এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

যষ্টিমধু । (Licorice)

 যষ্টিমধু । (Licorice)


আজ আলোচনা করবো যষ্টিমধু নিয়ে। কারণ এই যষ্টিমধু আমাদের কুলিনারিতে ব্যবহৃত হয়। যষ্টিমধু, যা লিকোরিস নামেও পরিচিত, এটি হচ্ছে গ্লাইসাইররিজা গ্লাবরা গাছের শিকড়। বাংলায় গাছটিকে আমরা যষ্টিমধু গাছ বলে থাকি। যষ্টিমধুর শিকড় থেকে মিষ্টি স্বাদ পাওয়া যায়। এটি লিগিউম জাতীয় বিরুৎ যা মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ ইউরোপ এবং এশিয়ার বিভিন্ন অংশে পাওয়া যায়। মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের অনেক দেশে চকোলেট এবং মিষ্টিজাতীয় খাবার প্রস্তুতিতে যষ্টিমধু ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে যষ্টিমধু ঔষধি উদ্ভিদ নামে পরিচিত। এটি উদ্ভিদগতভাবে গোমৌরি, স্টার অ্যানিস বা মৌরির সাথে সম্পর্কিত নয়, যা অনুরূপ স্বাদযুক্ত মশলার উৎস। অনেক ক্ষেত্রে ভারতীয় গোপন রান্না মসলা মিশ্রণ (Secret Spice) হিসেবে এর ব্যবহার আছে।

 

যষ্টিমধু সংস্কৃত শব্দ 'যষ্টি' থেকে এসেছে, যার অর্থ কাঠ এবং 'মধু', যার অর্থ মধু। মালয়ালম নাম - ইয়াতীমমধুরাম, হিন্দি- মূলেঠি, ইংরেজিতে - Licorice বলে। যষ্টিমধুর ইতিহাস বেশ প্রাচী, ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে যষ্টিমধুর ব্যবহার সুপ্রাচীন কাল থেকে হয়ে আসছে। আমাদের আয়ুর্বেদিক গ্রন্থগুলোতে এর ঔষধি গুণাবলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। সপ্তম শতাব্দীর মাধবচিকিৎসার জ্বরচিকিৎসা অংশে জ্বর (jvara) নিরাময়ে এর ব্যবহার বর্ণিত আছে। দশম শতাব্দীতে পণ্ডিত বররুচি রচিত যোগশতক, যেখানে সহজ ভাষায় এবং অল্প সংখ্যক ভেষজ (যেমন, যষ্টিমধু) ব্যবহার করে সহজে প্রস্তুত করা যায় এমন ওষুধের ফর্মুলা বর্ণনা করেছেন। তাছাড়া এই ঔষধি উদ্ভিদ যা আমাদের ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যা আমাদের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বহুযুগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। 


এটি একটি ভেষজ বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ যা উচ্চতায় ১ মিটার (৩৯ ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এর পাতাগুলি প্রায় ৭–১৫ সেমি (৩–৬ ইঞ্চি) দীর্ঘ। ফুলগুলি ০.৮–১.২ সেমি (১⁄৩–১⁄২ ইঞ্চি) লম্বা, বেগুনি থেকে ফ্যাকাশে নীল বর্ণের হয়। ফলটি হচ্ছে একটি বিভাজক পড, ২–৩ সেমি (৩⁄৪–১  +১⁄৮ ইঞ্চি) দীর্ঘ, বেশ কয়েকটি বীজ সমন্বিত । শিকড় স্টলোনিফেরাস হয়। 


যষ্টিমধুর মূলের সুগন্ধটি আছে একটি জটিল যৌগ থেকে যার উদ্বায়ী অংশের ৩% থাকে অ্যানথোল। যষ্টিমধুর বেশিরভাগ মিষ্টতা গ্লাইসারাইজিন থেকে আসে। যার মিষ্টি স্বাদ চিনির ৩০-৫০ গুণ বেশি। তবে এর মিষ্টি স্বাদ চিনি থেকে খুব আলাদা, তাৎক্ষণিক এর স্বাদ কম এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়। যষ্টিমধু মূলে পাওয়া আইসোফ্লাভিন গ্লাব্রেন এবং আইসোফ্রাভিন গ্লাব্রিডিন হচ্ছে ফাইটোএস্ট্রোজেন। যষ্টিমধু সূর্যের আলো পায় এমন শুকনো উপত্যকায় ভালো জন্মে। রোপণের দুই থেকে তিন বছর পরে শরৎকালে ফসল কাটার উপযুক্ত সময়। যষ্টিমধু উৎপাদনকারী দেশগুলির মধ্যে রয়েছে ভারত, ইরান, ইরাক, আফগানিস্তান, চীন, পাকিস্তান, আজারবাইজান, উজবেকিস্তান, ইতালি, তুর্কমেনিস্তান এবং তুরস্ক। 


আয়ুর্বেদে যষ্টিমধু একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হিসেবে বিবেচিত। এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, যেমন - সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেটের সমস্যা, ত্বক ও চুলের সমস্যা ইত্যাদি। যষ্টিমধুর প্রদাহ-বিরোধী, অ্যান্টাসিড এবং ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা বিভিন্ন রোগের উপশমে সাহায্য করে। যষ্টিমধু ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন - অ্যাকজিমা, সোরিয়াসিস, প্রদাহ, সানবার্ন ইত্যাদি উপশম করতে সাহায্য করে। তবে অধিক পরিমাণে যষ্টিমধু একদিনে খেলে গ্লাইসাররিজিনিক অ্যাসিড রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় এবং মাংসপেশী দুর্বল করে দেয় ও হাইপোক্যালেমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 


আধুনিক বিজ্ঞানও যষ্টিমধুর নানা ঔষধি গুণাবলি প্রমাণ করেছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, এটি নানা রোগের চিকিৎসায় সহায়ক। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ ইউরোপ এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এই যষ্টিমধু ঔষধি এবং খাদ্যদ্রব্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকান সিগারেট, আর্দ্র নস্যি, চাবানোর তামাক এবং পাইপ তামাক এর স্বাদ বাড়াতে এবং আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য বেশিরভাগ যষ্টিমধু তামাকের স্বাদের উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হয়।  লিকারিস বা যষ্টিমধু তামাকজাত পণ্যগুলিকে প্রাকৃতিক মিষ্টি স্বাদ এর জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে ২০০৯ সালে, মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন সিগারেট থেকে মেনথল ব্যতীত অন্য কোনো স্বাদ নিষিদ্ধ করে।


খাবার ও পানীয়তে যষ্টিমধু মিষ্টি স্বাদ এবং সুগন্ধের জন্য চকোলেট, মিষ্টি এবং অন্যান্য খাবারে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের ক্যান্ডি বা মিষ্টিতে লিকুইরিস ব্যবহার করে ব্যতিক্রম স্বাদ প্রদান করা হয়। বেশিরভাগ ক্যান্ডিতে অ্যানিসিড তেল দ্বারা স্বাদ জোরদার করা হয় তাই যষ্টিমধুর উপাদান কম থাকে। লিকুইরিস কনফেকশনগুলি প্রাথমিকভাবে ইউরোপের গ্রাহকরা কিনে থাকে, তবে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মতো অন্যান্য দেশেও এটি জনপ্রিয়। ভারতে এর মূল্য ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা প্রতি কেজি আনুমানিক। 

👇

By Chef Moonu

👇

#chefmoonuskitchen  #moonuandco  #travellermoonu  #thefoodietraveller  #kolkatablogger  #kolkatafood  #chefmoonu  #kolkata  #foodlovers  #foodblogger  #CulinaryJourney #bengalifood #foodculture #WestBengal @top fans

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশবিদ ড. এলিস সিলভার তার একটি বইয়ে দাবি করেছিলেন, মানুষ আদতে পৃথিবীর প্রাণী নয় – বরং আমাদেরকে বহির্জাগতিক কেউ অনেক হাজার বছর আগে এই গ্রহে এনে ফেলেছে

 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশবিদ ড. এলিস সিলভার তার একটি বইয়ে দাবি করেছিলেন, মানুষ আদতে পৃথিবীর প্রাণী নয় – বরং আমাদেরকে বহির্জাগতিক কেউ অনেক হাজার বছর আগে এই গ্রহে এনে ফেলেছে। তার দাবি অনুযায়ী, মানুষের দেহে এমন কিছু শারীরিক বৈশিষ্ট্য আছে যা পৃথিবীতে জন্ম নেওয়া অন্য প্রাণীদের সঙ্গে মেলে না। উদাহরণস্বরূপ, মানুষের মেরুদণ্ডে অনেক সময় ব্যথা হয়, যা তার মতে পৃথিবীর তুলনায় কম মাধ্যাকর্ষণবিশিষ্ট কোনো গ্রহে আমাদের উৎপত্তির ইঙ্গিত দেয়। ড. সিলভার বলেন, মানুষেরা খুব সহজেই সূর্যের তাপে পুড়ে যায় – যা প্রমাণ করে আমরা সূর্যের এমন তীব্র আলোর জন্য তৈরি নই। অন্যদিকে, পৃথিবীর অনেক প্রাণী যেমন গিরগিটি প্রতিদিন সূর্যের নিচে থাকতে পারে, অথচ মানুষ যদি কয়েকদিন সূর্যের তাপ সহ্য করে, তাতেও সমস্যায় পড়ে। তিনি আরও বলেন, মানুষের শিশুদের মাথা অনেক বড় হয়, যার কারণে প্রসবকালীন সময়ে মায়েদের ঝুঁকি থাকে – যা পৃথিবীর অন্য কোনো প্রাণীর মধ্যে দেখা যায় না। আরও একটি অদ্ভুত বিষয় তিনি উল্লেখ করেছেন, তা হলো – আমাদের দেহঘড়ি ২৪ ঘণ্টা নয়, বরং ২৫ ঘণ্টার মতো দিনের জন্য অভ্যস্ত। ঘুম-বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়টির প্রমাণও পেয়েছেন বলে তিনি দাবি করেন। ড. সিলভারের মতে, মানুষের দেহ সবসময় কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত থাকে। তিনি বলেন, সম্ভবত মানুষের দেহ পৃথিবীর পরিবেশের সঙ্গে পুরোপুরি খাপ খায়নি – কারণ আমরা এখানকার জন্য পুরোপুরি উপযোগী নই। তিনি ধারণা দেন যে, আদিম মানব হোমো ইরেক্টাসদের কোনো ভিনগ্রহের প্রাণীর সঙ্গে ক্রসব্রীড করা হয়েছিল। হতে পারে সেটি ছিল আলফা সেন্টোরি নামক নিকটবর্তী কোনো তারা-ব্যবস্থার প্রাণী – যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৪.৩৭ আলোকবর্ষ দূরে। এমনকি তিনি আরও একধাপ এগিয়ে বলেন – হয়তো পৃথিবী একটি ‘কারাগার গ্রহ’, যেখানে আমাদের রাখা হয়েছে শাস্তিস্বরূপ। কারণ, আমরা একটি সহিংস প্রজাতি এবং আমাদেরকে এখানে রাখা হয়েছে যতক্ষণ না আমরা শিষ্ট হয়ে উঠি।


জীবনের উৎপত্তি অন্যত্র হয়েছিল – এমন ধারণা শুধু এলিস সিলভারই দেননি। ১৯৯৮ সালে টেক্সাস ও মরক্কোতে পড়া দুইটি উল্কাপিণ্ড পরীক্ষা করে দেখা যায়, সেগুলোর বয়স প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর এবং এর মধ্যে পানির অস্তিত্ব ও জৈব যৌগ পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয়, এই উল্কাপিণ্ড দুটি বৃহস্পতি ও মঙ্গল গ্রহের মাঝামাঝি এক অ্যাস্টারয়েড বেল্ট থেকে এসেছিল।এইসব তথ্য ও যুক্তি সামনে এনে ড. এলিস সিলভার মনে করেন, মানুষ হয়তো সত্যিই পৃথিবীর প্রাণী নয়  বরং আমরা এখানে এসেছি অন্য কোনো জগত থেকে।


#collected

ছোট বেলায় টনসিলাইটিস হয়েছে এমন মানুষের সংখ্যা কিন্তু খুব একটা কম না। 

 ছোট বেলায় টনসিলাইটিস হয়েছে এমন মানুষের সংখ্যা কিন্তু খুব একটা কম না। 

টনসিলাইটিস অনেক গুলো কারনে হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম কারন হচ্ছে

টনসিল গ্লান্ডে একটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামক ,

ব্যাক্টেরিয়ার নাম হলো বিটা হিমোলাইটিক স্ট্রেপটকক্কাস,

খুব খারাপ একটি ব্যাকটেরিয়া ,

প্রথমে  টনসিল গ্লান্ডে আক্রমন করে পরে সুযোগ পেয়ে ফ্যারিংস এবং কানের দিকে ছড়িয়ে পড়ে Otitis media, ডেভেলপ করেই ক্ষান্ত হয় না।

সুযোগ পেয়ে ছড়িয়ে পড়ে আমাদের হাড়ের জয়েন্টের দিকে ,

জয়েন্টে প্রদাহ তৈরী করে যাকে আমরা রিউমেটিক আথ্রাইটিস নামে চিনি।

এর পাশাপাশি স্ট্রেপটকক্কাস, চেষ্টা করে হার্টে আক্রমন করার ,

এবং সুযোগ পেয়ে হার্টে আক্রমন করে বসে।

যাকে রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজ বলা হয়,

কন্ডিশন এত জটিল করে তুলে যে।

হার্টের ভাল্ব গুলোকে ডেমেজ করার জন্য উঠে পড়ে লাগে।

প্রথম হার্টের ভাল্বুলার ডিজিজ এবং এক পর্যায় ভাল্ব নষ্ট হয়ে যায়।

হার্টের ভাল্বুলার ডিজিজ হলে প্রথম

রিগার্জিয়েশন ডেভেলপ করে হলে ভাল্ব ঠিক মত ক্লোজ হতে পারে না।

রক্ত লিকেজ করে রিফ্লাক্স হয়ে পিছনে চলে যায়।


একটি কথা মনে রাখবেন যত বাতের রোগি পাবেন তাদের ৮০% এর হিস্ট্রিতে গলা ব্যথা বা টনসিলাইটিস এর লক্ষন পাবেন।

এলোপ্যাথিরা এই কন্ডিশনে ASO টাইটার নামক একটি পরীক্ষা করেন যদি ,

টাইটার বেশি থাকে অর্থাৎ স্ট্রেপটকক্কাস পজেটিভ থাকলে সেক্ষেত্রে পেনিসিলিন এন্টিবায়োটিক দ্বীর্ঘ দিনের জন্য ব্যবহার করেন।

ক্ষেত্র বিশেষ টনসিল অপারেশন করে কিছুটা রোগ প্যালিয়েশন দেওয়ার চেষ্টা করেন। 

কিন্তু খুব একটা কাজ হয় না,

রিউমেটিক এবং ভাল্বুলার হার্ট ডিজিজ যেনো নিয়তীর লিখা 🥲🥲🥲🥲

লক্ষন ভিত্তিক হোমিওপ্যাথি মেডিসিন এর পাশাপাশি স্ট্রেপটকক্কাস ২০০ ব্যবহারে আমি রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজে ভালো ফলাফল পেয়েছি অসং্খ্য কেসে।


আমার আরেকটি পছন্দের মেডিসিন হলো এব্রোটেনাম

ধন্যবাদ 

🥰🥰🥰🥰

আপনি জানেন কি? বর্তমানে যারা কন্টেন্ট করিয়েটর আছেন, তাদের এখন ভালই ইনকাম হচ্ছে। মানে যারা রিলস, শর্টস ভিডিও বা অন্যান্য কন্টেন্টের মাধ্যমে ফেসবুক বা ইউটিউব থেকে আয় করছেন তাদের ইনকাম এখন ভাল। 

 আপনি জানেন কি?


বর্তমানে যারা কন্টেন্ট করিয়েটর আছেন, তাদের এখন ভালই ইনকাম হচ্ছে। মানে যারা রিলস, শর্টস ভিডিও বা অন্যান্য কন্টেন্টের মাধ্যমে ফেসবুক বা ইউটিউব থেকে আয় করছেন তাদের ইনকাম এখন ভাল। অবশ্য কয়েক দিন পর এই ইনকাম অনেকটাই কমে যাবে। কথা হচ্ছে এখন ইনকাম বেশি, আবার কিছু দিন পরে ইনকাম কমে যাবে কারণটা কি? 


কারণ হচ্ছে এখন ইন্ডীয়ান IPL ক্রিকেট লীগ চলছে। জমজমাট এই T20 ক্রিকেট লীগ হচ্ছে অনলাইন জুয়া খেলার অন্যতম মাধ্যম। ফলে বেটিং সাইটগুলো গনহারে প্রচুর এড দিচ্ছে। এই জুয়ার এড দেখানোর কারণে, এসব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ইনকাম এখন বেশি হচ্ছে। IPL শেষ হয়ে গেলে জুয়ার এড কমে আসবে, তখন স্বাভাবিক ভাবেই ইনকাম কমে আসবে। আমার কথা বিশ্বাস না হলে, যারা সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে যারা অভিজ্ঞ তাদের সাথে আলাপ করে দেখতে পারেন। 


বাংলাদেশে অনলাইন বেটিং এখন ভয়াবহ আকারে বিস্তার করেছে। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে অশিক্ষিত বা অল্পশিক্ষিত মানুষদের হাতে স্মার্টফোন পৌঁছে যাওয়াত, এটা এখন মহামারি কারে বিস্তার লাভ করেছে। এদের কাছে হালাল হারাম মুখ্য বিষয় না, টাকা ইনকাম হলেই হল। এই জুয়ার ফাঁদে পড়ে কত পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে, কত মায়ের বুক খালি হয়েছে, কত বোনের সংসার ধ্বংস হয়েছে সেটা বলে শেষ করা যাবে না। কিছু মানুষ অবশ্য এই অনলাইন বেটিং এর এজেন্ট হিসাবে ব্যবসা করে, রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। আমি গ্রামে থাকি, তাই এই ব্যাপারগুলো খুব ভাল করে জানি। যারা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন তারা না চাইলেও পরোক্ষভাবে বেটিং এর প্রমোশন করেছেন। আর অনেক বড় বড় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরেরাত, সরাসরি বেটিং সাইটের নাম দিয়ে সরাসরি প্রমোশন করেন।     


আমার পোষ্টের মুল বক্তব্য হচ্ছে, আলেম ওলামাগন অনেক আগেই ফতোয়া দিয়েছেন যে ইউটিউব ফেসবুক থেকে এডস দিয়ে ইনকাম মূলত হারাম। কারন আপনি চাইলেও হারাম এড বন্ধ করতে পারছেন না। কাজেই যারা ভিডিও কন্টেন্ট বানিয়ে শুধুমাত্র এডস থেকে ইনকামের আশা করছেন, তারা এই ব্যাপারে দয়া করে সতর্ক হন। আমি কন্টেন্ট বানানোর বিরোধী না। কারণ ভাল ভাল কন্টেন্ট আমাদের সবারই দরকার। সুস্থ ধারার ভাল ভাল কন্টেন্ট বানিয়ে, হালাল ভাবেই বিভিন্ন ভাবে ইনকাম করা সম্ভব। আপনারা সেদিকে ফোকাস করতে পারেন।


ধন্যবাদ!

পালসিটিলা✴---🔷-Pulsatilla🌷

 🌱পালসিটিলা✴---🔷-Pulsatilla🌷

-----🌳 ১১নং কবিতা--🪺---

🍂জটিল এবং কঠিন লক্ষনগুলো সহজে মনে রাখার অন্যতম একটি কৌশল হচ্ছে ছন্দে ছন্দে বা কবিতাগুচ্ছের মাধ্যমে। সে রকমই একটি প্রচেষ্টা এই লেখাটি📍


শান্তশিষ্ট,নম্র,ভদ্র,কোমলমতি মন

কতশত খেয়ালী সে আবেগপ্রবন।

রোগের কথা বলতে গেলেও,কান্না সারাক্ষণ 

অত্যান্ত ক্রন্দনশীল,অভিমানী মন।


বামপাশে শুইতে তাহার,করে বেশ ভয়

যত কস্ট বাড়ে তাহার এমন সময়

গরম কাতর রোগী তবে স্নানে কাদে মন

সব রোগ তার ধীরে ধীরে বাড়ে সারাক্ষণ। 


ক্রন্দনশীল, অভিমানী,শীতল, ঠান্ডা হয়

মুক্ত হাওয়ায় ঘুড়তে চায়,সময় সময় 

যত ব্যথা,তত শীত এই যদি কয়

পালসিটিলা সারাবে রোগ,যে কোন সময়।


একপাশে শুষ্ক,অন্যপাশে ঘাম

লক্ষনটি গুরুত্বপূর্ণ, মরে রাখলেই কাম

এই খারাপ, এই ভাল বহুরুপী মন

লোভী এবং হিংসুটে হয়,আরেকটি লক্ষন।


মাথা ব্যথার অনুভূতি, পেরেক মারার মত

আনমনে বর্ননা দেয়,রোগী অবিরত

শ্রবন শক্তি ক্ষীণ বটে কানে শুনে কম

গাড়ির শব্দ কান এড়াতে পাড়েনা একদম।


যে কোন বয়সে যদি, মাসিক বন্ধ হয়

পালসিটিলা প্রয়োগ করবেন,এমন সময়

গর্ভে শিশুর পজিশন উল্টা যদি হয়,

ঠিক করার অলৌকিক  ক্ষমতা  পালসিটিলাতেই রয়।


পালসিটিলা সারাতে পারে,হলে চিকেনপক্স

আরো একটি ঔষধ আছে নামটি রাসটক্স 

গর্ভধারনে রোগীর পেটে,ব্যথা যদি বাড়ে

পালসিটিলা এক ডোজ দিয়ে দিবেন তারে।


ফুসফুসের অসুখে রোগী হতাশ হয়

নিরাশায় কান্না করে সময় সময়

তৈলাক্ত খাদ্য কিংবা  গোস্ত খেয়ে গ্যাস

এক ডোজ পালসিটিলা সব সমস্যা শেষ।


🎍 উৎসাহ পেলে আরো লিখব 👻 🪡


🍃 Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.😎,DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

🍎চেম্বার:জার্মান হোমিও কেয়ার

১টা ডিম দিয়ে কিভাবে সহজে কেক তৈরি করবে

 🟢{১টা ডিম দিয়ে কিভাবে সহজে কেক তৈরি করবে}

আমি আজকে নতুন কি একবার আলহামদুলিল্লাহ প্রথমবারের সফল ✅


পারফেক্ট “সবর সুইট কেক” (মাটির চুলা ভার্সন)


উপকরণ (১ ডিমে)


---


প্রস্তুতি


1. ডিম + চিনি

ব্লেন্ডারে বা হাতে ৫–৭ মিনিট ফেটাও, যতক্ষণ না হালকা ফেনা হয়ে যায়।


2. তেল + পানি মেশাও

বিট করা ডিমে তেল ও গরম পানি (বা দুধ) মিশিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নাও।


3. ময়দা ছাঁকো

ময়দা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা একসাথে ছেঁকে ধীরে ধীরে মিশাও।


4. ভ্যানিলা এসেন্স দাও

একদম শেষে ভ্যানিলা এসেন্স মিশিয়ে নরম ব্যাটার তৈরি করো।


---


রান্নার পদ্ধতি (মাটির চুলা বা কড়াই)


1. কড়াইতে বালি বা লবণ দিয়ে ১০ মিনিট আগে গরম করো।


2. কেক পাত্রে হালকা তেল মাখিয়ে ময়দা ছিটিয়ে ব্যাটার ঢালো।


3. পাত্রের মুখ ঢেকে দাও + কড়াইয়ের ঢাকনাও ভালো করে দাও।


4. মাঝারি আঁচে ৩০–৪০ মিনিট রান্না করো।


5. কাঠি ঢুকিয়ে দেখে নাও—শুকনো বের হলে কেক রেডি!


---


টিপস


পাত্রের নিচে একটা পাতলা স্টিল স্ট্যান্ড রাখলে কেক পোড়ে না।


চুলার আঁচ বেশি হলে নিচে পুড়ে যেতে পারে—সতর্ক থেকো।


---

ডেন্নি, ৯০হাজার১৩ বৎসরের কিশোর

 ॥ডেন্নি, ৯০হাজার১৩ বৎসরের কিশোরি॥


11-04-2025©তুষারমুখার্জি


ডেন্নির বাসস্থান সাইবেরিয়ার আলতাই পর্বতের ডেনিসোভা গুহা। ৯০ হাজার বৎসর আগে ডেন্নি বাবা মা তার কি নাম রেখেছিল আমাদের সেটা জানার কোন উপায় নেই। এই ডেন্নি নাম রেখেছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা অবশ্য তার আগে একটা কোড নাম রেখেছিলেন ডেনিসোভা-১১


সাইবেরিয়ার ডেনিসোভা গুহার ভেতরে সারা বছরই  শুন্য ডিগ্রীর তীব্র ঠান্ডা। ২৭০ বর্গ মিটারের এই গুহার ভেতরে নানা প্রাণী বাস করত বরাবর। তারমধ্যে যেমন আছে গুহাবাসী নেকড়ে, গুহাবাসী সিংহ, তেমনি নানা গবাদিপশু। তার সাথে থাকত মানবগণ।

  

মানবগণ বলতে নিয়েন্ডারথল ডেনিসোভান আর স্যাপিয়েন্স। তবে স্যাপিয়েন্সরা অন্যদের সাথে একই সময়ে থাকত কি না, সেটা এখনো পরিস্কার না।

 

এখানে প্রবল ঠান্ডায় দেহাস্থিতে ডিএনএ টিকে থাকত। ফলে এখানে পাওয়া দেহাস্থি থেকে নিয়েন্ডারথল আর স্যাপিয়েন্স ডিএনএ চেনা হয়ে গেল ঝটপট। তারপরেই একটি ছোট্ট হাড়ের টুকরো, কড়ে আঙুলের গিঁট, তার থেকে পাওয়া ডিএনএ থেকে প্রথম জানা গেল এই ডেনিসোভানদের কথা। আগে জানা ছিল না এদের কথা, তাই কোন নামও ছিল না। এখন এই ডেনিসোভা গুহাতে প্রথম পাওয়াতে নাম রাখা হল ডেনিসোভান।

  

ডেনিসোভান জিন এশিয়ার মানুষদের মধ্যে রয়েছে যেমন করে ইয়োরোপিয়ানদের মধ্যে আছে নিয়েন্ডারথলদের জিন। 

 

ইয়োরোপে নিয়েন্ডারথলদের বহু দেহাবশেষ পাওয়া গেছে, তাই তাদের দৈহিক গঠন নিয়ে আমাদের একটা মোটামুটি ধারনা তৈরী হয়ে গেছে। কিন্তু ডেনিসোভানদের কোন দেহাবশেষ পাওয়া যায় নি। যা সামান্য কয়েকটি হাড়ের দাঁতের টুকরো পাওয়া গেছে তা এক পকেটে এঁটে যাবে। তাদের সম্বন্ধে আমাদের যা কিছু জ্ঞান সবটাই তাদের জেনেটিক তথ্য থেকে।

 

ডেনিসোভা গুহায় হাড়ের ছড়াছড়ি। সবই মাংসাসী পশুদের খাওয়ার পরের টুকরোটাকরা হাড়। এই হাজার হাজার হাড়ের থেকে স্যাপিয়েন্স বা নিয়েন্ডারথল বা ডেনিসোভান হাড় চিনে বের করার একমাত্র উপায় হল তার ডিএনএ বিশ্লেষণ করা। যা সময় আর খরচের দিক থেকে ভাবলে প্রায় অসম্ভব একটা কাজ।

 

ম্যাঞ্চেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক বাকলে একটা পদ্ধতি বের করলেন। হাড়ের কোলাজেন, যা লক্ষাধিক বৎসর টিকে থাকে, সেটা পরীক্ষা করে কোন প্রজাতির হাড় তা চিনে নেওয়ার পদ্ধতি।

ডেনিসোভা গুহায় কর্মরত বিজ্ঞানীদের নমুনা হাড় পাঠাতে বলা হল। তারা পুরো এক বস্তা হাড়ের টুকরো পাঠিয়ে দিলেন।কাজ শুরু হল অক্সফোর্ডে।

 

সেই হাড়ের থেকে ২০ মিগ্রা আকারের টুকরো কেটে নিয়ে, ট্যাগ লাগানো। তারপরে ম্যাঞ্চেস্টারে গিয়ে পরীক্ষা করা। তিনমাসে ১৫০টি হাড় পরীক্ষা হল। সবই গবাদিপশু। হতাশ হয়ে পড়লেন দুই বিজ্ঞানী। 

এবার তাঁরা বিভিন্ন বিভাগে ডক্টরেট করছে এমন ছাত্রদের ডাকলেন স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে সাহায্যের জন্য। একজনও এলো না। হতাশ বিজ্ঞানী দুইজন যখন প্রকল্পটি বাতিল করবেন ভাবছেন এমন সময় একজন এলেন। অস্ট্রেলিয়ান মেয়ে সামান্থা ফক্স। তিনি কয়েক সপ্তাহ কাজ করে ৭০০ নমুনা পরীক্ষা করে ফেললেন। এবারও সব গবাদি পশু। 

ধুত্তোরি বলে ছেড়ে দেবারই কথা। কিন্তু সামান্থা ফক্স ছাড়লেন না। লেগে রইলেন। আরো ১৫০০ নমুনা রেডি করে ম্যাঞ্চেসাটারে আরেকবার বসলেন পরীক্ষা করতে। 

সাফল্য এল। নমুনা নং ১২২৭, মানবগণের হাড়। কিন্তু নিয়েন্ডারথল? না স্যাপিয়েন্স? না ডেনিসোভান? জানার জন্য ডিএনএ সংগ্রহ করতে হবে।

  

অস্থির টুকরো চলে গেল জার্মানির লিপজিগের ম্যাক্সপ্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউটে।

সেখানে স্বান্তে পাবোর নেতৃত্বে ডিএনএ সংগ্রহ করে পরীক্ষার প্রথমেই বোঝা গেল এই ডিএনএ ৫০হাজার বৎসর আগের ১৩ বৎসর বয়সী কোন একজনের। 

 

এরপরে স্বান্তে পাবোর ছাত্রী ভিভিয়ান স্লন লেগে পড়লেন ভালো করে পরীক্ষার কাজে। স্লন যে ফল পেলেন তা শুনে স্বান্তে পাবো ঘাবড়েই গেলেন। ভাবলেন নিশ্চয়ই পরীক্ষা করার সময়ে কিছু গোলমাল ঘটিয়েছে। 

 

আবার নতুন করে পরীক্ষাপর্ব। এবার খুব সাবধানে। 

দুই বার না ছয়বার পরীক্ষা করা হল। না পরীক্ষায় ভুল নেই। 

তবে ৫০ হাজার না ওটা হবে ৯০ হাজার বৎসর আগের।

 

পরীক্ষার ফলের সারমর্মঃ

৯০ হাজার বৎসর আগের ডিএনএ-র অর্ধেক নিয়েন্ডারথল অর্ধেক ডেনিসোভান। সংকর। মা নিয়েন্ডারথল বাবা ডেনিসোভান। মাইটোকন্ড্রিয়ার ডিএনএ থেকে মায়ের পরিচয় জানা হয়ে গেল। আর নিউক্লিয়ার ডিএনএ থেকে বাকি তথ্য। যেমন এক্স ক্রমোজম থেকে জানা গেল এটি নারীদেহাস্থি, অটোজম থেকে তার বংশধারা।


এবার এই ৯০ হাজার বৎসর আগে জন্ম নেওয়া ১৩ বৎসর বয়সি অসাধারণ এই কিশোরির নাম রাখা হল ডেন্নি।


জানা গেল ডেন্নির মা নিয়েন্ডারথল। বাবা ডেনিসোভান। তা ছাড়া ডেন্নির ডেনিসোভান বাবারও কয়েক প্রজন্ম আগের পূর্বপুরুষ ছিল নিয়েন্ডারথল।

  

এই ডেন্নির বাবার তথ্য বলে ডেনিসোভান-নিয়েন্ডারথলদের বহুপ্রজন্ম ধরেই ঘণিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। ডেনিসোভান-নিয়েন্ডারথল সংকর সন্তান হিসাবে ডেন্নির জন্ম কোন আচমকা ঘটনা না, বরং স্বাভাবিক ঘটনা।

 

ডেন্নির নিয়েন্ডারথল মায়ের জিন থেকে জানা গেল তার পূর্বপুরষরা ছিল ক্রোয়েশিয়ার বাসিন্দা। এর অর্থ দাঁড়াল, সম্ভবত খুব বেশি বৎসর আগেও না, ক্রোয়েশিয়ার নিয়েন্ডারথলরা এই দিকে চলে আসে। সম্ভবত আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য। তার সাথে এটুকুও বোঝা গেল, কয়েক প্রজন্ম ধরেই পূর্ব ইয়োরোপের প্রান্তের নিয়েন্ডারথল আর সাইবেরিয়ার ডেনিসোভানদের প্রিয় মিলনকেন্দ্র ছিল এই হিম শীতলগুহাটি। 

 

কেমন করে ডেন্নির মৃত্যু হল সেটা জানা সম্ভব না, ছোট্ট হাড়ের টুকরো থেকে।

 

তবে হাড়ের টুকরোতে যে অ্যাসিড ছিল তা বলে এই হাড় নেকড়ের পেটে ছিল একসময়। তাহলে কি ডেন্নিকে গুহা-নেকড়েই কামড়ে খেয়েছিল? এমন একটা সম্ভবনা একেবারে অসম্ভব না হলেও খুব সম্ভবও না। ১৩ বৎসরের ডেন্নি আমাদের হিসাবে কিশোরি। কিন্তু নানা বিশদ জেনেটিক বিশ্লেষণ ও গবেষণায় অনুমান করা হয় নিয়েন্ডারথল ডেনিসোভান এরা আমাদের স্যাপিয়েন্সদের চেয়ে দ্রুত বড় হত, বা পরিণত হত। ফলে ১৩ বৎসরের ডেন্নিকে আমরা সমর্থ যুবতী বলেই ভাবতে পারি। সেক্ষেত্রে নেকড়ের আক্রমণ তার মৃত্যুর কারণ নাও হতে পারে। 

 

সেক্ষেত্রে ডেন্নির হাড়ে নেকড়ের অন্ত্রের অ্যাসিডের ব্যাখ্যা হিসাবে বলা যায়, নেকড়ে তো মৃতদেহ খুবলে খায়ই।


ডেনিসোভা গুহার পড়ে থাকা অসংখ্য হাড়ের টুকরোর মধ্যে থেকে ডেন্নির হাড়ের টুকরো খুঁজে পাওয়া একেবারে অসম্ভব সম্ভব হওয়া ঘটনা। 

বিজ্ঞানী স্বান্তে পাবো বলেনঃ এটা খড়ের গাদা থেকে সুঁচ বের করার মত, শুধু এখানে সুঁচ যে আছে সেটাও জানা ছিল না।


তথ্যসূচীঃ-

 1. Meet Denny, the ancient mixed heritage mystery girl. : The Observer Evolution: The Guardian.


2. The Genome of the offspring of a Neanderthal mother and a Denisovan mother.  : Viviane Slon, Fabrizio Mafessoni, Benjamin Venot, Cesare de Philippo, Stefi Grote, Bence Vola, Mateja Hajdinjak, Stephane Peryegne , [Sarah Nagel](https://www.nature.com/articles/s41586-018-0455-x#auth-Sarah-Nagel-Aff1), Samantha Brown, Katerina Douka, Tom Higham, Maxim B. Kozlikin, Michael V. Shunkov, Anatoly P. Derevianko, Janet Kelso, Matthias Meyer, Kay Prüfer  and Svante PääboPublished in : nature.


Picture Credit> An artist’s impression of the teenage Denny. Photograph: John Bavaro/early-man.com Via The Guardian.

ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত ছবিটির সবরকম বানিজ্যিক ব্যবহার নিষিদ্ধ

রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

আমি 'চ' উচ্চারণ করতে পারতাম না।

 আমি 'চ' উচ্চারণ করতে পারতাম না।

বাবা লালচোখে তাকিয়ে বলতেন─ "ওটা 'ত' নয় ব্যাটা! ওটা 'চ'।"

বাবা আমাকে বর্ণমালা চিনিয়েছিলেন।


শৈশবে, বিছানা ভেজানোর পর ফুঁপিয়ে কাঁদতাম আমি সারারাত জেগে।

মা আমাকে বকতেন না, তবুও।

বাবাকে ভয় পেতাম আমি।


ভূগোল ক্লাসে পণ্ডিত স্যার প্রশ্ন করেছিলেন─ "দুনিয়ার উচ্চতম পর্বত কোনটা বল দিকিনি?"

আমি হাত তুলেছিলাম, নির্দ্বিধায় বলেছিলাম─ "আমার বাবা।"

আমার বাবার চেয়ে বিশালতর কাউকে আমি স্বীকার করিনি।


সিগারেট ফুঁকতে পারিনি কোনোদিন, বাবার ভয়ে।

বন্ধুর কাঁধে হাত রেখে বলতে পারিনি─ "দোস্তো রে, ওপাড়ার নাঈমা আমাকে ঘুমোতে দেয় না!"

বাবার ভয়ে।

গুনগুনিয়ে রবীন্দ্রনাথ গাইতে গিয়েও গাইতে পারিনি কখনো,

বারবার মনে হতো এই বুঝি বেসুরকে তিরস্কার করছেন বাবা!


অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারে আমার নামের নিচে লিখা ছিল─

পিতা─ আলী আহমেদ ইঞ্জিনিয়ার;

এর নিচে কী লিখা ছিল পড়ে দেখার সাহস ছিল না আমার,

পড়ে দিয়েছিলেন বাবাই।


মায়ের জন্য শাড়ি কিনতে গিয়ে, ইচ্ছে করতো ঘিয়ে পাঞ্জাবিটা কিনি আমার বাবাটার জন্য,

কিনতে পারিনি কোনোদিন─

বাবাকে আমি ভয় পেতাম।


আমার জামার সুতোগুলোয় আমার বাবার ঘাম মাখা,

আমার উচ্চারিত বর্ণমালায় আমার বাবার লালচোখ,

আমার ভেঙে যাওয়া ঘুমের পিঠে আমার বাবার শাসন,

আমার কিনতে না-পারা ঘিয়ে পাঞ্জাবিটায় আমার একফোঁটা অশ্রু।

আমার বুকের ভিতরে জগতের বিশালতম পর্বতটার উচ্চতম শিখর আমার বাবার সটান মাথাটি।


এখন আমি রোজ বসে থাকি আমার বাবার পাশে,

বাবা হুইলচেয়ারে বসে তাকিয়ে থাকেন দিগন্তের দিকে।

বাবা আজ কুঁকড়ে থাকেন হুইলচেয়ারের কোমরের কাছে।

বাবাকে এখন আমি কোলে করে উঠোনে নিই, আকাশ দেখাই, শোনাই তাঁর প্রিয় রবীন্দ্রনাথ─

"অলকে কুসুম না দিয়ো, শুধু শিথিল কবরী বাঁধিয়ো।"...

আমার বাবার গায়ে ঘিয়ে পাঞ্জাবি।


বাবা, আমার উচ্চারিত প্রত্যেকটি শব্দের প্রথম বর্ণটি 'ব';

বাবা, আপনি তো জানেন না, মানুষের উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের প্রথম বর্ণটি─ 'ব'।


Salah Uddin Ahmed Jewel 

#উচ্চতম_পর্বত, ০১.০৪.২০২০

কি ভয়াবহ কালচার গড়লাম আমরা চট্টলাবাসী

 কি ভয়াবহ কালচার গড়লাম আমরা চট্টলাবাসী!! 💔


পরিচয় না দিয়েই আমার জীবনের ঘটনা শেয়ার করছি। আমি একজন সরকারী ব্যাংকার। সিনিয়র অফিসার হিসাবে আছি আজ ৩.৫ বছর হলো। মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি থেকে টিউসান কোচিং পড়িয়ে ২০২১ এ চাকরীতে জয়েন করি। খুব একটা সচ্ছ্বল কখনোই ছিলাম না কিন্তু কখনো ঋণগ্রস্তও ছিলাম না।


২০২৩ বিয়ে হলো। চেয়েছিলাম মন্দিরে বিয়ে করবো। কিন্তু সমাজের বাস্তবতা সেটা করতে দেয় নি। আমার নিজের পছন্দের বিয়ে ছিলো। দুই পরিবারের কেউই মন্দিরে বিয়ের পক্ষপাতী না, কারণ আমি বংশের সবার ছোটো আর সে সবার বড়। আমার বাবার শেষ কথা বিয়েতে সব আত্মীয় আর পরিচিতদের খাওয়াতেই হবে না হলে সে বিয়েতে যাবে না, তাঁর একটা সম্মান আছে না!!?


বিয়ে বৌভাত ফটোশ্যুট সব-ই করতে হলো। দুই পরিবারের মিলিয়ে ২৪ লাখ চলে গেলো। আমার নিজের গেলো ১১ আর তার বাবার গেলো ১৩ লাখ। 


একজন সরকারী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসারের কতোই বা বেতন। যারা এই লাইনে আছে তারাই জানেন। তো এই খরচ কোথা থেকে আসলো? ঋণ আর ক্রেডিট কার্ড থেকে।  বিয়ের পরে তো আরো খরচ শুরু৷ এই নিমন্ত্রণ ঐ নিমন্ত্রণ।  আর চট্টগ্রামের মানুষের তো আর অল্পতে মন ভরে না। কোথাও হাতে করে কম নিলেই হলো মেয়ের আত্মীয়ের বাসায় কম নিলে ছেলে নাথা (কিপটা) আর ছেলের আত্মীয়ের বাসায় নিলে বউ এর কথায় উঠাবসা শুরু এই কথা শুনে যেতে হয়।


বিয়েতে ফটোশুটেই গেলো ১ লাখ এর কাছাকাছি।  যদিও প্রিউইডিং কালার ফেস্ট করতে পারলাম না। কিন্তু বাগদত্তার কান্নাকাটিতে করতেই হলো। তার যুক্তি বিয়ে তো করবো একবার। সে যাই হোক বিয়েতে আবার দুই পক্ষ মিলে ৭০০+ অতিথি আর বৌভাতেও ঐরকম ৬০০+ অতিথি সৎকার করা হলো। 


এইসব কথা কেনো বলছি!!? 


এইবার কর্মের ফল নিয়ে বলি কেমন?


প্রথমে সংক্ষেপে আমার শ্বশুড় বাবার টা বলি। উনি কিছু টাকা জমিয়েছিলেন আর বাকি টাকা ধার। বর্তমানে সেই সেই ধারের টাকা শোধ দিতে দিতে তার ব্যবসার অবস্থা খারাপ। মূলধন শেষ কোনোরকমে দোকান নিয়ে আছে। বেশি আর বললাম না।


আমার কথায় আসার যাক। ৫ লাখ ঋণ আর ৩ লাখের ক্রেডিট কার্ড দিয়ে বিয়ে তো করে নিলাম। হাতে তো বেতনের বাইরে আর টাকা আসে না। নতুন বিয়ে দুইটা টিউসান করতাম বিয়ের পর সেই টিউসান গুলোও চলে গেলো। এই সময়ে যা হয় বৃদ্ধ বাবা মায়ের ঔষুধ নিজেদের খরচ সংসার খরচ করে আর কুলিয়ে উঠা সম্ভব হচ্ছে না। ক্রেডিট কার্ড একটা শোধ করতে আরেকটা নিতে লাগলাম। সেটা শোধ করতে আরেকটা এভাবে ক্রেডিট বার্নিং বাড়তে লাগলো। বাবা অসুস্থ হলো। অনেক টাকা দরকার বাবাকে বাঁচানোর জন্য। অনেক ট্রাই করলাম তাও বাবাটা থাকলো না চলে গেলো। 


শেষ কৃত্য শ্রাদ্ধ কর্ম করতে আরো ঋণ হলো। ব্যাংক ঋণ আরো বাড়লো। মানুষের থেকে ধার নিয়ে ঋণ আরো বাড়লো। 


বউ এখন অসুস্থ সামনে আরো খরচ।


অফিসের বাইরে ১টা টিউসান করি । সেটাও চলে যাবে এস এস সি দিচ্ছে। দুইটা কোচিং এ শুক্রশনিবার ক্লাস নি। ঋণের বোঝা কমে না। মাঝে মাঝে টিউসান না থাকলে ১০ কিমি দূরের অফিস থেকে হেঁটে আসি। আর ভাবি একটা সময় ছিলো যখন আমি টিউসান করাতাম আর কোচিং এ ক্লাস নিতাম তখন এখনের চেয়ে অনেকগুণ বেশি আয় করতাম নিজের ইচ্ছেমতো খেতাম, কিনতাম, চলতাম কিন্তু তখন কেউ সম্মান দিতো না বেকার বলতো। এখন সম্মান দেয় কথার মূল্য দেয় কিন্তু পকেট খালি, মাঝে মাঝে এমন দিন যায় সকালে দুইটা রুটি দুপুরে বাসা থেকে আনা ভাত সবজি আর রাতে দুইটা ভাত খেয়ে আমার দিন কেটে যায়। একটা সিংগারা কিনে খাওয়ার ইচ্ছে হলেও মা আর বৌ এর মুখের কথা ভেসে উঠে চোখে তাই আর কিনি না।


বৌ চাকরীর ট্রাই করেছিলো, ঢাকায় গিয়ে এক্সাম দেয় কিন্তু চাকরী হয় নি। বাসায় ২-৩ জন এসে পড়ে। পরিবর্তিত পরিস্থিতে সনাতনীদের আগের মতো চাকরী জুটবে নাকি সেই নিশ্চয়তা এখন আর নেই। আমি জানি আমার মতো এই অবস্থা অনেকেরই। আমি কোনো সাহায্যের জন্য এই পোস্ট করি নি। আমি শুধু চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে চেয়েছি বর্তমান সনাতনী সমাজের কঙ্কালসার অস্তিত্বকে। পকেটে টাকা না থাকলেও শুধু সামাজিক ভাবে হেয় না হওয়া ভয়ে আর আত্ম অহংকারকে সঙ্গী করে চলা এই আমরাই আমাদের আর্থিকভাবে শেষ করে দিচ্ছি।


আমিই মূলত সব থেকে বেশি দোষী, নিজের জিদ নিয়ে অটল হয়ে থাকলে সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে এতো খরচ হতো না। 


ধনী সনাতনীরা ফটোশ্যুট প্রি ওয়েডিং পোস্ট ওয়েডিং করে তখন মধ্যবিত্তদেরও লোভ জাগে এগুলো করার। আর লোভে তো কী হয় আমরা তো জানি। ফল তো আমি পেয়ে যাচ্ছি। আমি জানি আমি উঠে দাঁড়াবো হয়তো ৫ বছর লাগবে বা আরো বেশি, কিন্তু এই সময়ে যে কষ্ট পাচ্ছি তা আমার আমাদের কর্মের-ই ফল। 


এই পোস্টের মূল উদ্দেশ্য তখনই সিদ্ধ হবে তখন-ই যখন বিয়ের নামে অযাচিত খরচ থেকে কোনো সনাতনী নিজেকে বাঁচাতে পারবে। 


আমাদের জন্য আশীর্বাদ করবেন যাতে আমি অতি শীঘ্র ঘুরে দাঁড়াতে পারি।


© শাস্ত্রপৃষ্ঠ গ্রুপ থেকে নেওয়া একজন দাদার পোস্ট

নিজের পায়ে কুড়াল মারা ২টি আর্থিক স্বিদ্ধান্ত ||

 ||@|| নিজের পায়ে কুড়াল মারা ২টি আর্থিক স্বিদ্ধান্ত ||@||


সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা থেকে মানুষের কিছু ভুল শেয়ার করছি। অনেকেই নিজের জীবনের সাথে রিলেট করতে পারবেন। 


বিশেষ করে যারা নিয়মিত গ্রামের বাড়িতে যাতায়াত করেন, তারা ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।


বিদেশি লেখকদের বই বা ভিডিওতে এসব জিনিস পাবেন না। 😊 


A. ভুল স্বিদ্ধান্ত ১: পারিবারিক জমিতে বাড়ি করা


জমিটা বাবার/ মায়ের/ দাদার নামে। কিন্তু কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি করলেন আপনি।


কোন লাভ নাই। জমির মত বাড়িটাও ভাগ হবে। 

কারণ জমির দলিল থাকে, বিল্ডিং এর কোন দলিল নাই। 

বাড়ি করার খরচ যে আপনি দিছেন, তার কোন ডকুমেন্ট নাই। বেশি ক্যাঁচাল করলে বলবে, "যা তোর বাড়ি তুই ইট খুলে নিয়ে যা"।


- জরুরী প্রয়োজনে টাকার দরকার হলে, বাড়ি বেঁচতে পারবেন না।

- কপাল খারাপ হলে, ভাই-বোনেরা সবাই এক হয়ে আপনাকে বাড়ি থেকে বের করেও দিতে পারে। 


--> ভুল স্বিদ্ধান্তের কারণ:


হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেমন সমান হয়না, তেমনি সব ভাই-বোনের আর্থিক অবস্থাও সমান হয়না। যার টাকা বেশি, তার উপর প্রেশার আসে।


অনেক সময় সমাজে নিজেদের অবস্থান দেখানোর জন্য মানুষ প্রয়োজন না থাকলেও বাড়ি বানায়।


অনেক সময় বাবা-মা (বিশেষ করে মা) স্বচ্ছল সন্তানের উপর প্রেশার ক্রিয়েট করেন যাতে সে নিজের টাকা খরচ করে পারিবারিক জমিতে বাড়ি বানায় এবং সেই বাড়িতে সব সন্তান একসাথে থাকতে করতে পারে।


--> সমাধান কি?


যাদের আনলিমিটেড টাকা আছে, তাদের সমাধানের দরকার নাই। বাড়ি করেন। কিছু মানুষের উপকার হোক।


যাদের লিমিটেড টাকা, তারা জমিটা নিজের নামে করে নিয়ে বাড়ি বানানোর চিন্তা করতে পারেন। 


(যদিও আমি ব্যক্তিগত ভাবে বাড়ি করার পেছনে মোটা অংকের টাকা বিনিয়োগ করার পক্ষপাতি না। কারণ বিনিয়োগের অনুপাতে রিটার্ন খুব কম পাওয়া যায়। গ্রামের বাড়িতে হলে তো কোন রিটার্নই পাওয়া যায়না) 


পারিবারিক জমিতে বাড়ি যদি করতেই হয়, তবে সবার কাছ থেকে সমান টাকা নিয়ে বাড়ি করেন। এতে যদি টিনশেড বাড়ি করতে হয়, তাই করেন। 


B. ভুল স্বিদ্ধান্ত ২: ভাইবোন বা ঘনিষ্ঠ আত্নীয়কে বিপুল পরিমাণ টাকা ধার দেওয়া


আবার সেই আগের কথা। হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান হয়না। 

যার টাকা বেশি থাকে, তার কাছে প্রত্যাশাও বেশি থাকে। 


বিভিন্ন কারণে মানুষ ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আত্নীয়-স্বজনকে বিশাল অংকের টাকা ধার দিয়ে থাকে।


- ব্যবসার মূলধন যোগান দেয়া

- বিদেশ যাওয়ার খরচ

- সরকারি চাকরির জন্য ঘুষ


বিপুল পরিমাণ টাকা ধার দিয়ে, আশা থাকে একসময় টাকা ফেরত দিবে। 

ফেরত যদি না-ও দেয়, অন্তত: কৃতজ্ঞ থাকবে। 


কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় টাকাও ফেরত দেয়না এবং কৃতজ্ঞতাও স্বীকার করেনা। উল্টো শত্রুতা করে। 


--> সমাধান কি?


যা দিবেন, ফি সাবিলিল্লাহ দিয়ে দেন। এমন অংকের টাকা দিবেন যাতে খুব বেশি গায়ে না লাগে।

 

দেয়ার সময়ই বলে দিতে পারেন, "দিতে পারলে দিবি, না দিতে পারলে নাই"।


মনেও শান্তি থাকবে, সম্পর্কও ঠিক থাকবে। 😎


Source: Internet

সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...