এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

মাত্র ১০ টাকায় অসাধারণ চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় ঢাকার এই হাসপাতালগুলোতে।  নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলো, MD ZAKIR HOSSAIN ফেইসবুক থেকে নেওয়া  

 মাত্র ১০ টাকায় অসাধারণ চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় ঢাকার এই হাসপাতালগুলোতে।  নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলো, যেখানে মাত্র ১০ টাকার টিকিটে চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায়। 


১. কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল


ঠিকানা: কুর্মিটোলা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা-১২১৬

ফোন: +880-2-55062350

ওয়েবসাইট: http://kurmitolahospital.gov.bd


২. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল


ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

ফোন: 02-58151368, 02-48120079

ইমেইল: nins@hospi.dghs.gov.bd

ওয়েবসাইট: https://www.nins.gov.bd


৩. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি (নাক-কান-গলা) অ্যান্ড হসপিটাল


ঠিকানা: লাভ রোড, বেগুনবাড়ি, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮

ফোন: 02-8878155

ইমেইল: nient@hospi.dghs.gov.bd

ওয়েবসাইট: https://nient.gov.bd


৪. ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (DMCH)


ঠিকানা: বকশিবাজার, ঢাকা-১২০৩

ফোন: 02-9668690

ওয়েবসাইট: https://www.dmc.gov.bd


৫. মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল


ঠিকানা: মুগদা, ঢাকা-১২১৪

ফোন: 02-7215400

ওয়েবসাইট: https://mmch.gov.bd


৬. শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল


ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭

ফোন: 02-9122560

ওয়েবসাইট: https://shsmc.gov.bd


৭. জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল


ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

ফোন: 02-9137292

ওয়েবসাইট: https://www.nhf.gov.bd


৮. জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল


ঠিকানা: মহাখালী, ঢাকা-১২১২

ফোন: 02-9893491

ওয়েবসাইট: https://www.nicrh.gov.bd


এই হাসপাতালগুলোতে সকাল বেলা বহির্বিভাগে (OPD) মাত্র ১০ টাকায় টিকিট কেটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায়। ওষুধও অনেক সময় বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়।


৯. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল


ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ


ফোন নম্বর:


০২-৫৮১৫১৩৬৮


০২-৪৮১২০০৭৯


০২-৪৮১১৮৮০৮


ইমেইল: nins@hospi.dghs.gov.bd


ওয়েবসাইট: https://www.nins.gov.bd


১০. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি (নাক-কান-গলা) অ্যান্ড হসপিটাল


ঠিকানা: লাভ রোড, বেগুনবাড়ি, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮, বাংলাদেশ


ফোন নম্বর: ০২-৮৮৭৮১৫৫


ইমেইল: nient@hospi.dghs.gov.bd


ওয়েবসাইট: https://nient.gov.bd


#neuroscience

অনুগল্প dreamfullife ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 প্রাইমারি স্কুলটার কাছে এসে থমকে দাঁড়ালেন গৌরী দেবী। ৩২-৩৩ বছর আগে যখন নতুন বউ হয়ে এই গাঁয়ে আসেন তখন এখানেই গ্রামের মানুষ তাসা, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে নেচে-গেয়ে প্রায় এক ঘন্টা কাটিয়ে দিয়েছিল। প্রথম দিন এমন রাজকীয় অভ্যর্থনা খুব কম মেয়ের কপালেই জোটে।

   পরে গৌরী দেবী জেনেছিলেন, সমস্ত ব্যবস্থাই করে রেখেছিল তাপসের বন্ধু হাফিজুল। শিলিগুড়িতে একসঙ্গে বি.টেক পড়তো ওরা। হাফিজুলের বাড়ি উত্তরবঙ্গের রাজা ভাত খাওয়ায়।  অসম্ভব বড়লোকের ছেলে।

   স্কুল মাঠের মাঝখানে একজন মাস্টারমশাই চেয়ারে বসে ছেলেমেয়েদের পড়াচ্ছেন। বাচ্চারা প্রায় মৌমাছির মত ঘিরে ধরেছে শিক্ষককে। কয়েকজন দুষ্টু ছেলে স্যারকে কেন্দ্র করে গোল হয়ে দৌড়ে বেড়াচ্ছে।

   গৌরী দেবীকে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মাস্টার মশাই উঠে এলেন। কাছে এসে আপাদমস্তক দেখে জিজ্ঞেস করলেন, আপনাকে তো ঠিক চিনতে পারলাম না! কার বাড়ি যাবেন?

  ভালো করে দেখলেন ছেলেটিকে গৌরী দেবী। প্রায় বছর চারেক কাটিয়েছিলেন এখানে। এখানকার অনেকেই তখন চিনে ফেলেছিলেন। ভেবেছিলেন হয়তো এখনও চিনতে পারবেন। কিন্তু না। এরা ইয়াং জেনারেশন। ২৮-৩০ বছরের যুবক। ঠিক চিনতে পারলেন না।

 মাস্টারমশাই এর প্রশ্নের উত্তর  চট করে দিতে পারলেন না গৌরী দেবী। মুখ ফুটে বলতে পারলেন না কার বাড়ি যাবেন। তাপস বাবুর বাড়ি যাবেন এটা বলতে কেমন বাঁধো বাঁধো ঠেকলো। তাপসকে আর তার দু'বছরের ছেলে তনুময়কে ফেলে যে অবস্থায় ডিভোর্স নিয়ে সে জার্মানি চলে গেছিল সেটা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু ছিল তখন। 

   প্রায় কুড়ি বছর কাটিয়ে প্রচুর পয়সা নিয়ে যখন দেশে ফিরে আসেন, তখন তিনি তার সমস্ত আপনজনকে হারিয়েছেন। মা গত। ছোটবেলা থেকেই বাবা নেই। এক পিসি ছিলেন তিনিও মারা গেছেন।

    এই জার্মানি যাওয়া তার নিজের মা ও তখন সাপোর্ট করেননি। তিনি রেগে বলেছিলেন, এত বড়ো ঘরে তোর বিয়ে দিলাম। জামাই কলেজে পড়ায়। এরপরে আর কি লাগে! বাচ্চাটার কথা তো ভাবতে হবে নাকি! তখন গৌরী কারো কথাই কানে তোলেনি, মায়ের কথাও না। ফলে রেগে তিনি আর মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেননি।

   সে সময় গৌরীরও অত্যন্ত অভিমান হয়েছিল। অনেক কষ্ট করে পরীক্ষা দিয়ে বিদেশে পি.এইচ.ডি করার সুযোগ পেয়েছিল সে। শুধু সুযোগ নয়, লাখ টাকার উপর মাসে মাসে দেবেন তারা। এমন সুযোগ সে কিছুতেই হাতছাড়া করতে চায়নি। এমন সুযোগ জীবনে চট করে আসেও না। নিজস্ব আইডেনটিটি কে না তৈরি করতে চায়!

   তাপস যখন প্রথম কথাটা শোনে তখন বলেছিল, মাত্র দু'বছরের ছেলে! 

   তখন গৌরী কোন কিছুই শোনেনি। তাপসকে ডিভোর্স দিয়ে ছেলে ফেলে মাকে কাঁদিয়ে সে জার্মানি চলে যায়। প্রতিজ্ঞা করে যায় কোনদিন সে দেশে ফিরবে না। কারো সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে না। মরে গেলেও না।

   কিন্তু রিটায়ার এর পর সমস্ত কাজকর্ম ফুরিয়ে গেলে জার্মানিতেই একদম একা হয়ে যান গৌরী দেবী। তখনই তার মনে পড়ে দেশের কথা। ছেলের কথা। 

   ফিরে এসে নিউ টাউনে কোটি টাকার ফ্ল্যাটও কেনেন। সন্ধ্যে হলেই নিয়ম করে সিটি সেন্টারে যান। মানুষজন দেখেন। কোলাহল শোনেন অগনিত লোকের। 

   কিন্তু একাকীত্ব বড় ভয়ংকর। নিজেকেই নিজের কাছে শত্রু করে তোলে। একটা সময় মারাত্মক ভয় চেপে বসে বুকে। হতাশা গ্রাস করে। মৃত্যু ভয় ঘিরে ধরে। সামান্য একটা সাহায্যের হাত তখন ভীষণ দরকার। মনে হয় টাকা নয়, পাশে মানুষ দরকার,  একান্ত আপনজন দরকার।

  তিনি যেদিন প্রথম ভাবেন ঝামালডাঙ্গা, তাপস, ছেলেকে একবার দেখতে যাবেন, লুকিয়ে হলেও নিজের ছেলেকে দেখতে যাবেন, নিজের বরকে দেখতে যাবেন সেদিন ভেতরে ভেতরে খুব আনন্দ হয়েছিল। এক্সাইটেড ছিলেন ক'দিন। 

    কিন্তু আজ যখন সেই প্রাইমারি স্কুলের কাছে এসে দাঁড়ালেন তখন যেন পৃথিবীর সমস্ত লজ্জা তাকে ঘিরে ধরল। নিজেকে অপরাধী মনে হল।

  মাস্টার মশাই আবার জিজ্ঞেস করল, কোথা থেকে এসেছেন? কার বাড়ি যাবেন?

  গৌরীদেবী যেন চমকে উঠলেন। একটু ভেবে নিয়ে বললেন, আমি রেডক্রস কর্মী, এখানে তাপসবাবু বলে এক প্রফেসর থাকেন। উনার বাড়ি।

  ছেলেটি আর কোন বাক্য ব্যয় না করে তর্জনী উঁচু করে মাঠের পাশে দোতলা বাড়িটি দেখিয়ে দিয়ে বলল, উনি তো বেঁচে নেই! যান।

  তাপস নেই! কথাটা শুনে বুকের ভেতরটা কেমন দুমড়ে-মুচরে উঠল। 

  গৌরীদেবী বাড়ির লোকেশনটি জানতেন। তখন একতলা  ছিল। দোতলা দেখে তার সন্দেহ হয়েছিল। এখন কনফার্ম হলেন।

  যা হয় হবে ভেবে গৌরীদেবী মাথা নিচু করে ধীরে ধীরে বাড়িটিতে প্রবেশ করলেন। উঠুনের মাঝে এসে দাঁড়ালেন। দেখলেন চারিদিকে তাকিয়ে।

  এমন সময় একটি টুকটুকে সুন্দরী বউ দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করল, আপনি কি কাউকে খুঁজছেন?

  গৌরীদেবী ভালো করে দেখলেন বউটিকে। তারপর বললেন, তুমি বুঝি এ বাড়ির বউ! আমি রেডক্রস থেকে এসেছি। আশেপাশের কোন অভুক্ত পরিবার আছে কিনা সমীক্ষা করতে। ভাবলাম তোমরা সাহায্য করতে পারবে।

  বউটি ফুরুত করে দৌড়ে গিয়ে একটি চেয়ার এনে বসতে দিয়ে বলল, বসুন।

  গৌরীদেবী ব্যস্ত হয়ে বললেন, না না বসবো না। আমার সময় নেই। আরো কয়েকটি গ্রামে যেতে হবে। বলেই ফিরে দাঁড়ালেন।

  এবার বউটি অনুরোধ করে বলল, একটু দাঁড়ান, বলেই আবার ফুরুত করে দৌড়ে চলে গেল ঘরের মধ্যে। 

  অনেকক্ষণ পর হাতে একটি সিঁদুরের কৌটো নিয়ে ফিরে এসে দুঃখিত হয়ে বলল, কিছু মনে করবেন না। দাদাবাবু একটু আগে ফোন করেছিলেন। বাড়িতে কেউ নেই। বৌদি বাপের বাড়ি গেছে। আপনাকে এই সিঁদুরের কৌটোটি দিতে বললেন। আর আপনাকে এখানে বেশিক্ষণ দাঁড়াতেও বারণ করেছেন। বলেই বউটি আবার ঝড়ের বেগে দৌড়ে ঢুকে গেল ঘরে।

 গৌরীদেবী বিনা বাক্য ব্যয়ে কৌটোটি হাতে নিয়ে ভালো করে দেখলেন। দেখলেন, এটি তার শাশুড়ি দিয়েছিলেন তাকে।

   গৌরীদেবী মারাত্মক অবাক হলেন। তাহলে ঐ মাস্টারমশাই কে? তারই ছেলে! তমাল! চিনে ফেলেছে তাকে!

  লজ্জায় দ্রুতপায়ে পথে এসে দাঁড়ালেন গৌরীদেবী। মনে পড়ে প্রথম যখন আসেন কতো লোক ছিল তখন! শ্বাশুড়ি-শশুর কি সুন্দর সেজে গুঁজে দাঁড়িয়ে ছিল এখানেই। এখানেই তাপস বলেছিল, এই দেখো আমাদের বাড়ি।

  অনেকটা পথ এগিয়ে ছিলেন। হঠাৎ শুনুন, এই শব্দটি শুনে পিছন ফিরে তাকাতেই গৌরীদেবী দেখলেন, বাড়ির সেই বউটি তার দিকেই দৌড়ে আসছে আবার।

  কাছে এসে বৌটি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল, আমার নাম অপলা। আপনার বৌমা! মিথ্যে বলার জন্য আমায় ক্ষমা করবেন। আমি কোনদিন কাউকে মিথ্যে বলিনি। আপনার ছেলের জন্য বলতে বাধ্য হয়েছি।

   আপনার ছেলে কথাটা শুনে গৌরীদেবীর বুকের মধ্যে কে যেন হঠাৎ হাতুড়ি দিয়ে সজরে আঘাত করে গেল। বন্যার জলের মতো চারিদিক থেকে ধেয়ে আসতে লাগল চোখের কোন বেয়ে জল।

  গৌরীদেবী অপলাকে পিছে ফেলে ধীরে ধীরে চলতে শুরু করলেন আবার। টপ টপ করে পড়তে লাগলো গাল বেয়ে ফোঁটা ফোঁটা চোখের জল। 

  এবার অপলা, দৌড়ে এসে সামনে দু'হাত তুলে দাঁড়িয়ে বলল, একটু দাঁড়ান মা!

  গৌরীদেবী চোখ বুঁজে থমকে দাঁড়ালেন। দীর্ঘদিন পর তিনি মা ডাক শুনলেন। ঝরঝর করে চোখের জল ঝরে বুক ভিজে গেল তার।

  অপলা রাস্তার উপরেই মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে দু'পায়ে হাত রেখে প্রণাম করে বলল, আপনার ছেলেকে দূর থেকে একবার আশীর্বাদ করে যান। ও শুধু সারাদিন মা মা করে। একবার। শুধু একবার। 


সোনার সিঁদুরের কৌটো

#বাবুরাম_মন্ডল ✍🏻


#foryourpage

 #100k 

#highlight 

#post 

#fbpost

#সংগৃহীত 

#dreamfullife 

#followerseveryone 

#viralpost2025

#everyoneシ゚

 #viralreels 

#অনুগল্প 

#everyone 

সংগৃহীত

অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় পিজি হাসপাতালের বিভিন্ন টেস্টের খরচ তুলনামূলকভাবে কম এবং বেশ অথেন্টিক! 

 অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় পিজি হাসপাতালের বিভিন্ন টেস্টের খরচ তুলনামূলকভাবে কম এবং বেশ অথেন্টিক! 


পিজি হাসপাতালের কোন স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফি কত?  পোস্টে জেনে নিন বিস্তারিত। 


পিজি হাসপাতাল (BSMMU) – পরীক্ষার ফি তালিকা


রক্ত পরীক্ষাসমূহ:


CBC: আউটডোর ৩০০ টাকা, ইনডোর ২০০ টাকা

PBF: ২০০ টাকা

Hb% / TCDC / প্লাটিলেট কাউন্ট (প্রতি টেস্ট): ১০০ টাকা

ESR: ১০০ টাকা

রেটিকুলোসাইট কাউন্ট: ৫০০ টাকা

PT / APTT: ৩০০ টাকা

D-Dimer: ৮০০ টাকা


বায়োকেমিস্ট্রি:


সিরাম বিলিরুবিন (মোট/ডাইরেক্ট): ১০০ টাকা

SGPT / ক্রিয়েটিনিন: ১০০ টাকা

ইউরিয়া / ইউরিক এসিড / ক্যালসিয়াম: ১০০ টাকা

LDH: ৪০০ টাকা

RBS / FBS: ৫০ টাকা

HBsAg স্ক্রিনিং: ২০০ টাকা

ইলেক্ট্রোলাইটস: ৩০০ টাকা

আয়রন: ৩০০ টাকা

ফেরিটিন: ৫০০ টাকা

TIBC: ৩০০ টাকা

ভিটামিন-ডি: ২,৫০০ টাকা


মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি:


Anti-HIV (1+2): ৫০০ টাকা

Anti-Chikungunya IgM: ৭০০ টাকা

ডেঙ্গু NS1: ৭০০ টাকা

ডেঙ্গু IgG/IgM + চিকুনগুনিয়া IgM: ১,২০০ টাকা

ডেঙ্গু Ag NS1 Ag + চিকুনগুনিয়া IgM: ১,৮০০ টাকা

Chlamydia অ্যান্টিবডি: ৭২০ টাকা

MMR অ্যান্টিবডি (৩টি): ২,৬০০ টাকা


হিস্টোপ্যাথোলজি:


জরায়ু ও অ্যাডনেক্সা: ১,৯০০ টাকা

ওভারিয়ান টিউমার: ১,৯০০ টাকা

মাসটেক্টমি: ১,৯০০ টাকা

থাইরয়েড টিউমার: ১,৯০০ টাকা

কিডনি: ১,৯০০ টাকা

টেস্টিকুলার টিউমার: ১,৯০০ টাকা

হাড়ের টিউমার: ১,৯০০ টাকা


বিশেষ পরীক্ষা:


ইমিউনোফেনোটাইপিং (Acute Leukemia): ১২,০০০ টাকা


MRD (B-ALL/T-ALL): ১৬,০০০ টাকা


Hb-Electrophoresis: ১,২০০ টাকা


CD-19 লেভেল: ২,০০০ টাকা


দ্রষ্টব্য: সময় ও নীতিমালার কারণে ফি পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক তথ্যের জন্য BSMMU-র অফিসে যোগাযোগ করুন।


#pghospital #MedicalTests #pgbangaladesh

ছবিতে নেপথ্যগায়িকা হতেই এসেছিলেন সুচিত্রা সেন ! তবে কিভাবে হলেন মহানায়িকা !

 ছবিতে নেপথ্যগায়িকা হতেই এসেছিলেন সুচিত্রা সেন ! তবে কিভাবে হলেন মহানায়িকা !


সুচিত্রা সেন। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল তিনি জন্ম নিলেন পাবনায় দাদামশাইয়ের বাড়িতে। ৮৩ বছর বয়সে ২০১৪-র ১৭ জানুয়ারি সকালবেলা তাঁর জীবনাবসান হয় কলকাতায়। এই মেয়ে যখন জন্মেছিলেন তখন কে জানত, এই মেয়ের জীবনাবসান হবে কলকাতায়।


কে জানত, এই মেয়ের অর্ধেক জীবন কাটবে স্বনির্বাসনের নিশ্ছিদ্র অন্তরালে ! তাঁকে আসতে আসতে বুড়ো হতে দেখেনি কেউ। কেউ কি সত্যিই কোনও দিন জানতে পেরেছিল, যে এই মেয়ের মরদেহ কেওড়াতলা মহাশ্মশাআনে পৌঁছবে কফিনবন্দি হয়ে, পাছে কেয়াউ তাঁকে দেখতে না পায়। সুচিত্রা সেনের মৃত্যুতে রাস্তায় নেমেছিল মানুষের ঢল। তাঁকে একবার চোখের দেখা দেখঅর জন্য। দেশ বিদেশ থেকে উড়ে এসেছিল শোকবার্তা। কারণ তিনি সুচিত্রা সেন। বাংলা সিনেমা শুধু নয় ভারতীয় সিনেমার গর্ব সুচিত্রা সেন। তাঁর কথা বলার ছন্দ ছিল একেবারেই অন্যরকম। তিনি ছিলেন টলিউডৈর রানি। আর সেই জন্যই নিজের ইমেজ ধরে রাখতে তিনি সরে গিয়েছিলেন অন্তরালে।


গায়ের রঙ চাপা হওয়ায় দাদামশাই জগবন্ধু দাশগুপ্ত নাম রেখেছিলেন কৃষ্ণা। সুচিত্রা সেনরা নয় ভাইবোন ছিলেন। সুচিত্রা সেন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। তাঁর বাবা নাম রেখেছিলেন রমা। রমা জন্মাল পাটনায়, বড় হল পাবনায়। আর কাজ করলো কলকাতায়। পড়াশুনো পাবনাতেই। ১৯৪৯ এর বসন্ত বিকেল। বিয়ে হয় রমার। বিয়ের পর তাঁর নাম হয় রমা সেন। বিয়ের পর, মুনমুন সেনের জন্মের পর সুচিত্রা সেন আসেন স্টুডিয়ো পাড়ায়। তাও জানেন কি করতে? নেপথ্যগায়িকা হতে। তিনি চেয়েছিলেন নেপথ্যগায়িকা হতে। কিন্তু ভাগ্য তাঁর জন্য ঠিক করে রেখেছিল অন্য কিছু। সে সময় নিজের ছবি 'সংকেত'-এর জন্য নায়িকা খুঁজছিলেন পরিচালক অর্ধেন্দু মুখোপাধ্যায়। তাঁর কাছে খবর যায়, যে টলি পাড়ায় এক অসামান্য সুন্দরী এসেছেন। রমা সেনকে অডিশনে ডাকেন অর্ধেন্দু। তিনি সিলেক্টও হন নায়িকার চরিত্রের জন্য। তবে ছবিটা সুচিত্রা সেন করেননি। তনি বাড়িতে ফিরে ফোন করে পরিচালককে জানান, আমি সিনেমায় নামছি না। অন্য নায়িকা খুঁজুন।


তবে টলিউড কিন্তু ছেড়ে দেয়নি রমাকে। তাঁকে আবার ডাকা হল 'শেষ কোথায়' ছবির জন্য। এখানে রমা কাজও শুরু করলেন নায়িকা হিসেবে। তবে টাকার অভাবে এই ছবির শুটিং বন্ধ হয়ে গেল। তবে সে সময় রমার কাজের খুব দরকার। যে কাজ একদিন তিনি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন, সেই কাজ ছাড়া আজ তাঁর চলবে না। তখন তাঁকে ডেকে পাঠান পরিচালক সুকুমার দাশগুপ্ত। তিনি তখন ছবি বানাবেন "সাত নম্বর কয়েদি"। কে নেই সেই ছবিতে-- ছবি বিশ্বাস, কমল নিত্র, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু নায়ক কে? জানতে চাইল রমা। পরিচালক জানিয়েছিলেন, 'সমর রায়'। নতুন অভিনেতা। বিচলিত হয়ে সুচিত্রা সেন বলেছিলেন, "আমিও তো নতুন। খুব রিস্ক নিচ্ছেন কিন্তু।" পাশে ছিলেন সহকারী পরিচালক নীতিশ রায়। তিনি বললেন, "রমা দেবী আজ থেকে আপনি সুচিত্রা !" "সাত নম্বর কয়েদি"র চুক্তিপত্রে রমা সই করল, সুচিত্রা সেন নামে। ঠিক এক বছর পর ১৯৫৪ সালে পর পর ৯টা ছবিতে সই করলেন সুচিত্রা সেন। আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। নিজের দক্ষতায় শক্ত করেছেন পায়ের তলার মাটি। তাই তো আজ এতগুলো বছর হয়ে গেলেও মানুষ ভুলতে পারেননি সুচিত্রা সেনকে।


- Collected

ব্যবসায়ী বনাম উদ্যোক্তা: বেকিং দৃষ্টিকোণ থেকে পার্থক্য কোথায়?

 ব্যবসায়ী বনাম উদ্যোক্তা: বেকিং দৃষ্টিকোণ থেকে পার্থক্য কোথায়?

বাংলা ভাষায় আমরা প্রায়ই দুইটি শব্দ ব্যবহার করি—ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তা। বেকিং জগতে এই দুই চরিত্রের অস্তিত্ব বেশ স্পষ্ট। কেউ কেক বিক্রি করেন শুধু লাভের জন্য, আবার কেউ কেক বানান একটা গল্প বা সমাধান নিয়ে। চলুন দেখি—বেকিং দুনিয়ায় এই দুইজনের চিন্তা, উদ্দেশ্য এবং কাজের ধরণে ঠিক কোথায় ভিন্নতা।

🎂 বাজারভিত্তিক বনাম সমস্যা-ভিত্তিক উদ্যোগ

ব্যবসায়ী সাধারণত বাজারে আগে থেকেই যে কেক বিক্রি হচ্ছে, তা-ই বানান।

উদ্যোক্তা খোঁজেন, কোথায় গ্রাহক সমস্যায় আছেন—তা বুঝে কিছু নতুন ও অর্থবহ তৈরি করেন।

উদাহরণ: মাসুদা আপা দেখলেন, পাশের দোকানের চকোলেট ট্রাফেল কেক খুব চলে। তিনিও সেটাই বানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করতে শুরু করলেন।

অন্যদিকে নুসরাত খেয়াল করলেন, নারায়ণগঞ্জে কেউ হালাল সনদপ্রাপ্ত, এলার্জি-ফ্রি কেক বানায় না। তিনি তাই শুরু করলেন eggless ও nut-free বার্থডে কেক তৈরি।

💸 লাভের দৃষ্টিভঙ্গি: আজই বিক্রি বনাম কালকের ব্র্যান্ড

ব্যবসায়ী চায়, আজ কেক বেচে লাভ আসুক।

উদ্যোক্তা ভাবেন, “আজ কম হলেও, কাল যেন নাম শুনে মানুষ অর্ডার দেয়।”

উদাহরণ: রাহিম ভাই প্রতিদিন ১০টা কেক বানান—দাম কম, ডিজাইন সাধারণ। অর্ডার সবসময় থাকে।

রুকাইয়া একদিনে মাত্র ২টা কেক বানান—নিজ হাতে ডিজাইন করেন, ক্রিমে গল্প বলেন। অর্ডার কম, কিন্তু কাস্টমার রিটার্ন করে বারবার।

🔧 অনুকরণ বনাম উদ্ভাবন

ব্যবসায়ী অন্যের ডিজাইন কপি করেন, যেমন Pinterest বা YouTube দেখে হুবহু মিলিয়ে দেন।

উদ্যোক্তা রাও করে কিন্তু নিজেদের কিছুটা নিজস্ব স্টাইল গড়ে তোলেন—হোক সেটা স্থানীয় উপাদানে তৈরি স্বাদ বা নিজ হাতে আঁকা ফুল।

🛠️ ঝুঁকি ও সাহস

ব্যবসায়ী ভুল করতে চান না। সেফ রেসিপি, কম খরচ, নির্ভরযোগ্য উপায়েই কেক বানান।

উদ্যোক্তা জানেন, নতুন ফ্লেভার বা টেক্সচারে কাজ করতে গেলে ঝুঁকি আছে—কিন্তু নাহলে ব্র্যান্ড তৈরি হবে না।

আর সবচেয়ে মজার কথা কি জানেন, সাধারনত মানুষ ভুল করে শিখে আর হোম বেকিং এর বেকার রা টাকা লস করে শিখে🤭

🎯 উদাহরণ: জিনাত আপা সবসময় ভ্যানিলা বা চকোলেট ফ্লেভারে সীমাবদ্ধ।

তানহা শুরু করলেন পান্ডান কেক ধীরে ধীরে ভিন্ন স্বাদের জন্য পরিচিত হচ্ছেন।

👥 টিম ও কাজের ধরন

ব্যবসায়ী খোঁজেন সহকারী বেকার বা হেলপার, যারা নিদিষ্ট নিয়মে কাজ করবে।

উদ্যোক্তা চান টিমমেট—যারা তার স্বপ্ন বুঝবে, প্রয়োজনে আইডিয়াও দেবে।

📢 সেলস বনাম ব্র্যান্ড

ব্যবসায়ী দিন শেষে ভাবেন, “আজ কয়টা কেক বিক্রি হলো?”

উদ্যোক্তা ভাবেন, “আজ কয়জন আমার কেককে মনে রাখবে?”

🎯 উদাহরণ: রুবেল ভাইয়ের পাউন্ড কেক প্রতি মাসে ৫০+ বিক্রি হয়, কিন্তু কেউ নাম জানে না।

আর সাবিহার “শাদুলিপি কেকস”—তাঁর লেখা কাস্টমাইজড কবিতা-কেক এখন বিয়েতে, জন্মদিনে, এমনকি বিদায় উপলক্ষেও যাচ্ছে।

🌍 প্রভাব: শুধু খাবার না, অনুভবও

ব্যবসায়ী শুধু লাভ দেখেন।

উদ্যোক্তা ভাবেন—"আমার কেক কি কাউকে হাসিয়েছে? মায়ের জন্মদিনে মেয়ে কীভাবে চোখ ভিজিয়ে বলল—‘মা, এটা তোমার গল্প বলা কেক!’”

শেষ কথা:

বাংলাদেশের বেকিং জগতে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা—উভয়েই গুরুত্বপূর্ণ।

কিন্তু যদি আপনি তরুণ হন, স্বপ্ন দেখেন, কিছু আলাদা করতে চান—তাহলে শুধু কেক বানাবেন না, গল্পও বলুন।

সমস্যা খুঁজে সমাধান দিন। লাভ তখন এমনিতেই আসবে।


আপনি কেমন? কেক বেচেন, না ভালোবাসা পরিবেশন করেন? জানাতে ভুলবেন না কিন্তু!😊

⭕️লেখা 

নুসরাত শারমিন 


@RR Pastry


 https://www.facebook.com/share/18vYYjmLf4/

সংক্ষেপে মায়াযম চেনার উপায়-

 সংক্ষেপে মায়াযম চেনার উপায়-

 ১। মানব দেহে ছয়টি খোলা পথ বা রাস্তা আছে। যেমন- নাক, কান, চোখ, মুখ, পায়ুপথ ও প্রস্রাবের রাস্তা। এই ছয়টি খোলা পথে যদি ক্ষত, দুর্গন্ধযুক্ত রক্ত, রজঃ, শুক্র, ঘাম, পানি, রস-কষ, বিষাক্ত পুঁজ, বিষাক্ত শ্লেষ্মা দেখা যায় তা হলে মনে করতে হবে তিনি সিফিলিটিক রোগী। 

২। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রব্বুল আলামীনের তৈরী দেহে স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বাভাবিক গঠন যেমন- আঁচিল, টিউমার, পলিপাস, উপত্বক বৃদ্ধি, নডিউল, তিলক, লাইপোমা, কড়া, চর্মে বিভিন্ন প্রকার দাগ, রস, রক্ত ও বাত প্রবণ ইত্যাদি দেখা যায়, তা হলে মনে করতে হবে তিনি সাইকোটিক রোগী। 

৩। সিফিলিটিক ও সাইকোটিক রোগী ছাড়া পৃথিবীতে যত রোগী আছে সবই সোরিক রোগী। এই সোরার উপর ভর করে সিফিলিস ও সাইকোসিস ধ্বংসলীলা খেলে রোগী দেহে টিউবারকুলার বা মিক্সড মায়াযমের জন্ম হয়েছে।

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

 ১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!

নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!

২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!

নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!

৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!

নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।

৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!

নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!

৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।

নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।

৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।

নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।

৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।

নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।

৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।

নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।

৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!

নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।

১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।

নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।

১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!

নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।

১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।

নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।

১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....

নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।

১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।

নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।

১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।

নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।

__________________________________________

এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।

সৌজন্যেঃ ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

__________________________________________

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে সংক্ষেপে

T=Thanks

G=Good,

V=Very Good

E=Excellent

T, G, V কিংবা E লিখে কমেন্টস করবেন।

নিয়মিত স্বাস্থ্যতথ্য পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷

ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদের জানান৷

সৌদি খেজুরের বীজ থেকে চারা তৈরি পদ্ধতি-

 সৌদি খেজুরের বীজ থেকে চারা তৈরি পদ্ধতি- 


১. বীজ সংগ্রহ: সবোর্চ্চ 6 মাস পুরোনো খেজুর থেকে বীজ সংগ্রহ করা যাবে। কারণ খেজুর যতো তাজা হবে চারা হওয়ার সম্ভাবনা ততো বেশি। 


২. পানিতে ভিজিয়ে রাখা: দুই দিন পানিতে বীজ গুলো ভিজিয়ে রাখতে হবে 


৩. টিস্যু পেপার: কয়েক টুকরা টিস্যু পেপার দিয়ে একটি স্তর করে নিয়ে তার উপর বীজ গুলো ছড়িয়ে দিতে হবে। আরও কয়েক টুকরা টিস্যু পেপার দিয়ে বীজ গুলো ঢেকে দিতে হবে। পানি দিয়ে টিস্যু পেপার ভিজিয়ে নিতে হবে। 


৪. বক্সে স্থানান্তর: টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়ানো বীজ গুলো এবার একটি বক্সে ভরে ঢাকনা আটকে দিতে হবে। অব্যষই নিশ্ছিদ্র ঢাকনা যুক্ত বক্স ব্যবহার করতে হবে। বক্সটি অন্ধকার যুক্ত জায়গায় রেখে দিতে হবে।

 

৫. পর্যবেক্ষণ: ৭-১০ দিন পর পর বক্স খুলে দেখতে হবে, যদি টিস্যু পেপার শুকিয়ে যায় সেক্ষেত্রে পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিতে হবে। 


৬. ফলাফল: খেজুর বীজ থেকে অংকুর বের হতে ২০-৩০ দিন বা কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। অংকুর বের হয়ে গেলে তখন বীজ গুলো মাটিতে বপন করে দিতে হবে। 


#খেজুর #খেজুর_বীজ #gardenscience #germinationofseeds

কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়?? কিডনি রোগের লক্ষন কি কি 

 👉কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়?? কিডনি রোগের লক্ষন কি কি 👈

==========================================

সারা পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ কিডনি সমস্যায় ভুগছেন। তার মধ্যে বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। বিভিন্ন গণমাধ্যমের তত্ত্ব মতে বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লক্ষ মানুষ এ কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। তারমধ্যে কিডনি সিস্ট, কিডনি পাথর, একিউট কিডনি ডিজিস, র‍্যাপিডলি ইনক্রিজড কিডনি ডিজিজ, ক্রনিক কিডনি ডিজিস, ইত্যাদি সমস্যা অন্যতম।


কিডনি ডিজিজের লক্ষণ সমূহ: 


১. ক্ষুধামন্দা ও দুর্বলতা।

২. বমি বমি ভাব ও বমি।  

৩. পেট ও মাজা ব্যথা।

৪. মূত্রকৃচ্ছতা অথবা প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়া।

৫. হাইপারটেনশন অর্থাৎ হাই প্রেসার হয়ে যাওয়া।  

৬. পায়ের দিকে অথবা পুরো শরীর ফুলে যাওয়া।  

৭. শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা দেওয়া।  

৮. প্রস্রাব পরিমাণে কমে যাওয়া।

৯. প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া অথবা ঘোলাটে ধরণের প্রস্রাব হওয়া।

১০. দুর্গন্ধ প্রস্রাব হওয়া।  

১১. সাথে জ্বর থাকতে পারে।   


কিডনি ড্যামেজ এর কারণ সমূহ:


১. যদি কোন পেশেন্ট দীর্ঘদিন যাবত ডায়াবেটিস রোগে ভোগেন, তবে অতিরিক্ত রক্তের শর্করা থাকার কারণে কিডনির ফিল্টার ইউনিটগুলো এই শর্করা ফিন্টার করতে করতে এক সময় ক্ষতিগ্রস্ত বা অকার্যকর হয়ে পড়ে। তাই ডায়াবেটিস কে কিডনি ড্যামেজে অন্যতম কারণ বলে গণ্য করা হয়।


২. যদি প্রস্রাব বাধাগ্রস্ত হয় তাহলেও কিডনির ফিলটার ইউনিটগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে যেমন প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধি, কিডনিতে পাথর, কিডনিতে সিস্ট, ইত্যাদি কারণবশত প্রস্রাব নিঃসরণ না হলে কিডনি ড্যামেজ হতে পারে।  


৩. যদি কারো প্রেসার হাই থাকে তাহলে নেফ্রনগুলোর উপরে প্রচণ্ড চাপ পড়ে কারণ কিডনি প্রতিদিন প্রায়ই ১৭৬ লিটার ব্লাড ফিল্টার করে তা থেকে দেড় থেকে ২ লিটার প্রস্রাব প্রোডাকশন করে। যদি রক্তের অতিরিক্ত ফ্লুইড থাকে তবে কিডনি এই ফিল্টারের ক্ষমতা আস্তে আস্তে হারিয়ে ফেলে তখন সরাসরি প্রস্রাবের সাথে এই ব্লাড আসতে শুরু করে এবং কিডনি ড্যামেজ হতে শুরু করে।


৪. বিভিন্ন কারণে শরীরে যখন মারাত্মক ইনফেকশন হয় তখন কিডনি দ্রুত ব্লাড ফিল্টার করে সেই বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে চেষ্টা করে। কিন্তু শরীরে মাত্রাতিরিক্ত বর্জ্য পদার্থ থাকার কারণে কিডনি আস্তে আস্তে ড্যামেজ হতে শুরু করে এবং ওই বর্জ্য পদার্থগুলো শরীরের চর্মরোগের সৃষ্টি করে কারণ তখন শরীরে ফসফরসের পরিমাণ বেড়ে যায়।  


৫. আবার এই শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন অর্থাৎ বর্জ্য পদার্থ বেড়ে যাওয়ার কারণে অনিদ্রা চলে আসে সে ক্ষেত্রে কিডনি ড্যামেজ এর সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।  


৬. অনিয়মিত অযাচিত এবং অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যথার বড়ি খেলে কিডনি ড্যামেজ হতে পারে এইজন্য ভালো কোন ফিজিশিয়ানের শরণাপন্ন হয়ে যেকোনো ওষুধ খাওয়া উচিত।


৭. ধূমপান মদ্যপান বা অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন কিডনি ড্যামেজের একটি অন্যতম কারণ।  


৮. অতিরিক্ত ওজনও কিডনি ড্যামেজের জন্য দায়ী।


প্রতিকার:


> ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখা।

> দৈনিক অন্তত তিন থেকে চার লিটার পানি পান করা।  

> হাই প্রেশারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা।  

> নিয়মিত অন্তত আধা ঘণ্টা শরীর চর্চা করা।  

> প্রতিরাতে অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমানো।  

> ওজন নিয়ন্ত্রণ করা।

> সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।

> ধূমপান বা মদ্যপান না করা।

> পরিচ্ছন্ন জীবন যাপন করা।

> শরীরে যে কোন জায়গায় ইনফেকশন অথবা জ্বর হলে একজন অভিজ্ঞ ফিজিশিয়ানের সাথে দেখা করা ও চিকিৎসা গ্রহণ করা।

> অনিয়ন্ত্রিত অযাচিত বা অযথা ব্যথার ঔষধ বা অন্যান্য ঔষধ গ্রহণ না করা।

চীনের মতো আমাদেরও ভাবা উচিত!

 চীনের মতো আমাদেরও ভাবা উচিত!


চীনে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, গুগল, গুগল ম্যাপ, হোয়াটসঅ্যাপ, এমনকি ক্রোম ব্রাউজারও ব্যান!

শুরুতে শুনে বিরক্ত লাগলেও এখন বুঝতে পারছি—ওরা আসলে অনেক আগেই অনেক বড় এক বিপদ থেকে নিজেদের রক্ষা করেছে।


আজকের একটি নিউজ দেখে বুকটা কেঁপে উঠল।

দেখলাম, ইস’রা’য়েল এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) ব্যবহার করে ফি-লি’স্তি,নি মানুষদের টার্গেট করে হ,ত্যা করছে!


AI নিয়ে কাজ করি বলেই মাঝে মাঝেই গভীরে ঘাঁটতে হয়, আর সেখান থেকেই একটা কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় AI-এর সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে ডেটা। যত বেশি ডেটা, তত বেশি শক্তিশালী মডেল। আর এই ডেটা আমরা নিজেরাই প্রতিদিন ফ্রিতে দিয়ে যাচ্ছি—একটা বড় মস্ত ভুল করে।


🔹 আপনি গুগল ম্যাপ ব্যবহার করলেই গুগল আপনার লোকেশন ট্র্যাক করে

🔹 ফেসবুক চায় আপনার কনট্যাক্ট লিস্ট, যেন আপনাকে আর আপনার নেটওয়ার্ককে পুরোপুরি চিনে ফেলে

🔹 আপনার ফোনে “Ma”, “Baba”, “Boro Vai” নামে সেভ করা নম্বরগুলো থেকেই তারা বুঝে ফেলে কার সাথে আপনার কী সম্পর্ক

🔹 আপনার ব্রাউজার (ক্রোম) মনে রাখে সব পাসওয়ার্ড, মেইল, ব্রাউজিং হিস্ট্রি—একদম হাতের মুঠোয় আপনার ডিজিটাল লাইফ!


আর আপনি যেসব পারিবারিক ছবি পোস্ট করেন… আপনি ভাবতেই পারবেন না, সেগুলো একেকটা ডেটা পয়েন্ট।

একটা যুদ্ধের সময় এগুলোই আপনার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হয়ে দাঁড়াবে।


এখন প্রশ্ন হলো—উপায় কী?

🔸 ছোট্ট সমাধান: ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে না দেওয়া

🔸 বড় সমাধান: আমাদের নিজেদের বিকল্প তৈরি করা—যেমন চীন করেছে।


চীনের মতো নিজেদের প্ল্যাটফর্ম না বানালে আমরা কখনোই স্বাধীন নই, শুধু আধুনিক দাস! যাদের হাতে আপনার সবকিছু—তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর আগে ভাবুন, আপনার শক্তি আসলে কোথায়?


~ Amir Hossan

Tsinghua University

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...