এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২

মুক্তির তিন পথ,,,,, ফেইসবুক আতিক উল্লাহর পোস্ট ,,,কাশেম আহ্বান শেয়ার করেছেন,,,,

 মুক্তির তিন পথ

সূরা হুদে বেশ কজন নবীর ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নবীগণকে চূড়ান্ত বিজয় ও জালিমদের কবল থেকে মুক্তি দান করেছেন। পুরো সূরা জুড়ে নবীগণের সংগ্রাম ও বিজয়গাঁথা বলার পর শেষে এসে আল্লাহ তাআলা পরপর বলেছেন,

প্রথম আয়াতঃ

وَلَا تَرۡكَنُوۤا۟ إِلَى ٱلَّذِینَ ظَلَمُوا۟

এবং (হে ‍মুসলিমগণ)! তোমর ওই জালেমদের দিকে একটুও ঝুঁকবে না (১১৩)।

দ্বিতীয় আয়াতঃ

وَأَقِمِ ٱلصَّلَوٰةَ طَرَفَیِ ٱلنَّهَارِ وَزُلَفࣰا مِّنَ ٱلَّیۡلِۚ

এবং (হে নবী!) দিনের উভয় প্রান্তে এবং রাতের কিছু অংশে নামাজ কায়েম করুন (১১৪)।

তৃতীয় আয়াতঃ

وَٱصۡبِرۡ فَإِنَّ ٱللَّهَ لَا یُضِیعُ أَجۡرَ ٱلۡمُحۡسِنِینَ

এবং সবর অবলম্বন করুন। কেননা আল্লাহ সৎকর্মশীলদের প্রতিদান নষ্ট করেন না (১১৫)।

চতূর্থ আয়াতঃ

তারপর বলা হয়েছে,

فَلَوۡلَا كَانَ مِنَ ٱلۡقُرُونِ مِن قَبۡلِكُمۡ أُو۟لُوا۟ بَقِیَّةࣲ یَنۡهَوۡنَ عَنِ ٱلۡفَسَادِ فِی ٱلۡأَرۡضِ

তোমাদের আগে যেসব উম্মত গত হয়েছে, তাদের মধ্যে জ্ঞান-বুদ্ধির অবশেষ আছে এমন কিছু লোক কেন হল না, যারা পৃথিবীতে অশান্তি বিস্তার করা থেকে মানুষকে নিবৃত্ত করত? (১১৬)।

তারপর সিদ্ধান্তমুলকভাবে বলা হয়েছে,

وَمَا كَانَ رَبُّكَ لِیُهۡلِكَ ٱلۡقُرَىٰ بِظُلۡمࣲ وَأَهۡلُهَا مُصۡلِحُونَ

তোমার প্রতিপালক এমন নন যে, তিনি জনপদসমূহ অন্যায়ভাবে ধ্বংস করে দেবেন, অথচ তার বাসিন্দাগণ সঠিক পথে চলছে (১১৭)।

এই আয়াতে আগের আয়াতগুলোর নতিজা বা ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। ব্যাপারটা এমন, নেককারদের মুক্তি তিনটি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। 

ক. জালেমদের থেকে সম্পূর্ণরূপে আলাদা থাকা। দূরে সরে থাকা। জালেমের সংশ্রব এড়িয়ে চলা। বাহ্যিকভাবে তো বটেই, মনে মনেও তাদের প্রতি কোনো রকমের ঝোঁক বা আগ্রহ না রাখা।

খ. ফাসাদ বা বিশৃঙ্খলা-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। জালেমদের সংশ্রব এড়িয়ে চলার মানে, প্রতিরোধ ছেড়ে দেয়া নয়। জালেমদের সংখ্যা সর্বকালেই মাজলুমের তুলনায় নিতান্তই কম। জালেম সংখ্যায় কম হয়েও যদি জুলুম চালিয়ে যেতে পারে, মাজলুম কেন সংখ্যায় বেশি হয়েও প্রতিরোধ চালিয়ে যাবে না? মাজলুম একজোট হয়েই প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। আয়াতে এদিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে।

গ. জালিমের সংশ্রবত্যাগ ও ফাসাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্য শক্তি অর্জিত হবে দুটি ইবাদতের মাধ্যমে

ক. সলাত (১১৪ আয়াত)।

খ. সবর (১১৫)।

১ঃ সলাতের কথা বলা হয়েছে। কারণ সলাতের মাধ্যমে কলবে আল্লাহর বড়ত্বের আকীদা পোক্ত হয়। ফলে সাময়িক ব্যর্থতায় নৈরাশ্য আসে না। আস্থা ও আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরে না। জালেম ও তার সহযোগির দবদবা-রমরমা দেখেও বুক কাঁপে না। অকুতোভয়ে জালিমশাহির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রামে মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, সলাতের মাধ্যমে সংগ্রামকারীর মানসিক অবসাদ কেটে যায়। কর্মক্লান্তি দূর হয়ে যায়। কঠিন পরিস্থিতিতে, সঙ্গিন অবস্থায়ও পরাজয়ের নেতিবাচক চিন্তা সংক্রামিত হতে পারে না। সলাত এসবের বিরুদ্ধে কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তোলে। জালিমের পক্ষ থেকে আসা যাবতীয় ক্লেদ, কলুষতাকে ধুয়েমুছে সাফসুতরো করে দেয়। এটাই এই আয়াতে সলাতের প্রসঙ্গ আনার সবচেয়ে বিস্ময়কর দিক।

২ঃ সবরের কথা বলা হয়েছে। কারণ সবরের মাধ্যমেই পাহাড়সম জুলুম, বাধাবিঘ্ন ও দমন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনঢ় অবিচল থাকার প্রেরণা লাভ হবে। জালিমের সহযোগীদের যাবতীয় ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে আন্দোলন এগিয়ে নেয়ার হিম্মত লাভ হবে।

কপি
পেস্ট

কবিতা গার্মেন্টস কর্মী,,,, এম ডি মামুন হোসেন ফেইসবুক থেকে কপি করে

 #গার্মেন্টস কর্মী"


  সকাল সকাল ঘুম ভাঙ্গে 

এলার্ম যখন বাজে,

গোসল শেষে সাজি আমি

অফিসিয়াল সাজে।

খাবার বাটি হাতে নিয়ে 

হাটি দলে দলে, 

মাঝে মাঝে ঘড়ি দেখি

অফিস কত দুরে।

জাতীয় সঙ্গীতে অংশগ্রহণে 

হয়না যেন দেরি,

পোনে আটটার মধ্যে তাই

অফিসে প্রবেশ করি।

আটটার মধ্যে অফিসে ডুকতে 

যদি হয় দেরি,

হাজিরা বোনাস কাটা যাবে

যতই বলি সরি।

আই ই থেকে টার্গেট পাই

প্লানিং থেকে প্লান,

মার্চেন্ট অর্ডার এনে বলে

ফ্যাক্টরি চালান।

প্রতি ঘন্টায় দিতে হয়

কাজের হিসাব, 

প্রডাকশন কম হলেই তারা

চায় কৈফিয়ত। 

১টা থেকে দুইটার মধ্যে 

খাই দুপুরের খাবার, 

২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত 

কাজ করি আবার।

অটির অনেক দরকার তাই

অটি করতে চাই, 

জুন জুলাই মাসগুলোতে

কাজের চাপ নাই। 

অর্ডার যখন আসে তখন

কাজের খুব চাপ, 

কাজ করে কাটিয়ে দেই 

প্রায় মধ্যে রাত। 

দিনের পরে দিন এভাবেই

কাজ করে জাই,

ছুটির কথা বল্লেই বলে 

তোমার ছুটি নাই। 

বাড়ি যেতে মনে চাইলেও 

যায়না পাওয়া ছুটি, 

কারন আমি গার্মেন্টসের

প্রধান একটি খুটি।

কপি
পেস্ট 

হায়রো জীবন,,,, রংপুর বাংলাদেশ ফেইসবুক ৎেকে নেওয়া সত্য ঘটনা

 হায়রে জীবন... 


কত আশা কত স্বপ্ন বুকে নিয়ে, প্রবাস থেকে এসে নিজের স্ত্রী, সন্তানকে নিয়ে সুন্দরভাবে থাকার আশায় নির্মাণ করেছে এই বাড়ি। আগামী শুক্রবার নতুন ভবনে যাওয়ার চিন্তায় , আনন্দ মূখর সময় কাটছিলো তাদের ।


সর্বনাশা চিত্রাং এর তান্ডবে বিশাল গাছ ভেঙে পড়ল তাদের বুকের উপর। একসাথেই শেষ হয়ে গেল তাদের সকল স্বপ্ন ও আশা, চির নিদ্রায় শায়িত হলো স্বামী, গর্ভবতী স্ত্রী ও একমাত্র কন্যা সন্তান।


আজ সকাল ১১.২০ মিনিটের সময় কুমিল্লা লাঙ্গলকোট থানাধীন হেসাখাল বাজার হাই স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে  হাজার হাজার মুসল্লির উপস্থিতিতে (৩)তিন জনের এক সাথে জানাজার নামাজ শেষ করে পাশাপাশি কবরস্থ করে অশ্রুজলে বাড়ী ফিরলেন এলাকার মুসল্লিরা।


হে মহান রাব্বুল আলামীন ! তুমি এই শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি রহমত নাজিল করো, আর মরহুম এবং মরহুমাদের শহীদি মর্যাদা নসীব করো।


(সংগৃহীত)

কপি
পোস্ট 

রাত সাড়ে আটটার বাংলা সংবাদ শিরোনাম বাংলাদেশ বেতার ২৬/১০/২০২২ মংগলবার,,,,

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ ।  

(২৫-১০-২০২২) 

আজকের শিরোনাম-


* প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নেপালের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ - বাংলাদেশ, নেপাল, ভূটান ও ভারতের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির ওপর শেখ হাসিনার গুরুত্বারোপ। 


* উপক‚লীয় ১৯টি জেলার গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহণীয় ঘর নির্মাণ করায় ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ এর সময় প্রায় চার লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হয়নি - জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। 


* ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ১৫ জনের প্রাণহানি - উপকূলীয় কয়েকটি জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত - ঘরবাড়ি ও ফসলী জমি ক্ষতিগ্রস্ত। 


* আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরেছেন উপকূলের মানুষ - স্বাভাবিক হচ্ছে জীবনযাত্রা - নৌ ও বিমান  চলাচল শুরু। 


* শেখ হাসিনার সরকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে আছে, থাকবে - বললেন ওবায়দুল কাদের - দলীয় নেতাকর্মীদের ঘূর্ণিঝড় কবলিতদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান। 


* করোনা মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশকে অনেক দেশের তুলনায় ভালোভাবে পরিচালনা করছে সরকার - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। 


* ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিনন্দন। 


* এবং পার্থে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কাকে ৭ উইকেটে হারালো স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া।

মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২২

৪০ বসরে ৪৪ সন্তানের জন্ম,,,মিডিয়া নিউজ,, ফেইসবুকে থেকে নেওয়া

 

৪০ বছরে ৪৪ সন্তানের জন্ম দিয়ে রেকর্ড মরিয়মের

সর্বাধিক সন্তান জন্মদানের বিশ্ব রেকর্ডধারী এক মাকে চিকিৎসকরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন যে, সন্তান প্রসব বন্ধ করে দিলে তিনি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগতে পারেন। চিকিৎসকের এই সতর্কতার পর মরিয়ম নাবাতাঞ্জি নামের ওই মা ৪০ বছর বয়সে ৪৪ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। চিকিৎসকরা তাকে বলেছিলেন, কোনও পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি তার জন্য কাজ করবে না।

মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক পোস্ট বলছে, পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডার বাসিন্দা মরিয়ম নাবাতাঞ্জি। এখন পর্যন্ত তিনি জমজ সন্তান জন্ম দিয়েছেন চার বার। একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছেন পাঁচ বার। আরও পাঁচ বার একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দেন মরিয়ম। এছাড়া মাত্র একবার এক সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন তিনি।

মরিয়মের ছয় সন্তান পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে। এক সময় স্বামী সব অর্থ-কড়ি নিয়ে তাকে ফেলে রেখে যান। শূন্য হাতেই ২০ ছেলে এবং ১৮ মেয়েকে লালন-পালনের দায়িত্ব একাই পালন করেন মরিয়ম। ছোট বেলায় মরিয়মকে বিক্রি করে দেন তার বাবা-মা। পরে মাত্র ১২ বছর বয়সে বিয়ে হয়ে যায় তার। পরের বছর প্রথম সন্তানের জন্ম দেন মরিয়ম।

বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, উগান্ডায় নারীদের সন্তান জন্মদানের হার অনেক বেশি। দেশটিতে প্রত্যেক নারী গড়ে প্রায় ৫ দশমিক ৬ সন্তানের জন্ম দেন। যা একজন নারীর সন্তান জন্মদানের বৈশ্বিক গড় ২ দশমিক ৪ শিশুর দ্বিগুণেরও বেশি।

মরিয়মের এই গল্প অত্যন্ত দুঃখের। ছোটবেলায় বাবা-মা তাকে বিক্রি করে দেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হন তিনি।
মরিয়ম নিজ দেশে ‘মা উগান্ডা’ হিসেবে পরিচিত। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরই বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি অন্য নারীদের মতো নন। জমজ, তিন এবং চার সন্তানের জন্মের পর তিনি দেশটির একটি স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিকে গিয়েছিলেন।

সেই সময় চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানান, তার ডিম্বাশয় স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বড়। যা হাইপারোভুলেশন নামের একটি প্রজনন সমস্যা। এই রোগের চিকিৎসা থাকলেও উগান্ডার প্রত্যন্ত অঞ্চলে তা পাওয়া অনেক কঠিন।

দেশটির রাজধানী কাম্পালার মুলাগো হাসপাতালের গাইনোকোলজিস্ট চার্লস কিগগুন্ডু ডেইলি মনিটরকে বলেছেন, মরিয়মের সমস্যাটি সম্ভবত বংশগত। তিনি বলেন, এটি একটি জেনেটিক সমস্যা। এই সমস্যার কারণে একজন নারীর ডিম্বাশয়ে এক চক্রে একাধিক ডিম্বাণু ছড়িয়ে যায়। যা উল্লেখযোগ্যভাবে একাধিক সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

মরিয়মের বর্তমান বয়স ৪৩ বছর। তিনি বলেন, শেষ সন্তান জন্মের পরপরই তিন বছর আগে আর সন্তানধারণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল তাকে। উগান্ডার এই নারী বলেন, চিকিৎসক তাকে বলেছিলেন যে, তিনি ভেতর থেকে আমার জরায়ু কেটে ফেলেছেন।

মরিয়মের ছয় সন্তান পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে। এক সময় স্বামী সব অর্থ-কড়ি নিয়ে তাকে ফেলে রেখে যান। চলচ্চিত্র নির্মাতা জো হাত্তাবের সাথে একজন অনুবাদকের মাধ্যমে কথা বলছেন মরিয়ম। তিনি বলেন, এটি সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ যে তিনি আমাকে (এত বেশি) সন্তান দিয়েছেন। মরিয়মের অধিক সন্তান জন্মদানের এই গল্প অত্যন্ত দুঃখের। তিনি বলেন, ছোটবেলায় বাবা-মা তাকে বিক্রি করে দেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হন তিনি।

মরিয়ম বলেন, চিকিৎসকরা তাকে বলেছিলেন, তিনি অত্যন্ত উর্বর এবং ডিম্বাশয়ে উর্বরতার মাত্রা হ্রাস করার জন্য সন্তান জন্মদান অব্যাহত রাখতে হবে। তার শরীরে কোনও পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতিই কাজ করবে না। তার শরীর স্বাভাবিক রাখার একমাত্র উপায় সন্তান জন্মদান চালিয়ে যাওয়া। মার্কিন বেসরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা মায়ো ক্লিনিকের মতে, গুরুতর ওভারিয়ান হাইপারস্টিমুলেশন উপসর্গ একেবারে অস্বাভাবিক। এটি জীবনের জন্য হুমকি হয়েও উঠতে পারে।

কপি  পেস্ট 





সান্নিধ্য সৌরভ,,,, রেজাউল করিম আবরার,,, ফেইসবুকে থেকে নেওয়া

সান্নিধ্যের সৌরভ


দারুল উলূম করাচীর নায়েবে মুফতী, বাংলাদেশের কৃতি সন্তান মাওলানা আবদুল মান্নান হাফি. বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। দারুল করাচীতে পডুয়া বাংলাদেশি সকল আলেমদের তিনি প্রিয় উস্তাদ। 


সিলেটের দরগাহ মাদরাসায় দাওরা হাদিস শেষ করে দারুল উলূম করাচিতে পড়তে যান। শায়খুল ইসলাম তাকি উসমানি হাফি. মুগ্ধ হয়ে তাকে দারুল উলূমের ইফতা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে রেখে দেন। এখনও তিনি শায়খুল ইসলামের স্নেহধন্য হয়ে করাচিতে আলো ছড়াচ্ছেন। 


বাংলাদেশে থাকাকালীন তিনি আমার আব্বাজান রাহি. এর কাছে মুসলিম শরীফ প্রথম খণ্ড এবং তিরমিযি শরীফ ২য় খণ্ড পড়েছিলেন। আজ হজরতের সাথে সাক্ষাত করতে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী শাহবাগ জামেয়া মাদানিয়া কাসিমুল উলূমে যাই। লন্ডনের বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং মুহাক্কিক আলেম শায়খ আব্দুল মুন্তাকিম হাফি. আমার পরিচয় করিয়ে দিলে হজরত খুশি হলেন। 


কাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্ত নসিহতে হজরত আমাকে উদ্দেশ্য করে একটি কথা বললেন গুরুত্ব সহকারে। প্রত্যেক ফি*র*কার ব্যাপারে শুরু থেকে অধ্যয়নের চেষ্টা করা। ফি*রা*কে বা*তি*লার ব্যাপারে আকাবিরে দেওবন্দের পদ্ধতি অনুসরণ করা। জীবিত আকাবিরদের থেকে শায়খুল ইসলাম তাকি উসমানি হাফি. এর রুদুদ মনযোগ সহকারে পড়া। 


শায়খ আব্দুল মান্নান হাফি. বাংলাদেশে থাকলে হয়ত দেশ অনেক উপকৃত হতো। কিন্তু এখন তার দ্বারা পুরো মুসলিম উম্মাহ উপকৃত হচ্ছে। আল্লাহ হজরতকে সুস্থতার সাথে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। 

কপি
পেস্ট

বিয়ের দেনমোহর মাত্র ১০১ টাকা,,,, আল মামুন আব্দুল্লাহ ফেইসবুকে থেকে নেওয়া

#বিয়ের_দেনমোহর_মাত্র_১০১টাকা !!!


কাজী সাহেব নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছেন না, বিয়ে পড়াচ্ছেন আজ ১৪ বছর ধরে- এমন অদ্ভুত কথা কখনো শোনেন নাই। দেনমোহর মাত্র ১০১ টাকা? কনে পক্ষের মুরুব্বিদের মুখে কথা নাই। 

ছেলে পক্ষের মুরুব্বিরা অবাক! এটা হয় না-কি? উভয় পক্ষ বরের ওপর চরম বিরক্ত, নানাভাবে তাকে বুঝানোর চেষ্টা চলছে। হট্টগোল দেখে বিয়ের মঞ্চ থেকে নেমে এলো কনে, এক মুরুব্বি এগিয়ে গেলেন মেয়ের কাছে। 

মাঃ ছেলে বলছে দেনমোহর মাত্র ১০১টাকা?

কনে, হ্যাঁ জানি; এটা আমার'ই ডিসিশান।

কি বলছো তুমি? ১০১টাকায় বিয়ে দেবো? আমাদের মেয়ে কি এত শস্তা?

তোমরা কি আমাকে বিয়ে দিচ্ছো না-কি বিক্রি করছো?

না, বিক্রি হবে কেন?

তা'হলে শস্তা-দামীর কথা উঠলো কেনো? আচ্ছা; বলো- আমার দাম কত? ঠিক কত টাকা হলে তোমাদের মনে হয় আমাকে দিয়ে দেয়া যায়?

তোমার দাম আবার কি? মানুষের কোন দাম ঠিক করা যায় না-কি? মানুষ অমূল্য।

মানুষ অমূল্য বলেই আমরা কোন দাম ঠিক করিনি; একটা প্রতীকী দেনমোহর ধার্য করেছি মাত্র।

দেনমোহর একটা সিকিউরিটি মানি; তোমার সিকিউরিটির চিন্তা আমরা করবো না?

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছি; 

এখন ভালো চাকুরী করছি। আমার সিকিউরিটি হাসবেন্ডের কাছ থেকে নিতে হবে কেন? আমি নিজের খরচ নিজেই চালাতে পারবো, ইনশাআল্লাহ্ 

কিন্তু ইসলামী শরীয়াহ্?

শোন! তোমরা এখন একটা বড় অ্যামাউন্ট ঠিক করলে কি হবে? ও কি সেটা এখন দিতে পারবে? ওর পুরো সেভিংস বিয়েতে খরচ হয়ে গেছে আর ও কখনো'ই ওর বাবার কাছ থেকে টাকা নেবে না। তা'হলে? 

ইসলামী শরীয়াহ্ বলে সংসার শুরুর আগেই দেনমোহর শোধ করতে হবে। বাংলাদেশের কতজন মেয়ে দেনমোহরের টাকা পায়? গহনা বাবদ কিছু উসুল দেখায়; যেই গহনা আসলে গিফট দেবার কথা আর বাকিটা কাগজে কলমেই থেকে যায়।

এই হিপোক্রেসির কি দরকার?

পরে যদি কিছু হয়?

ডিভোর্সের কথা বলছো? আমি বিয়ের আগেই ডিভোর্সের কথা ভাবি না। হাসবেন্ড আমাকে পছন্দ করছে না কিন্তু বড় দেনমোহরের ভয়ে ডিভোর্স ও দিচ্ছে না। 

এই দয়ার লাইফ আমি চাই না। যদি কখনো আমাদের মাঝে দূরত্ব আসে; তা'হলে আমি স্বেচ্ছায় ওকে ছেড়ে দিবো। যে মানুষটাকেই আমি পেলাম না; তার টাকা নিয়ে বাকি জীবন চালাবো- এতটা খারাপ অবস্থা আমার আসবে না ইনশাআল্লাহ। 

আমার একটা আত্মসম্মান আছে। আর সম্মান নিয়েই বেঁচে থাকতে চাই।

#Collected

কপি

পেস্ট 

মাহফুজ আহমেদ শুভ জন্মদিন,,,, জন্ম ২৩ অক্টোবর ১৯৬৭ এ বি এম সোহেল রশিদ ফেইসবুক থেকে কপি করা

 মাহফুজ আহমেদ শুভ জন্মদিন 

জন্ন: ২৩ অক্টোবর ১৯৬৭


 টিভি নাটক, চলচ্চিত্রে অভিনয়, মডেলিং ও উপস্থাপনার পাশাপাশি টিভি ধারাবাহিক নির্মাণ করে থাকেন। তিনি দুইবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি পাঁচবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন।

লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহণকারী মাহফুজ ১৯৯০-এর দশকের প্রারম্ভে টেলিভিশনে অভিনয় শুরু করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য কাজ হল তার নূরুল হুদা চরিত্র। এই চরিত্রে তার কাজের জন্য তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত টানা চারবার এবং ২০০৯ সালে অপর একটি-সহ মোট পাঁচটি শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতার জন্য মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৯৯ সালে শ্রাবণ মেঘের দিন চলচ্চিত্র দিয়ে তার চলচ্চিত্রাঙ্গনে আত্মপ্রকাশ ঘটে। এরপর তিনি দুই দুয়ারী (২০০০), জয়যাত্রা (২০০৪), মেঘের পরে মেঘ (২০০৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর ২০০৫ সালে লাল সবুজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১০-এর দশকের শুরু থেকে তিনি নিয়মিত টেলিভিশন নাটক ও ধারাবাহিক পরিচালনা শুরু করেন। ২০১৫ সালে তিনি জিরো ডিগ্রী চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তার দ্বিতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।


মাহফুজ আহমেদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগনজ থানার জগৎপুর গ্রামে। মাহফুজ ২০০০ সালের ১৭ নভেম্বর ইশরাত জাহান কাদেরের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ইশরাত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্যেষ্ঠ প্রভাষক। ২০১২ সালের জুন মাসে তাদের এক কন্যা জন্মগ্রহণ করে, তার নাম মওরীন আরাধ্য আহমেদ।


মাহফুজ আহমেদের কর্মজীবন শুরু হয় সাংবাদিকতা দিয়ে। তিনি পূর্ণিমা পত্রিকার বিনোদন সাংবাদিক হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৮৯ সালে ইমদাদুল হক মিলন রচিত বিটিভির টেলিভিশন ধারাবাহিক কোন কাননের ফুল-এ তিনি ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন। এরপর তিনি হুমায়ূন আহমেদের রচিত কয়েকটি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করে পরিচিতি অর্জন করেন। তিনি চয়নিকা চৌধুরী রচিত প্রথম নাটক বোধ-এ অভিনয় করেন। ফারিয়া হোসেন পরিচালিত নাটকটিতে মাহফুজের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন শমী কায়সার। এটি ১৯৯৭ সালে ৮ ডিসেম্বর বিটিভিতে প্রচারিত হয়।


১৯৯৯ সালে হুমায়ূন আহমেদের শ্রাবণ মেঘের দিন চলচ্চিত্র দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। এরপর তিনি হুমায়ূন আহমেদের দুই দুয়ারী (২০০০), তৌকির আহমেদের জয়যাত্রা (২০০৪), চাষী নজরুল ইসলামের মেঘের পরে মেঘ (২০০৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে তিনি লাল সবুজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।


অভিনীত নাটক 


০১,কোথাও কেউ নেই - মতি (ধারাবাহিক নাটক)

০২,একান্নবর্তী - ফরহাদ (ধারাবাহিক নাটক)

০৩,দেবদাস - দেবদাস

০৪,চোখের বালি - মহেন্দ্র

০৫নুরুল হুদা - নুরু (ধারাবাহিক নাটক)

০৬,চৈতা পাগল - চৈতা (ধারাবাহিক নাটক)

০৭,উত্তর পুরুষ

০৮,মন্থন

০৯,প্রিয়বান্ধবী

১০,চক্র

১১,চলমান ছবি

১২,ক্রেচ

১৩,আমার বউ দারগা

১৪,পাগল মন

১৫,দোকানীর বউ

১৬,ঘুম শেষে

১৭,দূর্ঘট

১৮,নীল গ্রহ

১৯,বালক বালিকা

২০,এস এম এস

২১,ভালোবাসি তোমাকেই

২২,তোমাকে ছুয়ে

২৩,কূহক

২৪,দুজনে

২৫,ফুল একা একা ফোঁটে

২৬,কাঁটা

২৭,সাত সাগর তেরো নদী

২৮,মিস্টার মিসকল

২৯,নির্বাচিত দুঃখ-কষ্ট

৩০,বাহাদুর ডাক্তার

৩১,একজন ছায়াবতী

৩২,হ্যালো চেয়ারম্যান সাব

৩৩,বিবর্ণ গূদলী

৩৪,সবাই তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক

৩৫,ঐখানে যেওনাকো তুমি

৩৬,তিনি এবং একজন মল্লিকা

৩৭,বাবু দের ফুটানি

৩৮,বিকেল পুরিয়ে এলো

৩৯,রুপা

৪০,জলতরঙ্গ

৪১,হারানো আকাশ

৪২,নিতু তোমাকে ভালো বাসি

৪৩,নুরুল হুদা একদা ভালবেসে ছিল (ধারাবাহিক)

৪৪,অতঃপর নুরুল হুদা (ধারাবাহিক নাটক)

৪৫,চাঁদ ফুল অমাবস্যা (ধারাবাহিক নাটক)

৩৬,জনক (ধারাবাহিক নাটক)

৪৭,চৈতা পাগল (ধারাবাহিক নাটক)

৪৮,মেঘবন্ধু (ধারাবাহিক নাটক)

৪৯,হ্যালো বাংলাদেশ

৫০,হাসপাতাল


পরিচালিত কিছু নাটকঃ


০১,বনলতা সেন

০২,গনি সাহেবের শেষ কিছু দিন

০৩,খেলা

০৪,অলদ্য বেস্ট

০৫,বাহাদুর ডাক্তার

০৬,আমাদের নুরুল হুদা (ধারাবাহিক নাটক)

০৭,তোমার দোয়ায় ভালো আছি মা (ধারাবাহিক নাটক)

০৭,চৈতা পাগল (ধারাবাহিক নাটক)

০৯,মাগো তোমার জন্য (ধারাবাহিক নাটক)


মাহফুজ আহমেদ ১৯৯৪ সালে চয়নিকা চৌধুরীর লেখা "বোধ" নাটক প্রযোজনার মাধ্যমে প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এরপর শতাধিক খন্ড নাটক, টেলিছবি ও ধারাবাহিক প্রযোজনা করেছেন। চার বন্ধু মিলে "প্লে হাউস" নামের একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এই "প্লে হাউস" থেকে নির্মাণ করেছেন তার প্রথম প্রযোজিত চলচ্চিত্র জিরো ডিগ্রী।

কপি
পেস্ট

সূর্য গ্রহণের ,,,,, চ্যানেল 24 ফেইসবুকে থেকে কপি করা

 

বিরল এক আংশিক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হবে বিশ্ব, আমিরাতে হবে বিশেষ নামাজ

বিরল এক আংশিক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হবে বিশ্ব। আজ মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দেখা যাবে এই সূর্যগ্রহণ। ইসলামে সূর্যগ্রহণের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি হাদিসও রয়েছে। যখনই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে তখন নামাজ আদায়ের কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন হাদিসে।

হাদিসে বলা হয়েছে, সূর্যগ্রহণ আল্লাহ তায়লার নিদর্শন। তাই এসময় ভীত বিহ্বল অবস্থায় নামাজ আদায়ের কথা বলা হয়েছে। সূর্যগ্রহণের সময় নামাজ আদায়ের পাশাপাশি আল্লাহ তায়লার জিকির ও মুনাজাতের কথাও বলা হয়েছে বিভিন্ন হাদিসে।

এমন পরিস্থিতিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জেনারেল অথরিটি অব ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড এনডাউমেন্ট জানিয়েছে, মঙ্গলবার আসরের নামাজের পর দেশের সব মসজিদে সূর্যগ্রহণের নামাজ আদায় করা হবে। খবর খালিজ টাইমস’র।

দৈনিক নামাজের সঙ্গে এই নামাজের পার্থক্য রয়েছে। এই নামাজ সাধারণত জামাতের সঙ্গে মসজিদে আদায় করা হয়। তবে ঘরেও আদায় করা যায় এই নামাজ। কুসফ দুই রাকাত।

এদিকে আকাশ পরিষ্কার থাকলে বাংলাদেশে গ্রহণটির প্রথম সূর্যাস্ত পর্যন্ত আংশিকভাবে দেখা যাবে। গ্রহণ ঢাকায় ৪টা ৪৯ মিনিটি ৩০ সেকেন্ডে শুরু হবে, আর শেষ হবে ৫টা ২৪ মিনিট ১২ সেকেন্ডে। ময়মনসিংহে শুরু হবে ৪টা ৪৮ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে, শেষ হবে ৫টা ২৩ মিনিটে।

চট্টগ্রামে শুরু হবে ৪টা ৪৫ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে, শেষ হবে ৫টা ২০ সেকেন্ডে। সিলেটে শুরু হবে ৪টা ৪২ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে ৫টা ১৭ মিনিট ১৭ সেকেন্ডে।

খুলনায় শুরু হবে ৪টা ৫৪ মিনিট ৬ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে ৫টা ২৮ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। বরিশালে শুরু হবে ৪টা ৫০ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে ৫টা ২৫ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে।

রাজশাহীতে শুরু হবে ৪টা ৫৫ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে ৫টা ৩০ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে। রংপুরে শুরু হবে ৪টা ৫২ মিনিট ৬ সেকেন্ডে, আর শেষ হবে ৫টা ২৬ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে।

প্রসঙ্গত, সূর্যগ্রহণ তখনই হয় যখন চাঁদ পৃথিবীর সামনে এসে সূর্যকে ঢেকে রেখে দেয়, তখন সূর্যরশ্মি আর পৃথিবীতে পৌঁছায় না। সূর্যগ্রহণ শুধুমাত্র অমাবস্যাতেই হয়।

এইউ

কপি পেস্ট 


৩৯৯ বছর পর দূর্লভ এক খন্ডগ্রাস সূর্য গ্রহণ হতে যাচ্ছে ।


 ★গ্রহণ সময় -- দুপুর ০২ টা ৫৮ মিনিট (শুরু) থেকে 

       সন্ধ্যা ০৭ টা ০১ মিনিট (সমাপ্তি) পর্যন্ত। 

      স্থিতি কাল ঃ-- ০৪ ঘণ্টা ০৩ মিনিট। 

               [বাংলাদেশ সময়ানুযায়ী].


আজ ২৫ শে অক্টোবর ২০২২ ইং, ৭ই কার্তিক ১৪২৯ সন, রোজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও ভারতে দৃশ্যমান এক "খণ্ডগ্রাস সূর্য" গ্রহণ।



সাব স্টেসন কিভাবে কাজ করে,,,,,, আলোর কারিগর ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সাব স্টেশন কিভাবে কাজ করে

সাব-স্টেশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন লাইন কিভাবে কাজ করে। বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হতে ট্রান্সমিশন লাইনের সাহায্যে বিদ্যুৎ পাওয়ার স্টেশনে বা সাব-স্টেশনে আসে। ট্রান্সমিশন লাইনে প্রবাহিত বিদ্যুৎ হাই-ভোল্টেজ হয়ে থাকে। ঐ বিদ্যুৎ যদি কারো বাড়িতে ডিস্ট্রিবিউট করা হয় তাহলে বাড়িতে কোন ইলেকট্রনিক্স এর যন্ত্রপাতি বেঁচে থাকবে না। সেই হাই ভোল্টেজ এবং হাই ফ্রিকোয়েন্সিকে কন্ট্রোল করার পর, পাওয়ার স্টেশন বা সাব-স্টেশন থেকে বিতরণ লাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বাড়িতে বাড়িতে পর্যন্ত পৌঁছানো হয়। ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে যে তার গুলো আসে সেগুলো পাওয়ার স্টেশনে বাসবারের সাথে জোড়া হয়। ট্রান্সমিশন লাইন গুলোকে সরাসরি বাসবারের সাথে জুড়ে দেওয়া হয় না কারণ ট্রান্সমিশন লাইনের মধ্যে হয়তো ভোল্টেজ কম বেশি হতে পারে এমনকি কারেন্ট কম বেশি হতে পারে। এজন্য ঐ লাইন গুলোকে বাসবারের সাথে জোড়ার আগে ভোল্টেজ রেগুলেটর দিয়ে পাস করতে হয়। ট্রান্সমিশন লাইনের বিভিন্ন কারণের জন্য হাইভোল্টেজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। সাব-স্টেশনে ঐ ভোল্টেজ সব ঠিকঠাক আসছে কিনা তার জন্য ভোল্টেজ রেগুলেটরের দিয়ে মেপে নেওয়া হয়। ভোল্টেজ কম বেশি হলে সেটাকে কন্ট্রোল করার জন্য ব্যবহার করা হয় সার্চ এরেস্টার। যদি কোন কারণে বেশী বিদ্যুৎ চলে আসে তখন তাকে সার্চ বলা হয়। সার্চ এরেস্টারের কাজ হলো নির্দিষ্ট পরিমাণ ভোল্টেজকে পাস করবে বাকিটা গ্রাউন্ট করে দেবে।

বিদ্যুৎ প্রবাহের একটি নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি থাকে। আমাদের দেশের ফ্রিকোয়েন্সি ৫০ হার্জ । আমরা যে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি এগুলো ৫০ হার্জের ফ্রিকোয়েন্সিকে কন্ট্রোল করতে পারে। এর বেশী বা কম হলেই সমস্যা হয়। ট্রান্সমিশন লাইন দিয়ে যখন হাই ভোল্টের  কারেন্ট আসে তখন এর ফ্রিকোয়েন্সি ঠিক থাকে না। এজন্য সাবস্টেশনের ফ্রিকোয়েন্সিকে মেন্টেন করার জন্য ওয়েব ট্যাব নামক একটা ডিভাইস লাগানো থাকে যেটা বিদ্যুতের ফ্রিকোয়েন্সিকে সব সময় ৫০ হার্জেতে রাখে। তবে আমাদের বাড়িতে যে সমস্ত ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলো থাকে সেটা ৫০ হার্জ অপারেট করে ঠিকই কিন্তু প্লাস ফাইভ থেকে মাইনাস ফাইভ পর্যন্ত এদের টলারেন্সও সহ্য করতে পারবে। এর থেকে বেশি বা কম হয়ে গেলে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলো প্রবলেম হয়ে যাবে। এজন্য ইলেকট্রিক ফ্রিকোয়েন্সিকে কন্ট্রোল করা খুবই দরকার।

ভোল্টেজ কন্ট্রোল হল, ফ্রিকোয়েন্সিকে কন্ট্রোল হল এবং সার্চ এরেস্টারের সাহায্যে অতিরিক্ত ভোল্টেজকে গ্রাউন্ড করে দেওয়া হল। কিন্তু তা স্বত্বেও হাই ভোল্টেজ কারেন্ট যখন সাব-স্টেশনের মধ্যে প্রবেশ করে তখন তাকে বন্ধ করার জন্য সুইচ দরকার। সাব-স্টেশনে কোন বিদ্যুৎ দুর্ঘটনা ঘটলে বা যদি দরকার হয় তাহলে সুইচের মাধ্যমে সাব-স্টেশনের পুরোপুরি বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া যায়। সাব-স্টেশনে কারেন্ট মাপার জন্য ব্যবহার করা হয় কারেন্ট ট্রান্সফরমার। যা অ্যাম্পিয়ারকে পরিমাপ করে। একটি সাব-স্টেশন একটি নির্দিষ্ট অ্যাম্পিয়ারকে পরিমাপ সহ্য করতে পারে। কারেন্ট ট্রান্সফরমারের পর থাকে সার্কিট ব্রেকার। কারেন্ট বেশী হয়ে গেলে সার্কিট ব্রেকার অটোমেটিক্যালি ডিসকানেক্টেড হয়ে যায়।

 সব ঠিক থাকলে বিদ্যুৎ যাবে ট্রান্সফরমারের কাছে। ট্রান্সফমারের যখন বিদ্যুৎ প্রবেশ করে তখন তার আগেও একটা সার্চ অ্যাসিস্ট্যার বসানো থাকে। যদি অতিরিক্ত বিদ্যুৎ চলে আসে তাহলে সেটাকে গ্রাউন্ড করে দেওয়ার জন্য। এখানে যে ট্রান্সফর্মার বসানো থাকে সেটা স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার। বিদ্যুৎ হাই-ভোল্টেজ ট্রান্সফরমারের মধ্যে প্রবেশ করে এবং লো-ভোল্টেজ হয়ে ডিসট্রিবিউশন লাইনের মাধ্যমে আমাদের এলাকা পর্যন্ত আসে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে পাওয়ার স্টেশন পর্যন্ত যে লাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ আসছে সেটাকে বলা হয় ট্রান্সমিশন লাইন। আর পাওয়ার স্টেশন পর আমাদের এলাকা পর্যন্ত যে লাইনটা আসে সেটাকে বলা হয়  ডিস্ট্রিবিউশন লাইন। এটা ছোট ছোট পোল এর মাধ্যমে আমাদের এলাকা পর্যন্ত পৌছানো হয়। আগেকার দিনে এই পোলগুলো কাঠের তৈরি হতো এমনকি লোহার পাইপের ও তৈরি হতো। তবে ওগুলো খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেত। এজন্য বর্তমানে রিইনফোর্সড কংক্রিটের ব্যবহার করা হয়। সাবস্টেশনের মধ্যে যে ট্রান্সফরমার থাকে তার নীচে ছোট দুটো পাথর  থাকে এর পেছনে অনেক কারণ আছে। যদি তার ছিড়ে নিচে পড়ে যায় তাহলে গ্রাউন্ডটা বিদ্যুতায়িত হয়ে যাবে না। ফলে এর উপর দিয়ে হেঁটে গেল আপনার বিদ্যুতের শক লাগবে না। এছাড়া যেন পাওয়ার স্টেশনের মধ্যে কোন গাছপালা না গজিয়ে যায় সেটাকে খেয়াল রাখতে পাথর ব্যবহার করা হয়

কপি
পোস্ট 

নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...