জে মিন্টুর প্রথম প্রেম চলচ্চিত্রে পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে প্রথম মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন।পরে ১৯৯৬ সালে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত জীবন সঙ্গী ও বাদল খন্দকার পরিচালিত স্বপ্নের পৃথিবীতে সালমান শাহের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।


২০০০-এর দশক

সম্পাদনা

২০১০-এর দশক

সম্পাদনা

২০১১ সালের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় তার অভিনীত মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ছোট্ট সংসার, মোহাম্মদ হোসেন-বদিউল আলম খোকন পরিচালিত বস নাম্বার ওয়ান ও রাজু চৌধুরীর প্রিয়া আমার জান। ২০১৩ সালে রেহানা বিজ্ঞাপন নির্মাতা আশফাক উজ্জামান বিপুলের নির্দেশনায় প্রাণ ম্যাংগো জুস-এর বিজ্ঞাপনে মডেল হন।এ বছর পি এ কাজল রচিত ও পরিচালিত ভালোবাসা আজকাল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।২০১৪ সালে রেহানা মাসুদ পথিক পরিচালিত নির্মলেন্দু গুণ রচিত কবিতা অবলম্বনে নির্মিত নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ ছবিতে অভিনয় করেন।একই বছর আবুল কালাম আজাদের অনেক সাধনার পরে ছবিতে অভিনয় করেন।২০১৫ সালে মা বাবা সন্তান ছবিতে তার অভিনয় সেই বছরের সবচেয়ে বাজে পার্শ্ব অভিনেত্রীর কাজ বলে অভিহিত করা হয়েছে।

তথ্য ও ছবি উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত ❤️❤️❤️

কিংবদন্তি চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায় রসিকতার সুরে বলেছিলেন "মহানগর" ছবির জন্য বাঙালিরা তাঁকে যে প্রশংসা করেছেন তার তুল

 কিংবদন্তি চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায় রসিকতার সুরে বলেছিলেন "মহানগর" ছবির জন্য বাঙালিরা তাঁকে যে প্রশংসা করেছেন তার তুলনা হয় না। সত্যি কথা হল ছবির শেষ দৃশ্যে চৌরঙ্গীর রাস্তার সাবেকি আমলের একটা ল্যামপোস্টের তিনটে হোল্ডারওলা এনামেলের তৈরি গোলাকার ল্যাম্প শেডের অবস্থা কার্যত বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ছবির দর্শক থেকে সাধারণ মানুষ। মানিক বাবু হাসি চাপতে চাপতে বলেছিলেন " কাগজে কাগজে সে একেবারে জয়জয়কার মশাই। এমন নির্ভেজাল প্রশংসা আর কখনও এর আগে পাইনি "।


জয়পুরের অফিসে ঢুকলে বাঙালি ভদ্রলোক কে রাজস্থানী পিওন বললেন "সত্যদেও রাও"নামে একজন ফোন করেছিলেন। তিনি অফিসে এসে যেন একবার খাসাকোটি প্যালেসে ফোন করেন। একটু যেন ধাঁধার মত লাগছে,আর সে নিজে "সত্যদেও রাও"নামের কাউকে চেনেন না।যাই হোক ফোন করার অনুরোধ যখন এসেছ তখন পাল্টা ফোন করতে হয়। সেই সময় তাঁর জন্মান্তর প্রসঙ্গে একটি বই প্রকাশিত হয়।বইটি তিনি জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারাসাইকোলজি বিভাগের অধ্যক্ষ বিজ্ঞানী ড.হেমেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গবেষণার ভিত্তিতে লিখেছিলেন।


পরামনোবিদ্যা সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে সিধু জ্যাঠা ফেলুদাকে যে ম্যাগাজিনটি ট্রেনে পড়ার জন্য দিয়েছিলেন সেটির জন্যই মানিকবাবু তাঁকে টেলিফোন করেছিলেন। হ্যাঁ লেখক ভদ্রলোক টেলিফোন ব্যাক করে শুনলেন গম্ভীর স্বরে উল্টোদিকের মানুষটি বলেছেন "হ্যাঁ আমি জয়পুরে 'সোনার কেল্লা'র শুটিং করতে এসেছি, আমার জন্মান্তরবাদের ওপরে কিছু বিদেশী ম্যাগাজিন চাই।


নিবন্ধের লেখক জ্যোতির্ময় দাশ লিখেছেন "মানিকদার কাছে গল্প শোনা এক বিরল সৌভাগ্যের মত।অমন জমিয়ে মজলিশি ঢংয়ে গল্প বলা আমি আর কারও কাছে শুনিনি"। রসিকতার সুরে বলেছিলেন "তবে বাঙালিদের মত অমন ইন্টেলেকচুয়াল দর্শক আর হুজুগে মানুষ আমি বিশ্বের কোথাও পাইনি "। সঙ্গে আরও কিছু বলেছিলেন সে গল্প না হয় আপাতত অন্যদিনের জন্য তোলা থাকুক।


 "মহানগর "ছবির একটা গল্প বলেছিলেন মানিকবাবু। বলেছিলেন বাঙালিরা তাঁকে"মহানগরের "যে প্রশংসা করেছেন তার তুলনা হয় না। ছবির দুই মুখ্য চরিত্র মাধবী ও অনিল চট্টোপাধ্যায় অফিসপাড়া দিয়ে হাঁটছেন। সন্ধ্যা নেমে আসছে,অনিলের ব্যাঙ্ক ফেল করেছে, ওদিকে মাধবী চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন।সদ্য চাকরি হারানো স্বামী,স্ত্রী পাশাপাশি পথ চলতে চলতে শেষ সংলাপ বলে "এত বড় শহরে আমরা কী আবার চাকরি পাবো না"? তারা জনতার স্রোতে মিশে যায় আর ক্যামেরা চৌরঙ্গীর রাস্তার সাবেকি আমলের একটা ল্যামপোস্টের তিনটে হোল্ডারওলা এনামেলের তৈরি গোলাকার ল্যাম্প শেডে এসে ফ্রিজ হয়।

সিনেমার পর্দায় ক্লোজ আপ শটে দেখা গেল তিনটে বাল্বের মাত্র একটা জ্বলছে,আর একটায় বাল্ব আছে কিন্তু জ্বলছে না,আর তৃতীয় হোল্ডারে কোনও বাল্ব নেই।


তবে এই নিয়ে খবরের কাগজে উঠল আলোচনার ঝড়, সবাই মুক্তকণ্ঠে সত্যজিৎ রায়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। নানা ব্যঞ্জনায় হলেও লেখার সুর এক।কেউ লিখলেন সত্যজিৎ রায় ক্যালকাটা কর্পোরেশন কে যে ভাবে সাইলেন্টলি জুতো মারলেন তুলনা নেই।কেউ অতি উৎসাহে প্রশ্ন তোলেন একেবারে পুকুর চুরির মত ঘটনা ইন্সপেক্টররা সব বাড়িতে ঘুমোয়। অনেকেরই আফশোস রোজ অফিসে গেলেও এটা তারা খেয়ালই করেন নি। নরেন মিত্তিরের গল্পেও এই ঘটনা নেই, কিন্তু সত্যজিৎ রায় সকলের টনক নাড়িয়ে দিলেন।এই না হলে ওয়ার্ল্ড ফেমাস ডাইরেক্টর। মানিক বাবু হাসি চাপতে চাপতে বললেন " কাগজে কাগজে সে একেবারে জয়জয়কার মশাই। এমন নির্ভেজাল প্রশংসা আর কখনও এর আগে পাইনি।


পুস্তক ঋণ- শুটিংয়ের গল্প, সম্পাদনা: সন্দীপ রায়

আমারে নিবা মাঝি লগে? ক্যান মাঝি গোস্বা করো ক্যান!

 আমারে নিবা মাঝি লগে?

ক্যান মাঝি গোস্বা করো ক্যান!


১৯৯৩ সাল ভারতের প্রখ্যাত নির্মাতা গৌতম ঘোষ পরিচালিত যৌথ প্রযোজনার সিনেমা 'পদ্মা নদীর মাঝি'। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এই সিনেমা বাংলাদেশের অন্যতম কালজয়ী সিনেমা। ছবিটি ভারতেও একাধিক শাখায় জাতীয় পুরস্কার পায়,বাংলাদেশে পায় মোট ৫টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।  কুবের মাঝি চরিত্রে রাইসুল ইসলাম আসাদের অনবদ্য অভিনয় উনাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়,কপিলা চরিত্রে রুপা গাঙ্গুলীও দারুণ অভিনয় করেছেন,প্রথমে এই চরিত্রে অভিনয়ের অফার পান সুবর্ণা মুস্তাফা। তবে সবাইকে চমকে দেন মালা রুপী চম্পা।  তার দক্ষ অভিনয়ে সবাইকে চমকে দেন। যদিও এই চরিত্রে প্রথমে অভিনয়ের কথা ছিল  মমতা শংকরের। আনোয়ারার মেয়ে মুক্তি অভিনয় করেন গোপী চরিত্রে,হোসেন মাঝি হয়ে রুপালী পর্দায় আসেন ভারতের প্রবাদপ্রতিম অভিনেতা উৎপল দত্ত।


জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার: 

১.সেরা চলচ্চিত্র(আশীর্বাদ চলচ্চিত্র)

২.সেরা অভিনেতা(রাইসুল ইসলাম আসাদ) 

২.সেরা অভিনেত্রী(চম্পা) 

৩.সেরা শিল্প নির্দেশক(মহিউদ্দিন ফারুক) 

৪.সেরা রুপসজ্জাকর(আলাউদ্দিন)


১৯৯৩ সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারী মুক্তি পায়। 


ছবিতে 'পদ্মা নদীর মাঝি' সিনেমার দৃশ্যে রুপা গাঙ্গুলী,রাইসুল ইসলাম আসাদ ও চম্পা। (লেখাঃ 

হৃদয় সাহা)

১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ক্লাসিক বলিউড অ্যাকশন ছবি রাম বলরামের সেটে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র এবং আমজাদ খানকে একসাথে দেখা গিয়েছিল। প্রতিভাবান বিজয় আনন্দ পরিচালিত এই ছবিটি ভারতীয় সিনেমার কিছু বড় নামকে একত্রিত করেছিল, 

 ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ক্লাসিক বলিউড অ্যাকশন ছবি রাম বলরামের সেটে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র এবং আমজাদ খানকে একসাথে দেখা গিয়েছিল। প্রতিভাবান বিজয় আনন্দ পরিচালিত এই ছবিটি ভারতীয় সিনেমার কিছু বড় নামকে একত্রিত করেছিল, যা এটিকে তার সময়ের একটি অত্যন্ত প্রতীক্ষিত মুক্তিতে পরিণত করেছিল। রাম বলরাম ছিল দুই ভাইয়ের রোমাঞ্চকর গল্প যারা দুঃখজনক পরিস্থিতিতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে কিন্তু পরে তাদের পরিবারকে ধ্বংসকারী দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য পুনরায় একত্রিত হয়।


অমিতাভ বচ্চন, যিনি তার বিশাল পর্দার উপস্থিতি এবং গভীর ব্যারিটোন কণ্ঠের জন্য পরিচিত, তিনি রামের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, যিনি একজন সাহসী এবং ধার্মিক পুলিশ অফিসার যিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। বলিউডের 'হি-ম্যান' ধর্মেন্দ্র, বলরামের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, বিদ্রোহী এবং রাস্তার স্মার্ট ছোট ভাই, যিনি আরও আবেগপ্রবণ কিন্তু ন্যায়বিচারের জন্য সমানভাবে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই দুই অভিনেতার মধ্যে রসায়ন ছিল ছবির সবচেয়ে বড় আকর্ষণগুলির মধ্যে একটি, কারণ তারা ইতিমধ্যেই শোলে এবং চুপকে চুপকে-এর মতো অতীতের ব্লকবাস্টার ছবিতে দুর্দান্ত বন্ধুত্ব ভাগ করে নিয়েছিলেন।


 বলিউডের অন্যতম আইকনিক খলনায়ক আমজাদ খান এই ছবিতে একটি শক্তিশালী নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শোলে ছবিতে গব্বর সিং-এর কিংবদন্তি চরিত্রের পর, আমজাদ খান তীব্র এবং খলনায়ক চরিত্রের জন্য জনপ্রিয় অভিনেতা হয়ে ওঠেন। রাম বলরাম-এ তার অভিনয় আলাদা ছিল না, কারণ তিনি ছবিতে এক তীব্র হুমকির অনুভূতি এনেছিলেন, যা ভালো এবং মন্দের মধ্যে দ্বন্দ্বকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছিল।


পরিচালক বিজয় আনন্দ তার স্টাইলিশ গল্প বলার, আকর্ষণীয় আখ্যান এবং আকর্ষণীয় সিনেমাটিক কৌশলের জন্য পরিচিত ছিলেন। জনি মেরা নাম এবং গাইডের মতো চলচ্চিত্রের সাথে, তাকে তার সময়ের সেরা পরিচালকদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হত। রাম বলরাম-এ, তিনি অ্যাকশন, নাটক এবং আবেগকে নির্বিঘ্নে মিশ্রিত করেছিলেন, দর্শকদের শেষ অবধি ধরে রেখেছিলেন।


কিংবদন্তি জুটি লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলালের সুরে নির্মিত ছবির সঙ্গীত সিনেমার আবেদনকে আরও বাড়িয়ে তুলেছিল। গানগুলি সুরেলা এবং প্রাণবন্ত ছিল, যা ছবির রোমাঞ্চকর আখ্যানকে পুরোপুরি পরিপূরক করে তুলেছিল।  শক্তিশালী সংলাপ, মনোমুগ্ধকর অ্যাকশন সিকোয়েন্স এবং তারকাখচিত অভিনেতাদের সমন্বয়ে, রাম বলরাম একটি স্মরণীয় চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে যা এখনও বলিউড প্রেমীদের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে।

সৌজন্যে : Olden Indian Cinema. 

Collected : #jjadda 🥰

বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ইন্না-লিল্লাহ! কি ভ*য়ং*ক*র সংবাদ দেখুন। আমার আত্মা কেঁপে উঠেছে। ভয়ে কাঁপছি! এটা এড়িয়ে যাবেন কিভাবে?

 ইন্না-লিল্লাহ! কি ভ*য়ং*ক*র সংবাদ দেখুন। আমার আত্মা কেঁপে উঠেছে। ভয়ে কাঁপছি! এটা এড়িয়ে যাবেন কিভাবে?

________

গাইয়ুন ! 

আপনি কি জানেন গাইয়ুন কি ?

ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন গাইয়ুন হল জা*হা*ন্না*মে*র এক অত্যন্ত গভীর ও ভয়ংকর  উপত্যকার নাম । কেন এই উপত্যকা এত ভ*য়ং*ক*র এত জঘন্য ? 

জাহান্নামে মানুষের আকার হবে অনেক বড় । বসা অবস্থায় এক জা*হা*ন্না*মী*র আকার হবে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ! তার চামড়া এবং মাংস হবে অত্যন্ত পুরু । তার দেহে থাকবে অনেক মাংস । জাহান্নামের আ*গুনে এই মাংস পুড়ে যখন হাড় বেরিয়ে যাবে তখন তা আবার মাংস দিয়ে পূর্ণ করে দেওয়া হবে । দুনিয়াতে আমরা দেখছি মানুষ আ*গু*নে পুড়ে গেলে সেখানে পুঁজ জমে। 

জা*হা*ন্না*মে*র মানুষ বারবার আ*গু*নে পুড়বে আর বারবার পুঁজ জমা হবে । সেই পুঁজ কোথায় গিয়ে জমা হবে জানেন ? তা জমা হবে জাহান্নামের গাইয়ুন উপত্যকায় । কারা থাকবে গাইয়ুনে ? যারা সময় মতো, সঠিকভাবে, নিখুত ভাবে সালাত আদায় করেনি ! 

.__________

সাকার !

আপনি কি জানেন সাকার কি ?

সাকার হল জা*হা*ন্না*মে*র আরেকটি জঘন্য উপত্যকার নাম ।

সাকার হলো তাদের অবস্থান যারা দুনিয়াতে সালাত আদায় করবে না ।

সাকারবাসীদের সম্পর্কে আল্লাহ সুবাহানুওতায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, 

'আমি দাখিল করব সাকারে । তুমি কি জানো সে সাকার কি ?যা জীবীতও রাখবে না আবার একেবারে মৃত করেও ছাড়বে না । গায়ের চামড়া ঝলসিয়ে দেবে । সেখানে নিয়োজিত আছে ১৯ জন ফেরেস্তা ।‌' (সূরা মুদ্দাসসির:২৬-৩০)

._______

ওয়াইল !

আপনি কি জানেন ওয়াইল কি?

ওয়াইল জা*হা*ন্না*মে*র আরেকটি ভয়ানক উপত্যকা। 

'অতএব ওয়াইল সেসব সালাত আদায়কারীর জন্য যারা তাদের সালাত সম্পর্কে বেখবর।

(সূরা মাউন:০৪-০৫)


সাহাবীদের মতে ওয়াইল এমন একটি জায়গা যেখানে জা*হা*ন্না*মী*দে*র সাপ আর জীবজন্তুরা খেয়ে ফেলবে।তারপর তাদের দেহ পূর্ব অবস্থায় ফিরে আসবে । পুনরায় সাপ আর জীবজন্তুরা তাদেরকে খেয়ে ফেলবে।পুনরায় দেহ ফিরে পাবে। এ চলতেই থাকবে। 

ওয়াইল সম্পর্কে আল্লাহ সুবহানাওতায়ালা আরও বলেছেন,

যখন তাদেরকে বলা হবে নত হও তখন তারা নত হয় না।সেদিন মিথ্যা আরোপকারীদের জন্য ওয়াইল হবে । 

(মুরসালাত:৪৮-৪৯)

আল্লাহ জাহান্নামের কঠিন আজাব থেকে হেফাজত করুন।

আমিন  

~~~(....)~~~


©️ শেয়ার করে দিবেন

#পোস্ট #salafi

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...