এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৪

ঢেঁড়স চষের নিয়ম ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আপনারা_কিভাবে_ঢেঁড়স_আবাদ_করবেন 


#উপযুক্ত_মাটিঃ

দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি ঢেঁড়শ/ভেন্ডি চাষের জন্য উপযোগী। পানি নিষ্কাশনের সুবিধা থাকলে এঁটেল মাটিতেও চাষ করা যায়। 


#জলবায়ু

ঢেঁড়শ/ভেন্ডি উৎপাদনের জন্য উষ্ণ জলবায়ু প্রয়োজন। শুল্ক ও আর্দ্র উভয় অবস্থায় ভাল জন্মে।


#জমি_তৈরিঃ

কমপক্ষে ৩-৪ টি চাষ দিয়ে মাটি ঝরঝরে করে আগাছা মুক্ত করে নিতে হবে। 


#বীজ_বপনের_সময়ঃ

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় প্রায় সারা বছরই চাষ করা যায়। তবে সাধারণত খরিফ মৌসুমে এর চাষ করা হয় । ফাল্গুন-চৈত্র ও আশ্বিন-কার্তিক মাস বীজ বোনার উপযুক্ত সময়। 

#জাত_নির্বাচনঃ

শান্তি/সুপার সুমি/দুরন্ত/দীবা/নবীন/নোলক/OH-2324/

লাবণ্য/টপস্টার/রেড ফিঙ্গার/ললনা/ভেন্ডি নাম্বার-১ টিউলিপ/সিনথিয়া/গ্রীণ সুপার/শান্ত/অপু/গ্রীণ এনার্জি/হীরা কোমল/রাজমনি/মহাবীর/ফাইটার/আশা/সিন্দাবাদ

কাঞ্চন/কাঞ্চন সুপার/বাদশাহ/ডন/মনিকা/রেবিকা/টাওয়ার/টাওয়ার সুপার/চ্যাম্পিয়ন/সবুজ বাংলা/রকেট/ সুষমা/বাজিমাত/মমতা/অনিতা/শক্তি।


#বীজহারঃ

শতকে: বীজ প্রয়োজন ২৫-৩০ গ্রাম

বিঘায়: বীজ প্রয়োজন ৭০৯-৯০০ গ্রাম 

হেক্টর প্রতি বীজ প্রয়োজন ৬-৭ কেজি 


#বীজ_ভিজানোঃ

বীজ বোনার আগে ২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে নিতে হয়। গভীরভাবে চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে চাষের জমি তৈরী করতে হয়। 


#বীজ_বপন_দুরত্বঃ

সারি থেকে সারির দূরত্ব ৪৫ সেমি এবং সারিতে ৩০ সেমি দূরে দূরে ২-৩ টি করে বীজ বুনতে হয়। চারা গজানোর পর প্রতি গর্তে একটি করে সুস্থ-সবল চারা রেখে বাকি চারা গর্ত থেকে উঠিয়ে ফেলতে হবে।


#সারের_পরিমানঃ বিঘা প্রতি  ৩৩ শতকে

গোবর ২৫০০ কেজি

ইউরিয়া ৩০ কেজি

টিএসপি ২০ কেজি

এমও পি ১৫ কেজি

জিপসাম ১০ কেজি

জিংক ১ কেজি (আলাদাভাবে)

বোরন ১ কেজি


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ

জমি তৈরী করার সময় ইউরিয়া সার বাদে বাকি সব সার মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। সার মেশানোর ৭-১০ দিন পর জমিতে ঢেঁড়শ/ভেন্ডি বীজ বপন করতে হয়। ইউরিয়া সার সমান তিন কিস্তিতে উপরি প্রয়োগ করতে হয়।


#প্রথম_কিস্তিঃ 

চারা গজানোর ২০ থেকে ২৫ দিন পরে

#দ্বিতীয়_কিস্তিঃ 

বীজ বপনের/চারা গজানোর ৪০ দিন পরে।

#তৃতীয়_কিস্তিঃ। বীজ বপনের ৬০ দিনে


#সেচ_পানি_নিষ্কাশনঃ

মাটির প্রকারভেদ অনুযায়ী ১০/১২ দিন পর পর সেচ দেয়া প্রয়োজন। প্রথম কিস্তি সার প্রয়োগের পর জমিতে সেচ দিতে হবে।


#আগাছা_পরিষ্কারঃ

নিড়ানি দিয়ে মাটির উপরিভাগ মাঝে মাঝে আলগা করে দিতে হবে। জমি সবসময় আগাছা মুক্ত রাখতে হবে।


#রোগ_পোকাঃ

ঢেঁড়সের সাদামাছি, মোজাইক ভাইরাস প্রধান বালাই। আপনার ইউনিয়ন/ব্লকের সংশ্লিষ্ট উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বা উপজেলা কৃষি অফিস এ যোগাযোগ করে আপডেট পরামর্শ নিতে পারেন।


#ফসল_তোলাঃ

বীজ বোনার ৬-৮ সপ্তাহের মধ্যে এবং ফুল ফোটার ৩-৫ দিনের মধ্যে ফল আসা শুরু হয়। জাতভেদে ফল ৮-১০ সেন্টিমিটার লম্বা হলেই সংগ্রহ করতে হয়। গাছপ্রতি ২৫-৩০ টি ফল হয়।


#ফলনঃ

শতকে ৮০-৯০ কেজি 


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ নতুন আরো কোন ভালো জাতের নাম বাদ পরলে কমেন্টে জানাবেন। 


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সম্পত্তি দান করতে চাইলেঃ ♦জেনে নেওয়া যাক দান কিঃ,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🔴 সম্পত্তি দান করতে চাইলেঃ


♦জেনে নেওয়া যাক দান কিঃ

♦দানের উপাদানঃ

♦দান কীভাবে করতে হয়ঃ

♦দান আর উইল এক বিষয় নয়ঃ

♦করতে হবে নিবন্ধনঃ

♦দাতার মৃত্যুর পর দানপত্র রেজিস্ট্রি করা যায়    কি-না?

♦দান কি বাতিল করা যায়?


♦জেনে নেওয়া যাক দান কিঃ


কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় এবং কোন প্রকার বিনিময় মূল্য বা প্রতিদান গ্রহণ না করে নিজের মালিকানাধীন কোন স্থাবর বা অবস্থাবর সম্পত্তি অপর ব্যক্তিকে হস্তান্তর করলে এবং সেই ব্যক্তি বা তার পক্ষে অন্য কেউ তা গ্রহণ করলে তাকে বলা হয় দান। যিনি দান করেন তাকে দাতা এবং যিনি গ্রহণ করেন তাকে দানগ্রহীতা বলা হয়। দাতার জীবদ্দশায় এবং সে যখন দান করতে সম্পূর্ণ সক্ষম সেই অবস্থায় দান গ্রহণ করতে হয়।


♦দানের উপাদানঃ


দানের মাধ্যমে দানকৃত সম্পত্তির মালিকানা অন্য ব্যক্তির বরাবরে হস্তান্তর করা হয়। দানের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ের উপর নজর দিতে হয়।


★দানের সময় সম্পত্তিতে দাতার সম্পূর্ণ মালিকানা থাকতে হবে;

★সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর করতে হবে;

★দানগ্রহীতা কর্তৃক দানটি গৃহীত হতে হবে;

★দান স্বেচ্ছায় সম্পাদিত সম্পাদিত হতে হবে;

★দান বিনিময় মূল্য ছাড়া হতে হবে;

★দানকৃত সম্পত্তির অস্তিত্ব থাকতে হবে;

★যার বরাবরে দান করা হবে, তাকে দানটি গ্রহণ করতে হবে;

★কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তির বরাবরে সম্পত্তি দান করতে হবে;

★দাতা সম্পত্তি হস্তান্তরের যোগ্য ব্যক্তি হবেন। নাবালক কর্তৃক সম্পত্তি দান করা হলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ দাতাকে সুস্থ মস্তিষ্কের সাবালক ব্যক্তি হতে হবে।


কোন সম্পত্তি দান করতে হলে তা অবশ্যই রেজিষ্ট্রিকৃত দলিলের মাধ্যমে করতে হবে এবং ওই দলিলে দাতা বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি স্বাক্ষর করবেন এবং অন্ততঃ দুইজন সাক্ষী দ্বারা উক্ত দলিল সত্যায়িত করতে হবে। অস্থাবর সম্পত্তির দান রেজিষ্ট্রিকৃত দলিল বা সম্পত্তির দখল হস্তান্তরের মাধ্যমে করা যায়।


♦করিমের একটি মাত্র মেয়ে। আর কোনো সন্তান নেই তাঁর। বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন তাঁর মেয়ে। করিম তাঁর সব সম্পত্তি মেয়েকে দিয়ে যেতে চান। কিন্তু তাঁর দুই ভাই এবং ভাইয়ের ছেলেরা জীবিত। তাঁর ভাই কিংবা ভাইয়ের ছেলেরা তাঁর সম্পত্তির অংশীদার হোক, এটি তিনি চান না। এখন তিনি কী করবেন? তাঁর জীবিতাবস্থায় কি তাঁর একমাত্র মেয়েকে সম্পত্তির মালিক করে দিতে পারবেন? এর সমাধান আছে আইনে। আইন অনুযায়ী, করিম জীবিতাবস্থায় তাঁর সম্পত্তি মেয়েকে দান করে যেতে হবে। মুসলিম আইনে দানকে হেবা বলা হয়।


♦দান কীভাবে করতে হয়ঃ


সাধারণত দানের মাধ্যমে একজন সম্পত্তির মালিক তাঁর ওয়ারিশ কিংবা অন্য যে কাউকে সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারেন। এটি আইন স্বীকৃত। সাধারণত কেনাবেচার ক্ষেত্রে দামের বিনিময় হয়, কিন্তু দানের ক্ষেত্রে এ রকম বিনিময় হয় না। দান করতে হলে দাতার এবং গ্রহীতার সম্পূর্ণ ইচ্ছা ও সম্মতি থাকতে হয়। দান বা হেবা করতে হয় নিঃস্বার্থ। তবে দান করার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, হেবা বা দানকারীকে দানের ঘোষণা দিতে হবে অথবা পাওয়ার অব অ্যাটর্নি বা আমমোক্তারনামা করেও ঘোষণা দিতে পারেন। দ্বিতীয়ত, যাঁকে হেবা বা দান করা হচ্ছে, তাঁর দ্বারা সম্পত্তি গ্রহণ করতে হবে। আর তৃতীয় শর্ত হচ্ছে, দানকৃত সম্পত্তির দখল সঙ্গে সঙ্গেই হস্তান্তর করা। এখন ওপরের ঘটনায় করিম তাঁর মেয়েকে সব সম্পত্তি দানপত্রের মাধ্যমে দান করে দিয়ে যেতে পারেন। দান করে দিলে তাঁর মেয়েকে ওই সম্পত্তি সঙ্গে সঙ্গে হস্তান্তর করতে হবে। নাবালক বা অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে সম্পত্তি দান করা যায়, তবে হস্তান্তর করা যাবে না, যত দিন না ও প্রাপ্তবয়স্ক হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বৈধ অভিভাবককে ওই সম্পত্তি হস্তান্তর করতে হবে। পরবর্তী সময়ে নাবালক সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর সম্পত্তি হস্তান্তর করতে হবে।


♦দান আর উইল এক বিষয় নয়ঃ


অনেকে মুসলিম আইনে দানকে উইলের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেন। মনে রাখতে হবে, উইল জীবিতাবস্থায় কার্যকর করা যায় না। একমাত্র উইল ঘোষণাকারীর মৃত্যুর পর উইল কার্যকর হয়, কিন্তু দানের ক্ষেত্রে দাতার জীবিতাবস্থায় কার্যকর হয়। তবে দানের ক্ষেত্রে জীবিতাবস্থায় সম্পত্তি হস্তান্তর করে দিতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে রাখতে হবে, মুসলিম আইনে উইলের ক্ষেত্রে উত্তরাধিকারীদের অনুমতি ছাড়া সম্পত্তির এক-তৃতীয়াংশের বেশি কার্যকর হবে না, কিন্তু হেবা বা দান পুরো সম্পত্তিই করা যাবে।


♦করতে হবে নিবন্ধনঃ


দানের দলিল নির্ধারিত ফরমে এবং স্ট্যাম্পে করতে হবে। দানের দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করে নিতে হবে। ২০০৫ সালের ১ জুলাইয়ের পর থেকে হেবা বা দানকৃত সম্পত্তি রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।


♦দাতার মৃত্যুর পর দানপত্র রেজিস্ট্রি করা যায় কি-না?


কোন কারণে যদি রেজিস্ট্রি করার আগেই দাতার মৃত্যু হয় তারপরও উক্ত দান রেজিস্ট্রি করা যাবে। তবে দাতা বেঁচে থাকতে দানগ্রহীতা কর্তৃক সম্পত্তিটি গ্রহণ করতে হবে। দান-এর শর্তসমূহ পূরণ করা হলে দাতার মৃত্যুর পরও দানপত্র রেজিস্ট্রি করা যায়।


♦দান কি বাতিল করা যায়ঃ


একবার দান করার পর এবং সম্পত্তি হস্তান্তর করার পর আদালতের ডিক্রি ছাড়া বাতিল করা যাবে না। তবে দানপত্র সম্পাদন করলেও সম্পত্তিটি হস্তান্তর না করা হলে কিছু ক্ষেত্রে দানপত্র বাতিল করা যায়। যেমন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দান, দানগ্রহীতা যদি মারা যায়, যখন দাতা কিছুর বিনিময়ে গ্রহণ করবে, সম্পত্তি যখন ধ্বংস হয়ে যাবে প্রভৃতি।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

লেখাপড়া ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 স্কুল পালাতো রবীন্দ্রনাথ। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলেন নাই। লালন বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস। অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।

অ্যান্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।

স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।

ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এর ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট থেকে টাকা তুলে যোগাড় করেছিলেন তার চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন একসময়।

সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মঙ্গেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।

স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।

কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল।



৭ম  শ্রেণির শরিফ-শরিফার গল্পটা এরকমও হতে পারতো,,, GM মাসুম ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 **৭ম শ্রেণির শরিফ-শরিফার গল্পটা এরকমও হতে পারতো:- 

** শরিফ আর শরিফা দুই ভাই-বোন...বাবা আর মায়ের সাথে ঢাকার উত্তরায় বসবাস করেন। স্কুলের ছুটি পেয়ে ঢাকা থেকে দাদু বাড়ি বেড়াতে গাইবান্ধায় যাচ্ছে, এটাই তাদের প্রথম ট্রেন ভ্রমণ, তাই ওরা দুজনেই খুব উৎফুল্ল, শরিফ পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে আর শরিফা চতুর্থ শ্রেণিতে। শরিফ-শরিফার বাবা জনাব আশরাফ সাহেব রাজধানীর স্বনামধন্য ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক.....


রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনে থামলে একদল হিজড়া/তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ ট্রেনটিতে উঠে, ট্রেনের জানালার কাঁচ দিয়ে সে দৃশ্য দেখে শরিফ ও শরিফা, দুই ভাই-বোনই ওদের দেখে খুব অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে! 'মানুষগুলো মেয়েদের মত দেখতে, কিন্তু অনেক লম্বা, ঠোঁটে কড়া লিপস্টিক লাগানো, মুখেও অনেক মেকাপ, দেখতে কেমন যেন একটু অদ্ভুত লাগে! ওরা সবচেয়ে অবাক হয়, মেয়েদের মত দেখতে হলেও ওদের গলার আওয়াজ ঠিকই ছেলেদের মতো... শরিফা ভয় পেয়ে মায়ের আঁচলে লুকোতে চায়... কৌতুহল জাগে শরিফের মনে... সে বাবাকে জিজ্ঞেস করে, 'বাবা, কে এরা তাদের দেখতে এমন কেন?'


আশরাফ সাহেব বলেন, 'ওরা তোমার আমার মতই স্বাভাবিক মানুষ... সৃষ্টিকর্তা তোমাকে যেমন ছেলে বানিয়েছেন... তোমার ছোট্ট বোনটাকে যেমন মেয়ে বানিয়েছেন... তেমনি সৃষ্টিকর্তা ওদেরও এক বিশেষভাবে বানিয়েছেন, ওরা ছেলেও না, আবার মেয়েও না, ওদের বলা হয় থার্ড জেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গ'।


বাবা-ছেলের এই প্রশ্নোত্তর পর্ব চলতে চলতেই সেই হিজড়াদের দলের একজন ওদের কাছে আসে, কিছুটা পুরুষের মত ভাঙ্গা গলা সুরে টাকা দিয়ে সাহায্য করতে বলে শরিফের বাবাকে... শরিফের বাবা আশরাফ সাহেব পকেট থেকে ২০ টাকার একটা নোট শরিফের হাতে দিয়ে বলেন, 'নাও বাবা, এটা আন্টিকে দাও'। শরিফ ভয়ে ভয়ে টাকাটা হিজড়া মানুষটির দিকে বাড়িয়ে দেয়, টাকা নিয়ে মুচকি হাসি দেয় সে হিজড়া মহিলা, শরিফের গাল টেনে আদর করে দিয়ে বলে, 'অনেক বড় হও বাবা'আর শরীফার দিকে চেয়ে মুচকি হেসে দিল...


এক পর্যায়ে চলে যায় হিজড়ার দল অন্য এই বগি থেকে অন্য বগিতে। কিন্তু কৌতুহল তখনও কাটেনি শরিফের, আবারও শরিফ জিজ্ঞেস করে তার বাবাকে, 'আচ্ছা বাবা, ওরা যদি আমাদের মত স্বাভাবিক মানুষ হয়, তাহলে ওরা ট্রেনে ট্রেনে এভাবে টাকা চেয়ে বেড়ায় কেন?


বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, শরিফ-শরিফার বাবা সুন্দর করে তার দুই ছেলে-মেয়েকে বুঝিয়ে বলেন, 'ওরা আমাদের মত স্বাভাবিক মানুষ হলেও স্বাভাবিক মানুষের মত কাজ করার সুযোগ তেমন একটা ওরা সমাজে পায় না, ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার সুযোগও ওদের তেমন নেই। সমাজে কিছু মানুষ ওদের দূর দূর করে। বেশিরভাগ মানুষ তাদের দিকে আর চোখে তাকিয়ে থাকে। ওরা যদি সমাজে আট দশটা ছেলে মেয়ের মত সব জায়গায় সমান তালে পড়ালেখা ও চাকুরি করার সুযোগ পেত, তাহলে ওদের ট্রেনের বগিতে, বগিতে এভাবে ভিক্ষা করার প্রয়োজন হত না। তাহলে তোমার মত বাবা-মার আদর স্নেহ পেয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে তারা প্রতিষ্ঠিত হতে পারত। সমাজের কিছু মানুষের কারণে তারা আজ সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন।


এ কথা শুনে শরিফ এবং শরিফা দুঃখ প্রকাশ করে বাবা-মায়ের কাছে ওরা বলে, ওরা বড় হয়ে তৃতীয় লিঙ্গের এই অবহেলিত মানুষদের শিক্ষার ব্যবস্থা করবে আর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে, শরিফ-শরিফার বাবা-মা এই কথা শুনে খুব খুশি হয়‌। বাবার সাথে শরীফ শরিফা হিজড়াদের নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা বলতে বলতে ট্রেনটি নাটোর-বগুড়া পার হয়ে গাইবান্ধা স্টেশনে চলে আসে, পরে তারা ট্রেন থেকে নেমে দাদুর বাড়িতে চলে যায়।


বিঃদ্রঃ উক্ত লেখাটি সংগৃহীত। লেখাটিতে ট্রেনের নাম এবং জায়গার নামগুলো যাস্ট এডিট করে বসানো হয়েছে।

Gm মাসুম ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ধান আবাদে পটাশ সারে,  ফলন বাড়ে অধিক হারে।,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

#ধান আবাদে পটাশ সারে,  ফলন বাড়ে অধিক হারে।


আমরা কেন পটাশ (এমওপি) সার ব্যবহার করবো? 


#পটাশ (এমওপি) সারের কাজ:

১/ পটাশ সার গাছের শিকড় বৃদ্ধি করে এবং পাতার আকার বাড়ায়।

২/ প্রতি ছড়ায় পুষ্ট দানার সংখ্যা বৃদ্ধি করে ও দানার ওজন বাড়ায়।

৩/ গাছের দৃঢ়তা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ যেমন খরা, ঠান্ডা, রোগবালাই ইত্যাদি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


৪/ ফসলের গুনগত মান বৃদ্ধি করে।


#পটাশিয়াম অভাবের কারণ:


১/ মাটিতে পটাশিয়াম প্রয়োগের পরিমান প্রয়োজনের তুলনায় কম হলে পটাশের ঘাটতি হয়।

২/ ফসলের অবশিষ্টাংশ মাটি থেকে সম্পূর্ণরূপে অপসারণের ফলে।

৩/ বেলে মাটিতে চুয়ানি জনিত অপচয় বেশি হলে এর অভাব দেখা যায়।


#পটাশিয়াম সারের অভাবজনিত লক্ষণ:

১/ গাছ গাঢ় সবুজ ও ছোট হয়ে থাকে এবং নেতিয়ে পড়ে।

২/ পটাশিয়ামের অভাবে প্রাথমিক অবস্থায় পাতার আগার দিক হলদেটে কমলা রং ধারন করে পরে এ বিবর্ণ রঙ আস্তে আস্তে পাতার গোড়ার দিকে ছড়িয়ে পড়ে, ফলে পাতা মরপ বা শুকিয়ে যায়।


৩/ অনেক সময় গাঢ় সবুজ পাতায় তিলের দানার মতো ছোট ছোট বাদামী দাগ দেখা যায়। 

৪/ গাছে রোগবালাইয়ের প্রকোপ বেশি দেখা যায়।

৫/ শিকড়ের বৃদ্ধি কম হয় এবং প্রায়শই তা পচন রোগে আক্রান্ত হয়।

৬/ চিটার হার বেড়ে যায়।

৭/ ধান গাছ হেলে পড়ে ফলন কমে যায়।

৮/ শীষে অনেক সময় অনিয়মিত ভাবে সাদা দাগ দেখা দেয়। 


#পটাশিয়ামের অভাব দূরীকরণ:

১/ ফসল কাটার পর এর অবশিষ্টাংশ মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।

২/ পরিমান মতো পটাশিয়াম সার মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। 

৩/ মাটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে চুয়ানো জনিত অপচয় রোধ ও শিকড় বৃদ্ধিকে তরান্বিত করে পটাশিয়ামের গ্রহণ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এর অভাব অনেকাংশে দূর করা সম্ভব। 


#পটাশ সার প্রয়োগের সময় ও পদ্ধতি:

১/ সাধারণ জমি তৈরির শেষ চাষের সময় পটাশ সার প্রয়োগ করতে হয়। 

২/ পটাশ সার একক ভাবে অথবা নাইট্রোজেন ও ফসফরাস সারের সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে। 

৩/ বেলে মাটিতে পটাশের অতিরিক্ত চুয়ানিজনিত রোধে কিস্তিতে প্রয়োগ করা উচিত। সে ক্ষেত্রে অর্ধেক সার কুশি গজানোর সময় প্রয়োগ করতে হবে।


মো: ফরিদুল ইসলাম 

উপ সহকারী কৃষি অফিসার 

ব্লক: ভোটমারী, কালিগঞ্জ লালমনিরহাট


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


কাকরোলের কন্দ/শিকড়/ মোথা।,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কাকরোলের কন্দ/শিকড়/ মোথা।


যারা আগাম চাষের জন্য  কাকরোল কন্দ নিতে চেয়েছেন। 


🥎 প্যাকেজ ০১:

 কাকরোল কন্দ ১০ টা কন্দ ৩০০ টাকা।

(স্ত্রী ৯টা,পুরুষ ১টা)


🎇প্যাকেজ ০২।

কাকরোল ৬ টা কন্দ ২০০ টাকা।

(স্ত্রী ৫টা,পুরুষ ১টা)


(কন্দ  ছোট বড় মিলানো থাকবে)


ঢাকা সিটি হোম ডেলিভারি চার্জ ৭০ টাকা


সারা দেশে কুরিয়ার বা হোম  ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা


🛑কাকরোল কন্দ লাগানো পদ্ধতি 


পরামর্শ:

কাকরোল কন্দ শুধু শুকনো ঝুরঝুরে মাটিতে ১ ইঞ্চি নিচে বপন করে দিবেন এবং এক বার পানি দিবেন।কোন সার দেয়ার দরকার নাই। 

পানি বেশি দিবেন না। শুধু মাত্র শুকালে পানি দিতে পারেন সপ্তাহে এক বার।


দ্রুত লাগিয়ে দিবেন মাটিতে নইলে শুকিয়ে যাবে। প্রয়োজনে একটা টবে মাটির মধ্যে রেখে দিন পরে সেখান থেকে নিয়ে অন্য জায়গায় লাগাবেন।


আমাদের কাছে সব ধরনের বীজ, সার,  কিটনাশক,  জিও ব্যাগ, টুলস, ভিটামিন, স্প্রে মেশিন পাবেন। একই ডেলিভারি চার্জ এ নিতে পারেন। 


মোবাইল নাম্বার সহ এড্রেস জানান। সারা দেশে দেয়া যাবে।।





ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪

১৭ খন্ড নজরুল সমগ্র (ব্রান্ড নিউ)।*ডেলিভারি চার্জ ফ্রি*,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বই:১৭ খন্ড নজরুল সমগ্র (ব্রান্ড নিউ)।*ডেলিভারি চার্জ ফ্রি*

 সাথে একটি ব্যাগ ফ্রি!(পাটের ব্যাগ)

প্রকাশনী: নজরুল ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ 

মোট পৃষ্ঠা:৪৬৭৯ টি 

প্রধান সম্পাদক: জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম 

কোয়ালিটি: অফসেট পেজ,হার্ডবাইন্ডিং,সুন্দর ঝকঝকে লেখা। (এক কথায় বেস্ট কোয়ালিটি)

বিশেষত্ব: কবিতা,গান,গল্প,উপন্যাস,প্রবন্ধ,নাটক,চিঠি সব আলাদা আলাদা বইয়ে সংযুক্ত


নজরুল ইন্সটিটিউট এর বই পড়ুন, জাতীয় কবিকে জানুন!জাতীয় কবির সাহিত্য সম্পর্কে জানুন!! 

অসামান্য প্রতিভাবান কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিভা বাঙালি মাত্রই অবগত। 

উনার লেখনী বাংলা সাহিত্যে ও বাঙালি জীবনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।প্রেমের কবি,সাম্যের কবি,মানবতার কবি,বিদ্রোহী কবি- তিনি সর্বজনীন!বাঙালি হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে তিনি সকলের হৃদয়ের মণি!অসংখ্য জনপ্রিয় ইসলামী সংগীত ও শ্যামা সংগীতের রচয়িতা।এক বিদ্রোহী কবিতা দিয়েই তৎকালীন ভারতবর্ষের বাঙালিদের মধ্য আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন।

তাঁর কবিতা কাঁপনি ধরিয়ে দিয়েছিল ব্রিটিশ শিবিরে।জেলে গিয়েছেন বেশ কয়েকবার।

জাতীয় কবির রচিত গান,কবিতা, প্রবন্ধ ভারববর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় যেমন অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল,তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়ও অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। এমনকি এখনো আমরা অনুপ্রেরণা পাই।

তাঁর জীবন বড় বিচিত্র। নজরুল একটা আদর্শ, নজরুল বাঙালির অনুভূতি। রবীন্দ্রনাথের মতো তিনিও বাঙালিদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন চিরকালের জন্য।


১৭ খন্ড নজরুল সমগ্রে যা আছে: জাতীয় কবির সমস্ত লেখা আছে পুরো ১৭ খন্ডে।


১:দেশাত্মবোধ,উদ্দীপনা, মানবতা ও যৌবনের কবিতা

২:প্রেম ও প্রকৃতির কবিতা

৩:ইসলামী কবিতা

৪:শিশু-কিশোর বিষয়ক কবিতা

৫:বিবিধ কবিতা

৬:দেশাত্মবোধক ও সংগ্রামী (উদ্দীপনামূলক) গান

৭:প্রেম ও প্রকৃতির গান

৮:ইসলামী গান ও ভক্তিগীতি(শ্যামা,ভজন,কীর্তন) 

৯:পল্লীগান

১০:বিবিধ গান

১১:উপন্যাস

১২ঃছোটগল্প

১৩:প্রবন্ধ 

১৪: নাটক ও নাটিকা

১৫:কাব্যানুবাদ( এর মধ্যে আছে; রুবাইয়াত ই হাফিজ,কাব্য আমপারা,ওমর খৈয়াম এবং অন্যান্য।) 

১৬:অভিভাষণ ও পত্রাবলী

১৭:বিবিধ 

কাজী নজরুল ইসলামের অসাধারণ বইগুলো সংগ্রহ করতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা ফোন করুন 01726616044

মুদ্রিত মুল্যঃ ৫৩০০ টাকা

বিক্রয় মুল্যঃ ৪৭৭০ টাকা (ফিক্সড প্রাইজ)।

ডেলিভারি চার্জ: ফ্রি

সরকারি প্রকাশনার বই, এজন্য মুল্য এত কম। নাহলে এগুলোর মুল্য হতো ১০০০০+ টাকা। দয়াকরে কেউ দামাদামি করবেন না।

স্টকঃ সীমিত

গল্প  অভিমান লেখক  জয়ন্ত কুমার জয়,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া ,,,

 স্বামীর সাথে ঝগড়ার পর ইচ্ছে করেই রান্নায় লবণ, হলুদ বেশি করে দিলাম।যেন খেতে না পারে।বুঝবে বৌয়ের সাথে ঝগড়া করার ফল।


স্বামী রাত এগারোটায় ফিরলো ক্লান্ত শরীরে।গা চিপচিপে ঘাম।ক্লান্ত স্বরে বললো 


" স্বস্তিকা,চোখ বন্ধ করো "


চোখ বন্ধ করতেই চুলে কিছু একটার স্পর্শ অনুভব করলাম।চোখ মেলে দেখি গোলাপ ফুলের মালা।স্বামী বিষাদে বললো


" সারাদিন অফিসে একটুও মন বসেনি।আমার ছোট্ট পাখিটাকে বকা দিয়েছি,ভুল করেছি।নিজের কাছে খুব অপরাধী লাগছিলো।তোমার পছন্দের ফুল নিয়ে এসছি।রাগ কমেছে? "


এতোদিনের চেনা পরিচয়েও আজ যেন নতুন করে স্বামীর প্রেমে পড়ে গেলাম।অশ্রুসিক্ত হয়ে বললাম


" হু রাগ কমেছে।তুমি হাত মুখ ধুয়ে আসো।আমি রান্না করি "


স্বামী ভ্রু কুঁচকে বললো " কেন রান্না করোনি?" 


প্রতিত্তোরে শুধু মাথা নাড়ালাম।কি আশ্চর্য! উনি বিষয়টা বুঝতে পেরে বললেন


" আচ্ছা ঠিক আছে, নতুন করে আর রান্না করতে হবে না।তরকারিতে বাড়তি একটু জল দিলেই তো লবণ কমে যাবে।ব্যাপার না,মেসে থাকতে কত এভাবে খেয়েছি "


রেগে বললাম " তখন তোমার বউ ছিলোনা তাই খেয়েছো।এখন বউ আছে।ফ্রীজে মাংস আছে,পোলাও রান্না করি? "


" আচ্ছা ঠিক আছে।আমি হাত মুখ ধুয়ে পেঁয়াজ কে'টে দিচ্ছি।তুমি কা"টতে যেয়ো না,হাত কে'টে ফেলবে "


লোকটার এই এক সমস্যা।আমার রাগ কখনোই দীর্ঘস্থায়ী হতে দেয় না।এতোটা কেন?একটু কম ভালোবাসলেও তো কোনো ক্ষতি ছিলো না।


গল্প  অভিমান

লেখক  জয়ন্ত_কুমার_জয়



এমন রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এই পেজ ব্যতিত অন্য সব পেজ ফেক।এটা লেখকের নিজস্ব পেজ।


চীনাবাদাম কিভাবে আবাদ করবেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 চীনাবাদাম_কিভাবে_আবাদ_করবেন:


#উপযুক্ত_মাটিঃ

বেলে দোআঁশ, দোআঁশ এবং চরাঞ্চলের বেলে মাটি চীনাবাদাম চাষের জন্য উপযুক্ত। চীনাবাদামের পেগ যাতে সহজেই মাটি ভেদ করে নিচে যেতে পারে সেজন্য মাটি নরম হতে হয়।


#চীনাবাদামের_জাতঃ

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট কতৃক চীনাবাদামের জাত উদ্ভাবিত জাত সমূহ হল মাইজচর/বাসন্তী/ত্রিদানা/ঝিঙ্গা/বারি চীনাবাদাম-৫/ বারি চীনাবাদাম-৬/বারি চীনাবাদাম-৭/ বারি চীনাবাদাম-৮/ বারি চীনাবাদাম-৯/ বারি চীনাবাদাম-১০/


বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইনষ্টিটিউট (বিনা) কর্তৃক

বিনা চীনাবাদাম-১/ বিনা চীনাবাদাম-২/বিনা চীনাবাদাম-৩/ বিনা চীনাবাদাম-৪ 

লবণাক্ত এলাকার (বাগেরহাট, খুলনা, নোয়াখালী) জন্য বিনা চীনাবাদাম-৫/বিনা চীনাবাদাম-৬/ বিনা চীনাবাদাম-৭/বিনা চীনাবাদাম-৮/বিনা চীনাবাদাম - ৯


#জীবনকালঃ

রবি মৌসুমে চীনাবাদামের জীবনকাল ১৪০-১৫৫ দিন ও খরিফ মৌসুমে জীবনকাল ১০০-১২০ দিন এবং খরিফ মৌসুমের তুলনায় রবি মৌসুমে ফলন বেশী। 


#জমি_তৈরিঃ

জমির মাটি ৩-৪ বার চাষ ও মই দিয়ে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। জমির চারপাশে নালার ব্যবস্থা করলে পরবর্তীকালে সেচ দেওয়া এবং পানি নিকাশ সুবিধাজনক হয়।


#বীজ_বপনের_সময়ঃ 

চীনাবাদাম রবি ও খরিফ উভয় মৌসুমে আবাদ করা যায়। রবি মৌসুমে কার্তিক-অগ্রহায়ন 

খরিফ ১ মৌসুমে ফাল্গুন-চৈত্র ও 

খরিফ ২ মৌসুমে শ্রাবন-ভাদ্র মাসে বপন করতে হয়। তবে দেবীগঞ্জ, লক্ষীপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম অঞ্চলে এ ফসল মাঘ মাসে বপন করা হয় এবং জ্যৈষ্ঠ - আষাঢ় মাসে কর্তন করে থাকে।


#সারের_পরিমাণঃ

চীনাবাদাম ফসল নিজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্যোপাদান নাইট্রোজেন বাতাস থেকে সংগ্রহ করতে পারে। তাই ইউরিয়া সারের খুব একটা প্রয়োজন হয়না।


বিঘা প্রতি ৩৩ শতকে

ইউরিয়া ৮ কেজি

টিএসপি  ২০ কেজি

এমপি ১৫ কেজি

জিপসাম ৩০ কেজি

জিংক ০.৫০ কেজি

বরিক এসিড ১ কেজি


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ

অর্ধেক ইউরিয়া ও অন্যান্য সারের সবটুকু শেষ চাষের আগে জমিতে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। বাকী অর্ধেক ইউরিয়া সার চারা গজানোর ৪০-৪৫ দিন পর গাছে ফুল আসার সময় উপরি প্রয়োগ করতে হবে।


নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাসিয়াম ছাড়াও ক্যালসিয়াম চীনাবাদামের শেষ বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত দরকার। পড সরাসরি জমির উপরের স্তর হতে ক্যালসিয়াম শোষণ করে থাকে। এজন্য গাছের দৈহিক বৃদ্ধি ও পড গঠনের জন্য মাটিতে যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকা দরকার। বোরণ, চীনাবাদাম চাষে প্রয়োজনীয় খাদ্যোপাদানের অভাবে ফুল ও ফলের উৎপাদন হ্রাস পায়। শিকড় বৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে, শিকড়ের অগ্রভাগ মোটা হয়ে যায়। বীজ ভালভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে না।


#বপন_পদ্ধতিঃ

বীজ বপনের আগে খোসা হতে বীজ আলাদা করে নিতে হবে। বীজ সারিতে বুনতে হয়। সারি থেকে সারির দূরত্ব ৩০ সে.মি. এবং গাছ হতে গাছের দূরত্ব ১৫ সে.মি.। বীজ ২.৫ থেকে ৩.০ সে.মি. মাটির গভীরে বপন করতে হয়। প্রতি গর্তে একটি করে পুষ্ট বীজ বপন করতে হয়। প্রতি কেজি বীজে ২.৫-৩.০ গ্রাম হিসাবে প্রোভেক্স (ছত্রাকনাশক) মিশিয়ে বীজ শোধন করে নেওয়া ভাল।


#বীজের_পরিমানঃ

শতকে ৫০ গ্রাম 

বিঘায় ১৬ কেজি

হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।


#আগাছা_দমনঃ

চীনাবাদামের ফলন ভাল পাওয়ার জন্য প্রাথমিক পর্যায় গাছ বৃদ্ধির সময় জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। চারা গজানোর পর প্রয়োজনবোধে দুইবার (প্রথম বার ১৪-২০ দিন পর এবং দ্বিতীয় বার ৩৫-৪৫ দিন পর) জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। ফুল আসার পর গাছে বাদাম ধরার সময় গোড়ায় হালকাভাবে মাটি তুলে দিতে হবে। 


#সেচঃ

চরাঞ্চলের জমিতে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না তবে উঁচু জমিতে যেখানে মাটির রস তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় সেক্ষেত্রে প্রয়োজনবোধে এক থেকে দুটি সেচ দেওয়া প্রয়োজন। খরিপ- ১ মৌসুমে  (চৈত্র-বৈশাখ) ফসলের অবস্থা বুঝে একটি সেচ দেওয়া যেতে পারে। খরিপ- ২ মৌসুমে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। সুষ্ঠ ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমের জন্য বীজ বপনের পূর্বে জমিতে যথেষ্ট রস থাকা বাঞ্ছনীয়। জমিতে রস না থাকলে বপনের পূর্বে অথবা পরে হালকা সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। ফুল আসার পূর্বে এবং ফল ধরার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন জমিতে রস থাকে। লবনাক্ত পানি কোনক্রমে জমিতে দেয়া যাবে না। কারণ এ পানি ফল ও দানার আকার ছোট করে।


#উপরি ইউরিয়া সার প্রয়োগঃ

বাকী অর্ধেক ইউরিয়া সার চারা গজানোর ৪০-৪৫ দিন পর গাছে ফুল আসার সময় প্রতি হেক্টর জমিতে উপরি প্রয়োগ করতে হবে।


#ফসল_সংগ্রহঃ

চীনাবাদাম গাছের শতকরা ৭৫-৮০ ভাগ বাদাম যখন পরিপক্ব হয় তখন উঠানোর সঠিক সময়। এ সময় গাছের নিচের পাতাগুলো হলুদ রং ধারণ করে এবং ঝরে যায়।


জাত ও মৌসুমভেদে চীনাবাদাম ১২০-১৫০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা হয়।


#ফলনঃ

এলাকা ও জাত ভেদে রবি মৌসুমে চীনাবাদামের গড় ফলন ২.২-২.৬ এবং খরিফ মৌসুমে ১.৬-২ মে.টন/হেক্টর।




মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ভোটমারী, কালিগঞ্জ লালমনিরহাট

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

নামজারি আবেদনে সাধারণত যে সকল ভুল পরিলক্ষিত হয়,,,,,, ভূমি সেবা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 নামজারি আবেদনে সাধারণত যে সকল ভুল পরিলক্ষিত হয় এবং আবেদনটি মঞ্জুর করা সম্ভব হয় না, তা নিম্নরূপ:

ক) নিম্নোক্ত প্রয়োজনীয় তথ্য বা কাগজপত্র না থাকা, যেমন-

নির্ধারিত ফরমে স্বাক্ষরিত মূল আবেদন পত্র (ই-নামজারির জন্য অনলাইনে আবেদন)

আবেদনকারীর ১(এক) কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (একাধিক ব্যক্তি হলে প্রত্যেকের ছবি)

প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিধির ১(এক) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

আবেদনকারীর পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি (জাতীয় পরিচয়পত্র/ভোটারআইডি/জন্ম নিবন্ধন সনদ /পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা অন্যান্য

সংশ্লিষ্ট খতিয়ানের ফটোকপি /সার্টিফাইড কপি।

বকেয়া ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা।

সর্বশেষ জরিপের পর থেকে বায়া দলিলের সার্টিফাইড কপি বা ফটোকপি। (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

উত্তরাধিকারসূত্রে মালিকানা লাভ করলে অনাধিক তিন মাসের মধ্যে ইস্যুকৃত ওয়ারিশ সনদ পত্র।

আদালতের রায় ডিক্রির মাধমে মালিকানার ক্ষেত্রে রায় ডিক্রির সার্টিফাইড কপি বা ফটোকপি।

খ) ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত জমির আবেদনে ভুল –

সংযুক্ত দলিলের নামের সহিত আবেদনকারীর নামের মিল না থাকা ।

আবেদনের সহিত সংযুত্ত দলিলে দাতার নামের সহিত রেকর্ডীয় মালিকের মিল না পাওয়া ।

আবেদনে সংযুক্ত দলিলে দলিল গ্রহিতা এবং নামজারী প্রস্তাবে গ্রহীতার ভিন্নতা থাকা ।

গ) ওয়ারিশ সংক্রান্ত আবেদনে ভুল –

আবেদনে ওয়ারিশ সনদপত্র সংযুক্ত না থাকা ।

জাল ওয়ারিশ সনদ জমা দেয়া ও অংশীদের তথ্য গোপন করা ।

ওয়ারিশ দের মাঝে জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ এবং আপত্তি থাকা ।

যৌথ মালিকানাধীন অথবা ওয়ারিশভুক্ত জমি হস্তান্তরের সময় দলিলদাতাদের বাটোয়ারা দলিল না থাকায় এবং দলিল দাতা প্রাপ্যতার চেয়ে বেশী জমি হস্তান্তর করা ।

ঘ) অন্যান্য যেমন-

আবেদনে দাতার খতিয়ানে জমি না থাকায়, অর্থাৎ দাতা খতিয়ানে থাকা জমির পরিমানের থেকে বেশি জমি বিক্রয় / হস্তান্তর করে থাকলে ।

আবেদিত জমি বিষয়ে মামলা চলমান থাকায় ।

দলিলে দাগ ভুল, অর্থাৎ ভুল দাগ নম্বর দিয়ে দলিল করা ।

আবেদনকারী মৃত হলে ।

আবেদনকৃত জমির আবেদনকারীর তথ্যে গরমিল থাকা ।

আবেদনকৃত জমির শ্রেণী দলিলে ভিন্নতা থাকা ।

আবেদিত জমিতে সরকারি স্বার্থ জড়িত থাকা ।

হাল রেকর্ড মোতাবেক আবেদন না করায় ।

ভায়া দলিল না থাকা, অর্থাৎ সর্বশেষ জরিপ / রেকর্ডের পরবর্তী হস্তান্তর দলিল না প্রদান করা ।

বাদির ফোন নম্বর সঠিক প্রদান না করা ।

শুনানির জন্য দাতার সকলকে বিবাদি না করা ।

ভি পি মিস কেসের আদেশ এর কপি না থাকায়, অর্থাৎ আবেদিত জমি ভি পি কেস হতে মুক্ত বলে দাবি করলেও এর স্বপক্ষে রায়ের কপি সংযুক্ত না করা ।

এলএ কেসের একোয়ারভূক্ত ভূমি, যাহা পরবর্তীতে গেজেটের মাধ্যমে অবমুক্ত হয়, নামজারি আবেদনে জেলা প্রশাসনের এল এ শাখা অনাপত্তি পত্র সংযুক্ত না থাকা ।

আবেদনে রাজউকের অনুমতিপত্র সংযুক্ত না থাকা ।

আবেদনে সংযুক্ত খতিয়ান অষ্পষ্ট ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা ।


সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...