এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ২৮-০২-২০২৫ খ্রি:।

 

আজকের শিরোনাম:


রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের আসন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার।


জনগণ যাতে নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় আগামী মার্চ ও এপ্রিলে ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার - জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা।                                                             


জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ আজ।


জুলাই শহীদদের প্রতিটি পরিবারকে এককালীন সহায়তা ৩০ লাখ ও মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে - জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরতে ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত শেষ করে দেশে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানালেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।


মিশরের কায়রোতে গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে ইসরাইল ও হামাস।


লাহোরে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আজ অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


জনগণ যাতে নির্ভয়ে চলাফেরা করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় আগামী মার্চ ও এপ্রিলে ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার --- জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা।  


প্রথম কর্মদিবসে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা।   


জুলাই শহীদদের প্রতিটি পরিবারকে এককালীন সহায়তা ৩০ লাখ ও মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে ---  জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরতে ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত শেষ করে দেশে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানালেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।


জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতার নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ আগামীকাল।


অধিকৃত পশ্চিম তীরে মাসব্যাপী ভয়াবহ ইসরাইলি হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের।


এবং রাওয়ালপিন্ডিতে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত।

বিখ্যাত ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই এর ১৬১০ সালে নিজহাতে আঁকা চাঁদের ছবি।

 বিখ্যাত ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই এর ১৬১০ সালে নিজহাতে আঁকা চাঁদের ছবি।


তিনি তাঁর দূরবীনে চাঁদ দেখে এই ভাবে কাগজে অ্যাঁকে মানুষকে বুঝাতেন কিভাবে চাঁদের উপর সূর্যের আলো পড়ে কিভাবে চাঁদ বাড়ে-কমে কিভাবে পূর্ণিমা ও আমাবস্যা হয়।


গ্যালিলিও গ্যালিলেই একজন ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী,

জ্যোতির্বিজ্ঞানী,গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক যিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সঙ্গে বেশ নিগূঢ়ভাবে সম্পৃক্ত। তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের মধ্যে রয়েছে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নতি সাধন যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে,বিভিন্ন ধরনের অনেক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ,নিউটনের গতির প্রথম এবং দ্বিতীয় সূত্র এবং কোপারনিকাসের মতবাদের পক্ষে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ।


বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মতে আধুনিক যুগে প্রকৃতি বিজ্ঞানের এতো বিশাল অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান আর কেউ রাখতে পারেননি। তাঁকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক,আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। অ্যারিস্টটলীয় ধারণার অবসানে গ্যালিলিওর আবিষ্কারগুলোই সবচেয়ে বড়ো ভূমিকা রেখেছে।


১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে গ্যালিলিও স্বাধীনভাবে এবং উন্নত ধরনের দূরবীক্ষণ যন্ত্র নির্মাণ ও এই যন্ত্রকে জ্যোতির্বিদ্যায় সার্থকভাবে প্রয়োগ করেন। এর আগে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ওলন্দাজ চশমা নির্মাতা লিপেরশাইম তার নির্মিত এক দূরবীক্ষণ যন্ত্রের কথা প্রকাশ করেন এবং সেই বছরই এই অদ্ভুত কাচ নির্মিত যন্ত্রের কথা গ্যালিলিওর নিকট পৌঁছে।


এসময় তিনি তার এক রচনায় লেখেন - প্রায় ১০ মাস পূর্বে আমার কাছে সংবাদ পৌঁছে যে জনৈক ওলন্দাজ চশমা নির্মাতা এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন যার দ্বারা দূরবর্তী বস্তুদের নিকটবর্তী বস্তুর মতো স্পষ্ট দেখা যায়। এ খবর পাওয়ামাত্র আমি নিজে কীভাবে এরূপ একটি যন্ত্র নির্মাণ করতে পারি তা চিন্তা করতে লাগলাম। শীঘ্রই দূরবীক্ষণ যন্ত্রের নানা উন্নতি সাধন করে গ্যালিলিও দূরবর্তী বস্তুর অন্তত ৩০ গুণ বড়ো করে দেখার ব্যবস্থা করেন।


🟡🟠🟤 তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া ----

রেহানার কর্মজীবন শুর হয় আশির দশকের শুরুতে টেলিভিশনে অভিনয় দিয়ে

 রেহানার কর্মজীবন শুর হয় আশির দশকের শুরুতে টেলিভিশনে অভিনয় দিয়ে। এসময়ে তিনি বদরুন্নেসা আব্দুল্লাহ পরিচালিত উজান চরের দুলি টেলিভিশন নাটকে দুলি চরিত্রে অভিনয় করেন। পাশাপাশি তিনি মঞ্চ নাটকেও অভিনয় করেন। তার প্রথম অভিনীত মঞ্চ নাটক বিধায়ক ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় তাইতো।[১] তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৮৫ সালে কামাল আহমেদ পরিচালিত মা ও ছেলে চলচ্চিত্রে। এই চলচ্চিত্রে মমতা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ১০ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কার অর্জন করেন।পরে বিরাজ বৌ, প্রতীক্ষা, গোলমাল, প্রায়শ্চিত্ত, নিষ্পাপ চলচ্চিত্রে নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করেন


১৯৯০-এর দশক

সম্পাদনা

১৯৯৪ সালে তিনি এ জে মিন্টুর প্রথম প্রেম চলচ্চিত্রে পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে প্রথম মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন।পরে ১৯৯৬ সালে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত জীবন সঙ্গী ও বাদল খন্দকার পরিচালিত স্বপ্নের পৃথিবীতে সালমান শাহের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।


২০০০-এর দশক

সম্পাদনা

২০১০-এর দশক

সম্পাদনা

২০১১ সালের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় তার অভিনীত মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ছোট্ট সংসার, মোহাম্মদ হোসেন-বদিউল আলম খোকন পরিচালিত বস নাম্বার ওয়ান ও রাজু চৌধুরীর প্রিয়া আমার জান। ২০১৩ সালে রেহানা বিজ্ঞাপন নির্মাতা আশফাক উজ্জামান বিপুলের নির্দেশনায় প্রাণ ম্যাংগো জুস-এর বিজ্ঞাপনে মডেল হন।এ বছর পি এ কাজল রচিত ও পরিচালিত ভালোবাসা আজকাল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।২০১৪ সালে রেহানা মাসুদ পথিক পরিচালিত নির্মলেন্দু গুণ রচিত কবিতা অবলম্বনে নির্মিত নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ ছবিতে অভিনয় করেন।একই বছর আবুল কালাম আজাদের অনেক সাধনার পরে ছবিতে অভিনয় করেন।২০১৫ সালে মা বাবা সন্তান ছবিতে তার অভিনয় সেই বছরের সবচেয়ে বাজে পার্শ্ব অভিনেত্রীর কাজ বলে অভিহিত করা হয়েছে।

তথ্য ও ছবি উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত ❤️❤️❤️

কিংবদন্তি চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায় রসিকতার সুরে বলেছিলেন "মহানগর" ছবির জন্য বাঙালিরা তাঁকে যে প্রশংসা করেছেন তার তুল

 কিংবদন্তি চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায় রসিকতার সুরে বলেছিলেন "মহানগর" ছবির জন্য বাঙালিরা তাঁকে যে প্রশংসা করেছেন তার তুলনা হয় না। সত্যি কথা হল ছবির শেষ দৃশ্যে চৌরঙ্গীর রাস্তার সাবেকি আমলের একটা ল্যামপোস্টের তিনটে হোল্ডারওলা এনামেলের তৈরি গোলাকার ল্যাম্প শেডের অবস্থা কার্যত বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ছবির দর্শক থেকে সাধারণ মানুষ। মানিক বাবু হাসি চাপতে চাপতে বলেছিলেন " কাগজে কাগজে সে একেবারে জয়জয়কার মশাই। এমন নির্ভেজাল প্রশংসা আর কখনও এর আগে পাইনি "।


জয়পুরের অফিসে ঢুকলে বাঙালি ভদ্রলোক কে রাজস্থানী পিওন বললেন "সত্যদেও রাও"নামে একজন ফোন করেছিলেন। তিনি অফিসে এসে যেন একবার খাসাকোটি প্যালেসে ফোন করেন। একটু যেন ধাঁধার মত লাগছে,আর সে নিজে "সত্যদেও রাও"নামের কাউকে চেনেন না।যাই হোক ফোন করার অনুরোধ যখন এসেছ তখন পাল্টা ফোন করতে হয়। সেই সময় তাঁর জন্মান্তর প্রসঙ্গে একটি বই প্রকাশিত হয়।বইটি তিনি জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারাসাইকোলজি বিভাগের অধ্যক্ষ বিজ্ঞানী ড.হেমেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গবেষণার ভিত্তিতে লিখেছিলেন।


পরামনোবিদ্যা সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে সিধু জ্যাঠা ফেলুদাকে যে ম্যাগাজিনটি ট্রেনে পড়ার জন্য দিয়েছিলেন সেটির জন্যই মানিকবাবু তাঁকে টেলিফোন করেছিলেন। হ্যাঁ লেখক ভদ্রলোক টেলিফোন ব্যাক করে শুনলেন গম্ভীর স্বরে উল্টোদিকের মানুষটি বলেছেন "হ্যাঁ আমি জয়পুরে 'সোনার কেল্লা'র শুটিং করতে এসেছি, আমার জন্মান্তরবাদের ওপরে কিছু বিদেশী ম্যাগাজিন চাই।


নিবন্ধের লেখক জ্যোতির্ময় দাশ লিখেছেন "মানিকদার কাছে গল্প শোনা এক বিরল সৌভাগ্যের মত।অমন জমিয়ে মজলিশি ঢংয়ে গল্প বলা আমি আর কারও কাছে শুনিনি"। রসিকতার সুরে বলেছিলেন "তবে বাঙালিদের মত অমন ইন্টেলেকচুয়াল দর্শক আর হুজুগে মানুষ আমি বিশ্বের কোথাও পাইনি "। সঙ্গে আরও কিছু বলেছিলেন সে গল্প না হয় আপাতত অন্যদিনের জন্য তোলা থাকুক।


 "মহানগর "ছবির একটা গল্প বলেছিলেন মানিকবাবু। বলেছিলেন বাঙালিরা তাঁকে"মহানগরের "যে প্রশংসা করেছেন তার তুলনা হয় না। ছবির দুই মুখ্য চরিত্র মাধবী ও অনিল চট্টোপাধ্যায় অফিসপাড়া দিয়ে হাঁটছেন। সন্ধ্যা নেমে আসছে,অনিলের ব্যাঙ্ক ফেল করেছে, ওদিকে মাধবী চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন।সদ্য চাকরি হারানো স্বামী,স্ত্রী পাশাপাশি পথ চলতে চলতে শেষ সংলাপ বলে "এত বড় শহরে আমরা কী আবার চাকরি পাবো না"? তারা জনতার স্রোতে মিশে যায় আর ক্যামেরা চৌরঙ্গীর রাস্তার সাবেকি আমলের একটা ল্যামপোস্টের তিনটে হোল্ডারওলা এনামেলের তৈরি গোলাকার ল্যাম্প শেডে এসে ফ্রিজ হয়।

সিনেমার পর্দায় ক্লোজ আপ শটে দেখা গেল তিনটে বাল্বের মাত্র একটা জ্বলছে,আর একটায় বাল্ব আছে কিন্তু জ্বলছে না,আর তৃতীয় হোল্ডারে কোনও বাল্ব নেই।


তবে এই নিয়ে খবরের কাগজে উঠল আলোচনার ঝড়, সবাই মুক্তকণ্ঠে সত্যজিৎ রায়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। নানা ব্যঞ্জনায় হলেও লেখার সুর এক।কেউ লিখলেন সত্যজিৎ রায় ক্যালকাটা কর্পোরেশন কে যে ভাবে সাইলেন্টলি জুতো মারলেন তুলনা নেই।কেউ অতি উৎসাহে প্রশ্ন তোলেন একেবারে পুকুর চুরির মত ঘটনা ইন্সপেক্টররা সব বাড়িতে ঘুমোয়। অনেকেরই আফশোস রোজ অফিসে গেলেও এটা তারা খেয়ালই করেন নি। নরেন মিত্তিরের গল্পেও এই ঘটনা নেই, কিন্তু সত্যজিৎ রায় সকলের টনক নাড়িয়ে দিলেন।এই না হলে ওয়ার্ল্ড ফেমাস ডাইরেক্টর। মানিক বাবু হাসি চাপতে চাপতে বললেন " কাগজে কাগজে সে একেবারে জয়জয়কার মশাই। এমন নির্ভেজাল প্রশংসা আর কখনও এর আগে পাইনি।


পুস্তক ঋণ- শুটিংয়ের গল্প, সম্পাদনা: সন্দীপ রায়

আমারে নিবা মাঝি লগে? ক্যান মাঝি গোস্বা করো ক্যান!

 আমারে নিবা মাঝি লগে?

ক্যান মাঝি গোস্বা করো ক্যান!


১৯৯৩ সাল ভারতের প্রখ্যাত নির্মাতা গৌতম ঘোষ পরিচালিত যৌথ প্রযোজনার সিনেমা 'পদ্মা নদীর মাঝি'। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এই সিনেমা বাংলাদেশের অন্যতম কালজয়ী সিনেমা। ছবিটি ভারতেও একাধিক শাখায় জাতীয় পুরস্কার পায়,বাংলাদেশে পায় মোট ৫টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।  কুবের মাঝি চরিত্রে রাইসুল ইসলাম আসাদের অনবদ্য অভিনয় উনাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়,কপিলা চরিত্রে রুপা গাঙ্গুলীও দারুণ অভিনয় করেছেন,প্রথমে এই চরিত্রে অভিনয়ের অফার পান সুবর্ণা মুস্তাফা। তবে সবাইকে চমকে দেন মালা রুপী চম্পা।  তার দক্ষ অভিনয়ে সবাইকে চমকে দেন। যদিও এই চরিত্রে প্রথমে অভিনয়ের কথা ছিল  মমতা শংকরের। আনোয়ারার মেয়ে মুক্তি অভিনয় করেন গোপী চরিত্রে,হোসেন মাঝি হয়ে রুপালী পর্দায় আসেন ভারতের প্রবাদপ্রতিম অভিনেতা উৎপল দত্ত।


জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার: 

১.সেরা চলচ্চিত্র(আশীর্বাদ চলচ্চিত্র)

২.সেরা অভিনেতা(রাইসুল ইসলাম আসাদ) 

২.সেরা অভিনেত্রী(চম্পা) 

৩.সেরা শিল্প নির্দেশক(মহিউদ্দিন ফারুক) 

৪.সেরা রুপসজ্জাকর(আলাউদ্দিন)


১৯৯৩ সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারী মুক্তি পায়। 


ছবিতে 'পদ্মা নদীর মাঝি' সিনেমার দৃশ্যে রুপা গাঙ্গুলী,রাইসুল ইসলাম আসাদ ও চম্পা। (লেখাঃ 

হৃদয় সাহা)

১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ক্লাসিক বলিউড অ্যাকশন ছবি রাম বলরামের সেটে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র এবং আমজাদ খানকে একসাথে দেখা গিয়েছিল। প্রতিভাবান বিজয় আনন্দ পরিচালিত এই ছবিটি ভারতীয় সিনেমার কিছু বড় নামকে একত্রিত করেছিল, 

 ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ক্লাসিক বলিউড অ্যাকশন ছবি রাম বলরামের সেটে অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র এবং আমজাদ খানকে একসাথে দেখা গিয়েছিল। প্রতিভাবান বিজয় আনন্দ পরিচালিত এই ছবিটি ভারতীয় সিনেমার কিছু বড় নামকে একত্রিত করেছিল, যা এটিকে তার সময়ের একটি অত্যন্ত প্রতীক্ষিত মুক্তিতে পরিণত করেছিল। রাম বলরাম ছিল দুই ভাইয়ের রোমাঞ্চকর গল্প যারা দুঃখজনক পরিস্থিতিতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে কিন্তু পরে তাদের পরিবারকে ধ্বংসকারী দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য পুনরায় একত্রিত হয়।


অমিতাভ বচ্চন, যিনি তার বিশাল পর্দার উপস্থিতি এবং গভীর ব্যারিটোন কণ্ঠের জন্য পরিচিত, তিনি রামের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, যিনি একজন সাহসী এবং ধার্মিক পুলিশ অফিসার যিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। বলিউডের 'হি-ম্যান' ধর্মেন্দ্র, বলরামের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, বিদ্রোহী এবং রাস্তার স্মার্ট ছোট ভাই, যিনি আরও আবেগপ্রবণ কিন্তু ন্যায়বিচারের জন্য সমানভাবে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই দুই অভিনেতার মধ্যে রসায়ন ছিল ছবির সবচেয়ে বড় আকর্ষণগুলির মধ্যে একটি, কারণ তারা ইতিমধ্যেই শোলে এবং চুপকে চুপকে-এর মতো অতীতের ব্লকবাস্টার ছবিতে দুর্দান্ত বন্ধুত্ব ভাগ করে নিয়েছিলেন।


 বলিউডের অন্যতম আইকনিক খলনায়ক আমজাদ খান এই ছবিতে একটি শক্তিশালী নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শোলে ছবিতে গব্বর সিং-এর কিংবদন্তি চরিত্রের পর, আমজাদ খান তীব্র এবং খলনায়ক চরিত্রের জন্য জনপ্রিয় অভিনেতা হয়ে ওঠেন। রাম বলরাম-এ তার অভিনয় আলাদা ছিল না, কারণ তিনি ছবিতে এক তীব্র হুমকির অনুভূতি এনেছিলেন, যা ভালো এবং মন্দের মধ্যে দ্বন্দ্বকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছিল।


পরিচালক বিজয় আনন্দ তার স্টাইলিশ গল্প বলার, আকর্ষণীয় আখ্যান এবং আকর্ষণীয় সিনেমাটিক কৌশলের জন্য পরিচিত ছিলেন। জনি মেরা নাম এবং গাইডের মতো চলচ্চিত্রের সাথে, তাকে তার সময়ের সেরা পরিচালকদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হত। রাম বলরাম-এ, তিনি অ্যাকশন, নাটক এবং আবেগকে নির্বিঘ্নে মিশ্রিত করেছিলেন, দর্শকদের শেষ অবধি ধরে রেখেছিলেন।


কিংবদন্তি জুটি লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলালের সুরে নির্মিত ছবির সঙ্গীত সিনেমার আবেদনকে আরও বাড়িয়ে তুলেছিল। গানগুলি সুরেলা এবং প্রাণবন্ত ছিল, যা ছবির রোমাঞ্চকর আখ্যানকে পুরোপুরি পরিপূরক করে তুলেছিল।  শক্তিশালী সংলাপ, মনোমুগ্ধকর অ্যাকশন সিকোয়েন্স এবং তারকাখচিত অভিনেতাদের সমন্বয়ে, রাম বলরাম একটি স্মরণীয় চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে যা এখনও বলিউড প্রেমীদের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে।

সৌজন্যে : Olden Indian Cinema. 

Collected : #jjadda 🥰

বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ইন্না-লিল্লাহ! কি ভ*য়ং*ক*র সংবাদ দেখুন। আমার আত্মা কেঁপে উঠেছে। ভয়ে কাঁপছি! এটা এড়িয়ে যাবেন কিভাবে?

 ইন্না-লিল্লাহ! কি ভ*য়ং*ক*র সংবাদ দেখুন। আমার আত্মা কেঁপে উঠেছে। ভয়ে কাঁপছি! এটা এড়িয়ে যাবেন কিভাবে?

________

গাইয়ুন ! 

আপনি কি জানেন গাইয়ুন কি ?

ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন গাইয়ুন হল জা*হা*ন্না*মে*র এক অত্যন্ত গভীর ও ভয়ংকর  উপত্যকার নাম । কেন এই উপত্যকা এত ভ*য়ং*ক*র এত জঘন্য ? 

জাহান্নামে মানুষের আকার হবে অনেক বড় । বসা অবস্থায় এক জা*হা*ন্না*মী*র আকার হবে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ! তার চামড়া এবং মাংস হবে অত্যন্ত পুরু । তার দেহে থাকবে অনেক মাংস । জাহান্নামের আ*গুনে এই মাংস পুড়ে যখন হাড় বেরিয়ে যাবে তখন তা আবার মাংস দিয়ে পূর্ণ করে দেওয়া হবে । দুনিয়াতে আমরা দেখছি মানুষ আ*গু*নে পুড়ে গেলে সেখানে পুঁজ জমে। 

জা*হা*ন্না*মে*র মানুষ বারবার আ*গু*নে পুড়বে আর বারবার পুঁজ জমা হবে । সেই পুঁজ কোথায় গিয়ে জমা হবে জানেন ? তা জমা হবে জাহান্নামের গাইয়ুন উপত্যকায় । কারা থাকবে গাইয়ুনে ? যারা সময় মতো, সঠিকভাবে, নিখুত ভাবে সালাত আদায় করেনি ! 

.__________

সাকার !

আপনি কি জানেন সাকার কি ?

সাকার হল জা*হা*ন্না*মে*র আরেকটি জঘন্য উপত্যকার নাম ।

সাকার হলো তাদের অবস্থান যারা দুনিয়াতে সালাত আদায় করবে না ।

সাকারবাসীদের সম্পর্কে আল্লাহ সুবাহানুওতায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, 

'আমি দাখিল করব সাকারে । তুমি কি জানো সে সাকার কি ?যা জীবীতও রাখবে না আবার একেবারে মৃত করেও ছাড়বে না । গায়ের চামড়া ঝলসিয়ে দেবে । সেখানে নিয়োজিত আছে ১৯ জন ফেরেস্তা ।‌' (সূরা মুদ্দাসসির:২৬-৩০)

._______

ওয়াইল !

আপনি কি জানেন ওয়াইল কি?

ওয়াইল জা*হা*ন্না*মে*র আরেকটি ভয়ানক উপত্যকা। 

'অতএব ওয়াইল সেসব সালাত আদায়কারীর জন্য যারা তাদের সালাত সম্পর্কে বেখবর।

(সূরা মাউন:০৪-০৫)


সাহাবীদের মতে ওয়াইল এমন একটি জায়গা যেখানে জা*হা*ন্না*মী*দে*র সাপ আর জীবজন্তুরা খেয়ে ফেলবে।তারপর তাদের দেহ পূর্ব অবস্থায় ফিরে আসবে । পুনরায় সাপ আর জীবজন্তুরা তাদেরকে খেয়ে ফেলবে।পুনরায় দেহ ফিরে পাবে। এ চলতেই থাকবে। 

ওয়াইল সম্পর্কে আল্লাহ সুবহানাওতায়ালা আরও বলেছেন,

যখন তাদেরকে বলা হবে নত হও তখন তারা নত হয় না।সেদিন মিথ্যা আরোপকারীদের জন্য ওয়াইল হবে । 

(মুরসালাত:৪৮-৪৯)

আল্লাহ জাহান্নামের কঠিন আজাব থেকে হেফাজত করুন।

আমিন  

~~~(....)~~~


©️ শেয়ার করে দিবেন

#পোস্ট #salafi

টক্সিক মানুষ চিনেন?▫️▫️-- সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ - ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 টক্সিক মানুষ চিনেন?▫️▫️

আপনার খুব ক্লোজ কেউ আছে, যাকে দেখে মনে হয় সবকিছু ঠিকঠাক, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি আপনাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। 


টক্সিক মানুষের উপস্থিতি ধীরে ধীরে আপনার জীবনে বিষের মতো কাজ করে। প্রথমে হয়তো টের পাবেন না,

কিন্তু একটা সময় মনে হবে-আপনার চারপাশটা ভারী,

মনটা ক্লান্ত। হঠাৎ একটা দিন বুঝবেন,এই ভারটা আসলে মানুষেরই তৈরি। 


কিন্তু কীভাবে বুঝবেন যে কেউ টক্সিক?▫️▫️

এমন কিছু আচরণ আছে,যেগুলো যদি লক্ষ্য করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার জীবনের মানুষটি আসলে আপনার জন্য কতটা ক্ষতিকারক। চলুন, টক্সিক মানুষের আচরণগুলো একটু ভালোভাবে বিশ্লেষণ করি।


১. সবকিছুতে খুঁত ধরার অভ্যাস।▫️▫️

টক্সিক মানুষ এমনভাবে সমালোচনা করে,যেন আপনি কিছুই জানেন না,পারেন না। আপনার ভালো কাজেও তারা ভুল খুঁজে পায়। মজার ব্যাপার হলো,এই সমালোচনা মোটেও গঠনমূলক নয়। বরং,তারা আপনাকে ছোট করার জন্যই এটা করে।


২. কথা দিয়ে আপনাকে বেঁধে ফেলে।▫️▫️

তারা এমনভাবে কথা বলে বা কাজ করে যে আপনি নিজের ওপর বিশ্বাস হারাতে শুরু করেন। তারা আপনাকে দোষারোপ করে নিজের সুবিধামতো পরিস্থিতি গড়ে তোলে। সবসময় মনে হবে আপনি তাদের ইচ্ছার ক্রীড়নক হয়ে গেছেন।


৩. আপনাকে সবসময় ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা।▫️▫️

তারা আপনার সিদ্ধান্ত বা কাজ নিয়ে সবসময় সন্দেহ প্রকাশ করে। হয়তো আপনি নিশ্চিত ছিলেন একটা বিষয়ে,কিন্তু তাদের কথায় সেটা ভুল বলে মনে হতে শুরু করবে।


৪. তাদের সমস্যার জন্য আপনি দায়ী!▫️▫️

তারা সবসময় ভিকটিম। সব সমস্যার দায় তাদের না,

বরং পৃথিবীর! তারা কখনো নিজের দোষ স্বীকার করবে না,বরং আপনাকেই দায়ী করবে। আপনি সবসময় অপরাধবোধে ভুগবেন।


৫. কথায় কথায় অভিযোগ।▫️▫️

তাদের চারপাশে সবকিছুই যেন খারাপ। সবকিছুতে তারা অভিযোগ করে। এই নেতিবাচক মানসিকতা ধীরে ধীরে আপনার জীবনেও ছাপ ফেলে।


৬. আপনার অনুভূতি নিয়ে খেলা।▫️▫️

তারা কখনোই আপনার সুখ বা দুঃখ নিয়ে ভাবে না। আপনার কষ্ট,আপনার সুখ-কিছুতেই তাদের কিছু যায় আসে না। এমনকি যখন তারা আপনাকে আঘাত করে,

তখনও তাদের মনের কোণায় বিন্দুমাত্র মায়া জন্মায় না।


৭. আপনার ভালো দেখলে অস্বস্তি বোধ করা।▫️▫️

আপনার সফলতা দেখলে তারা কখনোই আনন্দিত হয় না। বরং ঈর্ষান্বিত হয়। আপনার অর্জনকে হালকা করে দেখা,ঠাট্টা করা বা আপনাকে নিচু করার চেষ্টা তারা চালিয়ে যায়।


৮. আচরণে একধরনের দ্বিচারিতা।▫️▫️

একদিন তারা খুব মিষ্টি,আবার পরের দিন হুট করেই দুর্ব্যবহার। এই অস্থিরতা আপনাকে সবসময় একটা মানসিক চাপের মধ্যে রাখে। আপনি বুঝতেই পারবেন না,কখন কীভাবে তাদের সঙ্গে মিশতে হবে।


৯. শুধু নেওয়ার অভ্যাস, কিছুই না দেওয়া।▫️▫️

টক্সিক মানুষের কাছে সম্পর্ক মানে শুধু নেওয়া। তারা আপনাকে ব্যবহার করবে,আপনাকে থেকে সুবিধা নেবে,কিন্তু বিনিময়ে কিছু দেবে না।


১০. আপনার "না"কে গুরুত্ব না দেওয়া।▫️▫️

তারা আপনার ব্যক্তিগত সীমানাকে রেসপেক্ট করে না। আপনার সময়,মতামত বা আরামের কোনো মূল্যই তাদের কাছে নেই।


টক্সিক সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসা সহজ নয়,কিন্তু এটা অত্যন্ত জরুরি। জীবনের প্রতিটা মুহূর্তই মূল্যবান। এমন মানুষের সঙ্গে সময় নষ্ট করার চেয়ে নিজের মানসিক শান্তি এবং সুখকেই প্রাধান্য দিন।


মনে রাখবেন,যারা আপনাকে ভালোবাসে,তারা কখনো আপনাকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলবে না।।


---- সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ ----

হাইব্রিড লম্বা জাতের চমক ঢেঁড়স

 🌺 হাইব্রিড লম্বা জাতের চমক ঢেঁড়স 🎋


☘️  বপন সময়ঃ সারা বছর


☘️ জাতটি হলুদ স্বচ্ছ-শিরা রোগ বা হলুদ মোজাইক রোগ সহনশীল।


☘️ গাছ খাটো আকৃতির এবং উচ্চ তাপমাত্রা ও বৃষ্টিতে ভালোভাবে টিকে থাকে।


☘️ ৪০-৪৫দিনে ফসল সংগ্রহ করা যায় এবং ফলের রঙ সবুজ।


☘️  প্রতিটি গিটে গিটে ঢেঁরস হয়ে থাকে। বাজারে প্রাপ্ত অন্যান্য খাটো জাতের তুলনায় এই জাতের ফলন বেশি।


☘️ ঢেঁড়স তোলার সময় হাতে কাঁটার আঘাত লাগে না তাই ফল তোলা খুব সহজ।


☘️ ফল পরিপক্ক হওয়ার ২-৩ দিন পরেও সতেজ, চকচকে ও কচি থাকে।


#বীজ #seeds #হাইব্রিড #hybrid #ঢেঁরস

তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡 পর্ব________1 কাঠ গোলাপ 2 ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ভাইয়া বলো তুমি আমার সাথে ওসোব করলা । বল না ভাইয়া চুপ করে থেকো না । তুমি কি আমায় করছো । ওটাকে ওসব করা বলে ।(তৃপ্তি)


তৃপ্তির কোন কথার উওর না দিয়ে । নিদ্র আগে নিজের রুমের দরজা লাগালো । তারপর তৃপ্তির কাছে এসে তার দু'হাত তৃপ্তির দু'গালে রেখে তৃপ্তির চোখের পানি মুছে দিলো । তৃপ্তি আবার বললে উঠলোঃ- 


:তুমি কি আমাকে রেপ করলা ভাইয়া । কেন করালা এটা ।(তৃপ্তি)


তৃপ্তির দিকে একটু যুকে তৃপ্তির গোলাপি রাংঙ্গা ঠোঁট দুটোকে নিজের দখলে করে নেয় নিদ্র । তৃপ্তি ঠাই দারিয়ে রয়, তার কোন হেল দোল নেই । তৃপ্তির সভাব কিছু'টা বাচ্চাদের মতো । সব কিছু বুঝে উঠতে তার অনেক সময় লাগে । কিন্তু পরা লেখার বেপারে সিরিয়াস । পরা লেখার বেপারে তাকে কেও কিছু বলতে পারবে না । SSC পাস করে ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে ভর্তি হয়েছে তৃপ্তি । তৃপ্তির কোমরে এক হাত রেখে তৃপ্তির শরীরের সাথে নিজের শরীর মিশিয়ে নেয় নিদ্র । কিছু সময় পর হবার পর তৃপ্তির ঠোঁট দু'টো থেকে উঠে এসে নিদ্র । এতপর শক্ত করে নিজের বুকের সাথে জরিয়ে ধরে তৃপ্তিকে নিদ্র ।সদ্র সাওয়ার নেওয়া নিদ্রর বুকে বিন্দু বিন্দু পানি লেগে থাকা লোমশো বুকে নাক ডুকিয়ে তৃপ্তিও জরিয়ে ধরে নিদ্রকে ।


:+বলনা ভাইয়া কাল তুমি কি আমাকে রেপ করছিলে ।(তৃপ্তি)


কিছুটা জোরালো কন্ঠে বললো তৃপ্তি । তৃপ্তির মাথার কেশ কালো চুলে চুমু দিয়ে নিদ্র বললোঃ-


:+কে বলছে তোকে । আমি তোকে রেপ করছি ।(নিদ্র)


:+আমার এক ফ্রেন্ড বলছে । কোন মেয়ের সাথে যদি জোর করে কোন ছেলে শারীরিক সম্পর্ক করে ওটাকে নাকি রেপ মানে ধর্ষণ করা বলে ।(তৃপ্তি)


:+হুম এটা সত্য কোন ছেলে যদি জোর করে কোন মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে তাহলে ওটাকে রেপ বলে ।(নিদ্র)


:+তাহলে তুমি,,,,,,।(তৃপ্তি)


:+না আমি আমার এই পিচ্চি টাকে আদর করছি।(নিদ্র)


:+এটাকে আদর বলে । আমি অনেক বেথা পেয়েছি না ।(তৃপ্তি)


:+আমি আমার এই পিচ্চি টাকে ওই সময় এমন অবস্থায় দেখে নিজেকে সামলাতে পারিনি । এই পিচ্চি টাযে একটা রসগোল্লা । আর আমি তোকে ওভাবে দেখে নিজেকে সমলাতে পারিনি । তুই যে আমার কলিজার সাথে মিসে আছিস ।(নিদ্র)


:+তোমার কথার আগা গোরা কিছু আমি বুজতেচ্ছি না।(তৃপ্তি)


:+তোকে বুঝতে হবে না ।(নিদ্র)


এই বলে নিদ্র তৃপ্তিকে কোলে তুলে নিলো । এরপর নিজের বেডের উপর এনে শুয়িয়ে দিল ।


 

------------------------------------


:+আরিয়ান ভাই নাকি ।(রনি)


:+হয় ভাই ।(আরিয়ান)


:+এখানে বসে বসে কি করেন ।(রনি)


:+এক ফকিন্নি হারামির জন্য অপেক্ষা করছি।(আরিয়ান)


:+ও আচ্ছা । তো সেকি এসেছে ।(রনি)


:+হুম আসছে।সামনেই দ্বারিয়ে আছে ।(আরিয়ান)


:+হা হা হা । তা ভাই আজ কি গল্প বলবেন।(রনি)


:+আপনি কি রকম গল্প সুনবেন ।(আরিয়ান)


:+একটা রোমান্টিক লাভ ইস্টুরি ।(রনি)


:+ওকেয়ে। (আরিয়ান)


:+অনেক রোমাঞ্জ থাকতে হবে কিন্তু।(রনি)


:+ওকে ওকে।অনেক রোমাঞ্চই থাকবে ।(আরিয়ান)


:+তা গল্পের নাম কি ভাই।(রনি)


:+উমমমমমম।🤔(আরিয়ান)


:+কি ভাবছেন বড় ভাই।(রনি)


:+কিছু না।(আরিয়ান)


:+তো বলেন গল্পের নাম।(রনি)


:+ওকেয়ে । গল্পের নাম 

✅তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র ।(আরিয়ান)


:+বাহহ । ভাই গল্পটা জোস হবে মনে হচ্ছে ।(রনি)


:+জোস হবে কিনা যনি না । আমার পাঠক/পাঠিকারা যদি পছন্দ করে তাহলে তোকে আমি পুরো গল্প'টাই সুনাবো ।(আরিয়ান)


:+ভাই আমার আর তর সইছে না । সুরু করেন গল্প'টা ।(রনি)


:+ওকে। তহলে প্রথম থেকে সুরু করি ।(আরিয়ান)


:+হু হু প্রথম থেকেই সুরু করেন।(রনি)


---------------------------------------


:+মওম আমি যাচ্ছি।(নিদ্র)


:+সাবধানে যাস । আর গিয়ে ফোন করিস।(আমেনা)


:+ঠিক আছে মওম।(নিদ্র)


:+রাস্তায় রেস্টুরেন্টে দুপুরে খেয়েনিস ।(ফরহাদ)


(পরিচয় তো আপনাদের আগেই দিয়ে দিয়েছি । নতুন করে কি আবার দিতে হবে  ফরহাদ / আমেনা নিদ্রর কি হয় । ওকে দিয়ে দিচ্ছি  নিদ্রর বাব মা । এবার গল্পে ফেরা যাক ।)


:+ঠিক আছে পাপা ।(নিদ্র)


:+ঠিক ঠাক ভাবে যেতে পারবি তো ।(আমেনা)


:+কেন আমাকে কি বাচ্চা মনে হয় ।(নিদ্র)


:+না মনে আজ অনেক বছর পরে আমাদের গ্রামের বাড়ি যাচ্ছিস তাই হয়তো একটু টেনশন হচ্ছে ঠিক ভাবে যেতে পারবি কি না । আচ্ছা আমি তোর চাচাকে বলবো তোর জন্য যেন একটু সামনে এগোয় ।(ফরহাদ)


:+হয় আমি তো উনার মেয়ের যামাই আমার জন্য সামনে এগোবে  । চেয়ারম্যান সাহেবের সময়ই হবে না । আর পাপা তুমিও না । এখন আধুনিক যুগ । আধুনিক যুগে কেও হারিয়ে যায় । আর আমি তো নিজেদের গারি নিয়ে যাচ্ছি লোকেশন টেক করে চলে যাবো ।(নিদ্র)


:+হুম হইছে আর আধুনিকতা দেখাতে হবে না । এবার যান লেট হইছে । অনেক দুর যেতে হবে । (আমেনা)


:+ওকে মওম বায়  । বায় পাপা ।(নিদ্র)


:+সাবধানে যাস আর গিয়ে ফোন করিস  । আর রাস্তায় তো আমি ফোন করবোই । গারি সাইড করে ফোন রিসিপ করিস ।(ফরহাদ)


:+ওকে পাপা ।(নিদ্র)


বলে বাসা থেকে গারি নিয়ে বেরিয়ে পরলো নিদ্র । দীর্ধ ১০ ঘন্টা যার্নি করতে হবে তার,,,,,,,।


চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,


(কপি করা নিশেদ)


তৃপ্তিতে_আসক্ত_নিদ্র🧡

পর্ব________1


কাঠ গোলাপ 2

কাজের বুয়ার কাহিনীঃ

 ✅ কাজের বুয়ার কাহিনীঃ

আমাদের বাসার কাজের বুয়া (৫৪) মাসে ১৭ হাজার টাকা আয় করেন। উনি আমাদের বাসায় সকাল ৯ টায় আসার আগে একটা মেসে রুটি বানান। সেখানে তিনি ভোর ৬ টায় পৌঁছে ৮ টার মধ্যে রুটি বানানো শেষ করে ৯ টার মধ্যে আমাদের বাসায় আসেন। সেই মেস থেকে আমাদের বাসার রিকশা ভাড়া ৪০ টাকা। এই দূরত্ব তিনি হেঁটে হেঁটে আসেন বলেই ৫০ মিনিট লেগে যায়।


-রুটি বানানোর জন্য তিনি মাসিক ২৫০০ টাকা পান ও সকালে নাস্তা সেখানেই করেন।


আমাদের বাসায় ৩টা কাজ করেন- (১) কাপড় ধোয়া (২) ঘর মোছা ও (৩) রাতে ও সকালের ময়লা বাসন কোসন হাড়ি পাতিল ধোয়া। এই ৩ কাজ করতে ওনার ১ ঘন্টা ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে।

-এই ৩ কাজের জন্য তিনি আমাদের কাছ থেকে ২৩০০ টাকা পান।


এরপরে তিনি চলে যান একটি অফিসে। সেখানে তিনি দুপুরের খাবার রান্না করেন ও সেখানি দুপুরের খাওয়া সেরে নেন। সেখানে তিনি রান্না বাবদ ২৪০০ টাকা (৮ জনের জন্য ৩০০ টাকা করে) বেতন পান। মাসের ১৫/১৬ দিন অফিসের বেঁচে যাওয়া খাবার দিয়ে উনি রাতের খাবার ম্যানেজ করেন। এই খাবার তিনি বাসায় নিয়ে আসেন।


উপরের ৩ কাজ মিলিয়ে ওনার মাসিক বেতন দাঁড়ায় ৭২০০ টাকা ও প্রায় ৩ বেলা খাবারই ফ্রী অর্থাৎ মাসে ১৫ বেলা ওনাকে নিজ খরচে খেতে হয়। এই ১৫ দিন রাতে উনি নিজেই রান্না করেন।


উনি দুপুরে অফিস থেকে ফিরে বাসায় এসে ঠিক ২ ঘন্টা ঘুমান। বিকালে তিনি মাটির চুলা ও অন্যান্য সরঞ্জামাদী নিয়ে বেরিয়ে পড়েন। 


সন্ধ্যার পরে কোন না কোন রাস্তার পাশে ওনাকে পিঠা বানাতে দেখা যায়। কখনো পিঠা, কখনো পেঁয়াজু ইত্যাদি বানিয়ে সেখান থেকে গড়ে ৩০০ টাকা লাভ বের করেন। অর্থাৎ এই ব্যবসা থেকে ওনার আয় হয় মাসে ৯ হাজারের মত। তবে চাঁদাবাজদের ঝামেলা, পুলিশের হয়রানী ও গোলযোগ পূর্ণ আবহাওয়ার কারণে মাঝে মাঝে তিনি ব্যবসা করতে পারেন না।


 বিশেষ করে বর্ষাকালে ওনার ব্যবসা প্রায় বন্ধই থাকে। সে সময় তিনি অবশ্য হোটেলে মশলা বাটার কাজ নেন।


ওনার বিয়ে হয়েছিল ১৬ বছর বয়সে। স্বামী মারা গেছে যখন মেয়ের বয়স ১২ ও ছেলের বয়স ৮। গ্রামে খাবার দাবার না পেয়ে বাচ্চা দুটিকে সাথে করে শহরে নিয়ে এসেছিলেন। ওনার নাতনী এই বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে।


ওনার কথা বলেছি এই কারণে, উনি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা জমান। সেই জমানো টাকা দিয়ে প্রতি ৩/৪ মাস পর পর ওনার এলাকার জমি কিনেন। আজ এই জমির বায়না তো কাল সেই জমির রেজিষ্ট্রেশন। এরপরে আরেক জমি বন্ধক দিয়েছেন। 


আরেক জমি বন্ধক থেকে ছাড়িয়েছেন। এই কাজ তিনি গত ২৫ বছর ধরে করছেন। ২৫ বছর আগে ওনার আয় কম ছিল, জমির দামও কম ছিল। এখন ওনার আয় বেড়েছে, জমির দামও বেড়েছে।


সম্পূর্ণ খালি হাতে যে মহিলা ২৫ বছর আগে গ্রাম ছেড়েছেন আজ তিনি গ্রামের ৮ বিঘা জমির মালিক। ওনার একটা জমি আছে যেটার মার্কেট প্রাইস এখন ৪৫ লক্ষ টাকা। ২ টা জমি আছে এখন মার্কেট প্রাইস ৩০ লক্ষ টাকা। সেদিন ওনার সাথে হিসাব করে দেখলাম ওনার অর্জিত সম্পদের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১ কোটি টাকা!!

জিজ্ঞেস করলাম "এত সম্পদ থাকার পরেও এত কষ্ট করেন কেন?"


উনি উত্তর দিলেন "কষ্ট করতে করতে সহ্য হয়ে গেছে। এখন আর বসে থাকতে ভাল লাগে না। এছাড়া একটা সময় আসবে তখন তো আর কষ্ট করা যাবে না, শরীর কুলোবে না। তাই এখন কাজ করি।"

এই মহিলা ২৫ বছর চাকরি+ব্যবসা করে প্রায় ১ কোটি টাকা সম্পদের মালিক হয়েছে অথচ ১৪ বছর চাকরি করে আমি ফইন্নি ফইন্নিই রয়ে গেলাম। হঠাৎ মনে হল, বয়স এখনো শেষ হয় নি। আমাদের বুয়া ২৯ বছর বয়সে স্ট্রাগল শুরু করে এই পর্যায়ে এসেছে। আমারও তো এখনো অনেক সুযোগ রয়েছে। কাজে লাগাই না কেন?

.

লেখা: ফখরুল ইসলাম

#everyone #viral #trending #followers #virals #foryou #follower #trend #Bangladesh #highlight

খেলাঘরে তুমি আমি  #প্রতীপ_চন্দ্র_তিয়াশ  পর্ব--1 (খেলা ঘরে তুমি আমি) ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শ্যা'লিকার লাল টকটকে ব্লা*উজটা খুলতে খুলতে তাকে জিজ্ঞেস করলাম : 

---তোমার আমাকে মেনে নিতে কোনো আপত্তি নেই তো? 


পারমিতা আমার প্রশ্নের কোনো উত্তর না দিয়ে চুপ করে বসে রইলো,ওরদিকে তাকিয়ে দেখি লজ্জায় মুখটা লাল হয়ে আছে।


---কী হলো,কোনো কথা বলছো না কেনো?


---দুলাভাই আরেকটু সময় দিন আমায়,আমার ভালো লাগছে না কিছুই। 


পারমিতার মুখ থেকে কথাটা শুনে আর এক মূহুর্ত দেরি করলাম না আমি,ব্লা*উজের ফি*তাগুলো বাঁধতে বাঁধতে বললাম 


---তোমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে আমি ভুলেও স্পর্শ করবো না তোমায়,এইটুকু বিশ্বাস রাখতে পারো।


--আমি জানতাম আপনি আমার মনের অবস্থাটা ঠিক বুঝবেন দুলাভাই।


---তুমি কি এখনো আমায় দুলাভাই বলেই ডাকবে?দেখো আমি সবকিছু মানতে রাজি,এটা কিন্তু একদম মানবো না।


---দুলাভাই ডাকবো না তো কি ডাকবো,অভ্যাস হয়ে গেছে যে। 


---এই অভ্যাসটাকেই পরিবর্তন করতে হবে,আমি আমি এখন আর তোমার দুলাভাই নই,তা তুমি আমার শ্যা*লিকা।আল্লাহপাকের ইচ্ছেতে আমাদের ভেতরে একটা সম্পর্ক তৈরী হয়েছে।তাই এখন থেকে আমরা দুজন স্বামী স্ত্রী!


---আচ্ছা,আপুর ম*রে যাওয়াটাও কি আল্লাহপাকের ইচ্ছেতে হয়েছে দুলাভাই...সরি অর্ণব...

একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে পারমিতা আমায় প্রশ্ন করে। 


---হয়তো তাই। 


---আপু বেঁচে থাকলে আজকের এই দিনটা দেখতে হতো না,আমি কি পারবো ওর মতো সমস্ত দ্বায়িত্ব পালন করতে? 


---আমি মিথিলার সাথে বিয়ের দিন থেকে তোমায় দেখে আসছি,তোমায় চিনেছি।সেই কারনে আমার যথেষ্ট ভরসা আছে,তুমি নিশ্চয়ই পারবে।


আমি পারমিতাকে আরোও কিছু বলতে যাবো ঠিক তখন একটা শব্দ আমাদের ভেতরে ছেদ সৃষ্টি করে।হ্যাঁ,আমার আর মিথিলার ছেলে সন্তান রিসালাত ঘুম থেকে জেগেই কেঁদে উঠলো।আমাদের ফুলসজ্জার খাট থেকে খানিকটা দূরেই দোলনায় ওকে শুইয়ে রাখা হয়েছিলো।রিসালাতের জন্মের সময়ে ওর মা মিথিলা অর্থাৎ আমার প্রথম পক্ষের স্ত্রী মা রা যায়।এরপর আমার আর মিথিলার পরিবার রিসালাতের দ্বায়িত্ব ওর খালার কাঁধে তুলে দেয়।সেই সূত্রে আজ পারমিতা আমার সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী।আমরা পরস্পর বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছি।আমি খাট থেকে নামতে যাবো ঠিক তখন পারমিতা আমায় থামিয়ে দিলো।


---অর্নব আপনি বসুন,আমি দেখছি। 


এই বলে পারমিতা গিয়ে রিসালাতকে কোলে তুলে নিলো।পারমিতার কোলের ছোঁয়া পেয়ে আমার ছেলে মূহুর্তেই কান্না ভুলে হাত পা ছোড়াছুড়ির খেলায় মেতে উঠলো।এই দৃশ্য দেখার থেকে আনন্দের আর কি হতে পারে।পারমিতাকে বিয়ে করা নিয়ে আমার মনের ভেতরে আপত্তি থাকলেও আজ মনে হচ্ছে আমি বাবা মায়ের কথা শুনে ভুল করিনি।বিশেষ করে আমার বাবার,উনিই বেশী এই বিয়েটা জোরাজুরি করেছেন আমায়।


আমি আর পারমিতা রিসালাতকে মাঝখানে নিয়ে শুয়ে পড়লাম।


---বাহহহ,পারমিতা।ছেলে তো দেখছি এই কয়দিনে ভালোই চিনে ফেলেছে তোমায়,কোন মন্ত্রে বশ করলে বলো? 


--মায়েদের মন্ত্র দিয়ে বশ করতে হয় না জনাব।তাছাড়া আমার মনে হয় না,মিথিলা আপু ওকে যতোটা মায়ের আদর ভালোবাসা দিতো,আমি তার সিকিভাগও দিতে পারবো।


---আমার তো মনে হয় একটু বেশিই পারবে,আর শুধু ছেলেকে নিয়ে চিন্তা করলে হবে,তার বাবাকে নিয়েও একটু চিন্তা করো। 

এই বলে আমি একটা হাসি দিলাম।


পরেরদিন সকালবেলা।

ঘুম থেকে জেগে দেখতে পাই পারমিতা নেই আমার পাশে।আমার পাশে রিসালাত অঘোরে ঘুমুচ্ছে।পারমিতাকে দুবার ডাক দিলাম,কোনো সাড়াশব্দ এলো না।বোধহয় কিচেনে আছে,তাই আমার শব্দ ওর কানে পৌঁছায়নি।বিছানা থেকে উঠে রুম থেকে বেরিয়ে যাবো ঠিক তখন পারমিতার ফোনটা বেজে ওঠে।আমি প্রথমবার কলটা ইগনোর করি,কিন্তু নম্বরটা থেকে কনটিনিউয়াসলি কল এসেই যাচ্ছিলো।তাই বাধ্য হয়ে রিসিভ করলাম,ঠিক তখন ওপাশ থেকে একটা রুক্ষ কন্ঠস্বর ভেসে আসে। 


---কি ব্যপার পারমিতা?তোমার কথায় আমি তোমার বোনকে অপারেশনের নাম করে মে*রে ফেললাম।এতো বড়ো একটা রিস্ক নিলাম শুধু তোমার জন্যে,সেই তুমি টাকা নিয়ে ঘোরাচ্ছো আমায়...এর ফল কি হতে পারে জানো তুমি? 


লোকটার কথা শুনে আমার পুরো শরীরটা এক ঝটকায় কেঁপে উঠলো,হাত থেকে ফোনটা মেঝেতে পড়ে গড়াগড়ি খেতে লাগলো... 


চলবে...  


গল্পের নাম : খেলাঘরে তুমি আমি

 #প্রতীপ_চন্দ্র_তিয়াশ

 পর্ব--1

(খেলা ঘরে তুমি আমি)

পরকীয়া ঠেকানোর বিরল পথ- 

 পরকীয়া ঠেকানোর বিরল পথ- 😂


মধ্যযুগের ফ্রান্সের একটি শহরের মহিলাদের মধ্যে অদ্ভুত অভ্যাস ছিল।শহরের সকল বিবাহিত মহিলারা তাদের স্বামীর সকালের নাস্তায় সামান্য পরিমানে 

বি* ষের ডো-জ দিয়ে রাখতো। 


আর স্বামী সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে আসলে সঙ্গে সঙ্গে  সেই বি*ষের প্রতিষেধক দেওয়া হতো। এর ফলে স্বামীর শরীরের কোনো ক্ষ*তি হতো না। 


এই অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক কাজটি করার কারণ ছিলো, যেনো তারা নিজ গৃহ ছাড়া কোথাও যেন না থাকে, নিজের স্বামীকে কাছে রাখার জন্য মহিলারা এই কাজ করতো। 


যদি তারা বেশি সময় অন্য কোথাও থাকে, তাহলে পুরুষের শেষ পর্যন্ত বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, বিষণ্নতা, বমি, ব্যথা বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গের সম্মুখীন হতে শুরু করতো। 


পুরুষ তার স্ত্রীর কাছে অর্থাৎ বাড়ি ফিরতে যত দেরি করবে, সে তত বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বে। এবং অবশেষে যখন তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন,  স্ত্রী অজান্তেই তাকে সেই বিষের প্রতিষেধক দিতেন।

সংগৃহীত

আমার বিয়ের বয়স আজ প্রায় ১৫ বছর হল! বাচ্চা ৩ টা! ফেইসবুক গল্প

 আমার বিয়ের বয়স আজ প্রায় ১৫ বছর হল! বাচ্চা ৩ টা!

স্বাভাবিকভাবেই ১৫ বছর আগের রূপ যৌবন না থাকারই কথা!

তার উপর বাচ্চাগুলো সিজারিয়ান! তাই এখন আর বউ এর প্রতি আকর্ষণ নাই বললেই চলে!

বউকে এখন বুয়ার মতই লাগে!


সকাল থেকে সবগুলো বাচ্চাকে নাস্তা করাও, স্কুলে পাঠাও, ঘরের বাকী সবার নাস্তা বানাও! এরমাঝে দুপুরে খাবারের মেন্যু ঠিক করো! তারপর দুপুরের রান্না শুরু! এর মাঝে বাচ্চারা স্কুল থেকে আসা শুরু করে! আবার কাউকে নিয়েও আসতে হয়!

দুপুরের খাবারের পর্ব শেষ হতে না হতে আবার বিকেলের নাস্তা!


বাচ্চাদের পড়া, রাতের খাবার, খুচরা বাজার, অসুস্থ সদস্যদের সেবা! এভাবে অনবরত দিনরাত্রি চলে!

আর মিঃ দেখেন যে সব ঠিকঠাকমতো চলছে!

নিজের খেদমত, বাচ্চাদের দেখাশোনা, বাবা মায়ের খেদমত সবই চলছে! শুধুমাত্র সামান্য ব্যত্যয় ঘটলেই সিংহ পুরুষের গর্জন শুরু হয়! একটা সময় মনেই হয়না এই মেয়েটিকে বিভিন্নভাবে পছন্দ করে ঘরে আনা হয়েছে! মনে হয়, ২/৩ টা কাজের মানুষ রাখলেই এই কাজগুলো সঠিকভাবে আঞ্জাম দেয়া যায়!


লাবণ্য হারিয়ে যাওয়া শারীরিক এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মহিলাটিকে আর লাস্যময়ী লাগেনা! ঘরের চাইতে বাইরে সময় কাটানোই শ্রেয় মনে হয়! যারা ধর্ম চর্চা করেন, তারা খুঁজে খুঁজে স্বামীর অধিকারের আয়াত এবং হাদীস বের করেন!

কিন্তু স্ত্রী অধিকারের আয়াত ও হাদীস এড়িয়ে চলেন।

কখনো কখনো অসহ্য বেদনায় কষ্ট মুখ দিয়ে উদগীরণ হলে সিংহ পুরুষের হুংকার - বের হয়ে যাও ঘর থেকে,

দরজা খোলা আছে!

শুধু মেয়েটি বলতে পারেনা "আমার ১৫ বছর আগের আমাকে ফেরত দাও।"


নিদারুণ বাস্তবতা থেকে কথাগুলা লিখা।কেমন লাগলো, পড়ার পর প্লিজ কমেন্টে জানাবেন অবশ্যই।

বিয়ের আসরে ছেলের বাবা হাসিমুখে বললেন

 বিয়ের আসরে ছেলের বাবা হাসিমুখে বললেন,

"বেয়াই সাহেব, বিয়েতো হয়ে যাচ্ছে তো আমার ছেলের জন্য বলছিলাম যে পাঁচ লাখ টাকা আর একটা বাইকের ব্যবস্থা করলে সুবিধা হতো। 


আসলে চাইতাম না তবুও ওর অফিসে যাতায়াতের জন্য বাইকটা খুবই প্রয়োজন ছিল। আর আমারও কিছু ঋণ-টিন আছে ওগুলাও পরিশোধ করতাম। ছেলে তো আমার একটাই। আমার যা আছে সবই তো ওর আর ওর মানে আমার বউমার।"

মেয়ে পক্ষের সকলে এই কথা শুনে চুপ করে রইলো। কিছুক্ষণ বাদেই কাজি সাহেব আসলেন বিয়ে পড়ানোর খাতা পত্র নিয়ে। যখন কাবিনের কথা উঠলো তখন মেয়ের বাবা কাউকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে কাজি সাহেবকে বললেন,

"আপনি দশ লাখ টাকা কাবিন লিখেন।"

এই কথা শুনে ছেলের বাবা ফুঁসে উঠে বললেন,

"দশ লাখ টাকা কাবিন? মগের মুল্লুক নাকি? আমার ছেলের সামর্থ্যও তো দেখতে হবে নাকি?"

মেয়ের বাবা সামান্য হেসে বলেন,

"মেয়ে তো আপনাদের কাছেই থাকবে তো দশ লাখ কাবিন হোক আর এক কোটি হোক তাতে কি আসে যায়?"

ছেলের বাবা রাগমিশ্রিত কণ্ঠে বলেন,

"যত যাই বলেন আমি এতো টাকা কাবিন দিবো না।"

মেয়ের বাবা ভরা মজলিসে সামান্য অট্টহাসি দিয়ে বলেন,

"দশ লাখ টাকা কাবিন দিতে আপনার ভয় যে ছেলে বউয়ের যদি কোনোভাবে ডিভোর্স হয়ে যায় তাহলে আপনার দশ লাখ টাকা গচ্চা যাবে আর এদিকে আপনি ঠিকই আমার কাছে ছেলের জন্য বাইক আর পাঁচলাখ টাকা নগদ চাচ্ছেন। বিষয়টা কেমন হয়ে গেলো না?"

"কিসের সাথে কি মিলান? জামাইকে শ্বশুর বাড়ি থেকে এসব টুকটাক তো সবাই দেয়। এটাতো সমাজেরই নিয়ম।"

মেয়ের বাবা ঠান্ডা মাথায় বললেন,

"যৌতুক নেওয়া যদি সমাজের নিয়ম হয় তাহলে কাবিনও বেশি দেওয়া সমাজের নিয়ম। একচোখে সবকিছু দেখলে হয় নাকি বেয়াই সাহেব?"

ছেলের বাবা এবার রাগান্বিত স্বরে বলেন,

"আমার ছেলে বড় চাকরি করে। দরকার হলে আপনার এখানে ছেলেকে বিয়ে দিবোনা, মেয়ের অভাব আছে নাকি?"

"আমার মেয়েও কিন্তু উচ্চশিক্ষিত, তাকেও আমি নিজের টাকা পয়সা খরচ করে এতোদূর এনেছি আর আপনিও আপনার ছেলের জন্য কষ্ট করেছেন, তাহলে যৌতুক কেনো মেয়ের বাবাকেই দেওয়া লাগবে? আর এখানে বিয়ের আসর ছেড়ে চলে গেলে ক্ষতি কিন্তু আপনারই। থানায় কল দিয়ে যদি বলি যৌতুকের জন্য বিয়ে ভেঙ্গে দিচ্ছেন তাহলে জেলে যাবেন কিন্তু আপনারাই। তাই ভেবে চিন্তেই সিদ্ধান্ত নিয়েন।"

মেয়ের বাবার কথা শুনে ছেলে পক্ষের সবাই চুপ। নিরবতা ঠেলে মেয়ের বাবা পুনরায় বলে উঠলেন,

"যাইহোক আপনাদের সাথে আমারও আর আত্মীয়তা করার সখ নেই। এখনই এই অবস্থা আর বিয়ের পর আমার মেয়েকে যৌতুকের জন্য অত্যাচার করবেন না তার কি গ্যারান্টি? তার থেকে বরং আমার এই বিয়ের আয়োজনের যেই খরচটা হলো সেটা দিয়ে কেটে পরুন। নাহলে বিষয়টা থানা পর্যন্ত গেলে কত কি হয়ে যাবে ভাবতে পারছেন?"

ছেলের বাবাসহ ছেলে পক্ষের সকলের মাঝে পিনপতন নীরবতা।


মেয়ের বাবা মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন,

"যত যাই হোক আমি অন্ততঃ তোকে কোনো ছোটলোকের কাছে বিয়ে দিবো না। আমার রাজকন্যা আমৃত্যু যেনো রাজকন্যার মতোই থাকে সেই ব্যবস্থাই করবো।"


গল্পটি কেমন লাগলো জানাবেন। একটু কমেন্টে রেস্পন্স করবেন। আজকাল ফেসবুকের রিচ নেই বললেই চলে।

ভালো লাগলে ফলো করতে ভুলবেন না।

 ধন্যবাদ আপনাকে 🙂


Collected From Bastabik Golpo Wall

সময় থাকলে অবশ্যই পরবেন 

 সময় থাকলে অবশ্যই পরবেন 🙏

🟠  বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।

১) ব্লাড প্রেসার।

২) ব্লাড সুগার।


🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷

১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,

২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,

৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,

৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।


🔸পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।

১) লবন,

২) চিনি,

৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।

৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার

৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।


🔸পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।

১) সব রকমের সবুজ শাক

২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি

৩) ফলমূল,

৪) বাদাম,

৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।


🔸মানসিক শান্তি বা সুখী হতে  সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।

১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,

২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,

৩) সবসময় সুচিন্তা,

৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,

৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,

৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,

৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।


🔸ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।

১) অহংকার না করা,

২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,

৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,

৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।

৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।

৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন


🔸সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।

১) কর্য,

২) লোভ,

৩) আলস্য,

৪) ঘৃণা,

৫) সময়ের অপচয়,

৬) পরচর্চা,পরনিন্দা 

৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি


🔸পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।

১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,

২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,

৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,

৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,

৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,


সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন


“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”

দুদিন আগে প্রিঙ্গেলস নামের এক কৌটা বি*ষ কিনেছিলাম,,,,,

 দুদিন আগে প্রিঙ্গেলস নামের এক কৌটা বি*ষ কিনেছিলাম। পিতা হিসেবে দুনিয়ার কোটি কোটি পিতার মতোই আমিও আমার সামর্থ্য অনুযায়ী সন্তানের জন্য ভালোটাই কেনাকাটা করার চেষ্টা করি। গত রোববার উত্তরা শুটিং থেকে ফেরার পথে রাতে তেমনই একটা কেনাকাটা করেছিলাম। মগবাজার পুনাক সেন্টারের লাজফার্মা থেকে নির্বাণের জন্য একটা কিটকাট এবং ছোট কৌটার একটা প্রিঙ্গেলস চিপস কিনি।


যেতে যেতে রাত হয়ে যাওয়ায় আমার পুত্র সেটা আর সেদিন খায়নি। পরদিন আবার শুটিং থাকায় আমি খুব সকালে বের হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু রাতে বাসায় ফিরে দেখি, অবস্থা ভ*য়াবহ। নির্বাণ প্রিঙ্গেলস চিপস খেয়ে কী পরিমান ভীতিকর অবস্থায় পড়েছিলো, তা বাসায় ঢুকে তার চেহারা এবং বর্ণণার ভঙ্গি দেখে বুঝতে পারছিলাম। সে পরের ঘন্টাখানেক মুখে কিছু নিতে পারছে না এতো বাজে স্বাদ চিপসের। তার মায়ের অবস্থা আরও খারাপ। রীতিমতো অসুস্থ হয়ে পড়েছে একটা চিপস অর্ধেক খেয়ে।


আমি অর্ধেকের চেয়ে কম মুখে দিয়েও দেখলাম, প্রায় বমি করার অবস্থা। বলা যায়, বি*ষ এটা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন দিলাম সেই শাখায়। ম্যানেজার ধরে, প্রথমত অস্বীকার এবং পাশ থেকে একজন রীতিমতো চেচিয়ে উঠলেন, আরে এসব খারাপ হয় নাকি? আমি বিষয়টা ভালোভাবে শেষ করতে চেয়েছিলাম। পরে ওই লোকের চিৎকার শুনে, ম্যানেজারকে বললাম, আমি এসে পাশের ওই লোককে খাওয়াতে চাই।


ম্যানেজার কাকুতি মিনতি শুরু করলো। আমি বিনীতভাবে ফোন রেখে দিলাম। আজ গিয়ে স্বশরীরে তাদের শাখায় উপস্থিত হয়ে বললাম। তারা আজ স্বীকার করলো তাদের প্রিঙ্গলসে এমন সমস্যা পাওয়া গেছে। আরও একজন অভিযোগ দিয়েছে। আমি ম্যানেজারকে বললাম, তাহলে আপনারা এসব বিক্রি করেন কেনো? সে বলল, তাহলে এটা যে খারাপ, কীভাবে পরীক্ষা হবে? আমি বললাম, তার মানে এসব পরীক্ষা করবেন ক্রেতাদের খাইয়ে? ক্রেতাদের অসুস্থ করে? আর জবাব দিলেন না।


তারপর ম্যানেজারকে বললাম, আপনি খান। প্রথমে গাইগুই করে একটা নিয়ে মুখে দিয়ে তার দশ ভাগের এক অংশ খেয়ে বলল, সরি স্যার এটা খাওয়ার মতো না। আমি বললাম, এখানে এটা জানাতেই এসেছি। তারপর তাদের অনেক অনুরোধ এটা দিয়ে যান। আমরা প্রিঙ্গেলস কোম্পানির বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকারে মামলা করবো। আমি বললাম, আমি করতে পারি না? এটা দিতে আসিনি। এটা খারাপ দেখাতে এসেছি কেবল। তারপরও তাদের অনেক অনুনয়। আমি চলে এলাম।  


অবাক হতে হয়, প্রিঙ্গলসের একটা দেড়শ টাকার চিপস পুরোটাই বিষ। বাইরে লেখা এক্সপায়ার ডেট ঠিক, কিন্তু ভেতরে ভ*য়ংকর অখ্যাদ্য। এটা কোনও পরীক্ষা ছাড়াই বাজারজাত করছে তারা। এবং লাজফার্মার মতো ফার্মেসিও কোনও দায় ছাড়া বিক্রি করে চলছে। আমি হয়তো বিষয়টা ওখানেই শেষ করে আসতাম। কিন্তু শিশুখাদ্য নিয়ে ছাড় দিলে ওই অন্যায়ের দায় আমার উপরও বর্তায়।


সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ, প্রিঙ্গলস টিপস বাচ্চার মুখে দেওয়ার আগে মা বাবা খেয়ে দেখবেন। আর লাজফার্মার খাবার এবং ওষুধও ভালোভাবে যাচাই করে নেবেন। সংস্কারের এই হাওয়ায় এসব বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের নজর দেওয়া খুব জরুরি। বাচ্চাদের মুখে তুলে দেওয়ার জন্য কত ভালো জায়গাতে দায় ও দ্বিধাহীন বি*ষ বিক্রি করে চলছে নির্বোধ প্রতিষ্ঠান ও লোকজন... 


 - Isteaque Ahmed

স্নেক প্ল্যান্ট (সানসেভিয়েরিয়া) একটি যার রক্ষণাবেক্ষণে .…তবে সঠিক শর্ত প্রদান করলে এটি ভালোভাবে বৃদ্ধি পায় এবং এমনকি ফুলও দিতে পারে। উল্লেখিত নির্দেশনার ভিত্তিতে:

 স্নেক প্ল্যান্ট (সানসেভিয়েরিয়া) একটি যার রক্ষণাবেক্ষণে .…তবে সঠিক শর্ত প্রদান করলে এটি ভালোভাবে বৃদ্ধি পায় এবং এমনকি ফুলও দিতে পারে। উল্লেখিত নির্দেশনার ভিত্তিতে:


১. সাধারণত, স্নেক প্ল্যান্ট কমপক্ষে তিন থেকে পাঁচ বছরের পুরোনো হলে ফুল ফোটার সম্ভাবনা থাকে। অপেক্ষাকৃত কম বয়সী গাছে ফুল ফোটার আশা করা অনুচিত।


২. উজ্জ্বল, পরোক্ষ আলো স্নেক প্ল্যান্টের ফুল ফোটার সম্ভাবনা বাড়ায়। যদিও এই গাছ কম আলো সহ্য করতে পারে, তবে এটি উত্তরমুখী জানালার কাছাকাছি বা পরিশোধিত সূর্যালোকযুক্ত স্থানে রাখলে ফলাফল ভালো হবে।


৩. স্নেক প্ল্যান্ট গরম পরিবেশ পছন্দ করে এবং ঠাণ্ডা বাতাস কিংবা ৫০°F (১০°C) এর নিচে তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না। তাই ঠাণ্ডার হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।


৪. অতিরিক্ত পানি দেওয়া একটি সাধারণ ভুল। 

মাটিকে প্রতিবার সম্পূর্ণ শুকানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় দিন এবং শীতকালে পানি দেওয়া আরও কমাতে হবে, কারণ তখন গাছের বৃদ্ধি ধীর হয়ে যায়।


৫. স্নেক প্ল্যান্টের জন্য ভালো ড্রেনেজযুক্ত মাটি প্রয়োজন। ক্যাকটাস বা সাকুলেন্ট মিশ্রণ ব্যবহার করুন অথবা সাধারণ মাটির সাথে পারলাইট বা বালি মিশিয়ে ড্রেনেজ ক্ষমতা বাড়ান।


৬. স্নেক প্ল্যান্ট সামান্য গোঁজানো (root-bound) পরিবেশ পছন্দ করে। 


তাই পাত্র এমন নিতে হবে যা গাছের মূল  থেকে কিছুটা বড়, কিন্তু অতিরিক্ত বড় হলে সমস্যা হতে পারে। বড় পাত্রে অতিরিক্ত আর্দ্রতা ধরে রাখার কারণে ফুল ফোটা বাধাগ্রস্ত হয়।


উপরোক্ত শর্তগুলো সঠিকভাবে মেনে চললে মাঝে মাঝে এই গাছের নরম সুগন্ধযুক্ত সাদা বা সবুজাভ ফুল দেখা যেতে পারে।

শ‍্যামলবাবুর স্ত্রীকে ফলো করুন। অচেনা কল পেলে অর্ধেক OTP শেয়ার করবেন

 🌀শ‍্যামলবাবু অবসরের পর  পাওয়া ২০ লাখ টাকা এক ব‍্যাংকে স্ত্রীর সঙ্গে যৌথ অ্যাকাউন্টে রাখেন। ATM কার্ডের PIN  ও স্ত্রীকে জানিয়ে রাখেন। কখন কি দরকার পড়ে,বলা যায় না।


শ‍্যামলবাবু একদিন বাইরে যাওয়ার সময় ভুল করে নিজের মোবাইল ফোনটি বাড়িতে রেখে যান। "কোথাও কি পড়ে গেল?" এই চিন্তা করতে করতে  দ্রুত পায়ে বাড়ি ফিরে আসেন এবং দেখেন মোবাইলটা টেবিলের উপরেই আছে। দু:শ্চিন্তা দূর হতেই স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন,"কোন ফোন এসেছিল?"


স্ত্রী বললেন,"ব‍্যাংক থেকে ম‍্যানেজার ফোন করেছিলেন।"


শ‍্যামলবাবু শুনেই ঘামতে শুরু করলেন।জিজ্ঞাসা করলেন,"ম‍্যানেজার কি বললেন?"


"উনি আমাদের যৌথ অ্যকাউন্ট আপডেট করার জন্য কিছু তথ্য জানতে চাইলেন এবং বললেন একটা OTP যাবে মোবাইলে এবং সেটা জানালেই অ্যাকাউন্ট আপডেট হয়ে যাবে।" স্ত্রী বললেন।


শ‍্যামলবাবুর অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার উপক্রম। সমস্ত সঞ্চয় বোধহয় শেষ হয়ে গেল! গলা শুকিয়ে গেল।খবরের কাগজে রোজ যা দেখেন!উদ্বিগ্ন হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,"তুমি কি OTP বলে দিয়েছ?"


"ব‍্যাংক ম‍্যানেজার জিজ্ঞাসা করলেন,আমি কি না জানিয়ে পারি?"


শ‍্যামলবাবু চেয়ারে বসে পড়লেন,দরদর্ করে ঘামতে শুরু করলেন নি:স্ব হয়ে যাওয়ার ভয়ে। ভয়ে ভয়ে মোবাইলটা তুলে নিয়ে অ্যাকাউন্টে ব‍্যালান্স চেক করলেন। অবাক বিস্ময়ে দেখলেন অ্যাকাউন্টে 20 লাখ টাকাই আছে।জামতাড়া গ‍্যাং টাকা সরিয়ে নিতে পারেনি।ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ল। 


স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন - "কত নম্বর OTP এসেছিল?"

"4042" স্ত্রী বললেন।

"তুমি ঠিকঠাক বলে দিলে?"

"আমি 2021 বলেছি। যৌথ অ্যকাউন্ট তো ,তাই হাফ বলেছি। আমি তো ব‍্যাংকের কর্মচারীর স্ত্রী, জানি এ টাকার অর্ধেক তো আমার। তাই OTP ও হাফ বলেছি।"


শ‍্যামলবাবু স্ত্রীকে কি বলবেন বুঝে উঠতে পারছেন না।

******************************************* শ‍্যামলবাবুর স্ত্রীকে ফলো করুন। অচেনা কল পেলে অর্ধেক OTP শেয়ার করবে

উপসংহার:-শ‍্যামলবাবুর স্ত্রীকে ফলো করুন।

অচেনা কল পেলে অর্ধেক OTP শেয়ার করবেন ।

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:। 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ২৭-০২-২০২৫ খ্রি:। 


আজকের শিরোনাম:


শান্তিপূর্ণ পরমাণু শক্তির বিকাশে রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা সম্প্রসারণে বাংলাদেশের আগ্রহ প্রকাশ।


ব্যবসা ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে জার্মানির সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক গড়ার আশাবাদ ব্যক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা।


তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্ব পেলেন উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহফুজ আলম।


সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার।


পবিত্র রমজানের প্রথম দিন থেকে সারাদেশে ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করবে বিএসটিআই।


আত্মপ্রকাশ করেছে নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’।


যুদ্ধ বিরতি চুক্তির প্রথম ধাপের শেষ শর্তের অংশ হিসেবে ইসরাইলী জিম্মীর চার মরদেহ রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করেছে হামাস।


আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আজ রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

ক্লাসরুমে এবং পরীক্ষার খাতায় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া কিছু অদ্ভুত উত্তর।

 ক্লাসরুমে এবং পরীক্ষার খাতায় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া কিছু অদ্ভুত উত্তর।


১.

বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্ন এসেছে, পানিতে বাস করে এমন ৫টি প্রাণীর নাম লিখ।


ছাত্র লিখল...ব্যাঙ, ব্যাঙের বাবা, মা, বোন আর দুলাভাই।


২.

ইতিহাস ক্লাসে স্যার সুমিকে দাঁড় করালেন, "বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?"


সুমি: স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!


স্যার: কে বলেছে বইয়ে নেই। এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে ১৫৪২-১৬০৫।


সুমি: এটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ? আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!


৩.

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে।


শিক্ষক: আমি টেবিলটা ছুঁয়েছি, টেবিলটা মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি — এভাবে একটা যুক্তি দেখাও তো।


দুজন ছাত্র হাত তুলল।


১ম ছাত্র: যেমন ধরুন স্যার, আপনি মুরগি খেয়েছেন, মুরগি কেঁচো খেয়েছে, সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।


২য় ছাত্র: আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।


৪.

বিজ্ঞান পরীক্ষার রেজাল্টের খাতা দেওয়ার দিন শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, "ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলা হয়েছিল। তুই সাদা খাতা জমা দিয়েছিস কেন?"


ছাত্র নির্বিকারভাবে জবাব দিল, স্যার, আমি ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন্তু আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না!


৫.

ড্রইং পরীক্ষায় বিড়াল আঁকতে দেওয়া হয়েছে। ক্লাস ফাইভের মেয়ে গম্ভীর মুখে বিরাট এক বিড়াল আঁকছে পাতা জুড়ে। নিচে ডানদিকে লিখেছে পি টি ও। টিচার অবাক। জিজ্ঞেস করলেন, "ড্রইং খাতায় পি টি ও কেন?"


ছাত্রী জানাল, "আমার মা বলে দিয়েছেন উত্তর এক পাতায় না ধরলে ওই কথা লিখতে হয়। আমার বিড়াল এত বড় হয়েছে যে সেই অনুপাতে একটি পেল্লায় লেজ দরকার। সেই লেজ এই পাতায় আঁটবে না। তাই আমি ঠিক করেছি পি টি ও লিখে পরের পাতায় মনের সাধ মিটিয়ে লেজখানা আঁকব।


৬.

শিক্ষক: "উত্তম" শব্দের বিপরীত শব্দ বলো।


ছাত্রী: (মুচকি হেসে) সুচিত্রা।


৭.

অন্যমনস্ক এক ছাত্রীকে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, "এই মেয়ে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।"


মেয়েটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, "কে? আমি?"


শিক্ষক বললেন, "গুড। হয়েছে, বসো।"


৮.

শিক্ষক: আচ্ছা দুধ থেকে ছানা তৈরির একটি সহজ উপায় বল।


ছাত্র: ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।


৯.

শিক্ষক: তোমার কাছে দেয়াশলাই বা গ্যাস লাইট নেই। আগুন জ্বালাবে কীভাবে?


ছাত্র: স্যার রবি সিম সামনে রেখে বলবো জ্বলে ওঠো আপন শক্তিতে!


১০.

শিক্ষকঃ বল তো সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?


ছাত্র: হাতি স্যার!


শিক্ষক: কেন?


ছাত্র: দেখেন না, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাঁত বের করে রাখে।


১১.

শিক্ষক: সন্ধি কাকে বলে?


ছাত্র: স্যার, প্রথমটুকু পারি না, শেষেরটুকু পারি।


শিক্ষক: আচ্ছা, শেষেরটুকুই বল।


বল্টু: স্যার, শেষেরটুকু হলো...তাকে সন্ধি বলে।


১২.

শিক্ষক: তুই কি বলবে Dialog নাকি Paragraph?


ছাত্র: Dialog বলব স্যার।


শিক্ষক: ঠিক আছে বল।


ছাত্র: চৌধুরী সাহেব! আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমরা মানুষ, আমাদেরও ইজ্জত আছে।


(শিক্ষক রেগে গিয়ে খপ করে ছাত্রের চুলের মুঠি ধরে ফেললেন)


ছাত্র: তোর সাহস তো কম না, বামন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়াস। জানিস, তোর ওই হাত আমি কেটে ফেলতে পারি?


১৩.

শিক্ষক: যারা একেবারে নির্বোধ এবং গাধা তারা ছাড়া সবাই বসে পড়।


সকলে বসে পড়লেও শুধু সবুজ একা দাঁড়িয়ে আছে।


শিক্ষক: কিরে, ক্লাসে তুই একাই নির্বোধ আর গাধা?


সবুজ: না স্যার, আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন, এটা ভাল দেখাচ্ছে না, তাই...।


#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৬-০২-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৬-০২-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


শান্তিপূর্ণ পরমাণু শক্তির বিকাশে রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা সম্প্রসারণে বাংলাদেশের আগ্রহ প্রকাশ।


প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চারদিনের সফরে আগামী ১৩ই মার্চ ঢাকা আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব --- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরো তৎপর হওয়ার তাগিদ দেবে বিশ্ব সংস্থা --- জানালেন অ্যান্তোনিও গুতেরেস।


তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্ব পেলেন উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহফুজ আলম।


আইন প্রয়োগকারী সংস্থার টহল কার্যক্রম পরিদর্শন করে রাজধানীসহ সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।


পবিত্র রমজানের প্রথম দিন থেকেই সারাদেশে ভেজাল বিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করবে বিএসটিআই --- জানালেন শিল্প উপদেষ্টা।


আজ আত্মপ্রকাশ করলো নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’।


অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য বিদ্যমান গ্রিন কার্ডের বিকল্প হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিনিময়ে নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ চালুর প্রস্তাব মার্কিন প্রেসিডেন্টের।


এবং লাহোরে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩২৬ রানের জয়ের লক্ষ্যে এখন ব্যাট করছে ইংল্যান্ড।


দুনিয়ার বিখ্যাত কিছু  মিথ্যেকথা

 দুনিয়ার বিখ্যাত কিছু  মিথ্যেকথা (!) 


তেলেভাজাওয়ালা: গরম গরম এইমাত্র নামালাম।


বাসের কন্ট্রাক্টর: পেছনের দিকে একদম ফাঁকা।


কমলা লেবুওয়ালা:  চিনির মতো মিষ্টি না হলে পয়সা লাগবে না।


ঘুঘনিওয়ালা: গরম গরম।


দুধওয়ালা: আমার দুধে কোনও জল পাবেন না।


ময়রা: সব আজকের মিষ্টি।


ঘটক: আমি তোমাকে একটা দেখাবো, একটাই পছন্দ হবে।


মেয়ের মা: আমার মেয়ের মতো আপনি এই পাড়ায় আর একটিও মেয়ে খুঁজে পাবেন না।


ছেলের মা: আমার ছেলের কোনও নেশা নেই।


বাঙাল: বাংলাদেশে আমাগো অনেক সম্পত্তি ছিল, বিঘা বিঘা জমি ছিল।


ঘটি: মোহনবাগান জাতীয় ক্লাব। আমরাও খুব ভালো রান্না করতে পারি। বাঙাল মানেই ওরা শুটকি খায়।


ডাক্তার: আপনার কিছুই হয়নি।


উকিল: আমি আজ বেল করাবোই।


ভিখারি: বাবু একটা টাকা দিন, তিন দিন কিছু খাইনি।


বউ: তোমার থেকে কত ভালো ভালো সম্বন্ধ এসেছিলো আমার।


স্বামী: আমার এখন বিয়ে করার কোনও ইচ্ছাই ছিলো না।


মাছওয়ালা: পাল্লা ছুঁয়ে কেউ মিথ্যা কথা বলে নাকি?


পাড়ার ক্লাব: আর কিছুক্ষণ পরেই আমাদের অনুষ্ঠান শুরু হবে।


পরীক্ষা হলে শিক্ষক: আমি তো জানি না।


কেরোসিন ডিলার: এই মাসে তেল ওঠে নাই।


প্রেমিক প্রেমিকা: তোমায় না পেলে আমি ম*রেই যাবো।

😂😂😂😂😂

সংগৃহীত।


হাসতে থাকুন ভালবাসতে থাকুন আর অবশ্যই কমেন্ট করবেন এবং follow করে পাশে থাকবেন ☺️ আপনাদের সুস্মিতা 😁😁 

#everyone

বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ই’উরিক অ্যা’সিডের সমস্যায় ভুগছেন? কী থেকে এই সমস্যা হয় জানেন ? জেনে নিন।

 ই’উরিক অ্যা’সিডের সমস্যায় ভুগছেন? কী থেকে এই সমস্যা হয় জানেন ? জেনে নিন।


ইউরিক অ্যাসিড একটি মারাত্মক সমস্যা। এই অসুখে আক্রান্ত হলে প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে তা বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে জমে। তখন ব্যথা হওয়া খুবই স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে গাউট আর্থ্রাইটিস হয়। এই অবস্থায় দাঁড়ালে খুব ব্যথা হয়। আক্রান্তস্থল ফুলে যেতে পারে। এমনকী জ্বালাও করতে পারে।


বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা সাধারণত খাদ্যাভাস থেকে হয়। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। 


যেমন-

রেড মিটঃ

 রেড মিট অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা তৈরি করতে পারে। কারণ রেড মিটে মাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন থাকে। আর রেড মিটের প্রোটিন থেকে অনেকটা পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। 


চিংড়িঃ

 চিংড়ি কমবেশি সবারই পছন্দের। চিংড়িতে ভালো পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। তাই চিংড়ি খেলেও সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চিংড়ি থেকে দূরে থাকুন।


সামুদ্রিক মাছঃ

 বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে সামুদ্রিক মাছ খেলেও এই সমস্যা বাড়ে। এক্ষেত্রে ইলিশ, পমপ্লেট খেলেও কিন্তু সমস্যা দেখা দিতেই পারে। এমনকী ক্যানবন্দি বিদেশি সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যামন, টুনা খেলেও সমস্যা হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগা প্রতিটি মানুষকে এ ব্যাপারে সাবধান হতে হবে।


দানা থাকা সবজিঃ

 বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিভিন্ন দানা জাতীয় সবজি যেমন ঢ্যাঁড়শ, টমেটো থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ এই দানা খেলে সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়া বিনস জাতীয় খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে।


সয়াবিনঃ 

 সয়াবিন হল হাই প্রোটিন খাবার। এই খাবার থেকে মানুষের শরীরে প্রোটিন পৌঁছায়। সয়াবিন অত্যন্ত ভালো একটি খাবার। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে এই খাবার থেকে সমস্যা হয়। যেমন -ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে এই খাবার নিয়ে অত্যন্ত সচেতন হয়ে যেতে হয়। তবেই ভালো থাকা সম্ভব হবে।


এছাড়া ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেতে হবে।

✍️Googleserch 

ছবি সংগ্রহ Imageserch

অল শাবনুর মুভি লিস্ট 

 অল শাবনুর মুভি লিস্ট 


১৯৯৩-১৯৯৯ (স্বপ্নকন্যা শাবনুর) সালমান শাহ্- শাবনূর (১৯৯৪-১৯৯৭) 

১- তুমি আমার (১৯৯৪)

২- সুজন সখী (১৯৯৪)

৩- বিক্ষোভ (১৯৯৪)

৪- স্বপ্নের ঠিকানা (১৯৯৫)

৫- মহা মিলন (১৯৯৫)

৬- বিচার হবে (১৯৯৬)

৭- তোমাকে চাই (১৯৯৬) 

৮- স্বপ্নের পৃথিবী (১৯৯৬)

৯- জীবন সংসার (১৯৯৬)

১০- চাওয়া থেকে পাওয়া (১৯৯৬)

১১- প্রেম পিয়াসী (১৯৯৭)

১২- স্বপ্নের নায়ক (১৯৯৭)

১৩- আনন্দ অশ্রু (১৯৯৭)

১৪- বুকের ভিতর আগুন (১৯৯৭)

♥♥

* রিয়াজ - শাবনূর (১৯৯৭- ২০১৩)*

১৫- মন মানে না (১৯৯৭)

১৬- তুমি শুধু তুমি (১৯৯৭)

১৭- পৃথিবী তোমার আমার (১৯৯৮) 

১৮- স্বপ্নের পুরুষ (১৯৯৯)

১৯- বিয়ের ফুল (১৯৯৯)

২০- ভালোবাসি তোমাকে (১৯৯৯)

২১- কাজের মেয়ে (১৯৯৯) 

২২- আমি তোমারি (১৯৯৯) 

২৩- বুক ভার ভালবাসা (১৯৯৯) 

২৪- ভয়ঙ্কর বিষু (১৯৯৯)

২৫-এ বাঁধন যাবেনা ছিড়ে (২০০০)

২৬-নারীর মন (২০০০)

২৭-এই মন চায় যে (২০০০)

২৮-ও প্রিয়া তুমি কোথায় (২০০২)

২৯-এরিই নাম দোস্তী (২০০০) #আশরাফ জয় 

৩০-প্রেমের তাজমহল (২০০১)

৩১-সুন্ধরী বধূ (২০০২)

৩২-আশা আমার আশা (২০০০)

৩৩-কারিশমা (২০০০)

৩৪-স্বপ্নের বাসর (২০০১)

৩৫-শশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১)

৩৬- মিলন হবে কত দিনে (২০০২)

৩৭- বস্তির মেয়ে (২০০১)

৩৮-গুন্ডার প্রেম/ কালা মানিক( ২০০১)

৩৯-মাটির ফুল (২০০২) 

৪০- স্বপ্নের ভালবাসা (২০০৩)

৪১-ভালবাসা কারে কয় (২০০২)

৪২- তোমার জন্য পাগল (২০০৪)

৪৩-নিঃশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি (২০০০)

৪৪-মোল্লা বাড়ীর বউ (২০০৫)

৪৫-ভালবাসা ভালবাসা (২০০৬)

৪৬-মেয়ে সাক্ষী (২০০৭)

৪৭- নসিমন / বৌমার বনবাস (২০০৩) 

৪৮- হৃদয়ের বন্ধন (২০০২) 

৪৯-মন বসেনা পড়ার টেবিলে (২০০৯)

৫০-তুমি আমার স্বামী (২০০৯)

৫১-চাঁদের মতো বউ(২০০৯)

৫২-ভালবেসে বউ আনবো (২০০৯)

৫৩-এবাদত (২০০৯)

৫৪-বধূ তুমি কার (২০০৯)

৫৫-মন ছুঁয়েছে মন (২০০৯)

৫৬- শিরি ফরহাদ (২০১৩)

৫৭- মন (২০০১)

♥♥

    *শাকিব-শাবনূর*

৫৮- গোলাম (২০০০)

৫৯-ফুল নেবোনা অশ্রু নেবো (২০০০)

৬০- নাচনেওয়ালী(২০০১)

৬১- প্রাণের মানুষ (২০০৩)

৬২- নয়ন ভরা জল (২০০৩)

৫৩,প্রেম সংঘাত (২০০৩)

৬৪- হ্রদয় শুধু তোমার জন্য (২০০৪)

৬৫-ভালবাসার দুশমন(২০০৮)

৬৬-সবার উপরে প্রেম (২০০২)

৬৭- আমার স্বপ্ন তুমি(২০০৫)

৬৮- মায়ের মর্যাদা(২০০৬)

৬৯-ঢাকাইয়া পোলা বরিশালের মাইয়া(২০০৬)

৭০- জন্ম(২০০৬)

৭১- কপাল(২০০৭)

৭২-রঙীন রসের বাঈদানী(২০০৬)

৭৩- কঠিন প্রেম (২০০৭)

৭৪- আমার প্রাণের স্বামী(২০০৭)

৭৫--এক টাকার বউ(২০০৮) 

৭৬-টিপ টিপ বৃষ্টি(২০০৮)

৭৭-তোমাকে বউ বানাবো(২০০৮)

৭৮-রঙীন সমাধি(২০০৮)

৭৯- বলবো কথা বাসর ঘরে(২০০৯)

৮০- স্বামী স্ত্রীর ওয়াদা(২০০৯) 

♥♥

    *ফেরদৌস-শাবনূর*

৮১- বউ শাশুরীর যুদ্ধ(২০০৩)

৮২- দিলতো পাগল(২০০১)

৮৩- খেয়া ঘাটের মাঝি (২০০৩)

৮৪- প্রেমের জ্বালা(২০০১)

৮৫- যত প্রেম তত জ্বালা(২০০৪)

৮৬- তুমি বড় ভাগ্যবতী(২০০৩)

৮৭- কাল সকালে(২০০৫)

৮৮- দোস্ত আমার(২০০৪)

৮৯-ব্যাচেলর (২০০৪)

৯০- ভালবাসার যুদ্ধ(২০০৫)

৯১- ফুলের মত বউ(২০০৪)

৯২- দুই নয়নের আলো(২০০৫)

৯৩-ঘর জামাই (২০০৫)

৯৪- জমেলা সুন্দরি (২০০৭)

৯৫- বউ বন্ধক(২০০৫)

৯৬- দুঃখিনী জোহরা (২০০৬)

৯৭-জীবন সিমান্তে (২০০৬)

৯৮-বিয়ানসাব(২০০৮)

৯৯- ছোট বোন (২০০৮)

১০০-এ চোখে শুধু তুমি (২০০৮)

১০১-ঘরের লক্ষ্মী (২০০৮)

১০২- স্বামী নিয়ে যুদ্ধ(২০০৮)

১০৩- গোলাপী এখন বিলাতে(২০১০)

১০৪-জিদ্দি বউ(২০১২)

১০৫- কিছু আশা কিছু ভালবাসা(২০১৩)

♥♥

     *অমিত হাসান-শাবনূর*

১০৬-সৈনিক(১৯৯৬)

১০৭- বিদ্রোহি প্রেমিক(১৯৯৬)

১০৮- স্ত্রী হত্যা (১৯৯৬)

১০৯- আত্মসাৎ(১৯৯৭)

১১০- চিরঋণী(১৯৯৬)

১১১- ভূলনা আমায়(১৯৯৯)

১১২-শেষ ঠিকানা(১৯৯৭) 

১১৩- পাগলীর প্রেম(১৯৯৮)

১১৪-বিনি সুতার মালা(২০০০)

১১৫-রঙীন উজান ভাটি(১৯৯৭)

♥♥

     *মান্না-শাবনূর*

১১৬- ভাইয়ের শত্রু ভাই(২০০৪) 

১১৭-দুই বধূ এক স্বামী(২০০৩)

১১৮- সমাজকে বদলে দাও(২০০২)

১১৯- ভাইয়া(২০০২)

১২০- স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ(২০০২)

১২১- জীবন এক সংঘর্ষ(২০০৪)

১২২-কঠিন পুরুষ(২০০৪)

১২৩-এদেশ কার(২০০৬)

১২৪-জীবন নিয়ে যুদ্ধ(২০০৯)

১২৫-মোঘল এ আজম(২০১০)

♥♥

    *ওমর সানি-শাবনূর*

১২৬- প্রেমের অহংকার(১৯৯৫)

১২৭-অধিকার চাই(১৯৯৮)

১২৮-কে অপরাধী(১৯৯৭)

১২৯-মধুর মিলন(১৯৯৮) 

১৩০-রঙীন নয়নমনি(১৯৯৮)

♥♥

    *আমিন খান-শাবনূর*

১৩১-দুনিয়ার বাদশাহ(১৯৯৪)

১৩২-হৃদয় আমার(১৯৯৫)

♥♥

    *শাকিল খান-শাবনূর*

১৩৩-আমার অন্তরে তুমি(১৯৯৮)

১৩৪-মানুষ কেন অমানুষ(১৯৯৮)

১৩৫- সবার অজান্তে(২০০০)

১৩৬-দুষ্ট ছেলে মিষ্টি মেয়ে(২০০০)

১৩৭- বলনা ভালবাসি(২০০৫)

♥♥

     *সাব্বির-শাবনূর*

১৩৮-চাঁদনী রাতে (১৯৯৩)

১৩৯-প্রেম(১৯৯৭)

♥♥

     *শামস-শাবনূর*

১৪০- মৌমাছি (১৯৯৬)

♥♥

     *মেহেদী হাসান-শাবনূর* 

১৪১- শুধু তোমারি(১৯৯৫)

♥♥

     *মাসুদ শেখ-শাবনূর*

১৪২-আসামী বধূ(১৯৯৫)

১৪৩-জামিন নাই(২০০০)

♥♥

     *কাজী মারুফ-শাবনূর*

১৪৪-অন্য মানুষ(২০০৪)

♥♥

     *মাহফুজ আহামেদ-শাবনূর*

১৪৫-চার সতীনের ঘর(২০০৫)

১৪৬-বাঙলা(২০০৬)

♥♥

     *শাহরিয়ার নাজিম জয়-শাবনূর*

১৪৭-গ্রাম গঞ্জের পিরিতি(২০০৬)

১৪৮-জীবনের গল্প(২০০৬)

১৪৯-এই যে দুনিয়া(২০০৭)

♥♥

    *ইলিয়াস কাঞ্চন-শাবনূর* 

১৫০- নিরন্তর(২০০৬)

♥♥

    *হেলাল খান-শাবনূর*

১৫১-বাজিগর(১৯৯৬) 

♥♥

    *জায়েদ খান-শাবনূর*

১৫২-আত্নগোপন(২০১২)

♥♥

    *আমান-শাবনূর*

১৫৩-পিরিতির আগুন জ্বলে দিগুন(২০০৯)

১৫৪-যেখানে তুমি সেখানে আমি(২০১০)

♥♥

    *বাপ্পারাজ-শাবনূর*

১৫৫-মা আমার চোখের মনি(২০১১)

♥♥

    *এস.ডি.রুবেল-শাবনূর*

১৫৬-এভাবেই ভালবাসা হয়(২০১০)

♥♥

    *রাশেদ মোর্শেদ-শাবনূর*

১৫৭-ভালবাসা সেন্টমার্টিনে(২০১২)

♥♥♥

*শায়ের খান-শাবনূর*

১৫৮-পাগল মানুষ (২০১৮)

সবাইকে ধন্যবাদ সামনে আরো আসবে শাবনূরের  নতুন নতুন ছবি আশাকরি

লেখা = Faisal Mahmud

রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-ল

 রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-👇


🍋 ফ্রিজে মাছ, মাংস রাখায় গন্ধ ছাড়ছে? ফ্রিজে লেবুর স্লাইস রেখে দিন,দুর্গন্ধ কেটে যাবে।


🍋 রান্না অতিরিক্ত ঝাল হয়ে গিয়েছে? লেবুর রস মিশিয়ে দিন এক চামচ, এতে খাবারের অতিরিক্ত ঝাল কমে যায়।


🍋 আপেল বা অন্যান্য ফল কেটে রাখলে লালচে হয়ে যায়? সামান্য লেবুর রস মেখে রাখুন আর লালচে হবে না।


🍋 ভাত রান্নার শেষ দিকে অল্প পরিমাণ লেবুর রস দিয়ে নিন। ধবধবে সাদা ভাত তো হবেই, সাথে ফ্লেভারও আসবে।


🍋 গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যায়।


🍋 সাদা কাপড়কে আরো ধবধবে সাদা করতে চান ? গরম পানিতে লেবুর টুকরা দিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখলেই হবে।


🍋 মুরগী বা গরুর মাংস সিদ্ধ হতে সমস্যা? রান্না করার আগে লেবুর রস দিয়ে মাখিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা।


🍋 বয়লার মুরগি রান্নার আগে লেবুর রস মাখিয়ে রাখলে বয়লারের উটক গন্ধটা অনেকটাই কমে যায়।


🍋 আদা-রসুন কাটার পর বা পেস্ট বানানোর পর হাত থেকে গন্ধ বের হয়? হাতে লেবুর রস মেখে নিন, এতে হাতের দুর্গন্ধ কমে যায়।


🍋ছোট মাছের চচ্চড়ি রান্নায় পিল করে লেবুর খোসা মাছের ওপরে বিছিয়ে দিন, তারপর ঢাকনা দিয়ে চুলা নিভিয়ে দিন। খোসা গুলো ফেলে দিয়ে পরিবেশন করুন।ফ্লেভারটা অসাধারণ হয়।


🍋 ঘরে ভ্যানিলা এসেন্স নেই? লেবুর খোসা ভেজিটেবল পিলার দিয়ে ছিলে নিন অথবা লেবুর রস ব্যবহার করুন।


🍋 লেবুর সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে খুব সহজেই বেসিন পরিষ্কার করা যায়। এক-দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডার এবং এক টেবিল চামচ লেবুর রস এক কাপ গরম জলে মিশিয়ে নিতে হবে। তার পর সেই মিশ্রণটিকে বেসিনে ছিটিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ সেটিকে রেখে জল দিয়ে বেসিনটি ধুয়ে নিতে হয়।

ধন্যবাদ

মাটির হাঁড়ির বিদ্যুতবিহীন ফ্রিজ- **জিয়ার পট কুলার

 # মাটির হাঁড়ির বিদ্যুতবিহীন ফ্রিজ- **জিয়ার পট কুলার**


**মোহাম্মদ বাহ আববা  (Mohammed Bah Abba)** ছিলেন নাইজেরিয়ার একজন শিক্ষক এবং উদ্ভাবক। 


**তিনি দেখলেন যে, তার দেশের অনেক দরিদ্র পরিবার, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষ, বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় খাবার সংরক্ষণ করতে পারছেনা। খাবার দ্রুত পচে যাওয়ার কারণে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতো। এই সমস্যার সমাধান বের করতে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন জিয়ার পট কুলার (Zeer Pot Cooler)। তিনি আফ্রিকার প্রচণ্ড গরমে খাবার সংরক্ষণ ও ঠান্ডা রাখার উপায় হিসেবে এই পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। **


***জিয়ার পট কুলারের মূল কার্যনীতি হলো বাষ্পীভবনীয় শীতলীকরণ (Evaporative Cooling)। এটি দুইটি মাটির পাত্র দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি দুটি মাটির পাত্রের মধ্যে বালি এবং পানি ব্যবহার করে পানির বাষ্পীভবনের মাধ্যমে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া সৃষ্টি করে, যা বিদ্যুৎবিহীন প্রাকৃতিক রেফ্রিজারেশন সিস্টেম হিসেবে কাজ করে।*  **


জিয়ার পট তৈরির ধাপগুলো হলোঃ 


*1. একটি ছোট মাটির পাত্র এই পাত্রের চেয়ে বড় মাটির পাত্রের ভেতরে বসানো হয়।  *


*2. এই দুই পাত্রের মাঝখানে বালি ভরে পানি ঢালা হয়।  *


*3. কুলার সচল হলে পানি তাপ শোষণ করে বাষ্পীভূত হতে শুরু করে, ফলে ভেতরের পাত্র ঠান্ডা হয়ে যায়।  *


*4. এর ফলে পাত্রের ভেতরের খাদ্যপণ্য যেমন শাকসবজি, দুধ, মাংস ইত্যাদি দীর্ঘ সময় সতেজ থাকে।  *


> সাধারণত যেখানে খাবার ১-২ দিনের বেশি টিকে না, সেখানে জিয়ার পট কুলার ব্যবহারের ফলে ফলমূল, শাকসবজি ও দুগ্ধজাত পণ্য প্রায় ১০-২০ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে। বিদ্যুৎবিহীন গ্রামাঞ্চলের জন্য এটি একটি সস্তা ও কার্যকর পদ্ধতি। এটি কোনো বিদ্যুৎ বা কেমিক্যাল ব্যবহার করে না, ফলে এটি সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব।  


১৯৯৫ সালে মাটির পাত্রের রেফ্রিজারেশন প্রযুক্তি- জিয়ার পট কুলার (Zeer Pot Cooler) সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন নাইজেরিয়ার এই উদ্ভাবক মোহাম্মদ বাহ আববা। মোহাম্মদ বাহ আববার এই উদ্ভাবন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পায়। ২০০১ সালে তিনি "Rolex Award for Enterprise" পুরস্কার লাভ করেন। এই অর্থ দিয়ে তিনি নাইজেরিয়ার গ্রামাঞ্চলে জিয়ার পট কুলার ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেন, যা অসংখ্য দরিদ্র পরিবারের জীবনমান উন্নত করতে সাহায্য করে। 


মোহাম্মদ বাহ আববার উদ্ভাবিত এই জিয়ার পট কুলার বিদ্যুৎবিহীন জায়গায় খাবার সংরক্ষণের একটি আশ্চর্যজনক সমাধান। এটি শুধুমাত্র নাইজেরিয়ায় নয়, বরং বিশ্বের অনেক দেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। 


তবে, বাষ্পীভবনীয় শীতলীকরণ প্রযুক্তি নতুন কিছু নয়, এটি প্রাচীন মিশরীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের সভ্যতায় ব্যবহৃত হতো। মোহাম্মদ বাহ আববা এটিকে আধুনিক রূপ দেন এবং সাধারণ মানুষের জন্য সহজলভ্য করেন। 


প্রাচীন মিশরীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সভ্যতায় এই ধরনের কৌশল ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু আধুনিক সময়ে এটিকে জনপ্রিয় করেন মোহাম্মদ বাহ আববা। 


**"জিয়ার পট (Zeer Pot)" নামটিও এসেছে আরবি শব্দ "Zeer" থেকে, যার অর্থ হলো "মাটির পাত্র"।**  


মোহাম্মদ বাহ আববা যখন এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন, তখন তিনি প্রাচীন মিশর ও মধ্যপ্রাচ্যের  মাটির পাত্রভিত্তিক কুলিং সিস্টেম থেকে অনুপ্রাণিত হন। মধ্যপ্রাচ্যে এবং উত্তর আফ্রিকায় পানি ঠান্ডা রাখতে বহু শতাব্দী ধরে "জির" (Zir) বা "জিয়ার" (Zeer) নামে মাটির পাত্র ব্যবহার করা হতো। এই ঐতিহ্যের সাথে মিল রেখে তিনি তার উদ্ভাবনের নাম "Zeer Pot Cooler" রাখেন।


Muhammad Rahat

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ২৬-০২-২০২৫ খ্রি:। 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ২৬-০২-২০২৫ খ্রি:। 


আজকের শিরোনাম:


হজ যাত্রাকে সহজ ও নিরাপদ করতে হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার।


পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে দেশে প্রথমবারের মতো 'জাতীয় শহীদ সেনা দিবস' পালিত - শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন।


অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ রাখার প্রবণতা চিরতরে রোধ করতে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে - বলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার বিষয়ক উপদেষ্টা - গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করাই পদত্যাগের উদ্দেশ্য - বললেন নাহিদ ইসলাম।


২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বরখাস্ত হওয়া ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের রায় সুপ্রিম কোর্টের।


খনিজ সম্পদ চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন।


আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আজ লাহোরে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৫-০২-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ১৮-০৫-২০২৫ খ্রি:।(২৫/০২/২০২৫)

আজকের শিরোনাম:


পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে দেশে প্রথমবারের মতো 'জাতীয় শহীদ সেনা দিবস' পালিত --- শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন।


পিলখানা হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে গঠিত কমিশন তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করবে  --- জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।


অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ রাখার প্রবণতা চিরতরে রোধ করতে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে --- বললেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার বিষয়ক উপদেষ্টা --- বললেন,          গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করাই পদত্যাগের উদ্দেশ্য।


২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বরখাস্ত হওয়া ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের রায় সুপ্রিম কোর্টের।


ইসরাইলের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি নস্যাতের অভিযোগ করলো হামাস।


এবং আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ম্যাচ বৃষ্টির কারণে বাতিল --- আগামীকাল লাহোরে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান।

ভালো থাকুক বাঙালি,,,,,লিখেছেন প্রদীপ আচার্য্য।

 ঝোলে ঝালে অম্বলে

লেপ কাঁথা কম্বলে,

বোনাসের সম্বলে              বাঙালী

 

 সরকারি চাকুরে

বাবা জ্যাঠা কাকু-রে

আর রবি ঠাকুরের           বাঙালী


সিল্ক আর কটনে

মুরগি ও মটনে

অঘটনে ঘটনে                   বাঙালী

 

বোশেখের পচা ঘামে

কাসুন্দি কাঁচা আমে 

নুন মাখা কালোজামে      বাঙালী


টিভি চাই বেডরুমে

এক্সপার্ট ভাত-ঘুমে

গলা ছাড়ে বাথরুমে          বাঙালী


খাসা অনুসরণে

পাকা অনুকরণে  

পোশাকের ধরণে              বাঙালী


মুখপোড়া মিনসে

নেই আর দিন সে

ধুতি ছেড়ে জীনসে            বাঙালী


হাই হিল চটিতে

দাঁ আর বটিতে

বাঙাল আর ঘটিতে           বাঙালী


মিঠে কড়া বুলিতে

পিঠে আর পুলিতে

ঠাকুমার ঝুলিতে                বাঙালী


ফেবারিট সানডে

ক্রিকেটে ওয়ানডে

গোল খেয়ে কাঁদে ঐ          বাঙালী


সন্ত্রাস ভীতিতে

চোখা রাজনীতিতে

আর সম্প্রীতিতে                 বাঙালী 


দাঁড়ি কমা হসন্তে

বেহাগ আর বসন্তে

মান্না ও হেমন্তে                    বাঙালী


আমি তুমি আর কে 

অন্ধকারে কার কে

ময়দানে পার্কে                     বাঙালী


ভয় খুনোখুনিতে

পিকে আর চুনীতে

হুজুগে ও নাচুনীতে              বাঙালী


ওল্ড এজ হোমে হায়!

বাবা মাকে কে পাঠায়

ভিটে বেচে ফ্ল্যাটে যায়         বাঙালী


রাগে মুখ ভার করে

দুয়ে দুয়ে চার করে

মাসান্তে ধার করে                 বাঙালী


গিন্নির ঘ্যান্ ঘ্যান্ 

শুধু খরচের প্ল্যান

সত্যজিতের ফ্যান                 বাঙালী


মরে না হতোদ্যমে

ভাঁটা নেই উদ্যমে

সুচিত্রা উত্তমে                        বাঙালী


পালা লোমহর্ষক

চিত্ত আকর্ষক

যাত্রার দর্শক                          বাঙালী


কৌতুক ও নকশায়

ঠাট্টা ও তামাশায়

অম্ল ও আমাশায়                    বাঙালী


হাসি হাততালিতে

সু-রসের ডালিতে 

মুজতবা আলী-তে                 বাঙালী


কবিতার বারোমাসে

সুনীল শক্তি আসে

জীবনানন্দ দাসে                  বাঙালী


নবাবের শিষ্য

ট্যাঁক ফাকা নিঃস্ব

মুখে মারে বিশ্ব                 বাঙালী


ভাবখানা সব জানে

থাকা চাই সব খানে

তবু তো নোবেল আনে          বাঙালী ।।


লিখেছেন প্রদীপ আচার্য্য।


ভালো থাকুক বাঙালি ❤️ 


#everyoneシ゚

মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু করনীয়।

 নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু করনীয়।

এই দেশ বেঁচে থাকতে হলে অবশ্যই নিচের ১২ টা নিয়ম মেনে চলুন।

১: প্রয়োজন ছাড়া সন্ধ্যায়ই বের হবেন না।

২: রাতে ঘুমানোর পূর্বে দরজা জানালা সব চেক করে তারপর ঘুমান।

৩: বেশি টাকা সঙ্গে রাখবেন না।

৪: প্রয়োজন ছাড়া এটিএম কার্ড সাথে রাখবেন না।

৫: মহিলারা গহনা পড়ে বাড়ি থেকে বের হবেন না।

৬: রাস্তায় প্রয়োজন ছাড়া ফোন ব্যবহার করবেন না।

৭: বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করুন,বসলেও জানালা বন্ধ রাখুন।

৮: নির্জন রাস্তায় একা একা কোথায় ও যাবেন না।

৯: কোন গাড়ি চালক এসে যদি বলে চলেন আমি যাব টাকা কম দিয়েন তার সাথে যাবেন না।

১০: কেউ কিছু দিলে ধরবেন না খাবেন না।

১১: আপনি যদি বুঝতে পারেন আপনার জীবনের ঝুঁকি আছে তাহলে গাড়ি থামিয়ে নেমে দৌড় দিন।

১২: সব সময় নিজেকে একটিব রাখুন এবং চারিদিকে খেয়াল রাখুন।।

 ধন্যবাদ।

উপদেশমূলক গল্প ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।" 


সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।। 


সব বাচ্ছারা স্কুলে এ্যডমিশন হয়ে গেলো।। রাজামশাইয়ের পার্সোনাল স্কুল ,, সবাইকে যথাযথ শিক্ষা দেওয়া হবে।। 


শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!


হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উঁট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্ছা স্কুলে পৌঁছে গেলো।। 


শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌। 


"ফাষ্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্ছা ফেল।। 


- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌। 


-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।" 


হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।


শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।। 


হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।। 


ফাষ্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উঁট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্ছা ফেল।। বাঁদরের বাচ্ছা টপার হয়ে গেছে।। 


প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্ছার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।। 


বাঁদর আনন্দে আত্মহারা।। তার ছেলে টপার হয়েছে।। এ গাছ থেকে সে গাছে,, কি ভীষণ লাফালাফি করে চলেছে।। 


চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উঁট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!! 

তারা মেনে নিতে পারলো না।। 


-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শেখ,, বাঁদরের বাচ্ছার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।" 


ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।। 


প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ  মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।" 


মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।। 


বাচ্ছা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"


মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।" 


হাতি,, উঁট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্ছাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।। 


শিয়াল বলে -- "আহা,, তোমরা মারো কেনো,, ছোট ছোট বাচ্ছাদের ??" 


উঁট বলে - "মেরেই ফেলবো একে।। আমার মানসম্মান কিছু বজায় রাখলো না।।" 


শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??" 


হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।" 


শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।

-- "আচ্ছা,, তোমরা গাছে চড়তে পারো?? " 


জিরাফ বলে -- "আমরা তো নিরক্ষর।। তখন এসব স্কুল-টুল ছিলো না।। থাকলে শিখে নিতাম,, অবশ্যই গাছে চড়তে পারতাম।।" 


শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"


-- "উঁট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।" 


-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।" 


❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️


মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*

 প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে ।

আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।


হাতির বাচ্ছাকে জোর করে গাছে চড়াতে যাবেন না। মনে রাখবেন , মাছের বাচ্ছা জল বিহীন স্কুলে গেলে দম ফেটে মারা যাবে।


শিক্ষা-দীক্ষা , খেলা-ধুলা, নাচ-গান, শিল্প-কলা, অভিনয়, ব্যাবসা,যে কোনো ক্ষেত্রেই হোক, সন্তানের প্রতিভার মূল্যায়ন করে নিন।‌ ওদের ইচ্ছেগুলো চিনে নিন, ওদের প্রতিভার মূল্য দিন।


আপনার দায়িত্ব শুধু একটাই, *সন্তানকে সদাচারণ, নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও মানবতার শিক্ষা দিয়ে যাওয়া।*


লেখাটি সংগৃহীত

বোনদের জন্য উপদেশ,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে সাবধানে থাকবেন, বেঁচে থাকবেন। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে যাঁরা থাকেন। 


 আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপ*রাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাবে বলে ধারনা করছেন অপ*রাধ বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সত*র্কতা অবলম্বন করলে, এই সময়ে নিজেকে সেফ রাখতে পারবেন। 

 

 ১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের হবেন না।

 

 ২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না। দরজা বা জানালা কিংবা বারান্দায় দূর্বল কোনো স্ট্রাকচার থাকলে তা মেরামত করে নিন।

 

 ৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না, সেটা যত স্বল্প দূরত্বেরই হোক না কেন।

 

 ৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না। কার্ডে যদি এনএফসি সার্ভিস এনাবল করা থাকে তবে ব্যাংকে কল করে তা বন্ধ করে নিন।

 

 ৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় নিরাপদ জায়গায় রাখুন। 

 

 ৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে, কানে। কান ছিঁড়ে গহনা নিয়ে যাবার  অসংখ্য রেকর্ড আছে।

 

 ৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না।

 

 ৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন।

 

 ৯. উবার পাঠাওয়ে উঠলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না।

 

 ১০. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির  পর্দা কেটে ছিন*তাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো।

 

 ১১. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না।

 

 ১২. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না।

 

 ১৩. যদি মনে  হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভ*য় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান। 

 

 ১৪. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। আমি নিজে এসব করে দেখেছি, কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু।

 

 উপরোক্ত কথাগুলো আমি কাউকে আতংকিত করার জন্য বলিনি, জনসচেতনার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে।

 

 তাই নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।

প্রচলিত কিছু বিদ'আত লিস্টঃ 

 🟥 প্রচলিত কিছু বিদ'আত লিস্টঃ 


যাদের জানা দরকার তারা জেনে নিন। যারা জেনে মানবেন না তারা তর্ক থেকে দূরে থাকেন।আর তর্ক করতে চাইলে দলিল নিয়ে আসেন।


❌ ওজু শেষ পশ্চিম আকাশের দিকে সাহাদাত আঙ্গুল তুলে দুআ বলা।

❌ দরুদে মাহি, দরুদে হাজারি, দরুদে লাঠি ইত্যাদি দরুদ পড়া।টট

❌ তিন বা পাঁচ লাখ কালেমা খতম করা। (মৃত্যু ব্যক্তির জন্য অথবা অসুস্থ ব্যক্তির জন্য)।

❌ বিশেষ চাহিদা বা মনের আসা পুরনের জন্য ৪০ দিনের যে কোন আমল করা।

❌ দুআ ইউনুস খতম করা।

❌ কালেমা খতম করা।

❌মৃত ব্যক্তির পাশে বসে কুরআন খতম দেয়া।  

❌  দরূদে মুকাদ্দাস, দরূদে মাহী , দরূদে তাজ, দরূদে তুনাজ্জিনা, দরূদে নারী, দরূদে সায়াদাত, দরূদে কামালিয়া। আরো অনেক আছে।


❌ মিলাদ পড়া।

❌ শবে বরাত পালন করা।

❌ শবে মেহরাজ পালন করা।

❌ হুযুর ডেকে এনে কুরআন খতম পড়া।

❌ হুযুরদের ডেকে এনে খতমে ইউনুস পড়া।

❌হুজুর ডেকে অসুস্থ ব্যক্তির জন্য বিভিন্ন ধরনের খতম পড়া। 

     যেমনঃ- কালিমা খতম, দরুদ খতম।

❌ দল বেঁন্দে উচ্চসরে যিকির করা।

❌ নামাযে নাওয়াই তুআন পড়া।

❌ নামাযের মুছল্লায় ইন্নি ওয়াজজাহতু পড়া।

❌ ফরজ নামাজের পরে দল বদ্ধ ভাবে মুনাজাত করা।

❌ রোযার সময় নাওয়াতুআন আছুম্মাগাদাম পড়া।

❌ কদম বুসি করা।

❌ ঈদে মীলাদুন্নবী পালন করা । 

❌ শুক্রবার ৮০ বার নির্দ্দিষ্ট বানানো দরুদে পড়া।

❌ নাবী (সঃ) কে দাড়িয়ে সালাম দেয়া।

❌ নামাজ শেষে জাইনামাজে চুমু খাওয়া।

❌ ঔষধ খাওয়ার আগে "আল্লাহ্ শাফী..." বলা।

❌ বিবাহ বার্ষিকী পালন করা।

❌ মনগড়া প্রাত্যহিক নামায ও তার খেয়ালী সওয়াব

❌ বিভিন্ন মাসের খেয়ালী নামাজ পড়া

❌ ওজুর সময় প্রত্যেক অঙ্গ ধৌত করার সময় আলাদা আলাদা দুআ বলা।

❌ ওজুর পর সূরা কদর পড়া।

❌ আজানের দুআর সাথে "ইন্নাকা লা তুখলিফুল মিয়াদ" এই টুকু যোগ করা।

❌ ফজর নামাজের পর ১৯ বার ‘বিসমিল্লাহ’ বলা।

❌ তারাবিতে চার রাকাত অন্তর দোয়া পরা।

❌ তাওবা খতম করা।

❌ দলবেধে পারা ভাগ করে কোর-আন খতম।

❌ সাত সালাম।

❌ খতমে খাঞ্জেখান।

❌ আযান ইকামতের মধ্যে বা অন্য যেকোনো সময় রাসুল সা. এর নাম শুনলে বৃদ্ধা আঙ্গুলে চুমু দিয়ে চোখে লাগানো।

❌ সূরা ইয়াসিন খতম দেয়া।

❌ মাসিক/মেস্ন/পিরিয়ড অবস্থায় রোজা রাখা।

❌ রমজান মাসে কুরআন পড়ে অন্যর জন্য বক্সিয়ে দেয়া।


[রেফারেন্স নেই বলেই এসব বিদ'য়াত। 


বিদ'আতের রেফারেন্স হয়না।

যদি এগুলো সহীহ আমল হতো  তাহলে অবশ্যই এগুলোর রেফারেন্স থাকতো।]

শিক্ষামূলক পোস্ট ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 "তুমি তোমার মায়ের সাথে যেমন আচরণ করো, জীবনও তোমার সাথে তেমন আচরণ করবে। মা হলেন ভালোবাসা ও জীবনের উৎস।"


একজন মা গঠিত হন নিঃস্বার্থ ভালোবাসা দিয়ে—একটি ভালোবাসা, যা কেউই তোমাকে দিতে পারবে না। তাই তাকে বিচার কোরো না। কতোবার তুমি মায়ের পাশে বসে তার কথা শুনেছ? তার অতীত নিয়ে কখনো কথা বলেছ? হয়তো তিনি কখনোই তোমাকে বলেননি যে, তোমার আসার আগে তাকে কতটা দুঃসহ জীবন পার করতে হয়েছে।


হয়তো তিনি কখনো শেয়ার করেননি তার বুকের ভেতর জমে থাকা ক্ষতগুলো, সেই দাগগুলো, যা স্মৃতির আঘাতে বারবার নতুন হয়ে ওঠে... কষ্টময় শৈশব ও কৈশোরের অভিজ্ঞতা, সেই কঠিন মুহূর্তগুলো, যখন কেউ তাকে শোনেনি, তাকে অবহেলা করেছে। কঠিন সময়ের ছাপ পড়েছে তার মনে—রূঢ় কথা, দারিদ্র্য, ভয়, অবজ্ঞা ও নির্যাতনের অসংখ্য স্মৃতি।


তার হৃদয়ে হয়তো অজস্র দুঃখ লুকিয়ে আছে, যা তিনি তোমার সঙ্গে কখনোই শেয়ার করেননি—শুধু তোমার কাছে তার জীবনের ভুল দিকগুলো তুলে ধরতে চাননি বলে। ভালোবাসার জন্য তিনি তা বলেননি, বা হয়তো নীরবতাই ছিল তার একমাত্র আশ্রয়, যেন তিনি আর কষ্ট না পান।


তাকে সম্মান করো, ভালোবাসো, কারণ তিনি তোমার জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। তাকে ভালো রাখলে, তোমার জীবন আশীর্বাদ, শান্তি, আনন্দ, স্থিতিশীলতা, এবং দীর্ঘায়ুতে পরিপূর্ণ হবে।


এবং মনে রেখো—তুমি তোমার মায়ের সাথে যেমন আচরণ করো, অন্যরাও তোমার সাথে তেমনই আচরণ করবে। চারপাশের মানুষ তোমার কর্ম থেকে শিখবে, তোমার ভালোবাসা দেখবে।


একজন মা শুধু একজনই থাকেন—যদি তাকে এখন মূল্য না দাও, তাহলে একদিন আফসোসের দীর্ঘ রাতগুলো তোমাকে তাড়া করবে।


সেই রাতে তোমাকে ঘুমোতে দেবে না তোমার মা, বরং তোমার নিজেরই অমান্যতা ও অবজ্ঞার স্মৃতিগুলো তোমাকে তাড়া করে ফিরবে, তোমাকে শান্তিতে থাকতে দেবে না...

একটি_তুমিময়_বসন্ত_চাই  আরাধ্যা_আহনাফ_সূচি সূচনা_পর্ব  ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 -‘ অ্যাহ, লাগছে আমার .  . 


হঠাৎ কানে কারো শক্ত হাতের টান অনুভব করলো নৌমিতা। কানের দুল যেন কানের লতি ছিড়ে বেরিয়ে আসবে। ব্যাথা অনুভূত হওয়ায় মৃদু চিৎকার করল। অজান্তেই তার হাতটা চলে গেছে সেই শক্ত হাতের উপর। চেষ্টা করছে কানের উপরে থাকা হাতটা সরাতে। ব্যাথাতুর চোখ দুটো যখন আগ্রহ নিয়ে পেছন ফিরল তখনি অগ্নিমূর্তির  ন্যায় লাল টকটকে ক্ষিপ্র দৃষ্টির পুরুষটাকে দেখে হিম হয়ে গেলো। 


ধরফর করে উঠলো নৌমিতকার বুক। হঠাৎ ব্যাথাতুর ভাব টা চট করে বাতাসে মিলিয়ে গেল। চমকে উঠে ছিটকে সরে দুই কদম দূরত্ব রেখে দাঁড়ালো। চোখ দুটো বড় বড় হয়ে গেছে। গোলাপি বর্ণের চিকন ঠোঁট দুটো কিঞ্চিৎ ফাঁক হয়ে গেল। সে ভেবেছিলো তার বান্ধবী হবে হয়তো! লোকটার দিকে তাকিয়ে কিছু বলতে যাবে তাকে থামিয়ে দিল। ওই শক্ত হাতে কনুই চেপে ধরে টানতে টানতে পার্কের গেইট ক্রস করে গাড়ির দরজা খুলে সামনে দাঁড় করালো । লোকটি গমগমে স্বরে বললো -


—“ জলদি উঠে বস। ”


 চোখ মুখ কুঁচকে ব্যাথা সহ্য করছে নৌমিতা তরফদার নিমু । কিয়ৎক্ষন পর বাঁধন থেকে মুক্ত হলে রাগ দেখিয়ে প্রশ্ন ছুঁড়ে , 


—“ এসব কী কুশান ভাই? পাবলিক প্লেসে এমন বিহেভ করছো কেন?”


চলতি পা দুটো থেমে গেল। উল্টো ঘুরে বড় কদমে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে অপ্রকৃতিস্থ মেজাজে বলল-


—“ পাবলিক প্লেসে সিনক্রিয়েট করে জোঁকার সাজতে চাচ্ছি না। গাড়িতে বোস, কুইক.”

 

ভড়কে গেল নৌমিতা। অস্বাভাবিক মেজাজ দেখে তর্ক করার মতো দুঃসাহস আর দেখালো না নৌমিতা। এদিক সেদিক তাকিয়ে একটা শুকনো ঢোক গিলে বসে পড়ল গাড়িতে। বসার সাথে সাথে কুশান কর্কশ কণ্ঠে বললো -


--“ শাড়ি পড়ে পার্কে কেন এসেছিস? পেট দেখিয়ে ছেলেদের মাথা নষ্ট করার জন্য? এসব করার জন্য অজুহাত দেখিয়ে ঢাকায় এসেছিস। আমারই বাসায় থেকে এসব নোংরামি করবি, আর আমি সেগুলো টলারেট করবো ভাবলি কি করে? স্টুপিড। কালকের মধ্যে গ্রামে পাঠাবো তোকে। যদি নিজের ভালো চাস তো তাহলে আর একটা প্রশ্নও করবি না।”


ঘাবড়ে গেল নৌমিতা। ভয়টা গ্রামে পাঠাবে এই জায়গায় নয়, ভয়টা হচ্ছে অন্য জায়গায় । চুপচাপ বসে রইলো সে। কুশান আর এক সেকেন্ডও দেরি করলো না। রিভার্স গিয়ারে হাত রেখেই স্টার্ট দিল গাড়িটা। 


নৌমিতা এখনো আতঙ্কে রয়েছে।  কখন যে শাড়িটা সরে গেছিলো বুঝতেই পারেনি ও। সে তো পার্কের এক কিনারাই দাঁড়িয়ে ছিল কে আর দেখবে তাকে? ভুল হয়েছে একটা মাস্ক সাথে আনার দরকার ছিল তার। 


বিশ মিনিটের রাস্তা যেন হাওয়ার বেগে দশ মিনিটেই অতিক্রম করে ফেলেছে কুশান। নৌমিতা দুরুদুরু বুকে  গাড়ি থেকে নামলো। মনে মনে আওড়ালো -“ শুকরিয়া শুকরিয়া। গাড়িসহ আমি যে সহিসালামতে বেঁচে ফিরেছি এই অনেক!” 


ভীতু ভীতু মুখাবয়বে চোরা চোখে কুশানের পেছন পেছন যাচ্ছে। লিফটে উঠে পড়লো কুশান। মুখে হাসির ছিটেফোঁটাও নেই। নৌমিতা যেই না পা বাড়াবে অমনি আদেশের সুরে কঠিন গলায় কুশান বলে উঠে -


--“ ওখানেই দাঁড়া। তোর সঙ্গে একই লিফটে ওঠার কোন রুচি নেই আমার।”


নৌমিতা হতবাক, হতবুদ্ধি! পা টা সরিয়ে আনলো। লিফটের দরজা তখনোই বন্ধ হয়ে গেলো। তাকে রেখেই চলে গেছে কুশান। কোমড়ে হাত দিয়ে কলাপাতা রঙের শাড়িটা উঁচু করে ধরে বোকা বোকা গলায় বলে -


--“ তাহলে আমি কি দিয়ে যাবো? সিঁড়ি দিয়ে এই শাড়ি পড়ে আদৌও পাঁচতলায় পৌঁছানো সম্ভব? এই কুশান তরফদার এতো ভাব দেখায় কেমন করে? অসভ্য, ইতর, জাঁদরেল মার্কা লোক । আমার সঙ্গে এক লিফটে যেতে পারবি না তাহলে এক গাড়িতে আসলি কেন? নিয়ে আসারই বা কি দরকার ছিল! ঢং দেখে বাঁচি না যত্তসব। ”


 আট তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং এ পাঁচতলার ফ্ল্যাটে থাকে নৌমিতার চাচা হানিফ তরফদার। গ্রাম থেকে  থেকে বেড়াতে এসেছে নৌমিতা তরফদার। চাচা চাকরির সূত্রে এখানে সপরিবারে থাকেন। উপলক্ষ ছাড়া গ্রামে তেমন যাতায়াত নেই তাদের৷ জেদ চেপে দুই তলা অবধি বিনা ঝা'মেলায় উঠতে সক্ষম হলো নৌমিতা। শাড়ি এখনো এলোমেলো হয়ে যায় নি। সেটা দেখে মনে মনে এক রাশ আনন্দ প্রকাশ করলো। 


আনমনে হাঁটার ধরুণ হঠাৎই হুমড়ি খেয়ে পড়লো ফ্লোরে! আকস্মিক শাড়িতে পা আঁটকে পড়ে যাওয়ায় ব্যাথা পেয়েছে ভীষণ। নাক মুখ কুঁচকে শাড়ি সামলিয়ে উঠার চেষ্টা করছে। অমনি দু'তলার এক ভাড়াটিয়া ফিক করে হেঁসে দিল। মুখ তুলে তাকালো নৌমিতা। মেয়েটা সম্ভবত তার বড় হবে। মেয়েটা আবার হাঁসতে হাঁসতে ফ্লোরে গড়াগড়ি খাওয়ার উপক্রম।  রাগে, লজ্জায় দৃষ্টি নিচের দিকে রেখে উঠে দাঁড়ালো নৌমিতা। গ্রাম হলে নিশ্চিত ঝগড়া বাঁধিয়ে কিছু কড়া কথা শুনিয়ে দিত কিন্তু এখানে এমন টা করলে তার চাচার ইমেজ নষ্ট হবে। তাই ঠোঁট ফুলিয়ে দ্রুত লিফটে উঠে পড়ল। চিৎকার করে কেঁদে কেঁদে তার আব্বাজানের কাছে যেতে ইচ্ছে করছে। সব হয়েছে ওই লোকটার জন্য!  তাদের বাসায় এসেছে বলে এতো অপমান! এর জবাব একদিন সে ঠিক দিয়ে দিবে। আজ না জানি এই হরিদাস পালের জন্য আর কি কি ঘটবে তার কপালে!


.

কলিংবেলের ভারিক্কি আওয়াজ সহ্য করতে না পেরে দ্রুত দরজা খুলে দিল কাইফা। দরজার সামনে দাঁড়ানো নৌমিতার ভয়াল দুর্দশা জনিত অবস্থা দেখে হা হয়ে গেল কাইফার মুখ৷ দরজাটা খুলতেই নৌমিতা ঝটপট ঢুকে পড়লো ঘরে। কেঁদে কেটে চোখের কাজল লেপ্টে একাকার! কাইফা চশমাটা ঠেলেঠুলে বিস্ময়ে বললো—


--“ নিমু আপু তোমার এই অবস্থা কি করে হলো? শাড়ি ওমন খোলা খোলা কেন... 


ঠোঁট কামড়ে কান্না চেপে রেখেছে ষোড়শী কিশোরী। যেতে যেতে চোখে পড়ল কুশান রুম থেকে বেরিয়ে তাকেই দেখছে আর মিটিমিটি হাঁসছে। পা দুটো অল্প সময়ের জন্য থামিয়ে কাইফার উদ্দেশ্যে বলল,


--“ রাস্তায় পাগলা কুকুরের দাওয়া খেয়েছি তো তাই এমন হয়েছে।”


কথা শেষে এক দন্ডও দাঁড়ালো না। কারণ দাঁড়ালে হয়তো ওই তীক্ষ্ণ, ধারালো চোখের চাহনীতে ভস্ম হয়ে যেত। ধারালো চোয়াল মুঠো করে দাঁত কটমটিয়ে দাঁড়িয়ে আছে কুশান। চেঁচিয়ে বলে উঠে -


--“ আম্মু .  . খিদে পেয়েছে ভাত দাও। ”


রুমে ঢুকেই দরজা আঁটকে ফ্রেশ হয়ে নিল নৌমিতা । একটা কালো রঙের থ্রিপিস পড়েছে। দরজাটা খোলার সাথে সাথে দুই বাটি নুডুলস নিয়ে হাজির হলো কাইফা। শ্যামবর্ণের মেয়ে কাইফা। এবার ক্লাসে এইট এ পড়ে। চশমাটা খোলে ড্রেসিং টেবিলের উপর রাখলো। নৌমিতার মুখ এখনো গুমোট অন্ধকারে ছেয়ে আছে। কাইফা আঁটসাঁট বেঁধে বিছানায় বসে কৌতুহলপূর্ণ গলায় জিজ্ঞেস করলো -


--“ আপু তোমার বয়ফ্রেন্ড কখন এসেছিলো? কি কি কথা বললে? কেমন দেখতে তোমার . .।”


কথার মাঝখানে দাঁড়ি বসিয়ে দিল নৌমিতা - 


--“ আরে থাম তো তুই। জ্বালাস না। চুপ করে বসে থাক।”


মন খারাপ হয়ে গেল কাইফার। কিন্তু এতোটুকু আন্দাজ করতে পারলো - কোন না কোন গোলমাল নিশ্চিয়ই আছে। তাই আবারো কণ্ঠ খাদে নামিয়ে বলল, 


--“ আপু তোমাদের কি দেখা হয় নি?”


এবার আর মুখ গুমরা করে থাকতে পারলো না নৌমিতা। বোন কে এসে জড়িয়ে ধরে একটু কাঁদলো। কাঁদতে কাঁদতে বলল, 


--“ আমায় এখন কোন প্রশ্ন করিস না। একটু কাঁদতে দে। আমি রাগ কন্ট্রোল করতে পারছি না রে বোন।”


নৌমিতা তার রাগ কে কখনো কন্ট্রোল করতে পারে না। আর সেই রাগের বহিঃপ্রকাশ হয়তো কখনো ভাংচুর করে মিটে নয়তো কেঁদে! কিছুক্ষণ পর শান্ত হয়ে বলল, 


--“ দেখা হয়নি রে বোন। কি করে হবে? সানিয়ার সাথে কথা বলে তাকে বিদায় দিয়ে ওর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। ও এখনো আসছে না দেখে কল দিতে যাবো অমনি তোর বিটকেল ভাইটা এসে হাজির।”


এতোটুকু বলে থামল ও । অপমানের কথাটা মনে হতেই বেলুনের মতো চুপসে গেল । ফোনটা হাতে নিল সে। ডাটা কানেক্ট করে অনলাইনে ঢুকতে ঢুকতে কাইফার আবারো প্রশ্ন -


--“ তুমি আমার ভাইকে বিটকেল বলো কেন আপু ?”


একহাতে ফোন ঘাঁটছে, অন্য হাতে নুডুলস'টুকু খালি পেটে চালান করছে নৌমিতা। 


--“ বিটকেল কে বিটকেল বলবো না তো কি কুমার বলবো? ওর একটা কটকটি মার্কা গার্লফ্রেন্ড আছে । তোর ভাই মাঝেমাঝে গ্রুপ ফটো আপলোড দেয় আর সব ছবিতে ওই কটকটি বিদ্যমান। কিরণমালা দেখিস নি? ওই নাটকের কটকটির যে বয়ফ্রেন্ড ছিল বিটকেল, তোর ভাই ওইটাই। ” 


ফিক করে হেঁসে দিল কাইফা। হাসি থামিয়ে আবারো জিজ্ঞেস করল -


--“ ভাইয়া তোমাকে সাথে করে নিয়ে এলো?”


--“ হুম ”


নুডুলসের বাটি থেকে অল্প একটু নুডুলস মুখে দিয়ে বোকাসোকা কণ্ঠে কাইফা আবারো বলল -


--“ ভাইয়ার সাথে গাড়ি দিয়ে এসেছো তাহলে কুকুরের দৌড়ানি কখন খেলে?”


--“ তোর বিটকেল ভাইয়ের সাথে থাকলে কি আমার কোন শান্তি আছে? ও নিজেই তো একটা কু. . . 


--“ কাইফা .  . কইফা .  . এক গ্লাস জুস দিয়ে যা।”


জোড় গলায় চেঁচিয়ে কুশান ডাকলো কাইফাকে। এতো জোড়ে চেচালো যে অন্যান্য ফ্ল্যাটে এই আওয়াজ অনায়সে পৌঁছে গেছে। কাইফা দ্রুত চলে গেল জোস বানাতে। 


বিরক্তিতে ভাঁজ পড়লো কপালে। নৌমিতা অনলাইনে ঢুকে অপেক্ষা করছে কখন তার প্রাণ প্রিয় পুরুষ টি তার মেসেজ সিন করবে। নিশ্চিয়ই অভিমান করেছে ও। দেখা টা হয়েও হলো না। সরি লিখে বিস্তারিত কারণসহ ব্যাখ্যা করে ছোটখাটো একটা অনুচ্ছেদ রচনা সেন্ট করলো। সাথে সাথেই সিন করলো ছেলেটা। তিন মাসের সম্পর্ক তাদের। ছেলেটার আচার-আচরণ, কথাবার্তার শালীনতা মুগ্ধ করে নৌমিতাকে। তাই তো অনলাইনে প্রেম করার মতো সাহস জুগিয়েছে মনে। বাড়ি থেকে বই মেলায় যাওয়ার বাহানা দিয়ে ওর সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। বইমেলায় গিয়ে পছন্দের লেখিকাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করাটাও ওর বহু দিনের ইচ্ছে। বলতে গেলে দুটো কারণেই তার এই ব্যস্ত নগরীতে পা রাখা। 


ওপাশ থেকে রিপ্লাই এলো —“ মাস্ক লাগিয়ে আসতে পারতে। আমি এসেছিলাম ঠিকই কিন্তু তখন তোমাকে ওই ছেলেটা হাত ধরে টেনে টেনে নিয়ে আসছিলো। তাই আর সামনের পথ বা'রাইনি। কাজিন সবারই থাকে তাই বলে সবার সামনে হাত ধরে টেনে নিয়ে আসাটা মোটেও স্বাভাবিক ঠেকছে না।”


চোখে জল চলে এলো নৌমিতার। নিশ্চিত ভুল বুঝেছে তাকে। বুঝবে নাই বা কেন? এমন হলে তো ভুল বুঝারই কথা। মনে মনে অসংখ্য কটু শব্দে রাগ ঝারলো কুশানের উপর। তারপর ছয়টা কান্নার ইমোজি সেন্ট করে আবারো ক্ষমা চাইলো। গললো বোধ হয় ছেলেটার মন। 


কয়েক কথা কাটাকাটি হবার পর ছেলেটার তরফ থেকে রিপ্লাই এলো --“ কাল বইমেলায় অন্যধারা প্যাভিলিয়নের সামনে দাঁড়িয়ে থেকো। আমি আসবো নিমাই। তোমাকে দূর থেকে হলেও এক নজর দেখতে আসবো! আজকের মতো অফলাইন হচ্ছি। কাল পরীক্ষা আছে। পড়তে বসবো।  ভালোবাসা নিমাই।”


দুটো লাভ ইমোজি যুক্ত করে চলে গেল। সে ভালোবেসে নৌমিতা কে নিমাই বলে ডাকে। এতোক্ষণে যখন বুকের উপর থেকে বোঝাটা নেমেছে তার। নৌমিতা এবার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে। আর তার ভালোবাসার মানুষ টি সে পড়ে অনার্স ফাইনাল ইয়ারে।  স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে নৌমিতা। ফাঁকা ঘরেই একা একাই গান গাইতে আরম্ভ করলো। হুশ জ্ঞান যেন সব হারিয়ে ফেলেছে। তার গান গাওয়ার ভেতর হঠাৎ কেউ বলে উঠলো -


--“ মশার কণ্ঠও এর চেয়ে সুরেলা,  মধুর! গলা তো নয় যেন ফাঁটা বাঁশ - আকামের কথা বের হয় ঠাস ঠাস।”


আওয়াজের উৎস খুঁজতে গিয়ে কুশান কে দেখেই সাপের ন্যায় ফুঁসে উঠলো নৌমিতা। আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে খুব স্বাভাবিক শান্ত ভঙ্গিতে কানে ব্লুটুথ গুঁজতে গুঁজতে বেরিয়ে গেল কুশান। ভাবটা এমন যে এখানে কিছুই ঘটেনি! ব্লাশ করা চুলগুলো তে আবারো হাত বুলালো। এদিকে ষোড়শীর হৃদয়ে অপমানে দাউ দাউ করে জ্বলছে।


To be continue... 🦋


#একটি_তুমিময়_বসন্ত_চাই 

#আরাধ্যা_আহনাফ_সূচি

#সূচনা_পর্ব 


[ আসসালামু আলাইকুম। নতুন গল্প শুরু করেছি আবারো। এই গল্পটা খুব বেশি বড় হবে না। আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের। 🍁]

প্রেমাঙ্গন লেখিকা:#রুবাইয়াত_রাহা  (ছদ্মনাম)  সূচনা পর্ব,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 (১৮+ এলার্ট)


একটানে ব্লাউজের পিছনের ফিতেটা খুল ফেললো এক যুবক।সাদা ধবধবে পেটে হাত দিয়ে চেপে ধরলো পুরুষটি। মেয়েটি কেঁপে উঠলো। বেনারসী শাড়িটি ছুড়ে ফেললো মাটিতে।মেয়েটি শিররনে জড়িয়ে ধরলো সামনে থাকা পুরুষটিকে।দুজন মানব মানবী একে অপরকে ঝাপটে জড়িয়ে আছে। পুরুষটির ঠোঁট মেয়েটির ঠোঁটের মাঝে সে যেন মধুসুধা পান করতে ব্যস্ত। মেয়েটি দম বন্ধ হয়ে আসছে ছাড়াতে চেয়েও পারছে না। শেষে বাঁধ্য হয়ে সেও রেসপন্স করতে শুরু করে।পুরুষটি পর পর শরীর থেকে সমস্ত বস্তু খুলে ফেলে দেয়। আদরের চাদরে মুড়িয়ে দেয় মেয়েটিকে।রাত যত গভীর হচ্ছে ভালোবাসা তত বেশি মধুর হয়


বন্ধ দরজার ভিতরে সদ্য বিবাহিত জুটি। ইরফান শেখ ও তার সদ্য বিবাহিত স্ত্রী ইশারা শেখ। আজ তাদের বিয়ে হয় পারিবারিক ভাবে। ইরফান শেখ হলো এই বিশাল শেখ বাড়ির একমাত্র উওরাধিকারি।বাবা অদিত শেখ মা শাহিদা শেখ আর এ বাড়ির বড় কর্তা মানে ইরফানের দাদু আজান শেখ । তিনি নিজে পছন্দ করে নাতবউ এনেছেন। তার মতে মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন সুশীল মেয়ে এই শেখ বাড়ির বউ হওয়ার যোগ্যতা রাখে এজন্য তিনি খোঁজ খবর নিয়ে নাতীর জন্য মেয়ে এনেছেন যদি সে বড় ঘরের মেয়ে কিন্তু তার মধ্যে সুশীলতা আছে। ইরফান অত্যন্ত বাঁধ্য এবং অবাঁধ্য দুটোই তার মধ্যে বিরাজ করে।পজিশন অনুযায়ী সে বাঁধ্য অবাঁধ্যতা প্রকাশ করে।সে যদি বলে কোনো কাজ করবে না তবে তাকে দিয়ে কেউ করাতে পারবে না। ইরফান দাদুর কথা সবসময় মানে বলতে গেলে তার বাবার থেকেও বেশি এজন্য তো না দেখে দাদুর পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করে ঘরে আনলো কোনো কথা ছাড়াই।ইরফানের একটি বাজে অভ্যাস আছে তা হলো বারে গিয়ে মাঝে মধ্যে মেয়ে নিয়ে পার্টি করে নেশা করে বুদ হয়ে থাকে।এলকোহলের নেশার সাথে মেয়ের নেশাও ধরে তাকে এজন্যই তো কত মেয়ের সাথে সম্পর্ক তার ঠিক নেই। বাড়ি ফিরে মাতাল হয়ে এই খবর বাহিরের কেউ জানেনা একমাত্র শেখ বাড়ির কয়েকজনই জানে। এজন্য একপ্রকার বাঁধ্য হয়ে আজান শেখ নাতীর বিয়ে দেন। ঘরে বউ এনে যদি নাতী সেসব নেশা ছেড়ে দেন এই আশায়।  


ভোরের আলো ফুঁটতে চোখ মেললো ইরফান। চোখ মেলে প্রথম নজরে আসে তারই বুকের উপর ঘুমিয়ে থাকা এক পরীর উপর।কি অপরুপ সৌন্দর্য তার কাজল কালো আঁখি,যেন শরতের আকাশে একমুঠো কালো মেঘ।

ইরফানের নেশা ধরলো মেয়েটার চোখে দিকে তাকিয়ে থাকলে অবাঁধ্য মন অন্য কিছু চাইলো।ইরফান আর নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে ঘুমন্ত অবস্থায় ইশারাকে পাশে শুয়ে দিয়ে ঠোঁট আঁকড়ে ধরলো। ঠোঁট আঁকড়ে ধরায় ইশারা ধপ করে ঘুম পালিয়ে গেলো বুঝতে পারছে তার সাথে কি হচ্ছে। এমনি শরীরে ব্যথার তার মধ্যে স্বামীর ভালোবাসায় যেমন পাগল হলো তেমনি চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়লো কয়েক ফোঁটা সুখের জল।


সকাল ছয়টা ইশারা বিছানার একপাশে নগ্ন শরীর টাকে চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছে। ইরফান সবে গোসল করে বেরেলো। সাদা ধবধবে শরীরে দর্শমান চুল গুলো ভেজা। দুই হাত দিয়ে ঝাঁকাচ্ছে। ইশারাকে বিছানার কোনে বসে থাকতে দেখে তার সামনে আসে।


__গোসলে যাবে নাকি আমি নিয়ে যাবো?আমি গেলে কিন্তু গোসলের সাথে আরো অনেক কিছু করবো।

ইরফানের চোখে নেশা মুখে দুষ্টু হাঁসি।ইশারা ইরফানের কথার মানে বুঝতে পারলো।ও যেন লজ্জায় কুঁকড়ে গেলো।সদ্য কালকে বিয়ে হওয়া স্বামী এমন এমন কথা বলবে আগে জানা ছিলো না। সে তো বিয়ের আগে মানুষটাকে দেখেওনি বাবার আর্দেশ মতো বিয়ে করেছে। 

সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সুদর্শন পুরুষ তার স্বামী হলেও এসব কথা যেন তাকে লজ্জায় ফেলছে।


__মধুর রাত কেঁটে গেলো তবুও লজ্জা শেষ হয়নি?বাহ! আমি তো লজ্জা থাকার মতো কিছু রাখিনি তার পর এতো লজ্জা।


ইশারা বিছানা থেকে নামলো পা বাড়াতেই অনুভব করলো পুরো শরীর ব্যথায় জর্জরিত পা থেলে গেলো।ইরফান ভ্রু কুচকে তাকালো বুঝতে পারলো সমস্যা কি।

ইরফান ইশারার কাছে এগিয়ে এলো। হুট করে ইশারাকে কোলে তুলে নিলো। ইশারার মুখে এবার বুলি ফুঁটলো।


__ক কি করছেন নামান প্লিজ। 


ইরফানের মুখে হাঁসি। 


___ভয় নেই আজকের জন্য সমাপ্ত। তুমি তো বেশি সহ্য করতে পারছো না। শুধু গোসলে যাওয়ার জন্য এগিয়ে দিয়ে আসবো।ইশারা ইরফানের গলা জড়িয়ে আছে ঠোঁট দিয়ে ঠোঁট চেপে আছে। ইরফান নিঃশব্দে হাঁসলো।


__মেয়ে আমি আমার অধিকার বুঝে নিতে জানি। তাই আমার ইচ্ছে হলে লুকিয়ে থেকেও লাভ হবে না। 

ইশারাকে আস্তে ওয়াশরুমের ভিতর নামিয়ে দেয়। 


__গোসল শেষে যেতে না পারলে ডাক দিও আমি নিয়ে যাবো।


__আমি যেতে পারবো। 


ইশারায় উওরে ইরফান কিছু বললো না শুধু তাকিয়ে রইলো মেয়েটার গোলাপি ঠোঁট আর কাজল কালো চোখের পানে।দরজায় কষাঘাতের জন্য ইরফানের নজর সরে যায় ইশারা ওয়াশরুমের দরজা বন্ধ করে দেয়। ইরফান রুমের দরজা খুলে দেয়। দরজা খুলতে দেখা মিলে চাঁদনীর সম্পর্কে যে ইরফানের ভাবী হন ফুফাতো ভাইয়ের বউ।


____কি দেবরজী দরজা খুলছো না কি ব্যপ্যার বউ পেয়ে দিন দুনিয়া ভুলে গেলে।

কথাটা বলে চাঁদনী শাড়ির আঁচলে মুখ লুকিয়ে হাঁসতে থাকে।


__দিন দুনিয়া ভুললে তো আর দরজা খুলতাম না যদিও ইচ্ছে ছিলো না কিন্তু বাচ্চা বউয়ের ব্যপার বুঝোই তো।


তুমি এখানে কি করছো নাতবউ? 


আজান শেখ এর কথায় দুজনে তার পানে চায়।চাঁদনী আমতা আমতা করে উত্তর খুঁজে কিন্তু পায় না। 


__কি হলো উত্তর দেও?


চাঁদনী উত্তর দেওয়ার আগে ইরফান বলে উঠলো,


___দেখতে এসছিলো কি করছি তাই না ভাবিজি? 


চাঁদনী হ্যাঁ মিলালো,


__হ্যাঁ দাদু ডাকতে আসছিলাম মামিমা ডাকতে পাঠিয়েছিলো।


__তুমি এখান থেকে যাও তোমাকে না বলেছি ইরফানের আশে পাশে আসবে না। ওদিকে সাগর আছে ওকে দেখো ওর খাতির যত্ন করো। 


আজান শেখ এর গম্ভীর কন্ঠে চাঁদনী একটু ভয় পায়। তাই সে আড়ালে মুক বাঁকিয়ে চলে গেলো।


আজান শেখ চাঁদনীকে একটু না অনেকটা অপছন্দ করেন তার কারণ অবশ্য আছে।চাঁদনী তার মেয়ে আফিফার বড় ছেলের বউ।উনার দুই ছেলে সাগর আর স্বাধীন।স্বাধীননের বউ দিতি যাকে আজান শেখ অনেক ভালোবাসেন তার কারণ তার আচার আচরণ আর ভালো ব্যবহারের কারণে। দিতি খুব মিষ্টি মেয়ে। আর এক নাতনী আছেন নাম রুবাইয়া তাকে বেশ স্নেহ করেন।আফিফার স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে ছেলে মেয়ে নিয়ে এই বাড়িতে উঠলে আজান শেখ আর যেতে দেয়নি।অকালে জামাই চলে যাওয়া মেয়ে আর নাতী নাতনিদের তিনি দেখে শুনে রেখেছেন। এখন তারা বড় হয়েছে সাগর আর  স্বাধীন কে নিজেদের অফিসে বসিয়ে দিয়েছেন অদিত শেখ এর সাথে অফিসের কাজ করে। আজান শেখ সব পারলেও ইরফান কে কাজে বসাতে পারলেন না। উনার কথা শুনলেও সব কথা শুনেন না। কিছু কথা শুনেন তার মধ্যে বিয়ে করেছে এটাই অনেক সে কথা শুনাতে আজান শেখ অনেক খুশি। ইশারা কে সব বুঝিয়ে দিতে হবে মেয়ে একটু নরম মনের আর অবুঝ বটে কিন্তু আমাকেই তাকে শক্ত করে গড়িয়ে তুলতে হবে। 


ইরফান রুমে নেই। ইশারা গোসল সেরে চুলের পানি মুচছে তখন আগমন ঘটে দিতির। ইশারা শুনেছে তিনি সম্পর্কে জা হন তাই এগিয়ে গেলো হাঁসি মুখ করে রাখলো। দিতি এসে চুলগুলো আঁচড়ে দিলো অনেক লম্বা চুল আঁচড়াতে তার ভীষণ মুসকিল হয় 

বাসায় হলে মা দিতো কিন্তু উনি কিভাবে যেন বুঝে গেলো আর কত সুন্দর না বলতেও আমার কাজ সহজ করে দিলো।এই বাড়ির মানুষ গুলো ভালো ভেবে ইশারার শান্তি অনুভব হলো।দিতি চুল আঁচড়ে দিতে দিতে বললো,

__শোনো মেয়ে আমি তোমার বড় বোনের মতো তাই একটা কথা বলছি আশে পাশে মানুষ তোমার ভালো চাওয়ার নাটক করবে তাই বলে গলে যেও না।মানুষ চিনতে জানো তো?


দিতির কথার আগা মাথা কিছু বুঝলো না সে মাথা নাড়ালো জানে না।


__তবে শিখে নেও আগে থেকে।কিছু মানুষ আপন সেজেও ছুরি চালাতে দ্বিধা করে না। কখনো কখনো আবার আপন মানুষ ও অভিনয় করে। 


দিতি চুল আঁচড়িয়ে দিয়ে ওর হাত ধরে বাহির হয়ে আসছে।

__বাহিরে অনেক মানুষ এসেছে নতুন বউ দেখতে তারা ইরফানের বউ দেখবে বলে অপেক্ষা করছে চলো।


ইশারা দিতির সাথে যাচ্ছে আর ওর একটু আগে বলা কথা গুলো বুঝার চেষ্টা করছে কিন্তু তার ওই সহজ সরল মাথায় ঢুকছে না আসলে আগে কখনো এতো কঠিন কথা শুনেনি। বাবা মা'র ছায়া তলে বড় হয়েছে সে আর এক ছোট বোন আছে তাদের সুখী পরিবার কখনো হিংসা, বিবাদ এসবের মধ্যে জড়ায়নি তাই বুঝেওনা এই আপন পর খেলা কি।


চলবে...............................?


#প্রেমাঙ্গন

লেখিকা:#রুবাইয়াত_রাহা  (ছদ্মনাম) 

সূচনা পর্ব


[এটা আমার লেখা প্রথম গল্প কেমন হয়েছে জানাবেন। আর যাদের এধরণের গল্প পছন্দ না তারা ইগনোর করবেন প্লিজ।

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...